ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ড্রাগন কিং পর্বঃ ১১

Bangla Dub Novels

#ড্রাগন কিং#
পার্টঃ১১
লেখকঃজাহিদ আহমেদ
।।।।।
।।।।
।।।
।।

,

,
,,,,,,,,,,,,,শুরু হয়ে গেল তুমুল যুদ্ধ,,,,,,,,,,,,,
,

,
অচেনা ব্যক্তিটা আর ব্লাক ড্রাগন কিং তাঁরা দু'জন যখন দু'জনের একদম সামনে ঠিক তখনই ব্লাক ড্রাগন কিং অচেনা ব্যক্তিটার চোয়াল বরাবর একটা ঘুসি দেয়। 
,
কিন্তু অচেনা ব্যক্তিটা সেই ঘুসি টা খুব সহজেই এরিয়ে যায়। আর সে তার নিজের দু'হাত দিয়ে কয়েকটা ঘুসি দেয় ব্লাক ড্রাগন কিং এর চোয়াল বরাবর লক্ষ্য করে। 
,
আর ব্লাক ড্রাগন কিং সেগুলো থেকে খুব সহজেই এরিয়ে যায়। আর যখনি সে অচেনা ব্যক্তিটাকে কিছু একটা বলার জন্য তাঁর দিকে ঘুরে তাকালে অচেনা ব্যক্তিটা তাঁর চোয়াল বরাবর একটা ঘুসি দেয়। ঘুসিটা এতোটাই জোরালো ছিল যে,সে অনেক দূরে ছিটকে গিয়ে পড়ল। মাটিতে পড়ার আগেই অচেনা ব্যক্তিটা হাওয়ার বেগে গিয়ে তাকে তাঁর নিচে থেকে বিশাল একটা কিক মারল। 
,

,
ব্লাক ড্রাগন কিং আর সহ্য করতে পারলো না,সে তাঁর মুখ দিয়ে অদ্ভুত রকমের আওয়াজ করল। সে অচেনা ব্যক্তিটার একটা কিক খেয়ে মাটি থেকে অনেক উপরের দিকে এগিয়ে যেতে লাগল,আর অচেনা ব্যক্তিটা তাঁর নিজ জায়গায় থেকে একটা লাফ দিল,যেখান থেকে লাফ দিয়েছে সেখানকার মাটিতে বিশাল বড় আকারের গর্ত তৈরি হয়েছে। তাঁর লাফের গতি এতোটাই শক্তিশালী ছিল যে সে অনেক স্পিডে ব্লাক ড্রাগন কিং এর দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। ব্লাক ড্রাগন কিং কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই অচেনা ব্যক্তিটা তাঁর পেটের মধ্যে একটা ঘুসি দেয়,আর ব্লাক ড্রাগন কিং আগের থেকে আরো দিগুন স্পিডে নিচের দিকে নামতে থাকে। এখানেই শেষ না,,,,,,,,,,,,
,

,
ব্লাক ড্রাগন কিং নিচের দিকে অনেক স্পিডে নামতে থাকে,অচেনা ব্যক্তিটা কিছু একটা মনে করে আবারও ব্লাক ড্রাগন কিং এর দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। অচেনা ব্যক্তিটা গিয়ে তার সবোর্চ্চ শক্তি দিয়ে তার পা দু'টো ব্লাক ড্রাগন কিং এর পেটের ওপরে রাখল। আর এতে আরো অনেক বেশি স্পিডে তাঁরা দু'জন নিচের দিকে নামতে থাকে। 
,

,
হঠাৎ করেই বিশাল একটা শব্দ হলো। শব্দটা এতোটাই জোরালো ছিল যে,দূর দূরান্তের গাছপালা,পাহাড়-পর্বত সবগুলো একসাথে কেঁপে উঠল। আর এগুলো দূরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং সব দেখছিল। সে কল্পনাও করতে পারেনি,অচেনা ব্যক্তিটা এতটা শক্তিশালী হবে। এগুলো ভাবতে ভাবতে সে সামনের দিকে তাকিয়ে দেখলো যে,সামনের সবকিছু ধুলোয় অন্ধকার। যাঁর জন্য সে তাঁর হাত দিয়ে তাঁর নিজের চোখ দু'টো ঢেকে ফেললো। কিছুক্ষন পরেই সব ধুলোবালি আস্তে আস্তে পরিষ্কার হয়ে গেল। আর সে তাঁর চোখ দুটোর ওপর থেকে নিজের হাতটা সরিয়ে যা দেখল,তাতে তাঁর চক্ষু কপালে ওঠে গেল,,,,,,
,

,
এটা কিভাবে সম্ভব,এটাতো কোনোভাবেই সম্ভব না,তাহলে কি আমি এতোক্ষন যেটার ভয় পাচ্ছিলাম,ঠিক সেটাই হয়েছে। 
,

