ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

জলপরীর প্রেমে ২ পর্বঃ ১৯

Bangla Dub Novels

 


#জলপরীর_প্রেমে#

#সিজন_2#

পার্টঃ১৯

লেখকঃহৃদয় বাপ্পী 

।।।।।

।।।।।

।।।।।

সিগমার পিঠে চড়ে আমি যাচ্ছিলাম যুদ্ধ করতে।।। অবশ্য যুদ্ধ নয় আমি যাচ্ছিলাম ধ্বংস করতে। অনেকদিন এমন মজা নি না। আজকে সুযোগ যখন পেয়েছি তখন কি আর ছারতে পারি। সিগমার পিঠের চুল ধরে আমি বসে ছিলাম। আর সিগমা ওর পুরো গতিতে যাচ্ছিলো। কেমন লাগছিলো সেটা বলে বলে বোঝাতে পারবো না। তবে এমন কিছু আগে করতে পারি নাই।।।। আমি চলে আসলাম আমার সেনার পাশে।।। আমার সেনারা প্রথমে ভয় পেয়ে গেলো। কিন্তু পরে যখন আমাকে দেখলো শিয়ালের উপরে তখন সবাই অবাক হলো।।। অবশ্য এটাকে শেয়াল বললেই ভুল হবে। কারন বাঙালী এটাকে শিয়ালই বলবে।।। তবে এটা ice wolf। অনেক ভয়ানক একটা জিনিস। এই প্রানীটাকে বর্তমানে দেখা খুব কম যায়। আর এই প্রানীকে সেই সময়ে মানুষ কখনো বরফের এলাকা ছাড়া দেখে নাই তাই তাদের ভয় হওয়ায় স্বাভাবিক। তাউ আবার বিশাল আকার প্রানীটা। আমি সিগমার থেকে নামলাম। সিগমা মানুষে পরিনত হলো আবার। সবাই এটা দেখে খুব আশ্চর্য হলো। একজন সেনাপ্রধান এখানে আছেন। তার নাম জিরানো ককার। নামটা একটু অন্যরকম। আমার তো এদের নামই মনে থাকে না। এতো কঠিন কঠিন নাম এদের। যাক এদের নাম দিয়ে কি হবে আমার। আমি তো এখান থেকে চলেই যাবো। সামনেই ১ কিলো মিটার দূরে কিলোরার সেনারা দারিয়ে আছে। আমি তাদের সেনা দেখলাম। পুরো ২০ হাজারের উপরে সেনা হবে সেখানে। তাই আমার সেনারা ভয় পাচ্ছে।

.

--মহারাজ আমাদের বাকি সেনাদের ও এখানে নিয়ে আসা উচিত।(ককার)

.

--সেটার কোনো দরকারই পরবে না। এদের সৈন্যের সকলেই আমাদের সৈন্য হয়ে যাবে সেনাপ্রধান ককার।(আমি)

.

--সেটা কিভাবে?(ককার)

.

--আপনি শুধু দেখতে থাকেন। সিগমা চলুন যাওয়া যাক।(আমি)

।।।।

।।।।

সিগমা আবারো বিশাল সাদা শিয়াল হয়ে গেলো। আমি উপরে উঠলাম। সিগমা এবার দৌড় শুরু করলো। আমি প্রথমেই যা ভেবেছিলাম দূর থেকে হয়তো আক্রমন করতে পারে কিলোরা। তাই আমার ট্রিশুলটা বের করলাম। করেই একটা গোল ঢাল বানালাম আমাদের চারপাশ দিয়ে। সেটা ভেদ করে কোনো কিলোরার সৈন্যের একটা তীরও আস্তে পারলো না। আমি খেয়াল করলাম আমার ট্রিশুলের শক্তি আগের থেকে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কেনো সেটা পরে জানা যাবে। আমি আগে সামনে যায়।।।ওদের কাছে যাওয়ার পর যখন রাজা আমাকে দেখলো শিয়ালের উপরে তখন তাদের সেনাকে থামতে বললো।

আমি আর সিগমা গেলাম তাদের সামনে। একবারে রাজার কাছে গিয়ে দারালাম। সিগমা মানুষ হয়ে গেলো আবার। ওকে দেখে সবাই অনেকটা ভয় পেয়ে গেলো। এমনিতেও জাদুকরদের ভয় পাই সবাই এটা বুঝতে পারছি আমি। 

.

