ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

জলপরীর প্রেমে ৩ পর্বঃ ০৩

Bangla Dub Novels
#জলপরীর_প্রেমে#
#সিজন_3#
পার্টঃ০৩
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
।।।।
।।।।
।।।।
সিগমার বিবাহটা আমি দিয়েই দিলাম। একদিনের মধ্যে বিবাহ করাটা যে কেমন লাগে সেটা যার হয় সেই বুঝে শুধু। জানি না সিগমা কেমন ফিল করতেছে। আমার তো অভিজ্ঞতা ছিলো তাই হৃদিতার সাথে মানিয়ে নিতে পেরেছি। কিন্তু বেচারার তো প্রথম বার। আচ্ছা অন্য কারো সংসার নিয়ে এখন কথা না বলায় ভালো। হৃদিতা ওর ছোট বোনটাকে প্রান ভরে দেখে নিলো। এতোক্ষনে রাজা হ্যারিকাসের সাথে আমার কথা হয়ে গেছে। তিনি অনেক ধন্যবাদ দিয়েছেন আমাকে তার রাজ্যকন্যাকে বাচানোর জন্য। হ্যারিকাসের সাথে আমার কিছু কথা ছিলো। তাই তাকে আমি সবার আড়াল করলাম।
.
--জ্বী মহারাজ কিছু বলবেন।(হ্যারি)
.
--হ্যা রাজা হ্যারিকাস।(আমি)
.
--আমার নামটাই বলুন। এখন তো আপনিই আমাদের রাজা।(হ্যারি)
.
--আচ্ছা ঠিক আছে হ্যারিকাস। জলপুরী ধ্বংস করেছি আমি। তাই আমি চাচ্ছি জলপুরী আবার নতুন করে সাজিয়ে দিবো আমি।(আমি)
.
--তাহলে তো ভালোই। আমরা জলের জ্বীন জলেই যেতে পারবো।(হ্যারি)
.
--হ্যা। আর চাচ্ছিলাম সেখানেই আমি রাজ্য পরিচালনা করবো।(আমি)
.
--মহারাজ আপনার এতো বড় রাজ্য রেখে তারপরে শুনলাম আকাশপুরীর রাজাও নাকি আপনি হয়ে গেছেন সেগুলো রেখে জলপুরীতে আমাদের সামান্য কিছু জলমানব আর জলপরীর রাজ্যে আপনি রাজত্ব করবেন?(হ্যারি)
.
--কিছু বিষয় আপনি ভালো করে জানেন না। সেগুলো না জানতে চেয়ে আমার আদেশ পালন করুন। খুব শীঘ্রই আপনারা শান্তির জীবন পাবেন একটা।(আমি)
.
--জ্বী মহারাজ।(হ্যারি)
.
--যা কিছু দরকার পরবে এই রাজ্যে থেকে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। আমরা কালকেই রওনা দিচ্ছি জলপুরীতে।(আমি)
.
--জ্বী মহারাজ।(হ্যারি)
।।।।
।।।।
আমি আমার শয়নকক্ষে এসে শুয়ে পরলাম। রাত হয়ে গেছে। এতোক্ষন হৃদিতা হয়তো ওর বোনের পাশে বসে ছিলো এখন আসলো আমার কাছে। এসে বিছানার এক পাশে সে ও শুয়ে পরলো। কি নিয়তি নিজের বউটাকে দেখতে পারতেছি কিন্তু ধরতে পারতেছি না। আমি হৃদিতাকে বল্লাম।
.
--কোথায় ছিলে এতোক্ষন?(আমি)
.
--হৃনিতা একা একা বসে ভয় পাচ্ছিলো। ভাবলাম ওর পাশে থাকলে হয়তো একটু ভয় কমে যাবে। আমাকে দেখতে পাচ্ছিলো না। তাও হয়তো বুঝতে পেরেছিলো আমার অস্তিত্ব। আপু আপু করে উঠেছিলো কয়েকবার।(হৃদিতা)
.
