#জলপরীর_প্রেমে#
#সিজন_2#
পার্টঃ১৭
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
।।।।।
।।।।।
।।।।।
সকালে ঘুম ভাঙলো আমার মন্ত্রী ডাকে। পাশেই দেখলাম সেনাপতি দাড়িয়ে আছে ১০ জনের মতো সৈনিক নিয়ে। এক এক জনের হাতে তীর এক এক জনের হাতে বল্লম। আমি অবাক হয়ে তাকালাম। আমাকে মারতে আসছে নাকি সেনাপতি এভাবে।
.
--মহারাজ আমি আপনার ঘুম ভাঙারই অপেক্ষা করতেছিলাম। আপনার পাশে এই লোকটি কে মহারাজ বলবেন?(মন্ত্রী)
.
--ওওও সিগমা।।। তিনি আমার মিত্র।(আমি)
.
--দেখতে তো সুবিধার মনে হয় না মহারাজ তাকে।(সেনাপতি)
.
--আমি কি বল্লাম তিনি আমার মিত্র এর থেকে বেশী কিছু কি আপনাদের বলতে হবে।(আমি)
.
--না মহারাজ।(মন্ত্রী)
।।।।
।।।।
মন্ত্রী আর সেনাপতি চলে গেলেন আমাকে রেখে। আমি দাড়িয়ে হাটতে শুরু করলাম সিগমা রেখে আমার রুমের দিকে। উদ্দেশ্য হৃদিতার সাথে দেখা করবো। আমার যে অনেক কিছু শেখার আছে ওর থেকে। অনেক কিছু পাওয়ার আছে ওর। এখন আর ভয় কিসের ওর হিগমার থেকে। আমার কাছে যে আমার ট্রিশুলটা আবার আছে। আমি এখন শুধু ঔ এলিয়েনটাকে ছাড়া কাউকেই ভয় করি না।
।
আমি হাটতে হাটতে পৌছে গেলাম আমার রুমে। ভাবলাম হয়তো উঠে গেছে মেয়েটা। কিন্তু না এখনো নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। এইসব আমলেই ভালো ছিলো দরজার লক ছিলো না। যার তার ঘরে ঢুকে যাওয়া যেতো। আমি রুমে প্রবেশ করতেই দেখলাম হৃদিতা ঘুরে শুইলো। মনে হচ্ছে আমাকে দেখতে পেয়েছে। আমিও ওর মুখের পাশে চলে আসলাম। কয়েকবার ডাক দিলাম কিন্তু মেয়েটা উঠলো না। খুব রাগ হচ্ছিলো। মাথায় একটু দুষ্টু বুদ্ধি চাপলো। কিন্তু ওর চেহারার দিকে তাকিয়ে কিছুই করতে পারি না। শত হলেও আমার বোনের নাম ওর সেই সাথে আমার বোনের চেহারাও পেয়েছে ও। তাই আমি নিজের চোখ বন্ধ করে আমার ঠোটটা আগিয়ে দিলাম। ভাবলাম চোখ বুঝেই একটা কিস দিবো। ঠোটে ঠিকই ওর স্পর্শ পেলাম। কিন্তু ওর ঠোটের না। বুঝলাম না আমার অনুমান তো এতোটাও খারাপ না। চোখ খুলে দেখলাম ও আবারো ঘুরে শুয়েছে। আর আমার ঠোট লাগলো ওর মাথার চুলে। মাইয়াটা দেখি চালাক খুব। কিন্তু ওর শরীরে আজকে স্পর্শ করার পর কিছু করলো না কেনো ও। বুঝলাম না।
.
--হৃদিতা।(আমি)
.
--.....(চুপ করে শুয়ে রইলো)
.
--হৃদিতা।(এবার ওর হাত ধরলাম)
.
--.....(কিছু না বলেই সাথে সাথে উঠে বসলো)
।।।।।
ভাবলাম হয়তো কিছু করবে। কিন্তু না কিছুই না করে উল্টো বললো আমাকে।
.
