পার্টঃ১৫
লেখকঃজাহিদ আহমেদ
।।।।।
।।।।
।।।
।।
।
।
হরলিং এবলিং কে উদ্দেশ্য করে বললো যে,
তুমি চেষ্টা করে দেখতে পারো সিন্দুক টা খুলতে পারো নাকি। আমিতো হাজার চেষ্টা করার পরেও এই সিন্দুকটি খুলতে পারিনি,এখন দেখি তুমি পারো নাকি(হরলিং)!
,
,
এই কাজটার জন্য তা আমার হাতের আঙুলের একটা টুকাই যথেষ্ট(এবলিং)!
,
ওহ্ আচ্ছা তাই নাকি,তাহলে চেষ্টা করে দেখতে পারো(হরলিং)!
,
হুম আপনি একটু দাঁড়ান,আমি এখুনি এই সিন্দুক টা আপনাকে খুলে দেখাচ্ছি(এবলিং)!
,
এই বলে এবলিং ধীর গতিতে সেই সামনের অদ্ভুত রকমের সিন্দুক টার দিকে যেতে লাগল।
সিন্দুক টার সামনে গিয়ে এবলিং দাঁড়াল,তারপর সে তাঁর নিজের হাত দু'টো সেই সিন্দুকের উপরে রাখলো। আর সাথে সাথে তাঁর শরীরের ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ এর মতো কিছু একটা প্রবেশ করলো, বিদ্যুৎতিত শক লাগার কারনে এবলিং সেটা সহ্য করতে পারেনা,কিন্তু এমনটা কি করে হতে পারে,তাঁকে তো বিদুৎ কিচ্ছু করতে পারেনা,তাহলে আজকে হঠাৎ করে এমনটা কেন হচ্ছে।
এবলিং মনে মনে এই কথাগুলো চিন্তা করছিল,ঠিক তখনই তাঁকে তাঁর বাবা হরলিং কিছু একটা বলে,সেটা হলো এই যে,
,
তোমাকে তো একটা কথা বলাই হয়নি,আসলে এই সিন্দুক টা যেই জোর করে খুলতে চায়,তাঁকে এই সিন্দুক টি উচ্চ হাই বোল্টেজের শক দেয়,যাঁর কারনে তুমি নিজেও সেটার শিকার হলে একটু আগে(হরলিং)!
,
ওহ্ আচ্ছা তাহলে এই কথা,দাঁড়ান আগে এই সিন্দুক টারই একটা ব্যবস্থা করে নেয়(এবলিং)!
,
দাঁড়িয়েই তো আছি,এখন একটু বসি,তুমি তোমার কাজ করতে থাকো দেখি কি করতে পারো(হরলিং)!
,
,
হরলিং এর কথা শুনে এবলিং একটা মুচকি হাসি দেয়। তারপরে আবারও সেই সিন্দুকের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে সিন্দুক টার চারপাশে ভালোভাবে দেখে নেয়,কেননা কোন কোন সিন্দুক খুলতে চাবি লাগে না,শুধু কয়েকটি ধাপ পালন করলেই হয়,অনেকক্ষন খোজাখোজির পরেও যখন সে দেখল যে সেখানে কোন কিছুই নেই,তখনই তাঁর রাগ মাথায় চেপে বসে,যাঁর কারনে সে তাঁর ডান হাতটা মুঠি বদ্ধ করে শরীরের সর্বশক্তি একএ করে সিন্দুকের উপরে একটা বারি দিল।
কিন্তু দুঃখ জনক ব্যপার এই হলো যে,সিন্দুকটার তো কিচ্ছু হলো না,বরং এবলিং এর হাতের অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে,হাত অনেকটা ভেতরের দিকে চলে গেছে ঠিকই কিন্তু সেটা আস্তে আস্তে আবারও ঠিক হয়ে যাচ্ছে। আর সে আবার সেই আগের বারের মতো এই বারও শক খেয়েছে,তাই আর সে ওই সিন্দুকের দিকে যেতে চাচ্ছে না।
,
কি হলো,শেষ পর্যন্ত হার মানলেই তো,বলেছিলাম না এই সিন্দুক টাই খুলা এ-তো সহজ না,আর সেই বইয়ের কথা তো চিন্তাও করা যায় না(হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং)!