--ওওওও তাহলে ওর কাছ থেকে চলে আসলে যে?(আমি)
.
--কি যে বলেন। আজকে ওদের বিয়ের রাত। একটু পর ওর স্বামী ওর ঘরে ঢুকবে। আমি ঔখানে কি করবো?(লজ্জায় লাল হয়ে বললো হৃদিতা)
.
--অশরিরী রাও কি এভাবে লজ্জা পায়?(আমি)
.
--জানি না।?(হৃদিতা আরো লাল হয়ে)
.
--আচ্ছা লজ্জা পেতে হবে না।(আমি)
.
--আপনার কিছুই তো আমি বুঝতে পারতেছি না।(হৃদিতা)
.
--কি বুঝতে পারতেছো না?(আমি)
.
--কিছুই বুঝতে পারতেছি না। আপনি এসব রাজ্য ছেড়ে কি এখনি চলে যাওয়ার চিন্তা করেছেন?(হৃদিতা)
.
--না এখন যাওয়া কোনো ভাবেই সম্ভব নয়।(আমি)
.
--তাহলে কি করবেন।(হৃদিতা)
.....
।।।।
আমি হৃদিতাকে সব খুলে বল্লাম। কি হবে আর আমি কি করবো সব খুলে বললাম ওকে।।
.
--আপনি যেটা ভালো বুঝেন সেটাই করেন।(হৃদিতা)
.
--হুমমম(আমি)
।।।
।।
আমি শুয়ে পরলাম। দিনটা ভালোই ক্লান্তিকর ছিলো। এখন একটু রেস্ট নিতে হবে।  ভাবলাম ঘুম দেওয়া যাক। কিন্তু আমার দিকে যেভাবে তাকিয়ে ছিলো হা করে হৃদিতা তাতে আমার ঘুমের কোনো উপায় ছিলো না।
.
--এভাবে তাকিয়ে আছো কেনো?(আমি)
.
--এমনি।(হৃদিতা)
.
--এমনি মানে? আমি ঘুমাবো। ঔভাবে তাকালে কি আমি ঘুমাতে পারবো?(আমি)
.
--আপনাকে ঘুমাতে মানা করছে কে। ঘুমান আপনি।(হৃদিতা)
.
--তুমি এভাবে তাকালে আমি ঘুমাবো কিভাবে? তারচেয়ে তুমি ও ঘুমাও।(আমি)
.
--আমি এখন অশরীরি আমাদের ঘুম আসে না।(হৃদিতা)
.
--আচ্ছা যাও ঘুমাতে হবে না। আগে একটা কথা বলো তো।(আমি)
.
--হুমমম।(হৃদিতা)
.
--তুমি তখন জলপরী হলে কিভাবে? আর আমি যেখানে ছিলাম তুমি কিভাবে আসলে সেখানে?(আমি)
.
--জলপরী হলাম কিভাবে সেটা তো আমি বলতে পারবো না। তবে আপনি যেখানে ছিলেন সে জায়গাটা আমার কাছে কেনো জানি অনেক পরিচিত মনে হচ্ছিলো। পানিতে নামার পর আমি অনুভব করতে পারছিলাম সব।(হৃদিতা)
.
--মানে তুমি সব অনুভব করতে পারো?(আমি)
.
--এর আগে তেমন হয়নি। কারন পানিতে আপনার সাথে একবার নেমে এমন অনুভব করি নি। কিন্তু পরের বার কি জেনো হয়ে গেলো।(হৃদিতা)
.
--কিছু কি খেয়েছিলে তার আগে?(আমি)
.
--অনেক কিছুই তো খেয়েছিলাম সঠিক মনে পরছে না।(হৃদিতা)
.
--মনে করে দেখো।(আমি)
.
--ও মনে পরেছে আমি সাদা রঙের একটা আপেল পেয়েছিলাম সেদিন সকালে। সেটা খাওয়ার পরেই নতুন কেমন জানি অনুভব করতে ছিলাম।(হৃদিতা)
.
