ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ভ্যাম্পায়ার কুইন পর্বঃ ০৮

Bangla Dub Novels
 #ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ০৮
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী 
.
.
আমি রক্তের দিকে তাকালাম। লাল টুকটুকে রক্ত। এমনে রক্ত বাইরে থাকলে জমাট বেধে যেতো। কিন্তু মনস্টার দুনিয়ায় রক্ত জমাট হয় না। পানির মতো ঘন হয়ে আছে। লাল রক্তের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ করে আমার শরীর কেমন জানি গরম হতে শুরু করলো। সারা শরীরে কেমন ব্যাথা অনুভব করতে লাগলাম। হঠাৎ করে আমার ডান পাশের ঠোটের নিচে সরু কিছুর অনুভব করলাম। বুঝতে পারলাম না কি টাই ঠোটটা নারাচরা করলাম। মনে হচ্ছে ডান পাশের একটা দাঁত বড় হয়ে গেছে। ডেভিলদের ভ্যাম্পায়ারদের মতো দুটো বড় দাত থাকে। কিন্তু ভ্যাম্পায়ারদের থেকে অর্ধেক সাইজের হয়। আমার দাঁতটা বেশ বড়। হঠাৎ ব্লাড দেখে আমার শরীরে বিসদ পিপাশা লেগে গেলো। আমি কিছুতেই নিজেকে আটকাতে পারছি না। আমি এনার হাতের উপর ঝাপিয়ে পরলাম। ওর হাতে পরা সব ব্লাড আমি চুষে খেয়ে নিলাম। এনা ক্যানে থাকা পুরোটা খেয়ে ফেলে দিয়েছে। আমার ওর হাতে থাকা একটু ব্লাড খেয়ে পিপাসা আরো বেরে গেলো। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। এনাকে কানে টেনে জরিয়ে ধরলাম। ওকে জরিয়ে ধরে ওর ঘাড়ে একটা কামড় দিলাম। যেহেতু আমার ডান পাশে শুধু একটা বড় হাত তাই একটা দাঁতই ওর ঘাড়ের চামড়া ভেদ করলো। ওর হাতে থাকা রক্তের মতো স্বাদ না থাকলেও আমার বেশ পিপাসা মিটে গেলো এনার রক্ত খেয়ে।
.
--উহুম।(জেসি একটা কাশি দিলো)
.
--এই ছাড়ো।(এনা আমাকে ছাড়িয়ে বললো)
.
--জানতাম দুজনের মধ্যে অনেক কিছু চলছে ইদাদিং তাই বলে ভাই তুই তোর বোনের সামনে এসব কি শুরু করলি?(জেসি)
.
--এনা আমি খুব সরি আমি নিজেকে সামলাতে পারি নি।(আমি)
.
--ইটস ওকে। তোমার কোনো ভুলই নেই।(এনা)
.
--ইটস ওকে মানে। এটা কিভাবে ওকে হয়। একজন হাফ এন্জেল, হাফ ডেভিল, হাফ ডিম্যান কেনো রক্তের জন্য পাগল হয়ে গেলো। আমি তো কোনোদিন শুনি নি ডেভিলরাও রক্ত খাই।(জেসি)
.
--আসলে আমি বুঝতে পেরেছি।(এনা)
.
--কি বুঝলি?(জেসি)
.
--সেদিন আমার হাত কেটে গিয়েছিলো সামান্য। সেটা দিয়ে রক্ত পরছিলো। সেটা জ্যাক চুষে খেয়েছিলো।(এনা)
.
--তোমার একটু রক্ত খেয়েছিলাম তো কি হয়েছে।(আমি)
.
--আরে গাধা নাকি তুই। তুই কেনো ওর রক্ত খেতে গিয়েছিস? ভ্যাম্পায়াররা তাদের রক্ত মানুষকে খাইয়ে তাদেরকেও ভ্যাম্পায়ার বানিয়ে দিতে পারে।(জেসি)
.