--আপনিই তাহলে রাজা হারকিউমাস?(কিলোরা)

.

--হ্যা।(আমি)

.

--আমি তো চেয়েছিলাম আপনার সাথে বন্ধুত্ব করতে। কিন্তু আপনি এই যুদ্ধের প্রস্তাব দিলেন?(কিলোরা)

.

--বন্ধুত্বের পিছনে যে আপনি আমার রাজ্যের উপরে চোখ তুলেছেন সেটা বোঝায় যাচ্ছে।(আমি)

.

--আপনি যে সামান্য সৈন্য নিয়ে এসেছেন তাতে কোনো মতেই যুদ্ধ জিতবেন না।(কিলোরা)

.

--সেটা দেখাই যাবে।(আমি)

.

--কি ভাবছেন একজন জাদুকর নিয়ে এসে আপনারা এখন ফিরে জেতে পারবেন। আপনাকে আর এই জাদুকরকে বন্ধি করা হলো।(কিলোরা)

.

--করেই দেখেন।(আমি)

।।।।

।।।।

অনেকে আমাদের দেখেই ভয় পেয়ে গেছে। তাউ কেউ কেউ রাজার আদেশে হাতে বল্লম নিয়ে আমাদের দিকে আগাচ্ছিলো। আমি ভাবলাম এটাই সময়।

.

--আপনার এই বিশাল সৈন্য আমি নিমিষেই শেষ করে দিতে পারি।(আমি)

.

--পাগল হয়েছেন মনে হয়। এটা কোনো খেলাঘর নয়। এটা যুদ্ধক্ষেত্র।(কিলোরা)

.

--হুমমম।।।।(আমি)

।।।।

।।।।

হাতের ট্রিশুলটা এতোক্ষন ছোট করে রেখেছিলাম। সেটাকে বড় করলাম। এবার ভাবলাম কিছু একটা তো করেই দেখাতে হবে। বাম পাশেই সমুদ্র। আর ডান পাশে বিশাল বন। দুই পাশ দিয়েই এই জায়গাটা আটকানো। আমি পিছনে শুধু তাকালাম কিলোরার সেনার শেষ দেখা যাচ্ছে না। আমি ট্রিশুলটা শক্ত করে ধরলাম। বড় একটা এনার্জি বল বানালাম সেটাকে মারলাম বনের দিকে। আরেকটা বানালাম যেটা মারলাম সমুদ্রের দিকে। বনের বিশাল একটা জায়গা নিমিষেই ধ্বংস হয়ে গেলো। মনে হচ্ছে কোনো একটা মিশাইল ফেলা হয়েছে সেখানে। গাছপালা সব শেষ হয়ে গেছে পুরো ১ কি.মি জায়গা পর্যন্ত। আর পানিতে যেটা মারলাম। সেটার পানির একটা বিশাল অংশ পানি শূন্য হয়ে গেছে। দুই পাশেই বিশাল গর্ত হয়ে গেছে। যেটা দেখে কিলোরার সেনারা সহ কিলোরা নিজেই বিশাল ভয় পেয়ে গেছে। আমি শুধু তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিলাম।

.

--তো শুধু একটা আঘাত করবো পুরো সেনা এখানে নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে।।। তো কে আসবে আমাকে আটক করতে।(আমি)

.

--মহারাজ এরা ভয় পেয়ে গেছে।(সিগমা)

.

