পার্টঃ১৬
লেখকঃজাহিদ আহমেদ
।।।।।
।।।।
।।।
।।
।
।
ম্যারি মনে মনে ভাবতে লাগলো,
হয়তো-বা একটু পরেই সে আর এই পৃথিবীতে থাকবেনা,কিন্তু সেটা নিয়ে তাঁর কোনো আফসোস নেই,তাঁর আফসোস হলো সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে একবারও বুকে নিয়ে বলতে পারলোনা যে,
ভালোবাসি তোকে,খুব খুব খুব বেশি ভালোবাসি তোকে। তোর বুকে মাথা রেখে সারাটি জীবন পারি দিতে চাই।।।
এই কথাগুলো বলার মতো অবস্থায় মনে হয় সে আর থাকবে না।
ম্যারি শেষবারের মতো নিজের চোখ দু'টো বন্ধ করে এবলিং এর চেহারাটা মনে করতে লাগলো।
,
,
হঠাৎ করেই ম্যারির কান দু'টো খাঁড়া হয়ে গেল।
তাঁর কারন হলো,তাঁর পিছনে ধুপ করে উপর থেকে কিছু একটা পড়ার শব্দ হলো।
কিন্তু উপর থেকে আবার কি পড়লো সেই বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তিত হলো ম্যারি,একে-তো ভয়ের কারনে তাঁর পুরো শরীর ঘেমে একাকার হয়ে আছে,তাঁর ওপর আবার তাঁর পেছনে অদ্ভুত অদ্ভুত শব্দ ভেসে আসছে এখন।।
হ্যা ঠিকই শুনছে ম্যারি। তাঁর পেছনে অদ্ভুত রকমের শব্দ হচ্ছে বলে তাঁর মনে হচ্ছে।
কিন্তু পেছনে তাকানোর সাহস যে সে অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে।
আবারও তাঁর কান দু'টো খাঁড়া হয়ে গেল,সে একদম স্পষ্ট ভাবে শুনতে পারছে তাঁর পেছনে কোনো ভয়ংকর জন্তুর গোঙানির মতো শব্দ হচ্ছে। কিন্তু সেখানে একটা জন্তু না,অনেকগুলো ভয়ংকর জন্তু হয়তো,কেননা ম্যারির জানামতে দু একটা জন্তু কখনো এতো শব্দ করে গোঙাতে পারে না,এতো শব্দ তো কেবল অনেক গুলো জন্তু একসাথে শব্দ করতে পারে।
,
,
এইসব কথা ভাবছিল ম্যারি,কিন্তু এতে কোনো লাভ হলোনা তাঁর। যে করেই হোক তাঁকে দেখতে হবে তাঁর পেছনে কোন ভয়ংকর জন্তু আছে,যেগুলো এতো শব্দ করে গোঙাতে পারে।
কিন্তু সে পেছনে ঘোরার সাহসটুকু পাচ্ছে না,যতই সাহস যুগিয়ে পেছনে তাকাবে ঠিক তাঁর আগমুহূর্তে সে তাঁর সম্পূর্ণ সাহস হারিয়ে ফেলে। যাঁর কারনে তাঁর আর পেছনে দেখার সময় হচ্ছে না।
,
,
অনেকক্ষন ভেবেই ম্যারি একদম ফাইনাল ডিসিশন নিয়ে নিল। যাই হয়ে যাক না কেন,পেছনে কি হচ্ছে টা কি সেটা তো আমি দেখবোই এখন(ম্যারি মনে মনে বললো)!
