ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

জলপরীর প্রেমে ৪ পর্বঃ ১৪

Bangla Dub Novels
 #জলপরীর_প্রেমে#
#সিজন_৪#
পার্টঃ১৪
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
।।।।
।।।।
।।।।
আমি লোকটা কথা শুনে অবাক হলাম। কারন নিরাম্বা নামের কাউকেই আমি চিনি না। লোকটা আমাকে মারার জন্য এসেছে। তারমানে আমার কোনো বড় শত্র হবে। আর ও নিজে জাদু জানে তাহলে কি এটা হিগমা নাকি? হিগমা কি করে হবে? হিগমাকে তো আমি মেরে দু টুকরো করে দিয়েছিলাম এবং মাটিতে পুতে রেখেছিলাম। তাহলে এই নিরাম্বাটা আবার কে? নিরাম্বা কোনো কথা না বলেই সোজা আমার উপরে ঝাপিয়ে পরলো। আমাকে একটা খুশি মারলো। এক খুশিতেই আমি আমার বাসার ছাদ ছেরে উড়তে উড়তে অনেক দূরে একটা বিল্ডিং এর মধ্যে ঢুকে গেলাম। জারার কিছুটা ক্ষমতা আমি না পেলে হয়তো মারা যেতাম এতোক্ষনে। আমি বিষয়টা খারাপ চিন্তা করে আমার রিয়েলিটির ক্ষমতা ব্যবহার করতে লাগলাম। ওর একটা ঘুসি খেয়েই আমার এই হাল। তাহলে ওর পক্ষে আমাকে মারতে বেশী কষ্ট হবে না। আমি রিয়েলিটি নিরাম্বা নামক লোকটার জন্য পাল্টিয়ে দিলাম। আমি জানি জারার কাছে অনেক ক্ষমতা রয়েছে আর সে খুব সহজেই নিরাম্বাকে হারিয়ে দিবে। তাই জারা যখন টেলিপোর্ট হয়ে আমার কাছে আসলো তার আগেই আমি রিয়েলিটি স্পেল ব্যবহার করে রিয়েলিটি পাল্টে দিলাম। শুধু স্পেলটা নিরাম্বার জন্যই কাজে দিবে। নিরাম্বা যেহেতু আমাকেই মারতে এসেছে তাই আমার স্পেলের ফলে নিরাম্বা এখন আমাকে জারা দেখবে। আর জারাকে আমি ভেবে জারার উপরে হামলা করার জন্য নিরাম্বাও কারেন্টের গতিতে চলে আসলো। এবার নিরাম্বা আমার উপরে নয় বরং জারাকে একটা ঠাপ্পর দিয়ে পাশের বিল্ডিও এর দিকে ফেলে দিয়ে আবার ওর দিকেই যেতে লাগলো। আমার এটা করার বড় কারন হলো ওর এক আঘাতেই আমি পুরো ইনজুরিতে পরে গেছে। মনে হচ্ছে আরেকটা আঘাত করলে আমি মারাই যাবো। আমি ভাঙা দেওয়ালের উপরে বসে নিজেকে হিল করার চেষ্টা করছি। আমার কাছে সামান্য কিছু স্পেল আছে যেগুলো দিয়ে আমি কখনোই এই দানবকে হারাতে পারবো না। দানব বলতেছি তাকে কারন তার দেহ বিশালাকার আমার থেকে।
জারা যখন পাশের বিল্ডিং এর দিকে যাচ্ছিলো উড়ে৷ তখনি হঠাৎ বাতাস এসে জারাকে থামিয়ে দিলো। সেই সাথে জারা হাত দিয়ে অনেকগুলো কালো তীরের মতো বানিয়ে ফেললো। এবং সেটা নিরাম্বার দিকে ছুড়ে মারলো। এতে নিরাম্বার গায়ে সব গুলো তীর গেথে গেলো। আমি ভাবলাম মনে হয় মারা যাবে কিন্তু না নিরাম্বার শরীরে তীর গুলো থেকে আরো শক্তি যেতে লাগলো।
.
--তোমার কাছে তো কালো শক্তির ভান্ডার মনে হচ্ছে। কালো শক্তি দিয়ে আমাকে কিছুই করতে পারবে না। সেগুলো আমি এবজোর্ব করে নিতে পারবো সব।(নিরাম্বা)
.