--ওয়েট ওয়েট সেটা তো মানুষ ভ্যাম্পায়ার হয়। কিন্তু মনস্টার তো ভ্যাম্পায়ার হয় না।(আমি)
.
--তুমি যখন প্রথম এখানে আসলে তখন তোমার মধ্যে কোনো মনস্টারের গুন ছিলো না। তোমার ব্লাড ও সাধারন মানুষের মতো ছিলো। তাই তো আমি সব সময় তোমার ব্লাডের জন্য পাগল থাকতাম।(এনা)
.
--কিন্তু আমি তো মনস্টার ছিলাম।(আমি)
.
--দেখো মনস্টার দুনিয়ার সবাই যখন জন্ম নেই তখন তারা মানুষের রূপেই জন্ম নেই। কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হলে তারা নিজেদের মনস্টার রূপ নিতে পারে। যদি কোনো সন্তান জন্ম নেওয়ার পর থেকে তার মনস্টার পাওয়ার সিল করে রাখা হয় তাহলে সে সন্তান সাধারন মানুষের মতোই বারতে থাকে। তবে একদম সাধারন হয় না সে। তার মধ্যে কিছুটা তারতম্য থাকে।(এনা)
.
--তার মানে আমি ছোট থেকে একদম মানুষের মতো বড় হয়েছি?(আমি)
.
--হ্যা।(এনা)
.
--তাহলে আমার সিল করা ক্ষমতা ফিরে আসার আগেই আমি তোমার ব্লাড খাওয়ায় আমি ভ্যাম্পায়ার হয়েছি?(আমি)
.
--হ্যা।(এনা)
.
--আচ্ছা বুঝলাম। বিষয়টা খারাপ না। হঠাৎ করে জানতে পারলাম আমি একজন মনস্টার। প্রথমে জানলাম আমার বাবা একজন ডিম্যান। তার মানে আমিও সেটা হবো। কিন্তু সেরকম কোনো লক্ষন না দেখে আমি শংকায় ছিলাম আমি কিরকম মনস্টার। আর এখন আমি জানতে পারলাম আমার একটা ডানা সাদা, একটা ডানা কালো, আমার শরীরে ডিম্যানদের মতো শারিরীক শক্তি রয়েছে, ম্যাজিকিল ক্ষমতা রয়েছে। আর এখন জানতে পারলাম আমার ডান পাশে ভ্যাম্পায়ারের মতো দাত আছে।(আমি)
.
--আমার ভাই একের ভিতর একশ।(জেসি)
.
--সবই মেনে নিলাম। কিন্তু আমার বাম পাশের দাতটা কি করেছিলো? একটা মুভি দেখেছিলাম একটা ভ্যাম্পায়ারের একটা দাত ভেঙে যায় তখন থেকে সবাই তাকে দাঁত ভাঙা ড্রাকুলা বলে ডাকতো। আমার তো একটা দাঁত উঠেছে আরেকটার বয়স হয়তো হয়নি কিন্তু লোকজন তো আমাকেও দাঁতভাঙা বলে ভেঙাবে।(আমি)
.
--তুই এই চিন্তা করছিলি এতোক্ষন আমি তো ভাবলাম তোর মাথা গেছে মনে হয়।(জেসি)
.
--কিন্তু জেসি একটা কথা তো আমি বুঝলাম না। আমি শুনেছি যারা হাফ ভ্যাম্পায়ার তারা নাকি অন্য কাউকে ভ্যাম্পায়ার করতে পারে না?(আমি)
.
--এটা কিছুদিন আগ পর্যন্ত ছিলো। শুধু রয়েল ব্লাড থাকা ভ্যাম্পায়াররাই মানুষদের ভ্যাম্পায়ার করতে পারতো নিজেদের রক্ত খাইয়ে। কিন্তু আমাদের রাজার আদেশে ২ বছর পূর্বে কিছু বিশেষ ভ্যাম্পায়ারকে একরকম ড্রাগস দেওয়া হয়। আমাদের রাজ্যের বিজ্ঞানী গন সেই ড্রাগসের নাম দিয়েছিলো এপোলা। এটি যে ভ্যাম্পায়ারের শরীরে আছে সে ভ্যাম্পায়ার  পূর্ন বয়স্ক হলে একজন রয়েল ব্লাড ভ্যাম্পায়ারের মতোই শক্তিশালী হবে। এবং একজন মানুষকে ভ্যাম্পায়ার বানাতে পারবে।(এনা)
.