--তো এখানে কে কে নিজের জীবন বাচাতে চাই। সে আমাকে তার রাজা মেনে আমার পিছে চলে আসুন। আর যে আমার সাথে লড়তে চাই সে আমার সামনে থাকুন।(কথাটা অনেক জোড়ে বল্লাম)

।।।।

।।।।

কেউ হয়তো কারো এমন ক্ষমতা দেখে নাই। তাই সবাই আমার পিছনে চলে আসলো। মানুষ আসলেই অনেক দুর্বল। তবে এভাবে যদি আমি আমেরিকা বা রাশিয়াকে ভয় দেখাতাম ওরা নিশ্চয় আমার উপরে এটম ফেলতো। যা এবার বর্তমানে ফিরে আমি ট্রাম্পকে এভাবেই ভয় দেখাবো।। কিলোরার পুরো সৈন্য আমার পিছনে চলে আসলো। কিলোরা কি আর সামনে থাকে। আমার পা ধরে বলতে শুরু করলো।

.

--মহারাজ আমি আপনাকে চিন্তে পারি নাই। ক্ষমা করবেন আমাকে। দয়া করে আমাকে মারবেন না।(কিলোরা)

.

--হুমমম মারবো না কিলোরা। এখন থেকে আপনার  রাজ্যের মন্ত্রী আপনি। আর আমি রাজা।(আমি)

.

--তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন?(কিলোরা)

.

--আমার কাছে কোনো অন্যায় আপনি করেন নি। যদি করেন তাহলে শ্বাস নেওয়ার ও সময় পাবেন না। তার আগেই উপরে চলে যাবেন।(আমি)

।।।।

।।।।

সবাই কাছ থেকে আমাকে দেখতে লাগলো। আমার কি নতুন রূপ জেগেছে নাকি যে সবাই আমাকে এভাবে দেখছে।।।।  আমি যেটার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলাম এরপরে সেটাই হলো। আমি দূরে পানিতে কয়েকজনকে দেখতে পেয়েছি। আমি বুঝতে পারছি পানিতে এতো বড় আঘাত হওয়ার পর জলমানব দেখতে এসেছে কি হয়েছে এখানে। ঔটার পিছনে গেলেই আমি দেখতে পারবো জলপুরী কোথায়। আমি দৌড়ে যেতে যেতে ঔটা চলে যাবে। তাই আমাকে তারাতারি যেতে হবে।

.

--সিগমা আমাকে ঔ সাগরের পাড়ে নামিয়ে দিন তো তারাতারি।(আমি)

.

--ঠিক আছে মহারাজ।(আমাকে উত্তেজিত দেখে তারা তারি একটা বিশাল খরগোস হয়ে গেলো সিগমা)

।।।।

।।।।

আমি এবার সিগমার পিঠে চরলাম। এতো কিছু থাকতে এই খরগোস হওয়ার কি দরকার ছিলো ওর। কয়েকটা লাফ দিয়ে পৌছিয়ে দিলো আমাকে পানির কাছে। আমার তো বমি চলে আসতো আর কয়েকটা ঝাকি খেলেই।

.

--আপনি আমাদের সেনাদের আদেশ দিন নিজের নিজের রাজ্যে ফিরে যেতে। তারপরে আবার সেই অক্টোপাস হয়ে পানিতে নামবেন। আমি আপনাকে ডাক দিবো। আমার ডাক অনুযায়ী আপনি চলে আসবেন।(আমি)

.