,
যেই ভাবা সেই কাজ,মনের ভেতরে অনেক সাহস নিয়ে ম্যারি পেছনের দিকে তাকালো,কিন্তু সে পেছন দিকে ঘোরার আগে সে তাঁর চোখ দু'টো বন্ধ করে নিয়েছিল। এখন সে আস্তে আস্তে তাঁর চোখ দু'টো খুলতে লাগলো,আর ঠিক তখনই।
,
ম্যারি যখন তাঁর চোখ দু'টো ধীরে ধীরে খুলতে লাগলো,ঠিক তখনই একটা জোরালো বাতাস তাঁর ওপর দিয়ে বয়ে যায়,সেই বাতাসের জোর এতোটাই জোরালো ছিল যে,সে তাঁর নিজের চোখ দু'টো পর্যন্ত খোলা রাখতে পারেনি,ম্যারির তাঁর চোখদু'টো আবারও বন্ধ হয়ে যায় বাতাসের কারনে।
,
আবার ম্যারি যখন তাঁর নিজের চোখ দু'টো খোলে তখনই সে তাঁর সামনে দু'টো জন্তু দেখতে পায়।
জন্তুগুলো দেখে ম্যারি এতো পরিমান ভয় পেয়েছে,সেই সাথে অবাকও হয়েছে।
,
ম্যারির অনুমান হিসেবে তাঁর পেছনে দু'টো জন্তু থাকার কথা কিন্তু এখানে তো শুধুমাত্র দু'টো জন্তু আছে। যেগুলো দেখতে ভয়ংকর জন্তুর মতো লাগছে,জন্তু দু'টো এতোটাই ভয়ংকর ছিল যেটা বলার বাহিরে।
আর তাঁর অবাক হওয়ার কারন হলো,তাঁর সামনের দু'টো জন্তুকে সে এই জঙ্গলে তো দূরের কথা সে কোনোদিন এইরকম জন্তু দেখেনি।
আর আরেকটা অবাক করার বিষয় হলো,তাঁর সামনে মাএ একহাত দুরেই (১ম) জন্তু দাঁড়িয়ে আছে,আর তাঁর সামনে তিন-চার হাত দুরেই (২য়) জন্তুটা দাঁড়িয়ে আছে।
ম্যারির একদম সামনের (১ম) জন্তুটা অনেক ভয়ংকর,এই জন্তুটা দেখতে একদম কালো,আর সেটার বড় বড় দাঁত বের হয়ে আছে,দাঁতগুলো এতোটাই ধারালো যে সেগুলো চিকচিক করছে। আর জন্তু টা একবার ম্যারির দিকে তাকাচ্ছে আবার তাঁরও সামনে থাকা (২য়) জন্তুটার দিকে তাকিয়ে গোঙাচ্ছে।
(২য়) জন্তুটা (১য়) জন্তুটার চাইতেও ভয়ংকর,যেটার ব্যখা ম্যারি নিজেও দিতে পারবেনা।
এখানকার কোন জন্তুটা ভালো আর কোন জন্তুটা খারাপ সেটা সে কিছুতেই বুঝতে পারছেনা।
,
হঠাৎ করে ম্যারির কেন জানি মনে হতে লাগলো,জন্তু দু'টোর মতিগতি বেশিভালো ঠেকছেনা।
ম্যারি যখন এসব কথা ভাবছিল,ঠিক তখনই তাঁর নিজের সাথে এক আশ্চর্য জনক ঘটনা ঘটে যায়।
ঘটনাটি এই হলো যে,
ম্যারির সামনের (১ম) জন্তুটা তাঁর নিজের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এমন আক্রমনের জন্য ম্যারি কখনোই প্রস্তুত ছিলো না। যাঁর কারনে ম্যারি একদম হতভম্ব হয়ে গেছে,সে যেন একদম বোবা হয়ে গেছে। জন্তুটার হাত থেকে বাঁচার জন্য সে যে কোনো কিছু করবে সেটা করার শক্তিও মনে হয় সে হারিয়ে ফেলেছে।
ম্যারি শুধু অপলক দৃষ্টিতে সামনের জন্তুটার দিকে তাকিয়ে আছে,সামনের জন্তুটা কিভাবে লাফ দিয়ে তাঁর দিকে অনেক দ্রুত গতিতে এগিয়ে আসছে।
যখনই জন্তুটা ম্যারির একদম মুখের সামনে মাটির একটু ওপরে এসে যায়,ঠিক তখনই ১ম জন্তুটা তাঁর নিজ জায়গায় দাঁড়িয়ে যায়,দাঁড়িয়ে যায় বললে ভুল হবে সে তাঁর নিজ জায়গায় ভাসমান অবস্থায় আটকে যায়,অনেক চেষ্টা করার পরও একটুও নড়াচড়া করতে পারে না জন্তুটা।