,
আসলে বাবা এখন শরীরটা বেশি ভালো লাগছেনা,আর ওই শকের কারনে আমার শক্তি অনেক টাই কমে গেছে আগের থেকে,আর ওই সিন্দুক টার কাছে যাওয়ার পর থেকেই আমার শক্তি ওই সিন্দুকের ভেতরের বইটি যেন ধীরে ধীরে এবর্জোব করে নিলো বলে আমার মনে হলো। কেন এমনটা মনে হলো সেটা আমি নিজেও জানি না। যাইহোক সিন্দুক টা তাঁর আগের জায়গায় রেখে চলেন রাজ্যে ফিরে যাওয়া যাক,আপনাকে আর আমাকে আম্মু না দেখলে হয়তো-বা কিছু একটা করে না বসে(এবলিং)!
,
এবলিং এর কথাটি শুনে মনে হয় হরলিং একটু বিচলিত হয়ে পড়লো মনে হয়,সে এবলিং কে উদ্দেশ্য করে বললো যে,
,
হ্যা হ্যা চলো চলো,বলা তো যায় না কে আবার কখন রাজ্যে হামলা করে বসে,শএু তো আর কম না আমাদের(হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং একটু তাঁরা দিয়ে বললো)!
,
হরলিং এর কথা শুনে এবলিং একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো যে,
হ্যা কেন নয়। কিন্তু তাঁর আগে এই সিন্দুক টার একটা ব্যবস্থা করতে হবে। তারপর নাহয় রাজ্যের দিকে যাওয়া যাবে। কি বলেন(এবলিং)!
,
হ্যা,আগে এটার একটা ব্যবস্থা করি(হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং)!
,
এই বলে হরলিং একটা মন্ত্র পড়লেন[আক্র্র্র্র্ল্সম্ব্রাপ্ফ্র]
মন্ত্রটি পড়ার সাথে সাথে সেই ঘরের মধ্যে সাদা আলোতে ভরে গেল,যার কারনে হরলিং এবং এবলিং তাঁরা দু'জনেই তাঁদের চোখ দু'টো বন্ধ করে নেয়,কিন্তু তাঁর পরেও যখন দেখল যে,আলোটা তাঁদের চোখে আসে তখন তাঁরা নিজেদের হাতের দ্বারা তাঁদের চোখ দু'টো লুকিয়ে ফেলে। হ্যা এখন আর সেই আলো চোখে লাগছে না।
,
,
আস্তে আস্তে আলোটা কমে যেতেই তাঁরা দু'জন তাদের চোখ খুলে। তাঁরা দেখল যে সিন্দুক টি সেখানে নেই,সবকিছু একদম আগের মতো নরমাল হয়ে গেছে। এতে এবলিং একটু অবাক হলো ঠিকই কিন্তু হরলিং একটুও অবাক হলোনা। কেননা সে আগে থেকেই জানতো যে এরকম কিছু একটা হবে।
,
সবকিছু ঠিক-ঠাক করে তাঁরা দু'জন নিজেদের রাজ্যে ফিরে যেতে লাগলো।
,
,
আর এদিকে পাহাড়ের ওপরে অনেক সুন্দর একটা রাজপ্রাসাদ রয়েছে,রাজপ্রাসাদ টা অনেক সুন্দর করে সাজানো হয়েছে,হয়তো-বা কোনো এক অনুষ্ঠান আছে রাজপ্রাসাদে আজকে। যার কারনে সেটার ভেতরে অনেক মানুষকে দেখা যাচ্ছে,যে যাঁর মতো মজা অনেক করছে,কেউ কেউ তাঁর প্রিয় মানুষের সাথে বসে একসাথে আড্ডা দিচ্ছে,আবার কেউ নানা রকমের খাবার খাচ্ছে,আবার কেউ একসাথে বসে বসে ডিংস করছে। এককথায় সেখানকার উপস্থিত সবাই খুব মজা করছে। কিন্তু সেই মজাটা মনে হয় আর বেশিক্ষন দীর্ঘস্থায়ি হলো না।
,
,
তাঁর কারন হলো হঠাৎ করে কোথা থেকে যেন কতোগুলো কালো ধোঁয়া এসে সেখানে উপস্থিত হলো,সেই ধোঁয়ার কুণ্ডলীটা ছোট থেকে আস্তে আস্তে বিশাল বড় আকার ধারন করে এবং সেখানকার সবকিছু একদম অন্ধকারে ছেয়ে যায়। ঘটনাটা এতো তারাতাড়ি ঘটলো যে,কেউ কিছু বুঝতে পারেনি,যাঁর কারনে সবাই সেখানে আটকা পড়ে যায়।