--ঠিক আছে মহারাজ।(সিগমা)

।।।।।

।।।।।

লাফ দিয়ে আসার সময় আমি একটা জলমানব কে দেখেছিলাম। যেটা আমাকে এভাবে আস্তে দেখে দ্রুত নিচে চলে যায়। আমি ট্রশুলটাকে আবার ছোট করে রাখলাম। তারপর তারাতারি পানিতে হাত দিলাম। অনুভব করতে লাগলাম। দেখতে লাগলাম খুব তারাতারি পালিয়ে যাচ্ছে জলমানবটা। অনেক ভয় পেয়ে গেছে সে। আমি ওর লোকেশন টা বোঝার চেষ্টা করলাম। তারপর পানিতে একটা রকেট লাফ দিলাম।। 

রকেট লাফ হলো মাথা একদম খাড়া করে পানিতে মাথা আগে দিয়ে লাফ দেওয়া। এই লাফটা উপর থেকে দিলে ভালোই লাগে। আমি লাফ দিয়েই জলমানবটার পিছু নিলাম। ওর থেকে বেশী স্পিডে অনেকটা ওর কাছেই পৌছে গেলাম। ওর পিছু পিছু যেতে লাগলাম আমি। সিগমার মতো যদি আমিও জাদু ব্যবহার করতে পারতাম তাহলে একটা হাঙর হয়ে ওর পিছু পিছু যেতাম। এখন পালিয়ে পালিয়ে ওর পিছু পিছু যাচ্ছিলাম। ওর পিছনে যেতে যেতে দেখলাম সামনেই বিশাল একটা রাজ্য। বিশাল পানির রাজ্য। চোখ জুরিয়ে যাচ্ছে রাজ্যটা দেখে আমার। বর্তমান সময়ে যতটা বিশাল ততটা বিশাল নয়। তারপরও অনেক বড় রাজ্য। দূর থেকেই আমি অনুভব করতে লাগলাম রাজ্যের ভিতরে শুধু জলমানব বা জলপরী নয় শুধু আরো সব ধরনের জীবন্ত অদ্ভুদ প্রানী আছে। বিশাল অদ্ভুদ একটা রাজ্য লাগছে এখন আমার কাছে। কারন এমন জিনিস আমি বর্তমান সময়ে দেখি নি৷। হয়তো আমার থেকে এসব জিনিস গোপন রাখা হয়েছিলো। আমি ওর পিছু নিয়ে একদম জলপুরীর কাছে চলে আসছি। এমন সময় দেখলাম একটা জাল আমার উপরে ফেলা হলো। আমি কিছুই করতে পারলাম না। জালটা আমাকে পুরো আটকে দিলো। আমি নরতেই পারলাম না। জালের ভিতরে মনে হয় ইলেকট্রিক কিছু একটা লাগানো হয়েছে। যেটার শক লাগলো কিছুটা আমার শরীরে। কিন্তু সেটাই কিছু হলো না আমার। হঠাৎ বড় একটা জলমানব সামনে থেকে বিশাল একটা লাঠি দিয়ে আমার মাথায় আঘাত করলো। সাথে সাথেই আমি অজ্ঞান হয়ে গেলাম। আর কিছুই মনে ছিলো না।

যখন জ্ঞান ফিরলো আমি দেখলাম আমাকে বেধে রাখা হয়েছে একটা শিকল দিয়ে। আমার চারপাশে খালি জায়গা। একটা স্টুডিয়ামের মতো জায়গাটা। এটা আমি দেখেছি বর্তমানে। এখানে তো সব বন্দীদের শাস্তি দেওয়া হয়। তাহলে কি এরাও আমাকে শাস্তি দিবে। আমি চারপাশে তাকালাম দেখলাম জলমানব,জলপরী সাথে আরো অনেক প্রানীতে ভরা আশে পাশ। একটা নির্দিষ্ট জায়গা আছে যেখানে দেখলাম রাজা,রানী, রাজকুমারী,রাজকুমার আর প্রাসাদের সব লোকজন মনে হবে। কারন তাদের জামা কাপড় তো বর্তমান সময়ের মতোই। সবচেয়ে বেশী অবাক হলাম কাকড়ার মতো প্রানীটাকে দেখে যেটা মানুষের আকারেরই কিন্তু হাত ও মুখ কাকড়ার মতো। অনেকটা অদ্ভুদ লাগে। সব চুপ দেখে আমি বলতে শুরু করলাম।

.