এটা দেখে ম্যারি অনেক অবাক হয়ে গেল,অবাক হওয়ারই কথা এখানে। তাঁর কারন হলো ম্যারির এখন সেই (১ম) জন্তুটার পেটে থাকার কথা কিন্তু সেটা হলোনা,তাঁর ওপর আবার সে মাটির ওপরে ভাসমান অবস্থায় আছে। কিন্তু এটা কি করে সম্ভব,কোনো সাধারন জন্তুদের কাছে তো আর ম্যাজিক পাওয়ার থাকেনা তাহলে এটা কিভাবে সম্ভব।
এগুলো ভাবছিল ম্যারি,তখনই তাঁর সেই (২য়) জন্তুটার কথা মনে পড়ে যায়।
(২য়) জন্তুটার কথা মনে পড়তেই তাঁর টনক নড়ে উঠলো,তাঁর মানে কি সে।
বিষয় টি ভালোভাবে ক্লিয়ার করার জন্য ম্যারি (১ম) জন্তুটার পেছনের দিকে উঁকি দিলো,(১ম) জন্তুটার পেছনে তাকানোর পড়ে সে যেটা দেখতে পেল সেটা দেখে সে অবাক না হয়ে পারলো না।
,
,
ম্যারি দেখলো যে,
(২য়) জন্তুটা তাঁর ডান হাতটা (১ম) জন্তুটার দিকে মুখ করে উঁচু করে রেখেছে।।
তাঁর মানে ম্যারি যেটা ভেবেছিল সেটাই সঠিক।
(২য়) জন্তুটা অবশ্যই কোনো স্পেশাল কেউ। নাহলে তাঁর কাছে ইচ্ছেশক্তি কি করে এলো। এই পাওয়ার তো শুধুমাএ রাজপরিবারদের কেউ না কেউ পেয়ে থাকে। তাঁর মানে কি (২য়) জন্তুটা কোনো মানুষ,হতেও পারে,একটু অপেক্ষা করা যাক,তাহলেই সব আপনা-আপনি বুঝা যাবে(ম্যারি মনে মনে বললো)!
,
,
(২য়) জন্তুটা তাঁর লাল চোখ দু'টো দিয়ে ভয়ংকর ভাবে তাকিয়ে আছে (১ম) জন্তুটার দিকে। আর ধীরে ধীরে সে (১ম) জন্তুটার দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো। কোনো এক বিষয়ে হয়তো-বা সে (১ম) জন্তুটার ওপরে খুবই রেগে আছে।
হয়তো-বা তাঁর মুখের খাবার কেড়ে নিতে চাওয়াতে সে (১ম) জন্তুটার ওপরে রেগে আছে। (২য়) জন্তুটা তাঁর বিশাল বড় আকারের দেহ নিয়ে ধীর পায়ে সেই (১ম) জন্তুটার সামনে এসে দাঁড়ালো,কিন্তু এখানে অবাক করার বিষয় হলো সে একটিবাবের জন্যও ম্যারির দিকে ভুলে তাকাইনি। এটা একটু অবাক করার মতোই।
,
,
(২য়) জন্তুটা (১ম) জন্তুটাকে এবং ম্যারিকে সহ অবাক করে দিয়ে সে (১ম) জন্তুটাকে উদ্দেশ্য করে বললে ধমকের সুরে রাগে কটমট করতে করতে বলতে লাগলো,,,,,,,,,
তোর সাহস তো কম না,তুই একটা সাধারন পশু হয়ে এই আমার দিকে চোখ তুলে তাকিয়ে থাকিস,আবার আমার সামনে আমার খাবারের মধ্যে হাত দিতে চাস,এই ভুলের জন্য তোকে অনেক বড় শাস্তি পেতে হবে আজকে(২য় জন্তুটা বললো)
,
,
(২য়) জন্তুটার হঠাৎ এরকম কথা বলা দেখে ম্যারি অনেক অবাক হয়ে যায়, কিন্তু ম্যারি যতোটা না অবাক হয়েছে তাঁর চাইতে অনেক বেশি অবাক হয়েছে ১ম জন্তুটা। কেননা ১ম জন্তুটা ভাবতেও পারেনি যে কোনো প্রানি তাঁর থেকে এতোটা বেশি শক্তিশালী হতে পারে,তার ওপর আবার কথাও বলতে পারে। (২য়) জন্তুটা তাঁর দিকে তাকিয়ে রাগে গরগর আওয়াজ করছে,যাঁর কারনে সে একটু ভয় পেয়ে গেল,এবং সে চুপ করে তাঁর জায়গায় আটকে রইলো,কারন এখানে তাঁর শরীরের কোনো জোর খাটবে না,শুধু শক্তিশালী