,
আপনারা হয়তো বুঝতে পারছেন না, এখানে আসলে হয়েছে টা কি???
তাহলে চলুন আপনাদের সবাইকে ফ্লাশব্যাক দেখিয়ে নিয়ে আসি। 
,

,
ব্লাক ড্রাগন কিং নিচের দিকে অনেক স্পিডে নামতে থাকে,অচেনা ব্যক্তিটা কিছু একটা মনে করে আবারও ব্লাক ড্রাগন কিং এর দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। অচেনা ব্যক্তিটা গিয়ে তার সবোর্চ্চ শক্তি দিয়ে তার পা দু'টো ব্লাক ড্রাগন কিং এর ঠিক পেটের ওপরে রাখল। আর এতে আরো অনেক বেশি স্পিডে তাঁরা দু'জন নিচের দিকে নামতে থাকে। 
,

,
অচেনা ব্যক্তিটা মনে মনে চিন্তা করতে লাগলো,এতো দেখছি একদম দূর্বল,না পারে ভালোভাবে ফাইট করতে,না পারে নিজের পাওয়ার কে কন্ট্রোল করতে। এ-ই ভেবে সে তাঁর পায়ের নিচে ব্লাক ড্রাগন কিং এর দিকে তাকাল। সে ব্লাক ড্রাগন কিং এর দিকে তাকিয়ে যেটা দেখতে পেল,তাতে সে একটু ভয় পেল। 
,

,
তাঁর কারন হলো ব্লাক ড্রাগন কিং এর চোখ দুটো দিয়ে আগুনের ফুলকির মতো কিছু একটা বের হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। তাঁর পুরো শরীর আস্তে আস্তে বদলাতে লাগলো,ব্লাক ড্রাগন কিং এর জায়গায় সে অন্য কাউকে দেখতে পাচ্ছে। 
,

,
যার মাথায় মধ্যে দু'টো শিং গজিয়েছে,শিংয়ের কালার হলো কালো’র মধ্যে লাল(মানে শিংয়ের নিচের অংশটুকু একদম কালো আর উপরের অংশটুকু লাল টকটকে)। বিশাল দেহের অধিকারি,শরীরের প্রায় সব জায়গায়ই হাল্কা হাল্কা আগুন ধরে আছে,আবার পিঠের দিকে কাটার মতো কিছু একটা গজিয়েছে। আর পিছনের দিকে বিশাল বড় একটা লেজ গজিয়েছে,লেজের মধ্যে ছোট ছোট কাঁটার অভাব নেই। এককথায় লুসিফারের মতো দেখতে দানব। লুসিফারকে কেউ দেখেননি ঠিকই,কিন্তু যাঁরা শয়তানের পূজারি তাদের মতে লুসিফার দেখতে ওপরের বর্ননার মতোই দেখতে। তাই বলা যায় যে,লুসিফারের সাথে সামনের জিনিসটার অনেক মিল আছে। কিন্তু সে পরিপূর্ণ ভাবে লুসিফার নয়,তাঁর কারন হলো,লুসিফারের পিঠের মধ্যে দুটো বিশাল বড় ডানা আছে,আরো অনেক কিছু,ইত্যাদি,ইত্যাদি,,,,,,,
কোনো এক পার্টে লুসিফারের বিষয়ে সবকিছু পরিষ্কার ভাবে বলার যথাসম্ভব চেষ্টা করব। 
,

,
→→→(লুসিফারের মতো দেখতে জন্তুটাকে লুসিফার নাম দেওয়া হলো,যাতে করে সবাই ভালোভাবে গল্পটা পড়ে বুঝতে পারেন)←←←
,

,
লুসিফারের মতো দেখতে অদ্ভুত জিনিসটাকে দেখে কেন যেন অচেনা ব্যক্তিটার মনে একটু ভয় হলো,কিন্তু সেটা লুসিফারকে বুঝতে না দিয়ে অচেনা ব্যক্তিটা তাঁর দু-হাত উঁচু করে বাম হাত দিয়ে লুসিফারের গলায় মধ্যে ধরলো,আর ডান হাতটা দিয়ে লুসিফারের মুখের ওপরে ঘুসি দেওয়ার জন্য বাড়াল,যখনই ঘুসিটা লুসিফারের মুখের একদম সামনে,ঠিক তখনই লুসিফারটি অচেনা ব্যক্তিটিকে অবাক করে দিয়ে তাঁর ডান হাতটা ধরে ফেলে। 
আর এটা দেখে অচেনা ব্যক্তিটা ফ্যালফ্যাল করে লুসিফারের দিকে তাকাল,অচেনা ব্যক্তির এই ব্যবহার দেখে লুসিফারের মুখে শয়তানি হাসির রেখা দেখা যায়। 
লুসিফারের এমন ভয়ংকর হাসি দেখে অচেনা ব্যক্তিটা মনে মনে ভাবতে থাকে যে,,,,,,
,