--তাহলে তুই বলতে চাচ্ছিস তোর ঔ এপোলা ড্রাগসের জন্য তুই জ্যাককে ভ্যাম্পায়ার বানিয়ে ফেলেছিস?(জেসি)
.
--হ্যা।(এনা)
.
--আরে তোরা বাদ দে তো কথা বার্তা। চল একটু বাইরে যায়। আমার শরীরে চার রকমের শক্তি রয়েছে। একটু চেক করে দেখি কি কি করতে পারি আমি।(আমি)
.
--জ্যাক এখনকার সময় মোটেও নিজের ক্ষমতা গুলো দেখার নয়। তোর সাদা আর কালো ডানা এখানের সবাই দেখেছে। এটা নিয়েই অনেক ঝামেলা হতে পারে। যদি কোনো রাজ্য থেকে এই খবর শুনে নেই তাহলে।(জেসি)
.
--ভয় পাচ্ছিস কেনো? কিছুই হবে না।(আমি)
.
--কাছের সব কিছুই তো হারালাম। আর কিছু হারাতে পারবো না ভাইয়া।(জেসি)
.
--জেসি কিন্তু ঠিকই বলেছে। মনস্টার দুনিয়ায় এমন কখনো হয় নি। কোনো মনস্টারের মধ্যে দুই রকমের ক্ষমতা আজ পর্যন্ত হয় নি। তুমি যেভাবে আমার রক্ত খেয়ে ভ্যাম্পায়ার হলে সেভাবে অনেকেই চেষ্টা করেছিলো। নিজের পাওয়ার সিল করে মানুষের মতোই ছিলো। কিন্তু সকলেই মারা গিয়েছে।(এনা)
.
--আরে কোনো চিন্তা কইরো না তোমরা দুজন। সবাই জানুক আমার ব্যাপারে এতেই তো মজা হবে।(আমি)
.
--কি বলতে চাচ্ছিস?(জেসি)
.
--দুজনেই তো মানুষের দুনিয়ায় ছিলি তাই না?(আমি)
.
--হ্যা।(জেসি)
.
--তো এই সময় মানুষের মতো ভাবতে হবে। সকল মনস্টাররাই তো মনস্টারের মতো ভাববে। তাদের মতো ভাবলে আমাদের কোনো উন্নতি হবে না।(আমি)
.
--কি বলতে চাচ্ছিস?(জেসি)
.
--কিছুই না আপাতোতো আমি গিয়ে একটু ঘুমাবো। আর ড্রেসেও ব্লাড লেগে আছে।(আমি)
.
--তুমিও না। কোনো সময় সিরিয়াস হও না।(এনা)
।।।।
।।।।
হঠাৎ এনার কাছে একটা পাখি এসে একটা চিঠি দিয়ে গেলো। চিঠিটা পরে এনা আমাদের বলতে লাগলো,
.
--জ্যাক তাহলে তুমি রুমে গিয়ে ড্রেস পালটাও। আর জেসি ওকে একটু বুঝিয়ে বল সাবধান থাকতে।(এনা)
.
--তোর কি হলো। কোথায় যাচ্ছিস?(জেসি)
.
--বাসা থেকে চিঠি এসেছে। আমাকে রিপ্লাই দিতে হবে।(এনা চলে গেলো তারাহুরা করে)
.
--এবার বলবি তুই কি ভাবতে ছিলি?(জেসি)
.
--কোথায়?(আমি)
.