--আমি তোকে মেরেই ফেলবো।(জারা)
।।।।
।।।।
জারা এবার কিছু কালো ছায়া ওর দিকে ছিরে মারলো যেগুলো দিয়ে জারা নিরাম্বাকে বেধে রাখতে চাইছিলো৷ কিন্তু এবারো জারার ক্ষমতায় কিছুই হলো না। জারা অন্য কোনো ক্ষমতা ব্যবহার করেও কিছুই করতে পারছে না। জারার কাছে যতগুলো ক্ষমতা আছে সবই বেকার হয়ে গেলো। ব্লাক ম্যাজিকের কোনো স্পেলই জারা ব্যবহার করতে পারবে না কারন সে সব আঘাতেই নিরাম্বা সেগুলো এবজোর্ব করে আরো শক্তি শালী হয়ে যায়। জারার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো ওর ব্লাক ম্যাজিক। এখন যদি সেটা দিয়ে কাজ না করতে পারে তাহলে কিছুই করার নাই। আমি দেখলাম ব্যাপারটা অনেক খারাপের দিকে যাচ্ছে। কারন জারাকে সেই ভাবে পিটাচ্ছে নিরাম্বা। আমাকে এভাবে আর রিয়েলিটি চেন্জ করা যাবে না। কারন জারা নাহলে মরে যাবে। তাই আমি আমার কাছে থাকা সময়ের স্পেল দিয়ে নিরাম্বাকে আটকানোর চেষ্টা করলাম। ছোট একটা টাইম চেইন বানানোর চেষ্টা করলাম যেখানে নিরাম্বা আর আমি বাদে সবাই স্থির হয়ে যাবে। কিন্তু আজব করার বিষয় হলো টাইম স্পেল কোনো কাজেই আসলো না। টাইম স্পেলও নিরাম্বার উপরে কোনো প্রভাব ফেলছে না। এখন আমার তলোয়ারটা থাকলে হয়তো আমি নিজেই ওর সাথে লড়তে যেতাম। কিন্তু এভাবে চলা যাবে না। কারন জারাকে একটা ঘুসি মেরে বেহুস করে দিয়েছে নিরাম্বা। আমার কাছে ছোট খাটো টেলিপোর্ট করার স্পেল আছে। আমাকে সেটাই ব্যবহার করতে হবে। আমি এই রিয়েলিটি থেকে আমার নাম ও নিশান উদাও করে দিলাম রিয়েলিটি স্পেল দিয়ে। আমি জানি ব্যাপার টা আদৌও সহজ না। কিন্তু আমি করেছি। কারন এই যে নতুন রিয়েলিটি যেটা জারা বানিয়েছিলো। এটার মধ্যে দুটো হৃদয় ছিলো। একটাকে হয়তো জারা কোথাও রেখে দিয়েছে। কিন্তু অপরটা আমি। আমার জীবন বাচাতে হলে আমার অস্তিত্ব এই সময় থেকে বিলীন করে দিতে হবে। আমি তো বর্তমানে আছি এই সময়ের হৃদয়ের পরিচয়ে। আমি আমার নিজের অস্তিত্ব মুছে দিলে তখন এই সময়ের হৃদয়ের জায়গা আমি নিতে পারবো। তাই কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু কাজটা বলা যত সহজ করা তত সহজ নয়। আমি জারাকে নিয়ে টেলিপোর্ট হয়ে একটা গুহার মধ্যে চলে আসলাম। মুহুর্তের মধ্যেই নিরাম্বা নামক সেই লোকটা আমাকে খুজে বের করেছিলো। তাই এখানেও খুজে বের করে ফেলবে খুব তারাতারি। তাই আমাকে তারাতারি করতে হবে। রিয়েলিটি প্রিজমের ক্ষমতা দিয়ে আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি। আমি চাইলে নতুন রিয়েলিটির জন্ম ও দিতে পারি কিন্তু তাতে আমি নিরাম্বাকে হারাতে পারবো না। কারন তার সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। তো ওকে হারাতে হলে প্রথমে আমাকে ওর সম্পর্কে জানতে হবে। আর ওর সম্পর্কে জানাতে আমাকে হৃদিতা সাহায্য করতে পারবে। কিন্তু প্রথমে আমার কাজটা করতে হবে।