হলেই তো আর সবকিছু করা সম্ভব না,এটা ভেবেই সে জলজল চোখে (২য়) জন্তুটার দিকে তাকিয়ে রইলো।
,
,
আর এদিকে ম্যারি একটু আন্দাজ করতে পেরেছিল যে (২য়) জন্তুটা এরকম অবাক করার মতো আরো অনেক কিছু করতে পারে। আর সে মনে মনে চিন্তা করতে লাগলো,(১ম) এবং (২য়) জন্তুগুলোর কান্ড দেখে হাসবে নাকি কাঁদবে সেটা সে বুঝতে পারছেনা। তাঁর কারন হলো তাঁকে খাবার জন্যই এতো ঝামেলা হচ্ছে ভয়ংকর জন্তুগুলোর মধ্যে। একটাকে কি করে সামলাবে ভয়ের চোটে সেটাই ভুলে গেছে ম্যারি,আর এখন তো দু'টো জন্তু। আজকে মনে হয় আর রক্ষে নেই তাদের কবল থেকে।
কিন্তু ম্যারি এটা বুঝতে পারছেনা যে,(২য়) জন্তুটা তাঁর দিকে ১ বারের জন্যও কেন তাকালোনা। নাকি তাঁকে সে দেখতে পাইনি,না দেখতে পাইনি এটা ভাবাও তো বোকামি,তাহলে যে সে একটু আগে বললো তাঁর মুখের খাবার কেঁড়ে নেওয়ার কথা।
,
,
হঠাৎ করেই (২য়) জন্তুটা এক ভয়াবহ কান্ড করে বসে। সেটা এই হলো যে,,,,,
(২য়) জন্তুটা (১ম) জন্তুটার সামনে থাকার কারনে ২য় জন্তুটার জন্য কোনো এক কারনে একটু সুবিধা হলো। (২য়) জন্তুটা কিছু একটা ভেবে তাঁর পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা ম্যারির দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিলো। এতে যেন ম্যারি আরেকদফা অবাক হলো। কেননা এতোক্ষন সে জন্তুটাকে ভালোভাবে খেয়াল করেনি,কিন্তু এখন যখন খেয়াল করলো তখনই সে দেখলো যে (২য়) জন্তুটার চেহারা তাঁর ভালোবাসার এবলিং এর চেহারার সাথে কিছু কিছু মিল রয়েছে। কিন্তু এটা আবার কি করে সম্ভব।
(২য়) জন্তুটা ম্যারির এরকম অবাক হওয়া দেখে আরেকটু বড় হাসি উপহার দিল ম্যারিকে।
আর তারপরেই সেখানে ঘটে গেল এক ভয়ংকর ঘটনা,,,,,
(২য়) জন্তুটা ম্যারির দিক থেকে নিজের ঘাড়টা ঘুরিয়েই (১ম) জন্তুটার চোয়াল বরাবর লক্ষ্য করে একটা ঘুসি দেয়। কিন্তু তারপরও সে হাওয়ার মধ্যে ভাসমান অবস্থায়ই থেকে যায়।
যার কারনে (২য়) জন্তুটা তাঁর নিজের ডান হাতটা দিয়ে (১ম) জন্তুটার গলা খুবই শক্ত করে টিপে ধরে।
যার কারনে (২য়) জন্তুটার হাত থেকে (১ম) জন্তুটা তাঁর নিজের গলাটা সারানোর জন্য অনেক চেষ্টা করে কিন্তু এতে কোনো কাজই হয়না।
(২য়) জন্তুটা (১ম) জন্তুটার এরকম ব্যবহার দেখে বলে যে,
আমার সাথে শক্তিতে তুই কোনোদিনও পারবিনা,তাই বলি যে,বৃথা চেষ্টা করে লাভ নেই।
তুই শুধু আমাকে অসম্মানই করিস নি,তুই যাকে তোর খাদ্য হিসেবে বেছে নিয়েছিলি সেটা আর কেউ না ও হলো আমারই প্রিয়তমা,অর দিকে তুই চোখ তুলে তাকানোর সাহস কি করে পেলি,তোর এই অপরাধের কোনো ক্ষমা নেই তোকে আজ মরতে হবে হ্যা তোকে আজ মরতে হবে(২য় জন্তুটা)!