--তোমার আম্মা কোথায়?(আমি)
.
--তিনি আমাদের জন্ম দেওয়ার পরেই হারিয়ে গেছেন কোথায়ও।(মন খারাপ করে বললো)
.
--তার সম্পর্কে কি তোমার বাবা কিছু বলে নি?(আমি)
.
--না। আমার বাবার কিছুই মনে নেই তার কথা। এমন মনে হয় কেউ জাদু দিয়ে তার আগের সৃতি গুলো সব মুছে দিয়েছে। তাকে যতবারই জিজ্ঞেস করেছি তার কথা সে শুধু আনমনে চিন্তা করে। আমি আমার জাদু দিয়েও অনেকবার তার মনের কথা শুনতে চেষ্টা করেছি কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি।(হৃদিতা)
.
--আমার মনে হয় তোমার আম্মা হয়তো জলপরী ছিলেন। তাই তো তুমি জলপরী হয়েছো। আর তোমার বোন ও হয়তো জলপরী। কিন্তু সে সেটা জানে না।(আমি)
.
--কিন্তু আমরা আগে থেকে জলপরী হলে তো জানতে পারতাম কোনো না কোনো উদাহরন তো পেতামই আমরা।(হৃদিতা)
.
--জানি না। হয়তো কোনো স্পেশাল জলপরী ছিলো তোমার আম্মা। তাইতো আর সব জলপরীদের থেকে আলাদা একদম তোমাদের শক্তি।(আমি)
।।।।
।।।।
কথাটা বলতে গিয়ে আমি নিজের চিন্তাই চলে আসলাম। আসলেই তো একদম আলাদা। আমার মাঝে এসব শক্তি প্রথমে কিভাবে আসলো। আমার জলপুরীতে গিয়ে সেই ঔষধ খেয়ে এসব কিছু পাওয়া হয় নি। কারন আগেই আমি পানিতে দম নিতে পারতাম যেখানে জারা প্রথম আমাকে চুমু দিয়েছিলো। আমি তো ভেবেছিলাম হয়তো ওর চুমুতেই আমি দম নিতে শুরু করেছিলাম পানিতে। কিন্তু না আমার মাঝে এই শক্তি অনেক আগে থেকেই ছিলো। আর হৃদিতা যে ফলটা খেয়েছিলো হয়তো সেটাই জলপুরীতে যাওয়ার পর আমাকে খাওয়ানো হয়। কিন্তু এটা বুঝতে পারতেছিলাম না ওদের মতোও তো আমার লেজ হওয়ার কথা ছিলো সেটা হলো না কেনো? আরেকটা জিনিস আমি ক্লিয়ার হলাম। যে হৃদিতার আম্মার বংশেরই কেউ একজন আমি। তাইতো আমার মাঝে এই ক্ষমতা এসেছে। জিনিসটা আমাকে জানতে হবে।
.
--হৃদিতা?(আমি)
.
--হুমমম বলেন।(হৃদিতা)
.
--আমি চলে যাওয়ার সময় তো তোমাকে নিয়ে যেতে পারবো না। তোমাকে তো এখানেই থাকতে হবে।(আমি)
.
--হুমমম।(হৃদিতা)
.
--তো তখন তুমি কি একটা কাজ করবা?(আমি)
.
--হুমমম একটা কেনো। আমি হাজারটা করতে পারবো।(হৃদিতা)
.
--অনেক রহস্য আমার মাথার মধ্যে ঘুরঘুর করছে। সেগুলো তোমাকে খোলাসা করতে হবে।(আমি)
.
--কি রহস্য?(হৃদিতা)
.