আমি রিয়েলিটি প্রিজমের ক্ষমতা ব্যবহার করে আমার অস্তিত্ব মুছে দিলাম এই রিয়েলিটি থেকে। এখানে বর্তমানে আমার কোনো পরিচয় নাই। আমার ক্ষমতা এমনকি আমি এই সময়ে আছি সেটা কেউই বুঝতে পারবে না। বরং নিরাম্বা যেহেতু আমাকে মারবে তাই সে এই সময়ের হৃদয়কে মারবে। আর তাকে মারলে আমি আমার জায়গা আবার নিতে পারবো। 
এই নিরাম্বার সাথে মনে হয় আমার অনেক বড় শত্রুতা। আমাকে মেরেই মনে হয় যেখান থেকে এসেছে সেখানে চলে যাবে। দেখা যাক স্পেলে আমার কাজ হয় কিনা। না হয়ে যাবে কোথায়? এই রিয়েলিটি প্রিজমের ক্ষমতা আমার কাছে অন্যরকম লাগলো এটা টাইম স্পেলের সাথে ভালো কাজ করে। কিন্তু সময়ের পুরো ক্ষমতা আমার কাছে নাই। কিছু স্পেল আছে যেটা আমার তেমন কাজে দিবে না। আমি অপেক্ষা  করছিলাম কারন জারা এখনো অজ্ঞান হয়ে আছে। একটু পর ওর জ্ঞান ফিরলো। আমার দিকে এক নজরে তাকিয়ে ছিলো কিছুক্ষন। তারপর বলতে শুরু করলো জারা।
.
--ঔ শয়তানটা কোথায়?(জারা)
.
--চলে গেছেও। আমি তোমাকে এখানে টেলিপোর্ট করে নিয়ে এসেছি।(আমি)
.
--আমাকে একটা কথা দিতে পারবে?(জারা)
.
--হুমমম বলো কি কথা?(আমি)
.
--তোমার কাছে এসব যা মনে হচ্ছে এটা আসলে সত্যি। কিন্তু তোমার জীবন এমন হওয়ার কথা ছিলো না। আমার তোমার জীবনে আসার আগে আরেকটা অতীত ছিলো।(জারা)
.
--হ্যা আমি জানি।(আমি)
.
--জানো? জানার পরও কিছুই বলো নি?(চোখ বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে বললো জারা)
.
--দেখলাম তোমাকে। তোমার মনটা দেখলাম।(আমি)
.
--তাহলে তো বোঝাতে হবে না। হৃদয় ঔ নিরাম্বার সাথে লড়তে গিয়ে আমার অনেকটা শক্তি ঔ নিরাম্বার মাঝে চলে গেছে। আমি আমার কালো শক্তি ছাড়া জীবিত থাকতে পারবো না।(জারা)
.
--তোমার শক্তি গুলো চলে গেলে তো জারার শরীর জারা ফিরে পাবে?(আমি)
.
--না জারা অনেক আগেই মারা গেছে। এখন আমি শুধু ওর শরীরে আছি। কথাগুলো তোমাকে বলতে চেয়েছিলাম আরো পরে কিন্তু আমার কাছে সময় নাই।(জারা)
.
--কেনো তোমার কাছে তো এখনো পর্যপ্ত পরিমান ক্ষমতা আছে। দরকার পরলে আমাকে যা দিয়েছো তা নিয়ে নাও আবার।(আমি)
.
--উহু এতে কিছুই হবে না। এখন তো আমি একা নেই হৃদয়। আমার মাঝে আরেকজন আছে।(জারা)
.
--আরেকজন?(আমি অবাক হয়ে)
.
--তোমার আর আমার বাচ্চা আমার মধ্যে পালিত হচ্ছে। এটা সাধারন কোনো বাচ্চা হবে না। তোমার এই বাচ্চাটাই সবচেয়ে শক্তিশালী হবে এই পৃথিবীর মধ্যে। এই লড়াইয়ে আমি শুধু তাকেই রক্ষা করতে চেয়েছি। কিন্তু তার উপরে অনেক আক্রমন পরেছে। আরো ২ বছরের মতো থাকতো আমার পেতে তাতে ও পরিপূর্ন হতো। কিন্তু এই লড়াইয়ে ও অনেক ডেমেজ হয়েছে। আর ওকে বাচাতে হলে আমার সমস্ত শক্তি ওকে দিয়ে দিতে হবে।(জারা)
.
