ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

জলপরীর প্রেমে ৩ পর্বঃ ১৫

Bangla Dub Novels
 #জলপরীর_প্রেমে#
#সিজন_3#
পার্টঃ১৫
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
।।।।
।।।।
।।।।
আমার রাগ বারতে চাইলো কিন্তু কেনো জানি রাগতে পারলাম না। হয়তো সেটা ঔ ইনজেকশনের জন্য। কি ইনজেকশন দিলো বুঝলাম না যে আমি রাগতে পারতেছি না। আর আমি রাগতে না পারলে তো আমার শক্তির পুরো ব্যবহার আমি করতে পাবো না সে যাইহোক এলিয়েন গুলো একটু বেশীই বার বেরেছে। আমাকে তাদের জন্য কিছু করতে হবে। 
.
--এখন এলিয়েন গুলোর পজিশন কি?(আমি)
.
--৬০ শতাংশই তাদের স্পেশস্টেশনে আছে আর বাকি ৩০ শতাংশ তাদের নতুন রাজ্য গড়তে ব্যস্ত। আর লু চিন সহ বাকি ১০ শতাংশ এখন আকাশপুরী আর পাতালপুরীতে আছে।(জিনিয়া)
.
--তাহলে প্রথমেই ৬০ শতাংশ এলিয়েন গুলোকেই ধ্বংস করে আসি।(আমি)
.
--কিন্তু কিভাবে?(হৃদিতা)
.
--সেটার চিন্তা তোমায় করতে হবে না। আমি টেলিপোর্ট হয়ে এলিয়েন স্টেশনে চলে গেলাম।(আমি)
।।।।
।।।।
বলা মাত্রই আমি এলিয়েন স্পেসস্টেশনে চলে আসলাম। আমি আসার পরই পুরো অবাক হয়ে গেলাম। বিশাল একটা স্পেসস্টেশনে আমি আর জায়গা পাইলাম না লেন্ডিং করার। আমার এলিয়েন লাভার গোসল করছিলো ঠিক সেই জায়গায় চলে আসলাম আমি টেলিপোর্ট হয়ে। হাই রে কপাল আমার। এমন অবস্থায় কি কেউ কখনো এমন জায়গায় আসে্ আমাকে দেখার সাথে সাথেই প্রথমে ভয়ে একবার চিল্লিয়ে উঠতে গেলো সাইনা। আমি হা করে তাকিয়ে ছিলাম এলিয়েনের মেয়েটাকে দেখে। একটা টাউয়েল পড়ে গোসল করছিলো শুধু। এটা দেখে কি মাথা ঠিক থাকে নাকি। তারপরও যে কাজে আসছি সেটার দিকে খেয়াল করলাম। ভেবেছিলাম ও ওর বাবার সাথে হয়তো আকাশপুরীতে গিয়েছে তাই এটাকে ধ্বংস করে দিতে আসছি। কিন্তু ও তো এখানেই আছে।
.
--কেনো আসছো তুমি এখানে?(সাইনা)
.
--কেনো আমার কি আসতে মানা?(আমি)
.
--ধোকা দিয়েছো তুমি আমায়। আমাকে আগে বলো নি তুমি একজন রাজা অবাস্তব কিছু রাজ্যের। আর তোমার কাছে সুপার পাওয়ার আছে।(সাইনা)
.
--আমি কোথায় ধোকা দিলাম। ধোকা তো তুমি আমাকে দিয়েছো আমাকে আগে বলো নি কেনো তুমি এলিয়েন।(আমি)
.
--আমি যদি বললাত আমি এলিয়েনের মেয়ে তাহলে আমার ভয়ে আমার কাছে আসতে না তাই বলি নাই।(সাইনা)
.
--এখানে আমার ভুল তো আমি দেখি না। রাজা হয়ে আমার রাজার মতো থাকতে মন চাইতো না তাই গোপন রাখছি। কিন্তু যখন দেখলাম তোমরা হামলা করতেছো পৃথিবীর উপরে তখন তো আমাকে পৃথিবীকে বাচাতে হবে।(আমি)
.