,
যাঁরা যাঁরা প্রাসাদের ভেতরে আছে,তাঁরা সবাই অনেক বড় বিপদে পড়েছে সেটা তাঁরা বুঝতে পারে ঠিকই কিন্তু সেটা অনেক দেরীতে,কেননা তাঁরা এই অন্ধকারের মধ্যে কোনো কিছুই ভালোভাবে দেখতে পাচ্ছে না,তাঁদের সবার মনে হচ্ছে যে,তাঁর সবাই এখন অন্ধকার রাজ্যে এসে গেছে। তাঁরা কেউই ধোঁয়ার কারনে ঠিক মতো নিশ্বাস নিতে পারছেনা,খুবই কষ্ট হচ্ছে তাঁদের।
এখান থেকে বের হওয়ার জন্য তাঁরা সবাই আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে,কিন্তু কেউই মূল দরজার কাছেও ঘেষতে পারেনা।
তাঁরা হয়তো এটা জানে না যে,এখান থেকে বেঁচে ফেরাটা হয়তো-বা এতোটাও সহজ নয়।
কিন্তু পরক্ষনেই সেখানে আরেকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটে গেল,সেটা হলো এ-ই যে,,,,,
সেই কালো ধোঁয়ার বড় কুন্ডলিটা থেকে কিছু কিছু ধোঁয়া সেখানে উপস্থিত সবার নাক,মুখ,কান দিয়ে ঢুকে যায়,আর সেই সাথে সেখানে উপস্থিত সবাই অনেক চিৎকার করতে থাকে,কেননা তাঁদের যে অনেক অনেক কষ্ট হচ্ছে। তাঁরা সবাই সেই যন্ত্যনা সহ্য করতে না পেরে কাঁপতে কাঁপতে সবাই মাটিতে পড়ে গেল,এবং কিছুক্ষন সেখানে কাঁপা-কাঁপি করে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে।
সুন্দর রাজপ্রাসাদ টা এখন এতোটাই ভয়ংকর দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে যেন এখানে সব শয়তানরা তাঁদের নিজের শিকারের জন্য উত পেতে বসে আছে। রাজপ্রাসাদ টা একদম নিকস কালো অন্ধকারে ডাকা পড়ে আছে।
কিন্তু হঠাৎ করে সেই অন্ধকারের ভেতরে আগুনের ন্যায় দু'টো চোখ দেখা যায়। সেই চোখ গুলো দেখতে এতোটাই ভয়ংকর ছিল যে সাধারন মানুষ সেটা দেখলে সাথে সাথে সে হার্ট অ্যাটাক করে মারা যেত। আর সেই চোখ দু'টোর মধ্যে প্রতিশোধের আগুন জ্বলছে বলে মনে হচ্ছে।
আর সেই অন্ধকারের ভেতর থেকে সেই দু'টো লাল চোখ ওয়ালা বললো যে,
কেউ বাঁচবে না,কাউকে রেহাই দিব না আমি,কাউকে না। প্রতিশোধ নিব আমি,সবার থেকেই প্রতিশোধ নিব।
সবাইকে তিলে তিলে শেষ করে দেবো।
এই বলে সে উচ্চ স্বরে হাসতে লাগলো।
,
,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,নাহ্,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
,
,
লাফ দিয়ে বিছানা থেকে নেমে গেলো এবলিং,নিজের শরীরের দিকে তাকিয়েই সে খেয়াল করলো যে সে ঘেমে পুরো একাকার হয়ে গেছে। এ-ই দেখে এবলিং নিজেকে নিজেই বলতে লাগলো,,,,,,
এটা আমি কিরকম স্বপ্ন দেখলাম,এরকম স্বপ্ন তো আমি এর আগে কখনো দেখিনি। তাহলে কি এটা কোনো কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছে,নাহ্ আমি আর ভাবতে পারছি না,মাথাটা যন্ত্রনায় ফেটে যাচ্ছে একদম(এবলিং)!
