ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ভ্যাম্পায়ার কুইন পর্বঃ ১৬

Bangla Dub Novels
#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ১৬ 
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি আর এলেক্স হাটতে হাটতে প্রাসাদের বাইরে চলে আসলাম। 
.
--বাকি সবাই পোর্টালের সামনে দাড়িয়ে আছে। আমাদের তাড়াতাড়ি যেতে হবে।(এলেক্স)
.
--গাড়ি দেখছি না তো কোনো?(আমি)
.
--কে বললো গাড়িতে যাবো আমরা? তার থেকে জলদি যেতে হবে আমাদের।(এলেক্স)
.
--তাহলে কি ড্রাগন ডাকবেন?(আমি)
.
--আরে না। তোমার ছোটখাটো একটা ট্রেনিং নেওয়া যাক।(এলেক্স)
.
--কিসের?(আমি)
.
--দৌড়ের।(বলেই এলেক্স আল্ট্রা স্পিডে দৌড় দিলো)
।।।
।।।
এতো জোরে দৌড় দিলো যে কোনদিকে গেলো কিছুই বুঝলাম না। কিন্তু আমি সামনের দিকে আল্ট্রা স্পিডে দৌড় দিলাম। একটু পরই দেখলাম এলেক্স দৌড়াচ্ছে সামনে।
.
--দৌড়ানোর আবার কি ট্রেনিং?(আমি)
.
--দেখি তুমি আমাকে ফলো করতে পারো কতক্ষন।(এলেক্স)
।।।
।।।
এলেক্স এবার ওর ডানা বের করলো। ওর পুরো স্পিডে ও দৌড়াতে লাগলো। আমিও আমার ডানা বের করলাম। দৌড়ানোর থেকে সোজা সামনের দিকে উড়ে যাচ্ছিলাম। দূরে একটা সাদা আলো আকাশের দিকে চলে গেছে। আমি বুঝতে পারলাম পোর্টাল সেখানেই।
.
--ভাইয়া আমার মনে হয় আপনি হেরে যাবেন আমার থেকে।(আমি)
.
--রাস্তা তুমি চিনো নাকি আমি? আমাকে এবার হারাতে পারবে না।(এলেক্স)
.
--ঠিক আছে ওপারে দেখা হবে।(আমি আমার পুরো স্পিডে উড়ে এক মুহুর্তের মধ্যেই গন্তব্যে চলে আসলাম)
।।।
।।।
সবাই নিজের অস্ত্র রেডি করলো শত্রু ভেবে।
.
--সবাই অস্ত্র নামাও। এটা আমার বড় ভাইয়া প্রিন্স জ্যাকসন।(কহিল)
।।
।।
কহিলের কথা শুনে সবাই হাতের তলোয়ার নামালো। তখনি প্রিন্স এলেক্স আসলো। তখনি পোর্টাল খুললো। সকল প্রিন্স তাদের স্কয়াডের কাছে গেলো। আমিও এগিয়ে গেলাম। কহিল তার হাত বারিয়ে দিলো আমার দিকে,
.
--আমি খুবই দুঃখিত কালকের ব্যবহারের জন্য। আসলে আমার রাজ্য সিংহাসন এসবের কোনো লোভই নেই ভাইয়া। কিন্তু আমার আম্মাকে আমি খুব ভয় পাই। তার সকল আদেশ আমার মানতে হয়।(কহিল)
.
--ঠিক আছে। আর এমনিতেও ভাই ভাইয়ের মধ্যে তো লড়াই ঝগড়া মাঝে মধ্যেই লাগে।(আমি)
.
--এই হলো আমাদের টিম ভাইয়া।(কহিল)
।।।
।।।
সকলে আমাকে প্রিন্স হিসাবে সম্মান দিলো। কিন্তু কহিল বাদে বাকি চারজনের চোখে আমি অন্য রকম কিছু দেখছি। এদের দেখেই বোঝা যাচ্ছে এদের মনের মধ্যে কিছুই চলছে না। বরং কেউ এদেরকে কন্ট্রোল করছে। আমরা সকলে পোর্টালের মধ্যে ঢুকলাম। ভিতরে ছোট একটা নৌকার মতো কিছু একটা আছে। এলেক্স বলতে লাগলো,
.