,
ভাইরে ভাই সালায় কি জিনিস দেখছো নি,মনে হচ্ছে আগের থেকে আরো দশগুণ বেশি শক্তিশালী হয়ে গেছে। যেভাবেই হোক না কেন সালাকে হারাতে হবে,নয়তো মানসম্মান আর থাকবেনা(অচেনা ব্যক্তি)!
,

,
অচেনা ব্যক্তি এগুলো ভাবতে ভাবতে হঠাৎ করেই তাঁর ডান হাতে প্রচন্ড পরিমানে ব্যথা অনুভব করে,যার কারনে সে সামনে লুসিফারের দিকে তাকাল,
আর দেখল যে লুসিফার তাঁর ডান হাতটা মোচার দিয়ে ভেঙে দিছে,এতেও বোধহয় তাঁর শান্তি হয়নি,যার কারনে সে আমার ভাঙা ডান হাতটা উল্টো দিকে বাকিয়ে দিল,যার কারনে অচেনা ব্যক্তিটা খুব বেশিই ব্যাথা পেল। 
সে তাঁর মুখ দিয়ে আওয়াজ করার সময়টুকুও পাচ্ছে না,তাঁকে যে লুসিফার নামক শয়তানটি কোনো সময়ই দিচ্ছে না। 
,

,
অনেক স্পিডে তাঁরা দুজন নিচের দিকে নামতে লাগলো,যার কারনে নিজের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সমস্যা হচ্ছে অচেনা ব্যক্তিটার,কিন্তু লুসিফারের কোনো সমস্যা হচ্ছে না বলে মনে হলো। এটা মনে হওয়ার কারন হলো সে অচেনা ব্যক্তিটার ডান হাতটা পুরোপুরি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে,আবার সেই সাথে অচেনা ব্যক্তিটার মুখের মধ্যে একেকপর এক পাঞ্চ মারছে,পাঞ্চগুলোর শক্তি এতোটাই জোরালো যে,মনে হচ্ছে একেক পাঞ্চে একেকটা করে বিল্ডিং গুঁড়ো হয়ে যাবে।
,

,
তারা দুজন নিচের দিকে যাচ্ছে এতোটাই স্পিডে যে,অচেনার ব্যক্তিটার কানে শুধু বাতাসের শব্দ আসছিলো। ডান হাতটা পুরোপুরি ভেঙে গেছে,বলতে গেলে সেটা এখনকার মতে বাতিল,আর একেরপর এক ঘুসি খেয়েই যাচ্ছে অচেনা ব্যক্তি লুসিফারের হাতে,যার কারনে মুখ দিয়ে কোনো রকম আওয়াজও করার সময় টুকুও পাচ্ছেনা অচেনা ব্যক্তিটা।
অচেনা ব্যক্তিটা হয়তো-বা চিন্তা করছে যে, কি হচ্ছে টা কি তার সাথে,কোনো কিছুই বুঝতে পারছেনা সে।
,

,
মাটিতে পড়ার একটু আগে লুসিফার নামক শয়তানটি অচেনা ব্যক্তিকে মারা বাদ দিয়ে,তাঁর মতো সে নিজেও তাঁর দু'পা দিয়ে অচেনা ব্যক্তিটার পেটের ওপরে চাপ দেয়,তাতে করে আগের থেকে আরো দিগুণ স্পিডে তাঁরা দুজন মাটিতে পড়ে,আর সাথে সাথে সেখানে বিশাল বড় শব্দ হয়,ধোলাই চারদিক ভরে যায়,এখানে এতোটাই শব্দ হলো যে বলার বাহিরে,,,,,
,

,
,,,,,,,,,,,,,বর্তমান,,,,,,,,,,,,
,

,
এটা কিভাবে সম্ভব,এটাতো কোনোভাবেই সম্ভব না,তাহলে কি আমি এতোক্ষন যেটার ভয় পাচ্ছিলাম,ঠিক সেটাই হয়েছে(হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং)
,

,
হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং এর এই কথা গুলো বলার কারন হলো,সে সামনের দৃশ্য দেখে প্রচন্ড পরিমানে অবাক হয়েছে,সেই সাথে ভয় তো ফ্রী হিসেবে আছেই। কারনঃ তাঁর সামনে বিশাল বড় একটা গর্তের সৃষ্টি হয়েছে,আর ওই গর্তের ভিতরে হচ্ছেটা কি সেটা দেখার জন্য হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং সেদিকে এগিয়ে গিয়ে নিচের দিকে তাকাতেই তাঁর চক্ষু কপালে,গর্তের মধ্যে অচেনা ব্যক্তিটার পেটের ওপরে পা রেখে কেউ দাঁড়িয়ে আছে,সেটা আর কেউ না লুসিফারের মতো দেখতে কেউ একজন। আর এটাই হলো হোয়াইট ড্রাগন কিং এর অবাক এবং ভয়ের মূল কারন।
,