--আচ্ছা বাদ দাও এসব। তুমি বাইরে গিয়ে বসো। আমি গোসল করে আসছি।(সাইনা)
.
--উহু আমার ও কেনো জানি গোসল করতে মন চাচ্ছে। টেলিপোর্টেশন মেশিনটা বেয়াদব হয়ে গেছে। ইচ্ছে করেই আমাকে এই জায়গায় এনে ফেলছে। তাই ওর বেয়াদবির ফাইদা উঠানো যাক।(আমি)
।।।।। 
আমি সাইনাকে ধরতে চেষ্টা করলাম কিন্তু আমার মাথায় হঠাৎ খুব ব্যথা শুরু করলো। প্রথমে বুঝতে পারলাম হয়তো সাইনাই এটা করেছে কিন্তু পরে বুঝতে পারলাম না এটা ওর কাজ না। এটা আমার ভিতরে থাকা কালো শক্তির কাজ। সে আমাকে মানা করছে এসব কিছু করতে। আর আমি যদি এসব কিছু করি তাহলে সে ভিতরে ভিতরে আমাকে অনেক যন্ত্রনা দিবে। আমি আর কিছু বল্লাম না।
.
--তুমি ঠিক আছো তো?(সাইনা)
.
--হ্যা।(আমি)
.
--তাহলে বাইরে গিয়ে বসো।(সাইনা)
।।।।
।।।।
আমি গোসল খানার দরজা খুলে বাইরে এসে বসলাম। আমি বুঝতে পারতেছি না সাইনা কি এখনো আমাকে ভালোবাসে নাকি ওর বাবার কথা মতো আমাকে মারতে চাইবে। সেটা সময় হলেই বলে দিবে। কিন্তু এসবের জন্য আমি আসি নি। আমাকে এসব তারাতারি শেষ করতে হবে এবং সেই মেয়েটাকে খুজতে হবে। সেটাকে বের না করলে আমি কোনো রহস্যই বের করতে পারবো না। অনেক মিস্ট্রি রেখে গেছে মেয়েটা। আর কি স্পেল সে ব্যবহার করেছে সেটাও জানি না। কিন্তু বুঝতে পারতেছি যেটাই ব্যবহার করুক অনেক শক্তিশালী সেটা। 
আমি বিছানায় বসে ছিলাম। সাইনা আসলো গোসল শেষ করে। এসেই আমাকে বললো
.
--এতো দিন কোথায় লুকিয়ে ছিলে? কত খুজেছি তোমায় জানো?(সাইনা)
.
--আমার পুরো শক্তি হেরে গিয়েছিলো তোমার বাবার কাছে। তাই কিছুদিন আমাকে লুকিয়ে থাকতে হয়েছে।(আমি)
.
--আমার বাবা প্রথমেই তোমাকে ভালো একটা অফার দিয়েছিলো সেটা তোমার মেনে নেওয়া উচিত ছিলো।(সাইনা)
.
--তুমি কি ভাবছো তোমার বাবা যেটা করছে সেটা ঠিক? আর আমি তার ভয়ে তার অফারে রাজি হয়ে নিজের জীবন বাচাবো?(আমি)
.
--তাছাড়া কোনো উপায় আমি দেখি না। তুমি আত্মসমর্পণ না করলে বাবা তোমাকে মেরে ফেলবে।(সাইনা)
.
--আমি সেটাতে ভয় পাই না।(আমি)
.
--বুঝতে পারতেছো না আমার বাবা কতটা ভয়ঙ্কর।(সাইনা)
.
--হয়তোবা আমার পুরো ক্ষমতার সম্পর্কে তুমি এখনো জানো না। আমিই আগে জানতাম না। তবে এখন সেটা দেখানোর সময় হয়ে গেছে।(আমি)
.