--এটাকে বলে দ্যা ড্রাগন বোর্ড। এটা নিডাভেলির দুনিয়ার ডয়ারফস দের তৈরী। এটা দিয়ে এক দুনিয়া থেকে অন্য দুনিয়ার রাস্তা কিছু সময়ের মধ্যেই পারি দেওয়া যায়।(এলেক্স)
.
--আচ্ছা এই নৌকা থেকে পরলে কি হবে?(আমি)
.
--এখান থেকে পরে আপনি এই পুরো এগারো দুনিয়ার যেকোনো এক জায়গায় পরবেন। আজ পর্যন্ত কেউ এখান থেকে পরে বেঁচে ফিরে নি।(কহিল)
.
--তাহলে তো ভয়ানক বিষয় এটা।(আমি)
.
--হ্যা সবচেয়ে বেশী ভয়ানক হচ্ছে এখানে ডানা কাজ করে না।(এলেক্স)
.
--তাহলে তো কেউই পরতে চাইবে না এখান থেকে।(আমি)
.
--হ্যা কেউ পরতে চাই না। তবে যারা যারা এখান থেকে পরেছে তাদেরকে জোর করেই ফেলে দেওয়া হয়েছে এখান থেকে।(এলেক্স)
।।।
।।।
আমি আর কিছু বলতে যাবো তখনি আমাকে কয়েকজন পিছন থেকে ধাক্কা মেরে দিলো। আমি এসব হঠাৎ এট্যাক সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। তাই সোজা আমি নৌকা থেকে পরে গেলাম। পরতে পরতে দেখলাম আমাকে ধাক্কা দিয়েছে আমার স্কয়াডে আর এলেক্সের স্কয়াডে থাকা সবাই। এলেক্স আর কহিল কিছু একটা বলছে। আমি আস্তে আস্তে শুনতে পেলাম।
.
--রাজ্যে ফিরে কি বলবেন?(কহিল)
.
--বলে দিবো নৌকা থেকে পা পিচলে পরে গিয়েছে। ছোট বোনের জন্য খারাপ লাগছে। কিন্তু কিছুদিনে ঠিক হয়ে যাবে।(এলেক্স)
.
--যাক তাহলে আপদ রাস্তা থেকে সরে গিয়েছে। আমি কখনো ভাবি নি আমার যে সৎভাইয়ের সম্পর্কে কোনোদিন শুনি নি সে এসে আমার রাজ্য আমার থেকে কেড়ে নিবে।(কহিল)
.
--হ্যা আমাদের ডিলের কথা ভুলে যেয়ো না।(এলেক্স)
.
--হ্যা হ্যা ভুলবো না। আমার সাকুবিচ্ বোনের সাথে তোমারই বিয়ে হবে।(কহিল)
.
--ঠিক আছে।(এলেক্স)
।।।
।।।
আমি আস্তে আস্তে নিচে পরতে লাগলাম। আজ বুঝতে পারলাম সবাইকে বিশ্বাস করতে নাই। হ্যা বিশ্বাস করতে নেই সবাইকে। জেসি ঠিকই বলেছিলো বাবা আমার জন্য কোনো না কোনো ট্রাপ তো ঠিকই রেখে দিয়েছিলেন। কালকে তার মান সম্মান অনেকটা নষ্ট হয়েছে, সে কি সেটা ছেড়ে দিবে। আমি আমার চোখ বন্ধ করলাম। হয়তো এটাই আমার শেষ মুহুর্ত। আমার সাথে কি হয় সেটা অজানা। হয়তো আমার আত্মা একটু পর আমার শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। তারপর কি হবে সেটা কে জানে? 