--আপনাকে বলেছিলাম আমাকে স্পর্শ করবেন না।(হৃদিতা)
.
--আজকে কিছুই করলেন না যে আপনাকে ধরার পর।(আমি)
.
--সেটাই তো আমি বুঝতে পারছি না। এমনি দিন তো কেউ আমাকে ধরার চেষ্টা করলেই তার খবর হয়ে যায়।(হৃদিতা)
.
--আমি আপনার স্বামী তাই হয়তো জাদু আমার উপরে কাজ করছে না।(আমি)
.
--হয়তো। তো কালকে কি হয়েছিলো?(হৃদিতা)
.
--কালকে বলেছিলাম না কিছু ভয়ানক একটা জিনিস আমাকে দেখতে হবে।(আমি)
.
--হ্যা বলেছিলেন তো।(হৃদিতা)
.
--সেই ভয়ানক জিনিস ছিলো একটা বিশাল বড় প্রানী। কালকে সেটাকে আমি বশ করেছি।(আমি)
.
--আপনি পানির প্রানীদের কিভাবে বশ করেন?(হৃদিতা)
.
--কেনো শিখবেন আপনি?(আমি)
.
--হুমমম।(হৃদিতা)
.
--তাহলে এক কাজ করুন আপনি। আপনার জাদু আমাকে শিখান আপনি। আর আমি আমার গুলো শিখাবো।(আমি)
.
--আমার জাদু আপনাকে শিখাবো কিভাবে?(হৃদিতা)
.
--না কিভাবে আপনি জাদু ব্যবহার করেন। কি মন্ত্র বলেন।(আমি)
.
--আমি তো শুধু ভাবি কি করতে হবে। তাতেই জাদু হয়ে যায়। যদি ভাবি আপনি উড়বেন এখন তাহলে উড়বেন আপনি।(ওর কথায় সত্যি সত্যি আমি উপরে ভাসতে লাগলাম)
.
--তাহলে আমিও চেষ্টা করে দেখি পারি কিনা।(আমি)
।।।।
।।।।
আমিও ভাবতে লাগলাম যে হৃদিতা যেনো খরগোস হয়ে যায়।।।। এতো ভাবতে লাগলাম। কিছুই হলো না। শেষে মন্ত্র পড়তে শুরু করলাম।
.
--আলিবিষ কালিবিষ। আমার জাদুর শত বিষ। যা বলবো হবে তাই। হয়ে যাবি খরগোস তাই।(আমি আস্তে আস্তে বলে হৃদিতার দিকে হাত দিলাম)
।।।।
।।।।
হলো না কিছুই।।। উল্টো মনে হয় রাগিয়ে দিলাম হৃদিতাকে।
.
--কি বললেন আমাকে খরগোস বানাবেন। দারান আপনাকে দেখাচ্ছি মজা।(বলেই হৃদিতা ওর জাদু দিয়ে একটা ঝাড়ু নিয়ে আসলো। ঝাড়ুটা উড়াল দিয়ে আমার দিকে আসছিলো। মনে হচ্ছে মেয়েটা আমাকে ঝাড়ু দিয়ে পিটাবে৷ এখানে থাকা এখন ঠিক হবে না। আমি গোসল করে সিগমার সাথে দেখা করে নিলাম। আজকে অনেক সুন্দর একটা ভোজের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে আমি বসলাম রাজার আসনে। আমার পাশেই বসানো হলো হৃদিতাকে। আস্তে চাই নি ও। কিন্তু ওর বাবা হৃনিতাকে দিয়ে জোর করে আনিয়েছে। আমার ডান সাইডে টেবিলের পাশে বসেছে সিগমা। আর হৃদিতার বাম পাশে বসেছে হৃনিতা। সিগমা আর হৃনিতা দুজন মুখোমুখি বসেছে। হৃনিতার পাশেই রাজা হিরোনাস। আর রাজ দরবারের অন্যান্য বক্তিগন। হঠাৎ মন্ত্রী বলে উঠলো,
.