,
লুসিফার অচেনা ব্যক্তির পেটের ওপর থেকে নিজের পা টা সরিয়ে নিয়ে তাঁর ডান হাতটা দিয়ে অচেনা ব্যক্তিটার গলার মধ্যে ধরে উঁচু করে ধরলো,আর তাছ্যিলের হাসি দিয়ে অচেনা ব্যক্তিটার উদ্দেশ্য বলতে শুরু করল,,,,,,,,
,

,
গেম তো শুরুই করতে পারলাম না,আর এখনই তোর এই অবস্থা,পরে কি অবস্থা হবে তোর,সেটা কি একবার ও ভেবে দেখেছিস,আসছিস আমাকে মারতে ব্লাক ড্রাগন কিং কে,তাও আবার তাঁর ব্যপারে কোনো কিছু না জেনেই।,,,,,,হাহাহাহা,,,,,,
তুই হয়তোবা আমার ড্রাগন ফর্ম থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী,কিন্তু এই ফর্ম থেকে বেশি শক্তিশালী নয়। তুই হয়তো-বা ভাবছিস আমি কিকরে এই লুসিফারের ফর্ম পেলাম,তাহলে শোন তোর মৃত্যুর আগে তোকে এই ফর্মের রহস্যটা বলে রাখি,হয়তো-বা এতে তোর আত্মা একটু শান্তি পাবে,আহা আহাহাহাহা,,,,,,,,,,,
তুই হয়তো-বা জানিস না,আমি ব্লাক ড্রাগন কিং একজন শয়তানের পূজারী। আর আমি এই পূজার মাধ্যমে শয়তানের দেবতা লুসিফারকে সন্তুষ্ট করতে পেরেছিলাম। তিনি আমাকে ৩টা বর দিয়েছিল,আমিও আমার মতো তিনটা জিনিস তাঁর কাছে চেয়ে ফেলি,আমার ওপর সে এতোটাই সন্তুষ্ট হয়েছিল যে,সে চলে যাওয়ার আগে তার কিছু শক্তি আমাকে দিয়ে যায়,তাঁর পুরো শক্তি কন্ট্রোল করতে কেউ পারেনা শুধু সে নিজে ছাড়া,কিন্তু সে ছাড়াও একজন আছে যে তাঁর পুরো শক্তি কন্ট্রোল করতে পারবে,সেটা হলো আমার পুএ।
নাহ্ তোকে এতোকিছু বলে লাভ কি,একটু পরেই তো তোর সমাধি এখানে হয়ে যাবে,আর তারপর এবলিং এর পালা,,,,আহা আহাহাহা,,,,,,,,,,,,
আগে তোর চেহেরাটা একটু ভালোভাবে দেখে নেই,আজ পযন্ত কেউই আমাকে কাবু করতে পারেনি,আজকে তুই আমাকে একদম কাবু করে ফেলেছিলি,যা-ই হোক তোর মুখের ওপর থাকা মাক্সটা আগে খুলে নেই(ব্লাক ড্রাগন কিং অথ্যাৎ লুসিফার)! 
,

,
অচেনা ব্যক্তিটা লুসিফারের কথাগুলো মন দিয়ে শুনছিল,কিন্তু মুখে কিছু বলতে পারল না তাকে,তাঁর কারন হলো লুসিফার তাঁর গলা ধরে আছে অনেক শক্ত করে,আস্তে আস্তে সে তাঁর হাতের পেশার বাড়াতে লাগলো,কিন্তু শেষ মূহুর্তে যখনই শুনল যে,তাঁর মুখের মাক্স খুলতে চাচ্ছে লুসিফার তখনই তার হাত-পা শক্ত হয়ে গেল,তাঁর রাগ হতে লাগলো অনেক। যার কারনে তাঁর ভাঙা ডান-হাতটা থেকে লাল রঙের আভা বেরুতে লাগল,আর  যখন রঙ বেরুনো বন্ধ হয়ে গেল,ঠিক তখনই দেখা গেল অচেনা ব্যক্তির ডান হাতটা পুরোপুরি ঠিক হয়ে গেছে আপনা-আপনি। রাগের কারনে তার শরীর থেকে হাল্কা হাল্কা ধোঁয়া বেরুতে লাগলো। কিন্তু হঠাৎ করেই তাঁর শরীরে আগুন ধরে গেল,তাঁর শরীরের পড়া সব পোশাক আস্তে আস্তে পুড়তে শুরু করল। তাঁর শরীরের তাপমাত্রা আগের থেকে কয়েকশো গুন বেড়ে গেল। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য তাঁর শরীর প্রচুর পরিমানে গরম হয়ে গেছে,যাঁর কারনে লুসিফারের হাত জ্বলতে লাগলো। হাত জ্বালাপোড়া করার জন্য লুসিফার তাকে ছেড়ে দিয়ে তাঁর নিজের হাতের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো। আর মনে মনে ভাবতে লাগলো,,,,,,,,
,