।।।
।।।
আমি চোখ খুলে নিজেকে খোলা আকাশের নিচে দেখলাম। মনে হচ্ছে আমি আকাশ থেকে পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছি। আমি যেখানে পরেছি সেখানের মাটি অনেক গর্ত হয়ে গেছে। আমি কোনো রকম উঠার চেষ্টা করলাম। সারা শরীর ব্যথায় টন টন করছে। আমি না উঠে এভাবেই শুয়ে রইলাম। রাতের আকাশের তারাগুলো খুব ভালো লাগছে। জানি না কেনো জেনো আজকে দুটো চাঁদ দেখা যাচ্ছে। আমি কোথায় আছি আমি নিজেও জানি না। কিন্তু জায়গাটা অনেক সুন্দর। আমি কিছুক্ষন শুয়েই রইলাম। একটু পর আকাশ থেকে কিছু আমার দিকেই পরতে দেখলাম। আমি তারাতারি উঠে সরে গেলাম। আমি যেখানে পরেছিলাম সেখানেই একটা বিশাল ড্রাগন ল্যান্ডিং করলো। ড্রাগনের আকার এলেক্সের ড্রাগন থেকেও দশগুন বড় হবে। আমার বুক ভয়ে থর থর করতে লাগলো। আমার তো মনে হচ্ছে এটা ড্রাগনের দুনিয়া। আর আমি ভুলে এখানে চলে এসেছি। 
.
--কে তুমি?(ড্রাগনটি হঠাৎ বলতে লাগলো)
.
--আহ।(আমি অবাক হয়ে গেলাম)
.
--এটা কি রকম মুখ করেছো?(আমাকে ধমক দিয়ে বললাম)
.
--আপনি কথা বলতে পারেন?(আমি)
.
--আমি একজন রাজা ছিলাম। অবশ্যই কথা বলতে পারবো।(ড্রাগন)
.
--রাজা ছিলেন? মানে আপনি কে?(আমি)
.
--আমার নাম ইগড্রাসিল। আমিই ড্রাগনদের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজা ছিলাম। কিন্তু আমার সেনাপতি আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে। আমাকে এই মনস্টার দুনিয়ায় জোর করে পাঠিয়ে দিয়ে সে আমার রাজ্য দখল করে বসে আছে। তিল তিল করে আজ একশটা বছর আমি এখানে ঘুরঘুর করছি।(ড্রাগন)
.
--আমি শুনেছি মনস্টারের সাথে পার্টনার হলে ড্রাগনরা তাদের দুনিয়ায় ফিরতে পারে। তাহলে একটা মনস্টারের সাথে পার্টনার হয়ে ফিরে যান নি কেনো?(আমি)
.
--অনেকেই এখানে এসেছিলো। কিন্তু আজ পর্যন্ত যারা এসেছে আমি সবাইকে মেরে ফেলেছি। কারন আমি একজন রাজা। আমি রাজা ছাড়া কারো সাথে পার্টনার হতে পারি না।(ড্রাগন)
.
--তাহলে কোনে রাজা আজ পর্যন্ত আসে নি এখানে?(আমি)
.
--হ্যা, এসেছিলো একজন। কিন্তু আমার সাথে পার্টনারশীপ করতে গিয়ে আমার শক্তি সে সহ্য করতে পারে নি।(ড্রাগন)
.
--ওওও।(আমি)
.
--হ্যা অনেক কথা হয়েছে। এখন তোমাকে মরতে হবে। মরার আগে তোমার পরিচয় আর এখানে আসার কারন কি বলে দাও? একটু আস্তে আস্তে বলো কারন প্রতিনিয়ত মনস্টাররা এখানে আসে না। কথা বলার মতো তেমন কাউকে পাওয়া যায় না।(ড্রাগন)
.
--আমার নাম জ্যাকসন ব্রিট। আমি মনস্টার দুনিয়ার লংস্টার রাজ্যের প্রথম প্রিন্স। এখানে আমি আসি নি। আসলে ধোকা দিয়ে আমাকে একটা ড্রাগনের নৌকা থেকে ফেলে দিয়েছে। তারপর আমি আকাশ থেকে এখানে পরেছি।(আমি)
.
