ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ভ্যাম্পায়ার কুইন পর্বঃ ১৩

Bangla Dub Novels
 #ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ১৩
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
এনার বাবা আমাকে ডাকলেন।
.
--শুনবে তোমার বাবা কি বলছে তোমার ছোট ভাইকে?(রাজা)
.
--আপনি কি দূরের মানুষের কথাও শুনতে পারেন?(আমি)
.
--হ্যা অবশ্যই। তোমার এক হাত দাও আর শুনো।(আমার এক ধরলো এনার বাবা। আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছিলাম কহিল আর বাবার কথাবার্তা)
.
--যে করেই হোক তোমাকে এইবার জিততে হবে। এইবার ফায়ার প্রিন্স(এনার ভাই) এখানে নেই তাই তোমার বিরুদ্ধে কেউ থাকবে না। ভায়মীর আসলে ওকে টুকটো টুকটো করে ফেলবে যাতে কেউ হিল করার পূর্বেই ও মারা যায়।(বাবা)
.
--ঠিক আছে বাবা।(কহিল)
।।।
।।।
এনার বাবা তার তরফ থেকে আমাকে পাঠালেন। সবাই অবাক হয়ে গেলেন। কারন আমি নিজের রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়ছি।
.
--জ্যাক কি করছো তুমি। নিজের ভাইয়ের বিরুদ্ধে কেনো লড়ছো?(বাবা)
.
--আপনার তো বয়স হয়েছে। কিছুদিন পর আপনার রাজ্য তো আপনার ছেলেদেরকে দিয়ে দিতে হবে তাই না? কোন ছেলে রাজা হবে এটাও নিয়ম করা। সব সময় বড় ছেলেই রাজ্যের রাজা হবে। আর ছোট গুলো মন্ত্রী কিংবা জেনারেল হয়। কিন্তু আমি আজ আমার ছোট ভাইকে চ্যালেন্জ করছি। যদি আমি জিততে পারি তাহলে সে মন্ত্রী না সোজা রাজা হবে। কি হলো কহিল ব্রিট সিংহাসনের জন্য লড়বে না বড় ভাইয়ের জন্য।(আমি)
.
--সিংহাসন আর আমার মধ্যে যে আসবে আমি তাকে এই দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিবো।(কহিল আমার দিকে আসতে যাবে তখন রানী কর্ডিটা তাকে ডেকে নিয়ে বলতে লাগলো)
.
--আমার ছেলে কহিল আজ এতো বছর পর তোমার সৎ ভাই ফিরে এসেছে। আমি তো ভেবেছিলাম কবেই মরে গেছে। কিন্তু এন্জিলা যে ওকে বাঁচিয়ে রাখবে সেটা কে জানে। দেখো ও বেঁচে থাকলে কখনোই তুমি তোমার বাবার সিংহাসন পাবে না। তাই ওকে আজই মেরে ফেলো। আমি চাই না তোমার বাবার ওর প্রতি কোনো মনোভাব আরো হোক।(রানী আস্তে আস্তে কথাগুলো বললো কহিলকে)
।।।
।।।
আমি অবাক হয়ে গেলাম। কারন এখন আর রাজা আমাকে ধরেন নি। বরং আমি নিজেই এতো দূর থেকে স্পষ্ট শুনতে পেলাম ওরা কি বলছে। কহিল এগিয়ে আসছে আমিও এগিয়ে গেলাম। 
.
--আমার লাইফ তো ভালোই যাচ্ছিলো। কখনো কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তা করি নি। কারন আমি জানতাম আমিই আমার বাবার একমাত্র সন্তান। বাবার পরে তার স্থান আমিই পাবো। কিন্তু গত এক সপ্তাহ আমার মাথার মধ্যে প্রথম চিন্তার স্থান দেখা দিয়েছে। তাও সেটা আপনার জন্য। কোথা থেকে আমার বড় সৎ ভাই ফিরে এসেছে। এবং সে তো নিজের স্থান ফিরে চাইবে। আপনি থাকলেও সিংহাসন আমারই হবে। রাজ্যের নিয়মে বলা রয়েছে রাজার বড় সন্তান যদি যোগ্য হয় তাহলে কোনো অবজেকশন থাকবে না সেই রাজা হবে।(অহিল)
.
--কিন্তু যোগ্য না হলে তাকে বাকি ভাইদের সাথে লড়তে হবে। লড়াইয়ে যে জিতবে সেই পরের রাজা হবে। তাই তো তোমাকে সুযোগ দিচ্ছি আমি।(আমি)
.