--কি করবে তুমি?(সাইনা)
.
--কি করবো দেখবা?(আমি)
.
--হুমমম।(সাইনা)
।।।।
।।।।
আমি গড়িতে আকাশপুরীর লোকেশন দিলাম। যা বাবা গড়িটা আমার সাথে দুই নাম্বারী করছে। আমি সাইনাকে ধরে টেলিপোর্ট হলাম। আর একদম অদ্রিস আর লু চিনের সামনে এসে দাড়ালাম। পাশেই সাইনার ভাই চেইন দাড়িয়ে ছিলো। এমন কিছু আশা করি নাই। তবে এটা আরো সুন্দর হবে। তাদের ওয়ার্নিং দিয়েই কাজ করা যাবে এখন।
.
--তো পৃথিবীর রাজা হৃদয় টিটান। খবর কি? আগের বার তো খুব কষ্টে বেচে গিয়েছিলে আমার হাত থেকে।(লু চিন)
.
--সেটা তোমার  দুর্ভাগ্য বলতে হবে।(আমি)
.
--হ্যা কিন্তু আবারো যে ভাগ্যটা পেয়ে গেছি। তো কি আমার কথাতে কি রাজি আছো। এখনো আমার মেয়ের জন্য তোমাকে মাফ করে দিতে পারি৷ কিন্তু এ সমস্ত কিছু নিয়ে তোমাকে আমার সামনে আত্মসমর্পণ করতে হবে।(লু চিন)
.
--এ জীবনের মধ্যে আমি অনেক কিছু শিখেছি। কিন্তু কখনো কোনো দিন দিন মাথা নত করি নাই কোনোদিন। সম্মান দিয়েছি কিন্তু আত্মসমর্পণ করি নাই। তোমাদের গ্রহ গুলোকে তোমরা যেভাবে ধ্বংস করেছো তাতে আমাদের টা করবে না তার কোনো গ্যারান্টি নাই। আর আমি আমার গ্রহ তোমাদের মতো এলিয়েনদের হাতে তুলে দিতে পারি না।(আমি)
.
--মনে হয় এটা আবারো লড়াই এর দিকে যাবে। কিন্তু তোমার কাছে তো আর আগের অস্ত্র নাই। অনেক কিছু শোনা হয়ে গেছে তোমার সম্পর্কে। ট্রিশুলটা ছাড়া তুমি সাধারন একজন মানুষ। আর সাধারন একজন মানুষ তো আমাদের সাথে কোনোদিনও পেরে উঠতে পারবে না।(লু চিন)
.
--আমি কখনো সাধারন একজন মানুষ ছিলাম না। আমার কাছে নিজেরই অনেক ক্ষমতা ছিলো যেগুলো কখনো আমি বুঝতে পারি নাই। কিন্তু এই চরম হারের পরে আমি ঠিকই সেগুলো বুঝতে শিখেছি।(আমি)
.
--হাহাহা এসব লু চিনের কাছে কিছুই না। আমার কাছে পুরো সেনা আছে তোমার সেনাদের ধ্বংস করার জন্য। আর তোমার সাথে আমি একাই যথেষ্ট।(লু চিন)
.
--সেনা। আচ্ছা কিছু কমিয়ে আসা যাক তাহলে।(আমি)
.