--তাহলে তোমার সাথেও ধোকা হয়েছে আমার মতো। আর হ্যা এখানে যারা আসে সবাই তোমার মতোই আজব নৌকা থেকে পরে আসে। কেউ নিজের ইচ্ছায় নতুন কিছু খোজার জন্য আর কেউ ধোকা খেয়ে আসে।(ড্রাগন)
.
--হ্যা। একবার আমার ডেভিল কিং এর পাওয়ার গুলো সম্পূর্ন হয়ে যাক তারপর ধোকাবাজ গুলোকে দেখাবো।(আমি)
.
--কি বললে তুমি? ডেভিল কিং এর পাওয়ার?(ড্রাগন)
.
--হ্যা আমি পরবর্তী ডেভিল কিং।(আমি)
.
--এখনি আমাকে পার্টনার বানাও। আমরা দুজন মিলে আমাদের ধোকা দেওয়ার প্রতিশোধ নিবো।(ড্রাগন)
.
--প্রতিশোধের আগুনে জ্বলে লাভ কি? যারা ধোকা দেই তাদের শাস্তি তো একদিন হবেই। তারচেয়ে বরং আমরা বর্তমানের অবস্থার কিছু একটা করি।(আমি)
.
--মানে বুঝলাম না?(ড্রাগন)
.
--শুনেছি লোকি নাকি এজগার্ড দখল করে নিয়েছে। আর সে এখন আমাকেই খুজে বেরাচ্ছে।(আমি)
.
--ঔ বাস্টার্ড লোকি তো প্রায় প্রায় এমন করে। আমি বুঝি না ওডিন ওর কিছু করতে পারে না কেনো? আচ্ছা লোকি তোমাকে খুজছে কেনো?(ড্রাগন)
.
--আমার ধারনা, লোকি পরবর্তী ডেভিল কিং কে খুজছে। আর পরবর্তী ডেভিল কিং তো আমি।(আমি)
.
--তাহলে বেশী সময় নষ্ট করা যাবে না। আমি শুনেছি লোকির সাথে ড্রাগন রাজ্যের সাথে লোকির একটা চুক্তি হয়েছে। যে করেই হোক আমাকে আমার রাজ্যে ফিরে যেতে হবে।(ড্রাগন)
.
--আচ্ছা আমি একটা জিনিস বুঝি না মনস্টারের সাথে ড্রাগন পার্টনারশীপ করলে কিভাবে ড্রাগন রাজ্যে আপনারা ফিরতে পারেন?(আমি)
.
--সেটা তো আমার সাথে পার্টনারশীপ করতে পারলেই দেখতে পারবে। আগে দেখি তুমি আমার সাথে বন্ড করতে পারো কিনা?(ড্রাগন)
.
--কিভাবে কি করতে হয় আমি তো জানি না?(আমি)
.
--তোমাকে আমার আগুনের মোকাবেলা করতে হবে। যদি আমার পার্টনার হওয়ার যোগ্য হও তুমি তাহলে আমার আগুন তোমার কোনো ক্ষতি করবে না। আর না হলে আমার আগুনে মারা যাবে।(ড্রাগন)
।।।।।
।।।।।
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই ইগড্রাসিল তার বিশাল দু পা সামনে মাটিতে জোড়ে ফেললো। এবং সেই সাথে মুখ দিয়ে বিশাল বড় আগুনের কুন্ডুলি আমার দিকে মারতে লাগলো। যাকে এক বলে ফায়ার ব্রিদিং। আমি প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম। আমার মনে হচ্ছিলো আগুনে পুরে আমি মরে যাবো। কিন্তু সেটার কিছুই হলো না। ইগড্রাসিলের পুরো আগুন আমার শরীরের ভিতরে চলে আসলো। আমার শরীর সব আগুন এবজোর্ব করে নিলো। আমি অবাক হয়ে ইগড্রাসিলের দিকে তাকিয়ে আছি। 
.