,
এটা কি করে হতে পারে,লুসিফারের আগুনের সামনে তো কোনো আগুনই টিকে না,তাহলে ওর আগুনের তাপে আমার হাত জ্বলছে কেন,নাহ্ এটা তো হওয়ার কথা না। নাকি আমার এই লুসিফার ফর্মের চাইতেও অনেক শক্তিশালী ও,হতেও পারে,কিন্তু আমাকে যেকোনো ভাবেই হোক ওকে মারতে হবে,নয়তো ওর হাতে নিজেকে মরতে হবে(লুসিফার)!
,

,
লুসিফার এসব কথা ভাবছিল,ঠিক তখনই কোনো কিছু ছিঁড়ার আওয়াজে তার ভাবনার সমাপ্তি হলো। কিসের শব্দ হলো,এটা দেখার জন্য লুসিফার যেই সামনের দিকে তাকাল,,,,,,
,

,
সামনের দিকে তাকিয়ে যা দেখতে পেল,তাতে লুসিফার অবাকের পর আরো অবাক হয়ে যাচ্ছে,তাঁর কারন হলো অচেনা ব্যক্তির শরীরের কাপড় সব আস্তে আস্তে ছিঁড়তে লাগলো,কেননা অচেনা ব্যক্তির শরীর আগের থেকে আরো বিশাল বড় আকার ধারন করতে লাগলো যার কারনে তাঁর শরীরের কাপড় ছিঁড়ে গেছে।
,

,
বিশাল আকারের দৈত্যের মতো দেখতে হয়ে গেছে অচেনা ব্যক্তিটা,তার পিট থেকে দু'টো কালো ডানা বের হয়েছে,হাতের নখ অনেক বড় এবং অনেক ধারালো হয়ে গিয়েছে,পুরো শরীরে লম্বা লম্বা পশম গজিয়েছে,যার কারনে তাঁর পুরো শরীর একদম ঢেকে আছে,কোনো অঙ্গই ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে না। আবার তাঁর রক্তলাল ঠোঁটের দু কোনা দিয়ে বড় দু'টো ধারালো দাঁত বের হয়েছে। যার কারনে তাকে দেখতে খুবই ভয়ংকর দেখা যাচ্ছে।
,

,
অচেনা ব্যক্তির এই রুপ দেখে লুসিফার নামক শয়তান হা করে তাকে দেখতে লাগলো,কিন্তু পরক্ষনেই নিজেকে সামলে নিল। অচেনা ব্যক্তির ওইরকম ভয়ংকর চেহারা দেখে সে যে ভয় পাইনি তা কিন্তু না,ভয় পেয়েছে কিন্তু সেটা সে বাহিরে প্রকাশ করছে না,করলে হয়তো সে কিছুটা অপমান হতো এই আরকি। 
,

,
লুসিফার কিছুটা ভাব নিয়ে অচেনা ব্যক্তিকে উদ্দেশ্য করে বললো যে,,,,,,,
,

,
গেমের সময় এতো বিরতি নেওয়াটা কি ঠিক নাকি,আর আরেকটু পরপরই এতো রুপ পাল্টানোর কারন কি,মনে করেছিস যে তোর এই নতুন রুপ দেখে আমি ভয় পেয়েছি। না কখনোই না,আমাকে ভয় দেখানো এতোটা সোজা না,তুই তো গেম শুরু করতেই হাঁপিয়ে গেছিস,আবার বলিস আমাকে মারবি,হাহাহাহা,,,,,,,,,
,

,
লুসিফারের কথা শুনে অচেনা ব্যক্তি বললো যে,
বিরতি নিলাম তার কারন হলো তোকে কেমন করে মারতে বেশি মজা লাগবে সেটা এতোক্ষন ভাবছিলাম,ভয় যে তুই পেয়েছিস সেটা তোর কথার মাধ্যমে বুঝতে পারছি আমি। আর কে কাকে মারে সেটাতো একটু পরেই দেখা যাবে(অচেনা ব্যক্তি)!
,

,
তাহলে গেম শুরু করা যাক,গেম ওভার না হওয়া পর্যন্ত কোনোরকম বিরতি অথবা বিশ্রাম নেওয়া যাবে না,ওঁকে(লুসিফার)
,

,
,,,,,,,,,,,ওকে ডান,গেম স্টার্ট,,,,,,,,,
,

,
আবারও শুরু হয়ে গেল মহাবিশ্বের ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ।
,

,
অচেনা ব্যক্তি আর লুসিফার তাঁরা দু'জন দু'জনের দিকে তেড়ে আসতে লাগলো,যখনই তাঁরা দু'জন দু'জনের একদম সামনে প্রায় তখনই তাঁরা দুজন তাদের ডান হাতটা শক্ত করে সামনের দিকে বাড়িয়ে দেই,আর এতে তাঁদের দু'জনের ঘুসি লেগে যায় ঠিকই,কিন্তু তাঁরা দু'জনেই তাদের হাতে প্রচন্ড পরিমানে ব্যথা পায়। কিন্তু সেদিকে কারোরই কোনো খেয়াল নেই,কেননা একটু অসতর্ক হলেই সবশেষ হয়ে যাবে এটা তাদের দু'জনেরই মাথায় আছে।
,