--মানে?(লু চিন)
।।।।
।।।।
আমি আবারো লু চিনের স্পেসস্টেশনে চলে আসলাম। এবার দেরী করলাম না। প্রথমেই তলোয়ার বের করলাম এবং সেটা দিয়ে বিভিন্ন দিকে আমি আঘাত করতে লাগলাম। তলোয়ার থেকে বিশাল বিশাল আগুনের তরঙ্গ বের হতে শুরু করলো এবং সেটা স্পেসস্টেশনের একটার পর একটা কক্ষ ধ্বংস করে দিচ্ছিলো। স্পেশস্টেশনটা বানানো হয়েছে পৃথিবীর উপরে মহাকাশে। মানে এটা এখানে ধ্বংস করলে এটার ধ্বংসাবশেষের ৬০%ই পৃথিবীতে পরবে। বাকি টুকু মহাকাশেই থেকে যাবে। আর সেটা হলে সুনামির সৃষ্টি হয়ে যাবে। তাই এখন সমুদ্রের লেভেলটা কমাতে হবে। সেটা করার জন্য পাতালপুরীতে সব পানি পাঠিয়ে দিতে হবে। এক কথায় পাতালপুরী ধ্বংস করে দিতে হবে। ঘড়িতে হৃদিতার সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যম ও আছে। আমি চাপ দিয়ে ওকে ফোন করলাম।
.
--কিছু সমস্যা হয়েছে?(হৃদিতা)
.
--জানি না কিভাবে করবে? কিন্তু আমি সমুদ্রের পানি পাতালপুরীতে চাই।(আমি)
.
--এটা তো আপনি ছাড়া কেউই পারবে না।(হৃদিতা)
.
--আমার হারকিউমাস সেনা পাঠিয়ে দাও। এবং জলপুরীতে গিয়ে জলপুরী এবং পাতালপুরীর মাঝে আলাদা একটা রাস্তা বানাও। এতে করে পানি পাতালপুরীতে চলে যাবে আর সুনামির ভয় থাকবে না।(আমি)
.
--আপনি কি করতে চাচ্ছেন?(হৃদিতা)
.
--খুবই ভয়ানক কিছু।(আমি)
.
--কিন্তু।(হৃদিতা)
.
--কোনো কিন্তু নয়। এখনি সেই সাগর ত্যাগ করো সাথে জলপুরীর সবাইকে নিয়ে ভারত সাগরের দিকে চলে আসো।(আমি)
.
--কেনো?(হৃদিতা)
.
--কারন প্রশান্ত মহাসাগরের উপরে এলিয়েনদের বিশাল স্পেশশীপ পরবে।(আমি)
.
--কি?(হৃদিতা)
.
--হ্যা।(আমি)
।।।।।
।।।।।
আমি কল কাট করে দিলাম। এতোক্ষন আমি ঘড়িতে হৃদিতাকে লাইফ দেখতেও পারছিলাম। আমার সামনে ওর হোলোগ্রাফ চলে আসছিলো। অনেক এডভান্স টেকনোলজি সেটা তো মানতেই হবে। মানবো না কেনো এমন জিনিস কি এখনো পৃথিবীর মানুষ তৈরী করেছে? আমার দেখা মতে এখনো পারে নাই। আমি আর অপেক্ষা করলাম না। কারন আমি যদি এভাবে আক্রমন করি তাহলে অনেকেই পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে। তার থেকে আমি এই পুরো স্পেসস্টেশনটাকেই উড়িয়ে  দিবো। কালো শক্তি কি করতে পারে সেটা এবার একটু পরীক্ষা করে দেখতে হবে। শুনেছি এটা শুধু ধ্বংসের জন্য ব্যবহার হতো। কিন্তু দেখি এবার কতটা ধ্বংস এটা করতে পারো। আমি আমার চোখ দুটো বন্ধ করলাম। কারন চোখ বন্ধ  করলেই এটাকে পুরো অনুভব করা যায়। আমি আমার কালো শক্তির স্পেলটা ব্যবহার করলাম। যেটাকে বলে ডিসট্রাকশন স্পেল। আমি এটা ব্যবহার করলাম। সাথে সাথেই আমার চারিদিক দিয়ে কালো ছায়া এসে পরলো। আমার চারিদিকে