--আজ এই মুহুর্ত থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমি ইগড্রাসিল দ্যা কিং ওফ ফায়ার ব্রিদিং ড্রাগন জ্যাকসন ব্রিট দ্যা নেক্সট ডেভিল কিং এর সাথে কন্ট্রাকে বন্দি হলাম। আমাদের পুরো জীবন আমরা পার্টনার থাকবো।(ইগড্রাসিল ওর সামনের বাম পা দিয়ে ডান পায়ে কিছুটা ক্ষত করে রক্ত বের করলো)
.
--রক্ত বের হচ্ছে তো।(আমি)
.
--কিছুই হবে না। এখান থেকে একটু রক্ত খেয়ে নাও।(ড্রাগন)
.
--কি পাগল হয়েছো?(আমি)
.
--আমাদের দুনিয়ায় মোট ৬ টা রাজ্য আছে। প্রত্যেক রাজ্যে একটা করে রাজা আছে। এক একজন রাজা নিজেই আলাদা একটা এট্রিবিউট। এই ৬ রাজার সাথে পার্টনারশীপ করতে হলে তাদের ব্লাড খেয়ে কন্ট্রাক করতে হয়। বাকি ড্রাগনদের জন্য এটা প্রয়োজন হয় না।(ড্রাগন)
.
--ওকে ব্লাডই যখন খেতে হবে তখন ঠিক আছে।(এমনিতেই ব্লাড দেখে আমার মাথা ঘুরতে ছিলো)
।।।
।।।
আমার বড় দাঁতটা রক্ত দেখে বেরিয়ে আসলো। বুঝতে পারলাম ব্লাড আকক্তি দেখা দিয়েছে। সেই একদিন আমি ব্লাড খেয়েছিলাম। তাও সামান্য মানুষেরটা খাওয়ার পর এনার ব্লাড চুষেছিলাম। পরে ঘৃণা লাগলেও এখন ঘৃণা করতে পারছি না। আমার একটু ব্লাড লাগবেই। একটু না অনেকটা ব্লাডই লাগবে।
.
--ওকে যখন এতো করে বলতেছো তাহলে আমি আর থামবো না। একটু নয় মন ভরে ব্লাড খাবো আজ।(আমি এটা বলেই যেখান দিয়ে ইগড্রাসিলের রক্ত বের হচ্ছে সেখানে কামড় দিয়ে চুষে ওর রক্ত পান করতে লাগলাম। থামতেই মন চাচ্ছে না)
.
--আহহহ। আমাকে আগে বলো নি কেনো? তুমি একটা ভ্যাম্পয়ার। ছাড়ো আমার পা। আমার মনে হচ্ছে এখনি মরে যাবো আমি। (হঠাৎ ইগড্রাসিলের শরীর লাল হতে লাগলো)
।।।
।।।
আকাশ থেকে বিদ্যুৎ চমকাতে লাগলো। আর একটা এসে ঠিক ইগড্রাসিলের উপরে পরলো। আমি যেহেতু ওকে ধরে রক্ত খাচ্ছিলাম তাই ঝাকুনি আমার ও লাগলো। মনে হলো বিশাল বিদ্যুৎ এর শক লাগলো। কিছুক্ষন হ্যাং হয়ে দাড়িয়ে ছিলাম। একটু পরেই জ্ঞান ফিরলো ভালো করে। আমার পাশে তাকিয়ে ইগড্রাসিলকে খোজার চেষ্টা করতে লাগলাম কিন্তু পেলাম না। কন্ট্রাক হওয়ার সাথে সাথেই আবার ড্রাগোনিয়াতে ফিরে গেলো না তো।
আমাকে অন্তত জানাবে তো। সালা এখানেও ধোকা খেলাম।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।


تعليق واحد

  1. ধোকাখোর জ্যাক। 😅😅🤣🤣
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.