,
এবলিং এর হঠাৎ করে যেন কি হলো,তাঁর মাথাটা প্রচুর পরিমানে ব্যথা শুরু করলো,কিন্তু কেন সেটা হচ্ছে সেটা সে বুঝতে পারছেনা।
,
এবলিং এর শরীর প্রচুর পরিমানে কাঁপতে থাকে,একসময় সে তাঁর রুমের ফ্লোরের মধ্যে ধুপ করে পড়ে যায় এবং কাঁপতে থাকে।
,
হঠাৎ করেই তাঁর কাঁপাকাঁপি বন্ধ হয়ে যায়,একদম মরা মানুষের মতো শোয়ে আছে এবলিং। হয়তো-বা মারা গেছে।
পুরো নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে এবলিং এর রুমটাতে।
,
কিন্তু হঠাৎ করেই এবলিং এর রুমটা থেকে কোনো এক ভয়ংকর জন্তুর গোঙানির শব্দ হতে লাগলো। আওয়াজ টা প্রথমে খুবই সুক্ষ ছিলো,কিন্তু সেই গোঙানির আওয়াজ টা ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
,
,
হঠাৎ করেই এবলিং তাঁর রুমের ফ্লোর থেকে লাফ দিয়ে দাঁড়িয়ে যায়,কিন্তু মুখে কিছু বলছে না সে।
,
না না,সে কথা বলছে,কথা বলছে বললে ভুল হবে সে তাঁর মুখ সেই অদ্ভুত রকমের ভয়ংকর আওয়াজ করছে।
আবারও হঠাৎ করে এবলিং এর শরীরের সবকিছু পরির্বতন হতে লাগলো।
সুন্দর ফর্সা ৬ ফিট লম্বা মানুষটা হঠাৎ করেই এক ভয়ংকর জন্তুতে রূপান্তর হয়ে গেল।
,
,
এবলিং হয়তো-বা নিজেও জানেনা যে সে তাঁর সাথে কি হচ্ছে,আর সে মনে হয় তাঁর নিজের কন্ট্রোলে নেয়,ভয়ংকর জন্তুটা হুবহু এবলিং এর মতোই দেখতে,কিন্তু তাঁর হাত-পায়ের নখ বিশাল বড় বড় হয়েছে,লাল টকটকে চোখ তাঁর,সেই সাথে মুখে লেগে আছে এক শয়তানি হাসি,জন্তুটা রুমের মধ্যে কিছুক্ষন পায়চারি করলো,তারপর সে এবলিং এর রুমের জানালা ভেঙে নিচে লাফিয়ে পড়ে।
,
,
অবাক করার বিষয় হলো,এতো উপর থেকে লাফ দেওয়ার পরেও তাঁর কোনো কিছুই হয়নি।
জন্তুটা মাটিতে নামার সাথে সাথে সামনের দেয়ালের দিকে দৌড়ে যেতে লাগলো।
যখনই সে একদম দেয়ালের সামনে,মানে দেয়ালের সাথে ধাক্কা খাবে ঠিক তখনই সে একটা লাফ দেয়,এক লাফে একদম দেয়ালের ওপাশে চলে গেল সে। নিজেকে সামনে নিয়ে জন্তুটা আবারও সে সামনের জঙ্গলের দিকে দৌড় শুরু করলো।
,
,
আর এদিকে এবলিং এর আশায় একটা বড় গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছে সেই মেয়েটি,যার নাম ম্যারি। ম্যারি এই ভেবে বসে আছে যে,এবলিং কালকে রাতে কিছু একটা বলতে চেয়েছিল কিন্তু কোনো এক কারনে সেটা বলতে পারেনি, কিন্তু আজকে সে এখানে তাঁর খোঁজে অবশ্যই আসবে। অনেকক্ষন অপেক্ষা করার পর সে যখন খেয়াল করলো যে,এবলিং এর এখানে আসার কোনো নাম গন্ধও নেই। তখন তাঁর মনটা হাল্কা একটু খারাপ হয়ে গেল।