--নাটক করবি না? আমি জানি তুই কিছু ভাবতে ছিলি। একটা প্লান বের করেছিস হয়তো।(জেসি)
.
--আচ্ছা আমাকে বলতো তুই কি চাস?(আমি)
.
--কি চাই মানে?(জেসি)
.
--মানে ধর এখান থেকে আমরা পাশ করে বেরিয়ে গেলাম তারপর কি করবি?(আমি)
.
--সত্য বলতে এখান থেকে দশজনের একজন না হতে পারলে আমার স্বপ্ন কখনো পূরন হবে না।(জেসি)
.
--কি তোর স্বপ্ন?(আমি)
.
--এখান থেকে পাশ করে বেরিয়ে আমি আর তুই মানুষের দুনিয়ায় চলে যাবো। দুই ভাই বোন সাধারন একটা জীবন পার করবো।(জেসি)
.
--তোর মনে হয় আমরা মানুষের মধ্যে এখন সাধারন ভাবে থাকতে পারবো?(আমি)
.
--কেনো পারবো না?(জেসি)
.
--আমাদের বয়স মানুষের মতো বারবে না। যদি আমরা কোনো মানুষের সাথে সংসার শুরু করি দুজনেই আমাদের চোখের সামনে সবাই মারা যাবে। সেই কষ্টটা নিতে পারবি?(আমি)
.
--তাহলে কি করতে চাস তুই?(জেসি)
.
--আমি জানতে চাই আমাদের আম্মা কেনো তার জীবন দিলেন আমাকে বাঁচানোর জন্য। কেনো আমাদের বাবা পাল্টে গেলেন। তুই কি চাস না?(আমি)
.
--চাই কিন্তু আমাদের জন্য সেখানে কোনো জায়গা নেই। রাজার নতুন রানী আছে। তার ছোট এক ছেলে আর মেয়ে ও আছে এখন। আমাদের জায়গা বদলে নিয়েছে। রাজকুমার জ্যাকসন আর রাজকুমারী জেসিকা দুজনেই রাজার ১ম রানীর সাথে মারা গিয়েছে এটাই জানে লংস্টার রাজ্যের সবাই।(জেসি)
.
--তো আমরা সেটা পরিবর্তন করবো। আমাদের জায়গা আমরা ফিরিয়ে নিবো। আর এমনিতেও অষ্টম ডিউকের এখন বয়স হয়েছে। রাজ্য এখন বড় রাজকুমার সামলাবে।(আমি)
.
--তুই কি পাগল হয়েছিস? পুরো রাজ্য আমাদের বিরুদ্ধে চলে আসবে।(জেসি)
.
--তুই সেটার চিন্তা করিস না। আমি দেখে নিবো সেটা। আমার মাথায় দারুন একটা প্লান এসেছে। চিঠি পাঠাতে পারবি ডিউকের কাছে?(আমি)
.
--যদি মিথ্যা অপবাদে আমাদের মাথা কেটে নেই?(জেসি)
.
--কিছুই হবে না। আমার উপরে বিশ্বাস কর।(আমি)
.
--কি লিখবো চিঠিতে?(জেসি)
.
--প্রিয় অষ্টম ডিউক,
আপনার পুত্র সন্তান জ্যাকসন ব্রিট বেঁচে আছেন, এবং আপনার কন্যা জেসিকা ব্রিট ও বেঁচে আছেন। অনেক দেড়ীতে খবর দিলাম। কিন্তু সত্যি আমাদের আম্মা আমাদের কাছে আগে বলেন নি। আজ এক মাস হলো তিনি মারা গিয়েছেন। তার মৃত্যুর পূর্বে তিনি আমাদেরকে বলে গিয়েছেন আপনার কাছে যেতে। আশা করি আপনি আমাদের গ্রহন করবেন।
আপনার পুত্র,
জ্যাকসন ব্রিএ।(আমি)
.
--এটা করলে কিন্তু এই কলেজের জায়গা পার করতে পারবো না আমরা? এখানের বাইরে বের হলেই আমাদের ধরে নিয়ে যাবেন।(জেসি)
.