--মহারাজ আমরা আজই রানীর অভিষেকটা শেষ করে ফেলি।(মন্ত্রী)
.
--আজকেই কেনো?(আমি)
.
--হারকিউমাস। তোমাদের তো বিয়ে দিয়ে দিলাম। এবার তো আমাকে আমার রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। মেয়েকে তোমার আসনের পাশে দেখার অনেক ইচ্ছা। সেই শেষ ইচ্ছেটা পূরন করেই আমি এখান থেকে যেতে চাই।(হিরোনাস)
.
--ঠিক আছে যেমন আপনারা চান।(আমি)
.
--তাহলে সেনাপতি আপনারা আয়োজন শুরু করে দিন।(মন্ত্রী)
.
--জ্বী মহামন্ত্রী।(সেনাপতি)
।।।।।
।।।।।
সেনাপতিরা চলে গেলেন। আমি অন্যান্য সেনা প্রধানদের উদ্দেশ্যে বল্লাম।
.
--আপনাদের তো এক একজনের কাছে ২ হাজারের মতো দক্ষ সেনা রয়েছে তাই না।(আমি)
.
--জ্বী মহারাজ।(সেনা প্রধানরা)
.
--আপনাদের সেনাদের মধ্যে থেকে সবচেয়ে দক্ষ ১০০০ সৈন্য আমার দরকার। কালকে তাদেরকে প্রস্তুত রাখবেন। কি বললাম দক্ষ সৈনিক।(আমি)
.
--জ্বী মহারাজ।
.
--মহারাজ। আপনি ১ হাজার সেনা দিয়ে কি করবেন?(মন্ত্রী)
.
--আমি পাশের রাজ্যে আক্রমন করবো কালকে।(আমি)
.
--এক হাজার সেনা নিয়ে কি সেটা সম্ভব?(রাজা)
.
--সবই সম্ভব মহারাজ।(আমি)
.
--আপনি আরেকবার ভাবুন। ওদের তীরন্দাজের হাতেই আমাদের ১ হাজার সেনা মারা যাবে।(মন্ত্রী)
.
--আপনারা যা ভাবছেন সেটা কিছুই হবে না। তাদেরকে একটা খোলা মাঠে আসার প্রস্তাব দিন। যেখানে আমি একা গিয়ে তাদের সাথে কথা বলবো। আমার পিছনে থাকবে ১ হাজার সৈন্য শুধু।(আমি)
.
--এতে তো ওরা আপনাকে আটকে রাখবে মহারাজ। আপনি একটু ভাবার চেষ্টা করুন।(মন্ত্রী)
.
--মহারাজ যখন বলে দিয়েছে তখন সেটাই আপনারা পালন করুন।(সিগমা)
.
--আপনি রাজ্যের বাইরের একজন হয়ে আমাদের উপরে এভাবে কথা বলতে পারেন না।(মন্ত্রী)
.
--মন্ত্রী ভুলে যাবেন না। উনি আমার মিত্র।(আমি)
.