--আমার সৎ ভাই যে কিনা কোনো পাওয়ার নিয়ে জন্ম নেই নি। আপনার জন্য আপনার মাকে হারিয়েছেন। কিভাবে ভাবছেন আপনি রাজার সিংহাসনের জন্য যোগ্য। সিংহাসনে তারাই বসে যারা শক্তিশালী। আর যারা আপনার মতো শক্তিহীন তারা আমাদের জুতো মুছে।(কহিল)
.
--কথা গুলো বেশী হয়ে যাচ্ছে না। আমাকে হারিয়ে নিজের রাজ্য নিজে নিয়ে নাও। তাতেই তো হয়।(আমি)
.
--সেটা তো নিবোই। আর আপনাকে হারাতে হবে না। আমি তো আপনাকে মেরেই ফেলবো।(কহিল)
।।।
।।।
কহিল কথাটা বলে আমার দিকে কতগুলো লম্বা লম্বা ধারালো বরফের মতো তলোয়ার ছুরলো। ভাবলো হয়তো আমি নরবো কিন্তু আসলেই এতো জোরে এসেছে যে আমি নরার সুযোগও পেলাম না। পুরো ১০ টা বরফের ধারালো তলোয়ার আমার শরীরের বিভিন্ন অংশে ঢুকে গেলো। কহিল হেসে দিয়ে চলে যেতে লাগলো,
.
--কে জানে একটা সিংহাসনের জন্য আমাকে মাত্র এক আঘাত দিতে হবে।(কহিল পিছন ফিরে চলে যাচ্ছিলো)
।।।
।।।
শরীরে অনেকটা ব্যথা লাগলো। কিন্তু কিছুই করার নাই। লড়তে না পারলে যা হয়। শরীর দিয়ে কোনো রক্ত ঝড়ছে না। আস্তে আস্তে বরফের ধারালো তলোয়ার গুলো আমার শরীরের উত্তাপে গলতে শুরু করে দিলো। গলে পুরো পানি হয়ে গেলো। আর সেই পানি আমার ক্ষত তে লাগার সাথে সাথে সেগুলো ঠিক হতে লাগলো।
আমি কহিলকে ডেকে বলতে লাগলাম,
.
--এক আঘাতে কখনো সিংহাসন পাওয়া যায় না ছোটু।(আমি)
.
--এটা কিভাবে সম্ভব। এতোক্ষন আমি ফিল করেছি আপনার ভিতরে কোনো ম্যাজিক নেই। কিন্তু ঠিক হলেন কিভাবে এতো তারাতারি? নিশ্চয় আপনাকে কেউ হিল করেছে।(কহিল অবাক হয়ে আসে পাশে দেখে লাগলো কোনো হিল ম্যাজিক ব্যবহার কারী আছে কিনা)
.
--বল্লাম একটা সিংহাসনের জন্য এক আঘাত যথেষ্ঠ নয়। আরো অনেক কিছু করতে হয়। দেখি কত কিছু করতে পারো?(আমি)
.
--এবার তো আমি আপনাকে টুকরো টুকরো করে ফেলবো।(কহিল)
.
--দেখা যাক।(আমি)
।।।।
।।।।
এবার আমাকেই পুরো বরফ বানিয়ে দিলো। আমি জমতে লাগলাম। দম বন্ধ হয়ে আসতে লাগলো। মনের ভিতর শুধু আগুনের কথা মনে হলো। সাথে সাথে আমার দু হাত দিয়ে আগুন বের হতে লাগলো।  সেই আগুনের তাপে পুরো আরফ গলে গেলো,
.
--তারমানে আপনি ফায়ার ম্যাজিক ইউজার। কিন্তু আমার সাথে পেরে উঠতে পারবেন না। আমার এট্রিবিউট শুধু Ice না সাথে Water  এর এট্রিবিউট ও আছে। আপনি আমার বরফ গলিয়ে দিবেন আগুন দিয়ে। কিন্তু আমি পানি দিয়ে আপনার আগুন নিভিয়ে দিবো।(কহিল)
.