--এই যে তুমি বল্লা তুমি ও আমার মতো অনুভব করেছিলে পানিকে। পানির মধ্যে তুমি এসব অনুভব করলে ঠিক আমার মতো। এই শক্তি তো আর আমার থেকে পাউ নি তুমি। বরং এসব তোমাদের মধ্য থেকেই আমি পেয়েছি। তুমি কি একটু আস্তে আস্তে দেখতে পারবে আমি কার বংশের?(আমি)
.
--সেটা কিভাবে দেখবো?(হৃদিতা)
....
....
হঠাৎ হৃদিতার হাতে আমি হাত রাখলাম। সাথে সাথেই চমকে উঠলাম আমি। কারন সে এতক্ষন অশরীরি ছিলো। ওকে স্পর্শ করা যেতো না। কিন্তু আমি ওর হাত স্পর্শ করতে পারলাম। আমি ধরতে পারলাম ওকে। আমার সাথে ওর ও অবাক হওয়ার কথা ছিলো।
.
--কি হলো অবাক হয়ে গেলেন?(হৃদিতা)
.
--বুঝতে পারতেছি না।(আমি)
.
--এখন সবাই আমাকে দেখতে পারবে।(হৃদিতা)
.
--তুমি তো বলেছিলে তোমাকে আর আমি স্পর্শ করতে পারবো না। আর আমি ছাড়া কেউ তোমাকে দেখতেও পারবে না।(আমি)
.
--আমি আপনাকে একটু অবাক করতে চেয়েছিলাম। অশরীরিদের ব্যাপারে তো বেশী কিছু জানেনই না আপনি। আমরা চাইলে অনেক কিছু করতে পারি। হ্যা কেউ আমাদের দেখতে পারবে না শুধু কিছু মানুষ ছাড়া। যাদের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আমরা মুক্ত হবো না। তবে রাত অর্ধেকের পর থেকে সবাই আমাদের দেখতে পারবে। আমাদের ক্ষমতা অশরীরিদের মতোই থাকবে। শুধু পার্থক্য আমাদের তখন সবাই দেখবে।(হৃদিতা)
.
--আমি একটু জরিয়ে ধরবো তোমায়?(আমি একটু ভয় পেয়ে বল্লাম)
.
--হুমমম।(হৃদিতা)
.
--আর কি কি করতে পারবে তুমি?(আমি হৃদিতাকে জরিয়ে ধরে)
.
--যে কারো মধ্যে ঢুকে যেতে পারবো আমি। তার শরীরকে নিজের আয়ত্বে আনতে পারবো।(হৃদিতা)
.
--এটাও সম্ভব?(আমি)
.
--কেনো নয়। অনেক কিছুই আমাদের জন্য সম্ভব আবার অনেক কিছুই অসম্ভব।(হৃদিতা)
....
।।।।
আমি কিছুই বল্লাম না। ওকে ছেড়ে দিয়ে ওর হাতটা ধরে ওকে কিছু বলতে যাবো। এমন সময় কিছু একটা আমি ফিল করলাম। আমি নিজেই চমকে গেলাম। আমার নিজের কাছে এমন ক্ষমতা থাকবে এটা কখনো আমি চিন্তাও করি নি। আমি চোখ দুটো বুঝলাম। হৃদিতার সাথে ঘঠে যাওয়া সব কিছু আমার সামনে ভাসছে। একদম হুবুহু দেখছি আমি। ও চোখ দিয়ে যা দেখেছে সব কিছু আমি দেখতে পারতেছি। অবাক করার বিষয়। আমার হাতটা যত বামে মোচড় দিচ্ছি যত পুরানো জিনিস দেখতে পাচ্ছি। আমার দেখার দরকার ওর আম্মুকে।।। তাই ভাবলাম একদম যখন ও ছোট ছিলো তখনকার কিছু দৃশ্য দেখবো আমি। 
হৃদিতা যে বললো জাদু দিয়ে মনের কথা জানতে চাইছিলো ওর বাবার। এটা কি সেটাই। আমি কি ওর মনের কথা দেখতেছি। সেটা কখনো সম্ভব নয়। কারন আমি ওর মনের কথা দেখতেছি না। আমি সেটাই দেখতেছি যেটা ও দেখেছে। আমি একদম ওর জন্মের পরের সময়ে চলে আসলাম। স্পষ্ট দেখতে না পারলেও ওর আম্মাকে আমি দেখতে পেরেছি। এতো সুন্দর একজন নারী আগে কখনো আমি দেখি নি। কি কথাও আমি শুনতে পেলাম। দেখতে ছিলাম হৃদিতার বাবা আর আম্মার কথা হচ্ছিলো। তাদের কথা এমন ছিলো,
.