,
তাদের ঘুসির কারনে তাদের দু'জনের হাতের মাঝ বরাবর নিচ থেকে উপরের দিকে একটা দেয়ালের মতো দেখতে কিছু একটা তৈরি হয়েছিল ঠিকই কিন্তু সেটা কিছুক্ষনের মধ্যেই আবার উধাও হয়ে যায়। দেয়াল তৈরী হওয়ার সাথে সাথে অচেনা ব্যক্তি আর লুসিফার তাঁরা দুজন দু'দিকে ছিটকে পড়ে।
,

,
দূরে দাঁড়িয়ে থাকা হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং এসব কিছু শুধু হা করে দেখে যাচ্ছিল। সে এমন ভাবে দেখছে যেন,ফ্রীতে কেউ তাঁকে সিনেমা হলে ঢুকতে দিয়েছে সিনেমা দেখার জন্য। কিন্তু হঠাৎ করে তাঁদের দু'জনের মারাত্মক ঘুসির কারনে চারপাশে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়েছিল,যার কারনে সে প্রায় সেই গর্তের মধ্যে পড়তে যাচ্ছিল,কিন্তু পরক্ষনেই সে নিজেকে সামলে নিয়ে সামনের সিনেমা দেখতে লাগে,,,,,,,,,
,

,
একটু আগে মেরে মেরে আমার মুখের অবস্থা পুরো খারাপ করে দিছিলি,কিন্তু সেটা আমি ঠিক করে নেয়,আবার আমার ডান হাতটা পুরোপুরি ভাবে ভেঙে উল্টো দিকে বাকিয়ে দিয়েছিলি সেটাও আমি ভালোভাবে মেনে নিয়ে নিজের হাতটা ঠিক করে নেয়,কিন্তু এখব তোর ওই ছোট্ট ঘুসির জন্য আমি এতো জোরে ছিটকে পড়লাম,সেই সাথে ব্যথা তো ফ্রী  হিসেবে আছেই। অনেক হয়েছে আর না এবার আর মাফ করবো না তোকে,ছাড়বোনা তোকে,আজকে তোকে এমন মার মারব যেটা দেখে পুরো মহাবিশ্ব শুদ্ধ কাঁপবে(অচেনা ব্যক্তি)!
,

,
কথাটা শেষ করেই অচেনা ব্যক্তি কিছু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা লুসিফারকে উদ্দেশ্য করে হাওয়ার বেগে দিল দৌড়। 
,

,
আর এদিকে লুসিফার ঘুসির আঘাতের কারনে দূরে ছিটকে গিয়ে পড়ে,সে মাটি থেকে ওঠেই সামনের দিকে তাকিয়ে দেখতে পেল অচেনা ব্যক্তিকে,সে তাঁকে কি কি বলছে,এসব কথা শুনে যখনই সে অচেনা ব্যক্তিকে কিছু একটা বলতে যাবে ঠিক তখনই হাওয়ার বেগে তাঁর সামনে এসে দাঁড়ালো অচেনা ব্যক্তি। হঠাৎ করে অচেনা ব্যক্তিটা তাঁর সামনে আসার কারনে সে ভয়ে কিছুটা পিছিয়ে যায়। তাঁর ওই ভয়ংকর চেহারা রাগের কারনে আগের থেকে আরো দিগুণ ভয়ংকর দেখা যাচ্ছে এখন। তাঁর প্রতিটা নিশ্বাসের সাথে মনে হচ্ছে লাভার আগুনের তাপ বের হচ্ছে। তাঁর এমন চাহুনি দেখে যে কেউ হয়তো মারা যেত নয়তো ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যেত।  
,

,
লুসিফারের এইভাবে পিছিয়ে যাওয়া দেখে অচেনা ব্যক্তির মুখের মধ্যে শয়তানি হাসির রেখা দেখা গেল। যেটা অত্যন্ত ভয়ংকর,,,,,
অচেনা ব্যক্তি কিছু একটা মনে করে লুসিফারের চারপাশে দৌড়াতে লাগলো নিজের সর্বশক্তি দিয়ে। দৌড়ের মধ্যে নিজের সর্বশক্তি প্রয়োগ করার কারনে লুসিফারের চারপাশে এতোক্ষনে অনেক গুলো রাউন্ড দেয়া হয়ে গেছে,যার কারনে সেখানে আস্তে আস্তে বিশাল বড় একটা ঘূর্ণিঝড়ের তৈরি হয়েছে,যেটা লুসিফারের চারদিকে অদৃশ্য দেয়ালের মতো তৈরী হয়েছে। 
,