--কিন্তু।(আমি)
.
--আমি তো তোমার জারা নয়। আমি হলাম মিয়ারা। তোমার একজন স্ত্রী। জানি না ভালোবাসো কিনা আমায় কিন্তু আমি তোমাকে অনেক ভালোবেসেছি। আমার বাবার প্রথম পরিকল্পনা ছিলো তোমার থেকে আমাদের একটা বাচ্চা বানাবো আর সেটা এই পুরো পৃথিবীকে ধ্বংস করার কাজে ব্যবহার করবে আমার বাবা। তাই তার কথা মতো তোমার সাথে সম্পর্ক রাখি। কিন্তু কিভাবে যে তোমায় ভালোবেসে ফেলে প্রথম দেখাতেই সেটা নিজেও জানি না।(জারা)
.
--........(আমি কি বলবো বুঝতে পারতেছি না। কারন জারা কাদছে)
.
--আমাকে ভালো না বাসলেও একটা কথা দাও আমাকে?(জারা)
.
--হুমমম।(আমি)
.
--কথা দাও আমাকে যে আমাদের এই বাচ্চাকে একটা সাধারন জীবন দিবে। ওর মাঝে অনেক ক্ষমতা। আমি চাই না ওর মাঝের কালো ক্ষমতার ব্যবহার খারাপ কাজে হোক যেমনটা আমার সাথে হয়েছে। আমি সব সময় ভালো হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা তার জন্যই আমাকে বন্ধী করে রেখেছিলো।(জারা)
.
--তোমার বাবাকে কিভাবে হারাবো?(আমি)
.
--তোমার রকেট। সেই রকেটটাই পারবে।(জারা)
।।।।
।।।।
আমি আরো কিছু জিজ্ঞাসা করবো কিন্তু তার আগেই জারা একটা স্পেল পড়লো। কি স্পেল সেটা আমি নিজেও জানি না। আমি শুনেছি স্পেশাল ক্ষমতা সম্পূর্ন বাচ্চারা অনেকদিন যাবৎ মায়ের পেটে থাকে। প্রায় আড়াই বছরের মতো। মিয়ারার সাথে আমার সেই ঘঠনা হয়েছিলো প্রায় সাত থেকে আট মাস হয়ে যাবে হয়তো। হয়তো ব্যাপারটা স্বাভাবিক রাখতে চেয়েছিলো ও। একটা জিনিস খুব অবাক করার। কারন ওর পেট মোটেও বড় হয় নি। কিন্তু এবার যে স্পেলটা ও পড়লো তাতে করে জারার শরীর আস্তে আস্তে হাওয়া হয়ে যেতে লাগলো। শেষ সময়ে জারা আমার হাতে শক্ত করে হাত দিয়ে রেখেছিলো। কিন্তু দেখতে দেখতে ওর হাত ও হাওয়া হয়ে গেলো। ও আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে ছিলো। ওর জায়গায় ছোট একটা বাচ্চা চলে আসলো সেখানে। হঠাৎ ই হাওয়ার বয়ে গেলো একটা। আমি খেয়াল করলাম শেষ সময়ে জারা আমার মাঝেও ক্ষমতা দিয়ে গেছে। সময়ের এবং হাওয়ার সব স্পেল গুলো আমার জানা এখন। মানে জারা আমাকে সেগুলো দিয়ে দিয়েছে। আমার কোলে একটা বাচ্চা। আমার চোখ দিয়ে পানি পরছে। বাচ্চাটা পুরো উলঙ্গ ছিলো আর আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিলো। আমার একটা হাতের আঙ্গুল শক্ত করে ধরলো ওর ছোট হাত দিয়ে। তারপর হাসতে লাগলো। আমার চোখের পানি ওর উপরে পরতেই ওর শরীরের চার পাশ দিয়ে সাদা একটা আলো ছড়াতে লাগলো। এবং সেই আলো যখন শেষ হলো তখন দেখলাম