--আমি চলে যাচ্ছি ওদের রেখে। আমি চাই না আমার মাঝে যে কালো শক্তি আছে তার কিছুটাও আমার দুই সন্তানের মাঝে যাক। ওদের মন এখনো একদম পরিস্কার। কিন্তু ওদের কাছে থাকলে আমার এই শক্তি ওদেরকে ছেয়ে নিবে।(হৃদিতার আম্মা)
.
--কোথায় যাবে তুমি?(হিরোনাস)
.
--যেখানে কেউ আমাকে খুজে পাবে না।(হৃদিতার আম্মা)
।।।।।
।।।।।
দেখলাম হৃদিতার আম্মা হিরোনাসকে জরিয়ে ধরলেন। এবং কিছু একটা হিরোনাসের মাথা থেকে বের করে নিলেন। এটাই মনে হয় তার মেমোরী ছিলো যেখানে হৃদিতার আম্মার কথা ছিলেন। তারপর আর তাকে দেখতে পেলাম না। আমি চোখটা খুলে ফেললাম
.
--সেই কখন থেকে আপনাকে ডাকছি। কোনো কথায় বলতেছেন না?(হৃদিতা)
.
--কিছু একটা দেখতে ছিলাম।(আমি)
.
--মানে কি দেখতেছিলেন?(হৃদিতা)
.
--নতুন ক্ষমতার ব্যবহার করা শিখলাম। দেখলাম তোমার আম্মাকে।(আমি)
.
--কি? কিভাবে দেখলেন?(হৃদিতা)
।।।।
।।।।
বল্লাম কিভাবে দেখেছি। আমি এবার অনেকটা ক্লিয়ার হলাম। হৃদিতা কিভাবে এসব ক্ষমতা পেলো। বেশী চিন্তা করতে করতে হয়তো আমার মাথা চলে গেছে। আমি তো হিরান আর হিরানার বংশধর তাহলে এতো কিছু আমি কেনো ভাবছি। আমার বংশ নিয়ে ভাবার কোনো কারনই নেই। হয়তো কোনো না কোনো ভাবে হৃদিতাও সেই বংশের। তাই তো এমন ক্ষমতা ও পেয়েছে। হ্যা এটাই হবে। কিন্তু ভাববার বিষয় তো আরেকটা। সেটা হলো হৃদিতার আম্মার মুখে কালো শক্তির কথা শুনলাম। হৃদিতা তো বলেছিলো দুজন এই কালো শক্তির ক্ষমতা নিজের করেছিলো তাদের মধ্যে দুজনই পুরুষ ছিলো। আর তারপরে হিগমা করলো। তারপর আমি করলাম। তাহলে কি পৃথিবীতে আরো কালো শক্তির ক্ষমতা আছে। থাকতেই পারে এই পুরো পৃথিবীতে। আমার হয়তো সেসব বিষয়ে জ্ঞান কম।
আচ্ছা যেটা পেলাম সেটা নিয়ে এখন সময় কাটানো যাক। কারন অর্ধরাত হয়ে গেছে। আর হৃদিতাকে আমি স্পর্শ করতে পারতেছি। এটা একজন স্বামীর কাছে গুপ্তধন পাওয়ার মতো হয়তো। আজকে অনেকটা রোমান্টিকতা দেখাতে হবে। দেখা যাক পরের দিনে কি হয়।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন পরের পার্টের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.