--আমাকে এভাবে বন্ধী করা কি জলপুরীর কোনো নিয়মের মধ্যে পরে।(আমি)

.

--নিয়ম? জলপুরীর নিয়মের মধ্যে আছে অচেনা কেউ যদি রাজ্যে চলে আসে তাহলে তাকে বন্ধী করতে হবে।(মনে হয় লোকটা মন্ত্রী)

.

--ওওও সেটা তো শুধু জ্বীন বা মানুষ বাদে অন্য জল প্রানীর জন্য। কিন্তু আমি তো মানুষ।(আমি)

.

--সেটাই তো ভাবছি। এটা কিভাবে সম্ভব একজন মানুষ কিভাবে পানিতে আছে এভাবে আমাদের মতোই।(মন্ত্রী)

.

--এসব আলোচনা বাদ দিন মহামন্ত্রী। আমাদের এক সৈনিক এই মানুষকে কিছু একটা করতে দেখেছে। যেটার কারনে পানির বিশাল একটা জায়গা নষ্ট হয়ে গেছে। সেখানে আমার খাস মহল ও ছিলো। সেটাও ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। এখন সে আমাদের রাজ্যেও চলে আসছে। সে কি না কি সেটা আমরা দেখবো না। তাকে শাস্তি পেতেই হবে।(রাজা)

.

--তাহলে এই ব্যাপার। আমাকে শাস্তি দেওয়া হবে। কি শাস্তি দিবেন তাহলে।(আমার হাত তো পানিতেই আছে। আমি অনুভব করতে লাগলাম সিগমা আছে কিনা আশে পাশে। দেখলাম দূরেই সে বিশাল অক্টোপাস হয়ে আমাকে খুজে বেরাচ্ছে। আমি তাকে ডাকতে লাগলাম। সে ডাকে সারা দিলো। আমার দিকেই আসছিলো সে)

।।।।

।।।।

আর এদিকে রাজা ঘোষনা দিলেন আমাকে বল্লম ১০ বল্লম ছুড়ে হত্যা করা হবে। যদি আমি বেচে যায় এই ১০ বল্লম থেকে তাহলে আমাকে মুক্তি করে দিবে ওরা।। আমি শুধু রাজার দিকে তাকিয়ে একবার মুচকি হাসি দিলাম। কি বা করবো আর। এরা যে কতবড় মূর্খ তার প্রমান পেলাম আমি। আগেই এদের কিছু দেখাতে চাই না। সবাই দেখলাম আমাকে মারার সেই ব্যবস্থা করতেছিলো। ১০ জন জলমানব আমার থেকে ৫০ গজ দূরে দারালো। তারা দুর থেকে বল্লম ছুরে মারবে। যার নিশানা একদম ঠিক হবে। মানে আমার দু চোখের একটাতে লাগবে তার সাথে রাজার মেয়ে মানে রাজকুমারীর বিয়ে দেওয়া হবে। 

এমন আশ্চর্যকর আয়োজন আমি আগে দেখি নি। আমাকে শাস্তি দিবে সেই সাথে রাজার মেয়ের বিয়ে দিবে। শালারা কি মানুষ নাকি অন্য কিছু। ও আমি তো ভুলেই গিয়েছি ওরা তো মানুষ না। ওরা তো এক একটা জলমানব। এক একজন জ্বীন ওরা। এই সিগমার বাচ্চাটাও আসছে না কেনো। আমি শুধু আমার ট্রিশুলটা একবার হাতে পেয়ে যায় তারপর ওদের দেখাবো সবাইকে। শালারা আমার হাত বেধে রাখছে। কোমড়ে ট্রিশুল রয়েছে বুঝতেই পারতেছি। কিন্তু হাতে কিভাবে নিবো আমার হাত যে বন্ধী।

।।।।।

।।।।

।।।

।।

(((চলবে)))

।।

।।।

।।।।

।।।।।

অপেক্ষা করুন ২০ তম পার্টের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.