,
এটা এতো তারাতাড়ি হলো যে,লুসিফার বুঝতে পারলোনা যে তাঁর সাথে এখানে হচ্ছে টা কি। কিছুক্ষন পরেই সে আসল ঘটনাটা বুঝতে পারলো। ঘটনাটা বুঝতে পেরে সে এখান থেকে বের হওয়ার জন্য যখনই সে ঘূর্ণিঝড়ের ভেতর পা দিল তখনই সে কারেন্টর/বিজলির ঝটকা খেল। এমন কেন হলো লুসিফার সেটা বুঝতে পারলোনা,এমন সময় তাকে তাঁর পিছন থেকে কেউ ডাক দেয়। 
,

,
লুসিফার পিছনের দিকে তাকিয়ে দেখল যে অচেনা ব্যক্তি তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে,হয়তো-বা তাঁকে অচেনা ব্যক্তি কিছু বলার জন্য ডেকেছে। 
,

,
লুসিফারের এমন ভাবসাব দেখে অচেনা ব্যক্তি বলতে শুরু করল,
,

,
তুই তো ব্লাক ড্রাগন কিং আবার সেই সাথে লুসিফারের অংশ আছিস বর্তমানে,তুই এতো শক্তির অধিকারী হওয়ার যোগ্য কখনোই ছিলি না আর এখনও নেই বললেই চলে। এই কথাটা বলার কারন হলো মূর্খ্য তুই। আর তুর মতো মূর্খ্য কিনা কোনো এক রাজ্যের রাজা। আর তুই শতবার চেষ্টা করেও এখান থেকে বের হতে পারবিনা আমার পারমিশন ছাড়া,আর যদি বের হওয়ার চেষ্টা করিস তাহলে বিজলির ঝটকা খেয়ে চিকেন ফ্রাই হয়ে যাবি। কথাবার্তা তো অনেক হয়ে গেল এখন তাহলে একটু শক্তি পরীক্ষা করা যাক,ব্যায়াম করে শক্তি কতোটুকু বেড়েছে সেটাও দেখা যাবে(অচেনা ব্যক্তি)
,

,
অচেনা ব্যক্তির মুখে নিজের অপমান শুনে লুসিফারের রাগ হতে লাগলো,রাগের কারনে তাঁর শরীর কাঁপতে লাগলো।
,

,
অচেনা ব্যক্তি আর দেরি না করে নিজের সর্বোচ্চ গতি দিয়ে লুসিফারের দিকে দৌড় দিল,তাকে আজ এখানেই শেষ করে দিবে। অচেনা ব্যক্তির দৌড় দেখে লুসিফারও তাঁর নিজের সর্বোচ্চ গতিতে দৌড়াতে লাগলো। লুসিফারের গতি অচেনা ব্যক্তির থেকে একটু বেশি,এটা দেখে অচেনা ব্যক্তি মুখে কিছু একটা বলতেই আগের থেকে আরো দিগুণ স্পিডে দৌড়াতে লাগলো,তাঁর স্পিডের কাছে লুসিফারের স্পিড কিছুই না এখন। 
,

,
যার কারনে অচেনা ব্যক্তির কাছে লুসিফারের গতি একটা কচ্ছপের মতো লাগছে,অচেনা ব্যক্তি দৌড়ে গিয়ে লুসিফারের সামনে দিয়ে দাঁড়িয়ে গেল,এবং তাঁর ডান আঙুল দিয়ে লুসিফারের কপালে একটা টুকা দিল,আর সাথে সাথে সবকিছু আগের মতো নরমাল হয়ে গেল আর লুসিফার অচেনা ব্যক্তির টোকা খেয়ে অদৃশ্য দেয়ালের সাথে ধাক্কা খেল,সাথে বিজলির ঝটকা ফ্রী হিসেবে। এতেই লুসিফারের অবস্থা একদম খারাপ হয়ে গেল,অচেনা ব্যক্তি আবারও তাঁর স্পিড মোডে চলে গেল সে দৌড়ে গিয়ে লুসিফারকে মাটি থেকে উঠিয়ে সামনের দিকে ছুঁড়ে মারল,আবারও সবকিছু নরমাল হয়ে গেল। আর এদিকে লুসিফারের প্রান যায় যায় অবস্থা,ঠিক তখনই অচেনা ব্যক্তি তাঁর সামনে এসে দাঁড়িয়ে যায়,আর বলতে শুরু করে যে,
,

,
তোর মতো লুসিফারকে আমি আমার হাতের তলে পিষে ফেলে মারতে পারি। আর সেই তুই কিনা আমার সামনে তোর শক্তি দেখাস,,,,,,,,
,,,,,,তোর সমাপ্তি আজকে এখানেই শেষ,,,,,,
,