এই বলে (২য়) জন্তুটা (১ম) জন্তুটার ঘাড়ের দিকে তাঁর নিজের মুখটা ধীরে ধীরে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকে,আর ঠিক তখনই ২য় জন্তুটার মুখের দু'পাশ দিয়ে দু'টো ধারালো দাত বের হয়ে আসে।।
(২য়) জন্তুটা নিজের ধারালো দাঁত দু'টো ১ম জন্তুটার একদম ঠিক ঘাড়ের রগের মধ্যে আস্তে করে চাপ দিয়ে ধরে মনের তৃপ্তিতে রক্ত খেতে থাকে।
আর (১ম) জন্তুটা তো এতোক্ষনে পরপারে চলে গেছে।
,
,
আর এদিকে ম্যারি (২য়) জন্তুটার মুখে তাঁর নিজের নামটা শুনে চরম অবাক হলো,তাঁরওপর আবার তাঁকে তাঁর প্রিয়তমা বলে দাবি করছে,এগুলো শুনে ম্যারি পুরো অবাকের পর অবাক হয়ে যাচ্ছে।
,
,
ম্যারি তাঁর সামনের দিকে তাকিয়ে দেখলো যে,২য় জন্তুটার রক্ত খাওয়া শেষ,তাও আবার এতোটা তারাতাড়ি ভাবা যায় এগুলা।
২য় জন্তুটা তাঁর রক্ত খাওয়া শেষ করে ২ম জন্তুটার লাশটা দূরে ছিটকে মারলো।
(২য়) জন্তুটা এবার আস্তে আস্তে ম্যারির দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো,আর এটা দেখে ম্যারির পরাণ যায় যায় অবস্থা।
ম্যারির এইরকম অবস্থা দেখে (২য়) জন্তুটা তাঁর নিজের আসল ফর্মে চলে আসে।
(২য়) জন্তুটা ভয়ংকর জন্তুর রূপ থেকে বেরিয়ে মানুষ ফর্মে চলে আসল।
ম্যারি সেই লোকটার দিকে ভালভাবে তাকাতেই তাঁর নিজের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে ওঠে।
ম্যারি দৌড়ে গিয়ে সেই লোকটাকে ঝাপটে ধরে বলে যে,
,
,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,আমার এবলিং,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
,
,
তাঁরা একে অপর কে যে কতক্ষন ধরে এমনভাবে জরিয়ে ধরে রেখেছিল সেটা এই আমি নিজেও জানি না। আর সামনের দিকে না এগুলোটাই ভালো মনে করি।
,
,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,{শব্দ সংখ্যা(১৭৩৭)},,,,,,,,,,,,,,,,,,,
,
,
।
।।
।।।
।।।।
।।।।।
১৬ পার্টটা কেমন হলো জানাবেন। আশা করি ভাল লাগবে। ভালো না লাগলে বলবেন। গল্পের মধ্যে কোনো জিনিস না বুঝলে কমেন্টে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আর ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে বা পাঠক পাঠিকাদের মেনশন করে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন।
★হ্যাপি রিডিং★