একটা রঙিন কম্বল দিয়ে ও পেচিয়ে আছে। আর ও আমার হাত ধরেই আছে। আমি কথায় বলতে পারছিলাম না। কারন আমি এটা নিয়েই অবাক আছি যে আমি বাবা হয়ে গেছি। একটা ছোট মেয়ের বাবা আমি। শেষ পর্যন্ত একটা পিচ্চি ছেলে একটা বাচ্চার বাবা হয়ে গেলো। মেয়েটা আমার দিকে অপলক তাকিয়ে আছে। চোখটা আমি ওর ভুলতে পারবো না। বেদনা দেওয়া চোখ। হয়তো এভাবে কষ্ট পাই নি কখনো। ব্যাপারটা জারাকে নিয়ে হলে হয়তো অন্যরকম ছিলো। কিন্তু ও জারার শরীরে জারার পরিচয়ে থাকলেও জারা নয় ও। ও ছিলো ব্লাক প্রিন্সেস মিয়ারা। আর আমার কাছে সেই প্রিন্সেস এর প্রিন্সেস দিয়ে ও চলে গেলো। আমি এখন ওকে স্বাভাবিক জীবন কিভাবে দিবো? আমার নিজের জীবনই তো স্বাভাবিক নয়। আমি ওকে কোলে নিয়ে হাটতে লাগলাম। আমার মাঝে যতটুকু ব্লাক ম্যাজিক ছিলো সব মিয়ারা নিয়ে নিয়েছিলো। এখন আমি নিজেকে কোথায় টেলিপোর্ট করতে পারবো না। গুহার মধ্য থেকে বের হলাম আমি। আমার কানে এখন বাতাসের শব্দ বইতে লাগলো। বাতাস গুলো আমার সাথে কথা বলতে চাচ্ছে। আমার সামনে কুর্নিস করছে মনে হচ্ছে সব বাতাস। আমি জোরে বইতে বল্লাম বাতাসকে। সাথে সাথে তারা কথা শুনলো। অবশ্য কিছুটা সময় লাগনে এগুলো আয়ত্বে আনতে। দেখি কি হয় শেষ পর্যন্ত। প্রথমে আমাকে এই বাচ্চাটাকে ঠিক জায়গায় রাখতে হবে। আমার মতে ওর জন্য সবচেয়ে সুন্দর জায়গা হবে হৃদি। আমার বোন হৃদিই ওর সঠিক খেয়াল নিতে পারবে। আমি ওকে এই রিয়েলিটিতে রেখে দিতে পারি না। এই সময় পুরো আলাদা একটা রিয়েলিটি তৈরী করেছে যেটা আমার থেকে সম্পূর্ন আলাদা। আমাকে এখন সেই সময়ে যেতে হবে। আর সেখানেই কিছু করতে হবে। সময়ের স্পেল আছে আমার কাছে। এখন বর্তমানে যাওয়ার সময়।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৫ তম পার্টের জন্য। ভুল ত্রুটি থাকতে পারে। কারন ঘুম চোখে লেখা হয়েছে। আর কাহিনী না বুঝলে বইলেন বলবো। আর নিরাম্বার কাহিনী যদি সংক্ষেপে বলি তাহলে নিরাম্বা মারা যাওয়ার আগে বলেছিলো সে আবার ফেরত আসবে। তাকে মেরে ফেলার পরও সে আবার পাওয়ার এবজোর্ব করে জীবিত হচ্ছিলো তখন কিন্তু ডাইভার্সের আরেক সদস্য যে কিনা নিরাম্বার পুরো কালো ক্ষমতা নিজের মধ্যে এবজোর্ব করে নিয়েছিলো। আর এটা তার ক্ষমতা ছিলো। কিন্তু তারপরও ভবিষ্যতে নিরাম্বা যেভাবেই হোক আবার জীবিত হয়েছে। কিভাবে হয়েছে সেটা ডাইভার্সের পরের সিজন না পড়লে বুঝবেনই না। তারপরও সংক্ষেপে বলে দিলাম আশা করি বুঝতে পারছেন।🙄🙄🙄🙄🙄

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.