,
এই বলে অচেনা ব্যক্তি লুসিফারকে মাটি থেকে উঠিয়ে তাঁর এক হাত দিয়ে লুসিফারের ঘারের মধ্যে এবং আরেক হাত দিয়ে তাঁর পা ধরে একটু শক্তি করে টান দিতেই লুসিফারের শরীর মাঝখান থেকে দু’টুকরো হয়ে যায়। আর সেটা আস্তে আস্তে ছাই হয়ে উড়ে যেতে থাকে। ঠিক তখনই লুসিফার/ব্লাক ড্রাগন কিং অচেনা ব্যক্তিকে উদ্দেশ্য করে একটি কথাই বলে শুধু কথাটা হলো,,,,,,,,,,,,,
,

,
,,,,,সে আসবে সবকিছু জ্বালিয়ে পুড়িয়ে শেষ করে দিতে,কাউকে ছাড়বেনা সে,কাউকে না,,,,,
,

,
এ-ই কথাটা বলা শেষ হওয়ার মাএই লুসিফার/ব্লাক ড্রাগন কিং এর শরীর ছাই হয়ে যায়। 
,

,
ঘূর্ণিঝড়ের ভেতরে হচ্ছে টা কি সেটা জানতে না পারার কারনে হোয়াইট ড্রাগন কিং এবলিং অধীর আগ্রহে বসে আছে সেই গর্তের ওপরে। ঠিক তখনই সে খেয়াল করল যে,ঘূর্ণিঝড় টা আস্তে আস্তে ছোট হতে লাগলো। আর ঘূর্ণিঝড় থেকে অচেনা লোকটা বের হতে লাগলো হাসি মুখে। আর ঘূর্ণিঝড় টা আস্তে আস্তে ছোট হতে হতে একবারে সেটা মাটির সাথে মিশে গেলো। অচেনা ব্যক্তির মুখে হাসি দেখে হোয়াইট ড্রাগন কিং এর মুখের মধ্যেও হাসি ফুটে ওঠে। 
,

,
অচেনা ব্যক্তিটার শরীরে কোনো পোশাক না থাকার কারনে সে তাঁর মুখ দিয়ে কিছু একটা বলতেই তার শরীরে আপনা-আপনি কাপড় এসে যায়। আর সে হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং সামনে গিয়ে তার মুখের মাক্সটা খুলে ফেলে,,,,
আরে একি এতো হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং এর পুএ এবলিং। 
,

,
কিং হরলিং তার পুএ এবলিং কে তার বুকের মধ্যে নিয়ে বলতে থাকে,তুমি পেরেছ এবলিং তুমি কাজটা খুব ভালোভাবে করতে পেরেছ।
,

,
হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং এর পুএ এবলিং কিছু একটা মনে করে তাঁর বাবা এবলিং এর কাছে থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে তাঁদের রাজ্যের জ্ঞান হারা সব সৈন্যদের দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। 
,

,
তাঁদের সামনে গিয়ে এবলিং তাঁর ডান হাতটা একজন সৈন্যের ওপর রেখে বাম হাতটা আকাশের দিকে তুলে ধরতেই,আকাশ থেকে হাজার হাজার বর্জ্যপাত হতে থাকে। মনে হচ্ছে যেন,আজকে বৃষ্টির বদলে বর্জ্যপাত হচ্ছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই বর্জ্যপাত একদম থেমে যায়,আর আস্তে আস্তে সব সৈন্যদের জ্ঞান ফিরে আসে। যুদ্ধে জয় লাভ করেছে শুনে তাঁরা সবাই অনেক আনন্দ ফূর্তি করছে। 
,

,
সবশেষে তাঁরা সবাই ব্লাক ড্রাগনদের সৈন্যদের বন্ধি করতে লাগলো,,,,,,,,,,,,,
,

,
হোয়াইট ড্রাগন কিং হরলিং এবং তার পুএ এবলিং সহ তাঁদের সব সৈন্যরা হাসি মুখে তাদের নিজ রাজ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। 
,

,
অন্যদিকে পাহাড়ের উপর থেকে কেউ একজন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এগুলো দেখছিল,এ-সব দেখে সে বললো যে,(ভালো’র সাথে সবসময় ভালোই হয়)(খারাপের সাথে সবসময় খারাপই হয়),এই বলে সে একটা দীর্ঘনিশ্বাস ছেড়ে পাহাড় থেকে লাফ দিল,কিন্তু সে নিচে পড়লো না,বরং তার কালো রঙের দু'টো ডানার সাহায্যে অন্ধকারের বুকে হারিয়ে গেল।

,

,

।।
।।।
।।।।
।।।।।
অসুস্থতার কারনে এই কয়েকদিন গল্প দিতে পারি নি,যার কারনে আজকের ১১পার্টটা বিশাল বড় করে দিলাম। ১১পার্টটা কেমন হলো জানাবেন। আশা করি ভাল লাগবে। ভালো না লাগলে বলবেন। গল্পের মধ্যে কোনো জিনিস না বুঝলে কমেন্টে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আর ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে বা পাঠক পাঠিকাদের মেনশন করে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন। আর ঘটনা মূলক মন্তব্য করুন।
★হ্যাপি রিডিং★

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.