--আসুক ধরতে সেটাই তো চাই আমি।(আমি)
.
--তুই মনে হয় পুরো প্লান করেই রেখেছোস তাই না?(জেসি)
.
--অরিয়ান স্যারকে তো চিনিসই?(আমি)
.
--আমাদের ছোট চাচা।(জেসি)
.
--হ্যা। তার কিছুটা সাহায্য নিয়েছি। তিনি সম্পূর্ন জানেন না তবে কি হচ্ছে রাজ্যে সে সম্পর্কে কিছুটা ধারনা দিয়েছেন।(আমি)
.
--কি হচ্ছে?(জেসি)
.
--রাজার দ্বিতীয় স্ত্রীকে দেখেছিস?(আমি)
.
--না শুধু নাম শুনেছি। কর্ডিলা জেনেফার।(জেসি)
.
--আমাদের আম্মার নাম এন্জিলা জেনিফার।(আমি)
.
--তার মানে দুজন....(জেসি অবাক হলো)
.
--হ্যা দুজন বোন। আমাদের আম্মা বড় এবং কর্ডিলা জেনিফার ছোট।(আমি)
.
--তারমানে তিনি আমাদের খালামনি।(জেসি)
.
--হ্যা। চাচার মনে হয় কর্ডিলা জেনিফার একজন সাকুবিচ্।(আমি)
.
--চুমু দিয়ে পুরুষদের নিজের বশে আনা ডাইনী।(জেসি)
.
--হ্যা।(আমি)
.
--তাহলে বুঝতে পারছি বাবা হঠাৎ করে বদলে গেলো কেনো।(জেসি)
.
--আমার ধারনাও ঔটা। কিন্তু সমস্যা হলো চাচা সিওর না ব্যাপারটা নিয়ে। কোনো রকম ধারনায় বলেছে।(আমি)
.
--তাহলে তো এইটা আমরা রাজপ্রাসাদে গিয়েই জানতে পারবো।(জেসি)
.
--হ্যা কিন্তু এই ব্যাপারে এনাকে কিছু বলা যাবে না।(আমি)
.
--হ্যা। আমি রুমে গিয়ে চিঠি পাঠিয়ে দিচ্ছি। তুই রেস্ট নে গিয়ে একটু।(জেসি)
.
--ওকে।।।(আমি)
।।।
।।।
আমি আমার রুমের দিকে আসতে লাগলাম। বেশ ক্লান্তময় একটা দিন গেলো আজ। আমার হার্ট বিট বেরে আছে সকাল থেকেই৷ আজকে যা কিছু হলো সেটা কখনো ধারনা করি নাই। আমার নিজের মাথায় কিছু ঢুকছে না আমি কি? আমার পরিচয় কি? আমি কোনো মনস্টারের সাথে নিজেকে মিশাতে পারছি না। আমি আমার রুমের মধ্যে ঢুকলাম। দরজা আটকানোর সাথে সাথে পুরো রুম মনে হলো কাপতে লাগলো। আস্তে আস্তে পুরো রুম সাদা হতে শুরু করলো। আমার শরীরকে একটা সাদা শিকল এসে বেধে ফেললো। আমি কিছুতেই নরাচরা করতে পারছি না। হঠাৎ করে উপর থেকে কারো আওয়াজ শুনলাম। একজন সাদা পোশাক পরা লোক উপর থেকে উড়তে উড়তে আসছে। তার পিঠে মোট সাদা দশটা ডানা। তার শরীর এবং ডানা দুটো দিয়েই সাদা আলো বের হচ্ছে। এমন মনে হচ্ছে তার আলোতেই আমার আশে পাশের সব সাদা হয়ে গেছে।
.
--কে আপনি?(আমি)
.
--আমার নাম মাইকেল। মাইকেল গোঞ্চি ফ্যারাডে। আমি এন্জেলদের দুনিয়ার রাজা।(মাইকেল)
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ৯ম পর্বের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.