--দেখা যাক।(আমি)
।।।
।।।
এবার এক বিশাল ঢেউ তুলে ধরলো আমার সামনে কহিল। সেটার সামনে এক হাজারের মতো বরফের তলোয়ার বানালো। এবার সত্যি আমার ভয় লাগতে লাগলো। তখন দশটা আমার শরীরে লেগেছিলো তাতেই ব্যথায় মরে যাচ্ছিলাম আর এই পুরো এক হাজার আমার শরীরে লাগলে কি হবে? আমার গুপ্ত জায়গার অবস্থাও বারোটা বেজে যাবে। আমি ম্যাজিক ব্যবহারের শর্টকার্ট বুঝে গেলাম। এট্রিবিউট অনুযায়ী শুধু ভাবতে হবে। যেমন আমার এট্রিবিউট আগুনের বুঝতে পারলাম। আমি জমে থাকার সময় আগুন সম্পর্কে ভেবেছি সে অনুযায়ী আমার হাতে আগুন চলে আসছিলো। তাহলে এখন যদি আমি একটা পারমানবিক বোমা ফাটার আগুনটা কল্পনা করে তাহলে  কিছু একটা হয় কিনা দেখি। আমি আমার ভাবনা মাথায় রেখে হাত দুটো কহিলের দিকে করলাম। এবার আর হাত দিয়ে না। আমার পুরো শরীর দিয়ে আগুন বের হতে লাগলো। মুহুর্তেই পুরো একটা ব্লাস্ট হয়ে গেলো সবাই দো তলায় থাকায় কারো কোনো ক্ষতি হলো না। কিন্তু কহিলের পানি বরফ সব কিছু ভেদ করে আমার আগুনের ব্লাস্ট লাগলো। ওর পানি বাষ্প হয়ে গেলো বরফ গলে গেলো, আর কহিল দেওয়াল ভেঙে গিয়ে পরতে লাগলো। আমার মনে পরলো ওর ডানা হবে না। আর এভাবে পরলে ওর অবস্থাও টাইট হয়ে যাবে সৎ হলেও আমার ছোট ভাই হয় সম্পর্কে। তাই আমিও মুহুর্তে ভাঙা দেওয়ালের কাছে চলে গেলাম আল্ট্রা স্পিডে। আমিও লাফ দিলাম। আমরা প্রাসাদের উপরের তলাতে একদম। এখান থেকে পরলে আসলেই অবস্থা টাইট হবে ন্যাচারাল মৃত্যু হয়ে যাবে। আমি পরতে পরতে কহিলকে ধরলাম। ওর সামনের অংশের অনেকটা জামা কাপড় পুরে গেছে।
সেই সাথে ও বেহুশ হয়ে গেছে। মুখে কালো কালি লেগে গেছে। মনে হচ্ছে ব্লাস্টটা একটু বেশী হয়ে গেছে। পারমানবিক বোমা না ভেবে একটা গ্রেনেডের কথা ভাবলে হতো। আমি কহিলকে ধরে ভাবতে ভাবতে সোজা পরলাম মাটিতে। কারন আমার ডানা বের হচ্ছিলো না। ডানা বের হলো মাটিতে পরার সাথে সাথে। মাটিতে পুরো ২০ মিটারের মতো গর্ত হয়ে গেছে। কিন্তু আমার কিছুই হলো না। আমি তো ভেবেছিলাম আমার পা ভেঙে আমিও মরে যাবো। কিন্তু না তেমন কিছু হলো না বরং আমি লাফ দিয়ে উঠতে যাবো কিন্তু না উঠে আমি আকাশে আল্ট্রা স্পিডে উড়তে লাগলাম। নিজের উড়াকে কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না। শেষমেষ অনেক কষ্টে ভাঙা দেওয়াল দিয়ে হলরুমের ভিতরে ঢুকলাম। ভিতরে সবাই অবাক। সবার অবাক হওয়া দেখে আমার ডানা দুটো উধাও হয়ে গেলো। অবাক হওয়ার কারন তো আমি বুঝতে পেরেছি। আমার ডানা সাদা কালো তাই তারা অবাক হয়ে আছে।
আমি একজন হিলারকে ডাক দিলাম। সে কহিলের উপরে হিল ম্যাজিকের স্পেল পড়লো। কিছুক্ষনের মধ্যেই ঠিক হয়ে গেলো। হল রুমের সবাই অবাক হলেও এনার বাবার হাততালি দেওয়ায় সবাই একত্রে হাততালি দিচ্ছে। কহিল অনেক ভয় পেয়ে গেছে। কি হয়েছে ও নিজেও বুঝতে পারছে না। সবাই দো তালায় দাড়িয়ে আছে। তাই আমিও আমার ডানা দুটো বের করে উপরে উড়তে লাগলাম। শুধু সোজা উপরের দিকেই উড়তে পারি। আর এক জায়গায় দাড়িয়ে থাকতে পারি হাওয়ায়। তাছাড়া আমার কন্ট্রোল নাই। আমি উপরে মাঝখানে নিউট্রল হয়ে দাড়িয়ে রইলাম।
.
--তো লেডিস এন্ড জেন্টেলম্যান। আমি লংস্টারের প্রথম প্রিন্স জ্যাকসন ব্রিট আমাদের সিংহাসন লড়াই এ বিজয়ী হয়েছি। তো আপনারা কি মনে করেন আমি কও সিংহাসনের জন্য যোগ্য?(আমি)
.
--হ্যা অবশ্যই।(সকলে একত্রে বলে উঠলো)
.