--জ্বী মহারাজ। আপনার মর্জি। আমি তো আপনার ভালোর জন্যই বলতেছিলাম।(মন্ত্রী)
।।।।।
।।।।।
দেখলাম সবাই বিচলিত হলো আমার সিদ্ধান্ত দেখে। কিন্তু শুধু সিগমাই হলো না। কারন ও জানে আমার কাছে ট্রিশুল রয়েছে। সেই সাথে যে কোনো সময় আমি তলোয়ারও ব্যবহার করতে পারবো। দেখলাম হৃদিতাও অনেকটা বিচলিত হয়েছে। ভোজন শেষ করার পর আমি গেলাম সিংহাসনে। সেখানে সারাদিন ই বসে থাকতে হলো। কারন রানীর অভিষেক গেছে। রানীকে সুন্দর করে সাজিয়ে আমার পাশে বসানো হয়েছে। তারপর তার মাথায় রানীর মুকুট পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুঝলাম না আজকে তো মেয়েটাকে কাজের মেয়েরাই সাজিয়েছে। আজকে কিছু বললো না কেনো। বুঝলাম না ব্যাপার টা কি হলো। আজকে হৃদিতাকেও অন্য রকম লাগছে। কারন আজকে ও হাসছে অনেক। ওর বোনের সাথেও অনেক কথা বলতেছে। এমনি দিন নাকি এমন করে না ও। সব সময় চুপচাপ থাকে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো ও মাঝে মাঝেই আজকে আমার দিকে তাকাচ্ছে। তা দেখে তো এক দিক থেকে আমার মনে লাড্ডু ফুটতেছে। আমি শুনেছি এই আমলে শুধু রাজা রানীর সম্পর্ক হয় শুধু বিয়ে করা আর রাজকুমার বা রাজকুমারী জন্ম দেওয়া। তাদের মাঝে ভালোবাসার কোনো বন্ধন থাকে না। রাজা থাকে রাজ্য নিয়ে ব্যস্ত আর রানী থাকে সব সময় স্বামীর অপেক্ষায়। কিন্তু আমি তো আর তেমন রাজা না। আমার মতো রোমান্টিক আর দুষ্টু রাজা কি আর আছে একটা। আমি তো পিচ্চি রাজা😁😁😁😁। বিকালের দিকে আমি ভ্রমনে বের হলাম হৃদিতাকে নিয়ে। অবশ্য এটা নাকি নিয়ম। রানীর অভিষেক হলে নাকি রাজা আর রানী ভ্রমনে বের হয় সেদিন পুরো রাজ্য। আমরা দুজনে রথে বসলাম। রথ আজকে খেয়াল করলাম। অনেক সুন্দর সুন্দর রথ রয়েছে আমার। একটাতে বসলাম দুজনে। পিছনে ঘোড়া নিয়ে সেনারা আসছিলো। মনে হচ্ছিলো কোনো VIP আমি। যাক AC না থাকলেও রথে বসার স্বপ্ন তো পূরন হলো। আমি একটু ঘুমের অভিনয় করে দেখলাম মেয়েটা কি বলে। প্রথমে রথের দেওয়ালে মাথা দিয়ে আমি শুয়ে রইলাম। তারপর হটাৎ মাথা দিলাম হৃদিতার কাধে। মেয়েটা কিছুই বললো না। কিছুক্ষন ওর ঘাড়ে মাথা রাখার পর। আমি মাথাটা আবার সরিয়ে দেওয়ালের দিকে দিলাম। হঠাৎ মনে হলো কেউ আমাকে টানছিলো। আমার মাথা আবারো হৃদিতার কাধে চলে গেলো। বুঝলাম আমার মাথা বারবার বারি খাবে দেওয়ালে এটা ভেবে সে আমার মাথা তার কাধে রেখেছে। তাহলে রানীর মনে আমার জন্য জায়গা হয়েছে। কিন্তু কিছু একটা তো হয়েছে আমি সিওর। হিগমা কি সহজেই আমাকে ওর কাছে আস্তে দিবে। আবার এমনো তো হতে পারে হিগমা ওর বিয়ের খবর শুনে স্টক করে মারা গেছে। হ্যা শালা মারা গেছে মনে হয়। মরার থেকে দেবদাস হয়ে ঘুরলেও কাজে দিতো। আমি