,
,
হঠাৎ করেই ম্যারি তাঁর নিজের ঘাড়ের ওপরে কারো গরম নিশ্বাস পড়ার অনুভব করলো।
সে এটা ভেবে খুশি হলো যে,হয়তো-বা তাঁর পেছনে এবলিং এসেছে। যখনই সে দেখতে যাবে আসলে তাঁর পেছনে কে আছে। তখনই তাঁর কানে হিংস্র জানোয়ারের গড়গড় শব্দ ভেসে আসে। সেই ভয়ংকর শব্দ ম্যারির কানে যাওয়া মাএই সে সেখানে ভয়ে জমে যায়। ভয়ের চোটে তাঁর কপাল থেকে টপটপ করে পানি পড়তে লাগলো,কিন্তু সেটার প্রতি ম্যারির কোনো খেয়ালই নেয়।
,
,
ম্যারি মনে মনে ভাবতে লাগলো,
হয়তো-বা একটু পরেই সে আর এই পৃথিবীতে থাকবেনা,কিন্তু সেটা নিয়ে তাঁর কোনো আফসোস নেই,তাঁর আফসোস হলো সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে একবারও বুকে নিয়ে বলতে পারলোনা যে,
ভালোবাসি তোকে,খুব খুব খুব বেশি ভালোবাসি তোকে। তোর বুকে মাথা রেখে সারাটি জীবন পারি দিতে চাই।।।
এই কথাগুলো বলার মতো অবস্থায় মনে হয় সে আর থাকবে না।
ম্যারি শেষবারের মতো নিজের চোখ দু'টো বন্ধ করে এবলিং এর চেহারাটা মনে করতে লাগলো।
,
,
পাঠক/পাঠিকা আপনাদের কাছে আমার আজকের প্রশ্ন হলো ৩টি,নিচের সব প্রশ্ন গুলোর উত্তর সঠিক দিলে পারলে,আমার পক্ষ থেকে সে কিছু একটা পাবে😊আশা করি সবাই প্রশ্নের উত্তর গুলো সঠিকভাবে দিতে পারবেন।
,
,
১ প্রশ্নঃ এবলিং এর বাবার ভাষ্যমতে(সেই ড্রাগন পাওয়ার বুক টি কেউ খুলতে পারবেনা সিন্দুক টা নয়)তাহলে সেই সিন্দুকটা এবলিং কেন খুলতে পারলোনা???
,
২য় প্রশ্নঃ হঠাৎ করে এবলিং মানুষ থেকে ভয়ংকর জন্তু কিভাবে হয়ে গেলো,আর কেনো হলো???
,
৩য় প্রশ্নঃ ম্যারির পেছনে কে দাঁড়িয়ে আছে?
(১)ভয়ংকর জন্তু রূপি এবলিং নাকি?
(২)অন্য কোনো ভয়ংকর জন্তু,সেটার নাম কি?
,
,
,,,,,,,,,,,,,,,,{শব্দ সংখ্যা(১৭৭০)},,,,,,,,,,,,,,,,
,
,
।
।।
।।।
।।।।
।।।।।
১৫ পার্টটা কেমন হলো জানাবেন। আশা করি ভাল লাগবে। ভালো না লাগলে বলবেন। গল্পের মধ্যে কোনো জিনিস না বুঝলে কমেন্টে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আর ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে বা পাঠক পাঠিকাদের মেনশন করে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন।
★হ্যাপি রিডিং★