--হ্যা। তারমানে আমার পরবর্তী রাজা হওয়ায় কারো কোনো অবজেকশন নেই?(আমি)
.
--না?(সকলে আবার বলে উঠলো)
.
--কিন্তু এই লংস্টারের সিংহাসন আমার দরকার নেই। শুনে অবাক হচ্ছেন সিংহাসন ছেড়ে দিচ্ছি বলে আমি। কারন শুনবেন না? পূর্বের ডেভিল কিং তো কয়েক হাজার বছর পূর্বে মারা গেছে। সবাই মিলে মেরে ফেলেছে। আর আজ পর্যন্ত সেই ডেভিল কিং এর জায়গা খালি। কিন্তু একটা খবর শুনবেন না? সেই ডেভিল কিং জন্ম গ্রহন করেছে।(আমি)
.
--.....(আমার কথা শুনে সবাই ভয়ে ঢোক গিললো)
.
--সরি জন্ম নেই নি। অনেক আগেই জন্ম দিয়েছে। এইযে মেঝেতে পরে আছে দেখতেছেন। এই না না এইভাবে ওর দিকে তাকাবেন না। ও ডেভিল কিং না। আমি ওর কথা বলতেছি কারন ও রাজা হতে চাই। আমি তো সিংহাসন নিবো না। কারন ডেভিল কিং এর পুরো মনস্টার দুনিয়া চাই। আর আমি সেই রাস্তাই থাকতে চাই না।(আমি)
.
--......(আমার কথা শুনে এবার আসলেই সবাই ভয় পেয়ে গেলো)
.
--প্রিন্স জ্যাক এই ডেভিল কিং এর ব্যাপারে কোথায় শুনলে?(এনার বাবা)
.
--এন্জেলদের রাজা মাইকেল বলেছে আমাকে কথাটা। তিনি আমাকে মানা করে দিয়েছেন আমার সিংহাসন না নিতে। কারন ডেভিল কিং পুরোপুরি ভাবে শক্তি ফিরে ফেলে প্রথমে সকল রাজা এবং রাজ্যের পরবর্তী রাজাকে মেরে ফেলবে।(আমি মিথ্যে বললাম)
.
--তোমার একটা ডানা কালো আর একটা ডানা সাদা কেনো?(বাবা)
.
--আপনি সঠিক একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছেন। আমার কালো ডানা হওয়ার কারন হলো এনা আমার পাওয়ার ছিলো না তখন ওর ব্লাড খেয়েছিলাম ভুলে তাই সেই পাখা আর এইযে দেখুন ডান পাশের দাঁত। আর আপনি তো ভালো করেই জানেন আমার আম্মা একজন হাফ এন্জেল ছিলো। তাই আমার এই ডানাটা সাদা।(আমার কালো ডানাটা পুরোপুরি ডেভিলদের মতো নয়, তাই সবাই আমার কথা বিশ্বাস করে নিলো)
.
--মাইকেল আর কি বলেছে?(এনার বাবা)
.
--সে সাবধান থাকতে বলেছে আর আমাকে এক্সোনিয়া দিয়েছে।(আমি এক্সোনিয়া হাতে নিয়ে বল্লাম)
.
--এটা তো মনস্টার স্লেয়ার তলোয়ার। দ্যা হোলি শোর্ড এক্সোনিয়া। এটা মাইকেল তোমাকে দিতে যাবে কেনো?(এনার বাবা)
.
--কারন আপনারা দুজন ভালো করেই জানেন। মহারাজ কোয়াডার্ট আপনি নিশ্চয় আমার আম্মাকে ভালো করে জানেন।(আমি)
.
--হ্যা(এনার বাবা)
.
--রাজা মাইকেল আমার বাবার আসল বড় ভাই এটাও আপনারা দুজন ভালো করে জানেন।(আমি)
.
--হ্যা।(বাবা)
.
--তাহলে মামা তার ভাগ্নে কে তো দিতেই পারে এক্সোনিয়া।(আমি)
.
--হ্যা এটা অবশ্য ঠিক।(এনার বাবা)
.
--আর হ্যা এক্সোনিয়া আমাকে দিয়েছে আমার জীবন রক্ষা করতে। সময় অনুযায়ী সাধারন জনগনের জন্য আমি তুলে ধরবো এটা ডেভিল কিং এর বিরুদ্ধে।(আমি)
।।।
।।।
আমি আর কিছু বললাম না। কারন কিছু বলতে গেলে এখন ভাবতে হবে। আর ভাবলেই ধরা খেয়ে যাবো। যে মিথ্যা বলেছি তাতেই হবে। অবশ্য মিথ্যা বলার একটা কারন আছে।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৪ তম পর্বের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.