দুই বোতল মদ পাঠিয়ে দিতাম ওকে প্রতিদিন। এখন মনে হচ্ছে ওর কবরে আমাকে ফুল দিতে হবে। যাক আমি আরেকটু ওর কাছে যেতে চাইলাম তাই ওর কাধ থেকে মাথা নামিয়ে আমি ওর কোলে শুয়ে পরলাম। যে কাপড়টা পরেছে অনেক নরম আর একটু মোটা। তাই আমার বালিশের কাজ করছে খুব ভালোর। আমি কুচিমুচি হয়ে শুয়ে পরলাম ওর কোলে। এবার আর চোখ বুঝে জেগে থাকতে পারলাম না। এভাবেই ঘুমিয়ে পরলাম আমি ওর কোলে মাথা দিয়ে। ভ্রমনের কি মজা বউয়ের কোলে শুয়ে আজকে মায়ের কোলে শুয়ে থাকার কথা মনে পরে গেছে। ছোট বেলায় তো মায়ের কোলে কত ঘুমিয়েছি এভাবে। ঘুমানোর আগে খেয়াল করেছি আমার চুলগুলোতে হাত বুলিয়ে দিয়েছে ও। হয়তো মেয়েটা অবাক হয়েছে আমার চুলের কাটিং দেখে। এখানে তো সবার চুলই অনেক বড় নাহলে চাকু দিয়ে অনেকটা কেটে ভালোই বড় রাখা হয়। মেয়েদের মতো দেখতে হয় অনেকের চুল। কিন্তু শুধু আমার চুলই স্পাইক করা। এই কথাটা মনে পরে বুঝলাম আমার এই চুল দেখেই বর্তমানের এই চুলের স্টাইল তৈরী হয়েছে। তাহলে তো আমি চুল স্পাইক স্টাইলেরও জনক হয়ে গেলাম। কিন্তু আমার নামে হলো না কেনো স্টাইলটা।।
.
--এই উঠুন আমাদের ভ্রমন শেষ হয়ে গেছে। আরে উঠুন।(হৃদিতা আমাকে ডাকতে লাগলো)
.
--আরে আমি ঘুমিয়ে পরেছিলাম। ইসসস। পুরো ভ্রমনটাই মিস হয়ে গেলো।(আমি)
.
--আপনি সারাদিন অনেক ক্লান্ত ছিলেন তাই হয়তো ঘুমিয়ে পরেছেন।(হৃদিতা)
.
--আপনার কোলে শুয়ে ছিলাম। আপনার হয়তো খারাপ লেগেছে।(আমি)
.
--আরে না। তেমন কিছুই না। চলুন ভিতরে যাওয়া যাক। রাত হয়ে আসতেছে।(হৃদিতা)
.
--হুমমম চলুন।(আমি)
।।।।
।।।।
বুঝলাম হয়তো হিগমার জাদুর প্রভাব শেষ হয়ে গেছে। তাই হৃদিতা হয়তো এখন সাহস পাচ্ছে আমার কাছে আসতে। হয়তো ও বুঝেছে আমার মাঝে অন্য রকম কিছু একটা জিনিস আছে। সে যাইহোক আজকে সিগমার সাথে দেখা হলো না। আমি যাচ্ছিলাম হৃদিতার সাথে আমাদের কক্ষের দিকে। যাওয়ার পথেই দেখলাম হৃনিতা আর সিগমা এক জায়গায় দাড়িয়ে গল্প করছিলো। হেসে হেসে গল্প করছিলো দুজনে। হৃদিতা দেখেই আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে দিলো। বুঝতে পারছে হয়তো তার বোন প্রেমে পরেছে। আমিও কিছুই বল্লাম না। দুজন আমাদেরকে দেখে দুই দিকে যাওয়া শুরু করলো৷ হৃনিতা চলে গলো ওর বোনের সাথে আমার কক্ষে। আর আমার কাছে চলে আসলো। আজকে ভেবেছিলাম সেই জায়গায় গিয়ে কিছুক্ষন প্রশিক্ষন করবো তলোয়ারটা দিয়ে কিন্তু সময়ই পেলাম না। যাক সময় আমাকে পেতেই হবে। কিন্তু তার আগে জানতে হবে হিগমার কি হলো।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
।
(((চলবে)))
।
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৮ তম পার্টের।