সেটা আস্তে আস্তে বারতে শুরু করলো। চারিদিক পুরো নিরব হয়ে গেলো। এবং আস্তে আস্তে বিশাল একটা ধামাকার আওয়াজ হলো। যেটা আমি বোঝার আগেই আমার চারপাশের সবকিছু ধ্বংস  শুরু হয়ে গেলো। আমি স্পেলের ভয়াবহতা বুঝতে পারলাম। শুধু এটা মহাকাশ বলে হয়তো বেশী কোনো ক্ষতি হয় নাই। তাছাড়া পুরো স্পেসস্টেশনই ধ্বংস হয়ে গেছে। এবং সেগুলোর ধ্বংসাবশেষের অধিকাংশই পৃথিবীতে পরতে ছিলো। আমার চারপাশ দিয়ে এখনো সেই ছায়াটা আছে যেটা আস্তে আস্তে আবারো আমার শরীরের মাঝে চলে যাচ্ছে। আমি এখানে তো বসে পরতে পারবো না। কিন্তু কপালে হাত দিয়ে দিলাম। কারন আমি চিন্তাও করি নাই এতো শক্তিশালী হবে এটার শক্তি।।। তাছাড়া পুরো শক্তির তো ব্যবহারই করা হয় নাই। এতেই ধ্বংস করে দিলো এতো বড় স্পেসস্টেশন। আচ্ছা থাক যেটা হয়েছে সেটা নিয়ে ভাবার সময় আমার নাই এখন। ভাবার চিন্তা হলো কালো ছায়া আমার শরীরের মধ্যে চলে যাওয়ার পর এখন আমার শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে। কারন আমি তো এখন মহাকাশে ছিলাম। এতোক্ষন স্পেসস্টেশনের মধ্যে থাকলেও এখন তো আমি সেটাকেও ধ্বংস করে দিয়েছি। তাই আমাকে তারাতারি এখান থেকে যেতে হবে।
আমহ চলে আসলাম আবার আকাশপুরীতে। কারন এবার লু চিনকে কিছু বলার ছিলো আমার। তার ৬০% সেনা তো আমি ধ্বংস করেই দিয়েছি। আর এটাই তার পুরো ক্ষমতা ছিলো। কারন তার সব স্পেসশীপ ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন তো মাত্র কিছু স্পেসশীপই বেচে আছে। আমাকে দেখা মাত্রই ও কি করবে বুঝে উঠতে পারছিলো না। কারন ইতেমধ্যে হয়তো ওর স্পেসস্টেশন ধ্বংসের খবর ওর কাছে চলে গেছে। লু চেইন আসছিলো আমাকে মারার জন্য। আমার কলারটা ধরলো সে।
.
--এতো বড় সাহস হলো কিভাবে তোমার?(চেইন)
.
--সাহস আপনার বেরে গেছে আমার কলার ধরা আপনার ঠিক হয় নাই। এটার জন্য শাস্তি পেতে পারেন আপনি।(আমি)
.
--কি করবা তুমি?(ঘুসি মারলো একটা চেইন আমাকে)
.
--সাইনা তুমি চোখ বন্ধ করো কারন এর পরে যা হবে সেটা দেখতে পারবে না তুমি।(আমি)
।।।
।।।
আমি আমার তলোয়ার টা হাতে নিলাম। আমার তলোয়ার হঠাৎ করেই আমার কাছে আসতে দেখে তারা অবাক হয়ে গেলো। আমি আমার আগুনের তলোয়ার দিয়ে একটা আঘাত করলাম সাথে সাথে চেইনের ডান হাত কেটে গেলো।
.
--এটা আমাকে ঘুসি মারার জন্য।(চেইন চিল্লিয়ে উঠলো আমার কথা শুনে)
।।।।
।।।।
আমি একটু ভেবে বল্লাম।
.
--এভাবে তো আমি আপনাদের কাউকেই মারতে পারি না। সঠিক ভাবে মারতে হবে আমাকে৷ তো এক কাজ করুন তিনদিন পর আমরা যুদ্ধের ময়দানে দেখা করি। 
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.