ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ভ্যাম্পায়ার কুইন পর্বঃ ১৪

Bangla Dub Novels
 #ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ১৪
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি সেখানে মিথ্যা না বললে আমাকেই ডেভিল কিং মনে করবে অনেকে। সেটা তো সবাইকে ভাবতে দেওয়া যায় না এখন। নাহলে তো এখনি পুরো পাঁচটা রাজ্য আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করবে। আমার ডানা গুলো উধাও হয়ে গেলো। আমি ফ্লোরে নেমে গেলাম। আমার পাশে জেসি, হ্যারি আর এনা আসলো। তিনজন আমাকে এক হিসাবে টেনেই নিয়ে গেলো। আবার আগের রুমের মধ্যে এনে বলতে শুরু করলো।
.
--তোর কি মাথা নষ্ট হয়ে গেছিলো। তুই শুধু শুধু নিজের পরিচয়টা বলতে গেলি কেনো? কত কিছু হয়ে গেলো।(জেসি)
.
--জ্যাক আমি আমার পরিচয় লুকিয়েছি বলে তুমি নিজেও নিজের পরিচয় লুকাবে। আর জেসি তুই তো অন্তত আমাকে বলতে পারতি।(এনা)
.
--আসলে জ্যাক তুমি কি ভেবে আবার লড়তে গেলে। তুমি কি জানো কত বড় ক্রাইসিস হয়ে গেছিলো সেখানে। জেসি আর এনা তো কেদেই দিয়েছিলো।(হ্যারি)
.
--আরে আমাকে নিয়ে চিন্তা করে লাভ নাই। দেখলেই তো আমার কিছুই হলো না।(আমি)
.
--চিন্তা করে লাভ নাই মানে। তুই কখন কি বলিস তার কোনো গ্যারান্টি নাই। আর ডেভিল কিং নিয়ে বলার কি দরকার ছিলো। তুই তো ডেভিল সম্পর্কেই কিছুই জানোস না। তাও বক বক করলি কতো।(জেসি)
.
--আরে দেখলিই তো সিংহাসনের লড়াই চলছে। আমি জিতার পর সরাসরি সিংহাসন চাইলে কেমন জানি লাগবে। তাই একটু ভয় দেখালাম যাতে কহিল সিংহাসনে বসার সাহস না পায়। আর কহিল না চাইলে সিংহাসন আমার। আর এমনিতেও সিংহাসন টিংহাসন আমার ভালো লাগে না। আমি নাহয় জেসিকে বসিয়ে দিলাম।(আমি)
.
--তোর মাথার স্ক্রু যে কয়টা নাই সেটা কে জানে?(জেসি)
.
--জানিস আজকে আমি অনেক খুশি।(আমি)
.
--কেনো?(জেসি)
.
--মানুষের দুনিয়ায় যখন ছিলাম তখন খুব দুর্বল ছিলাম। কেউ কিছু বললেও আমি চোখ তুলে তাকাতাম না। অনেক মাইর খেয়েছি। আমি দুর্বল বলে আমার বন্ধুও ছিলো না। কিন্তু এখন আমার শক্তি আছে। এখন আর কাউকে ভয় পেতে হচ্ছে না। আমি নিজেই এখন আমাকে যে ভয় দেখাবে তাকে ভয় দেখাতে পারবো।(আমি)
.
--দেখো অনেক পরিশ্রম হয়েছে আজ। তুমি বরং বিশ্রাম নাও। জেসি চল তোর সাথে কথা আছে আমার।(এনা)
।।
।।
এনা আর জেসি দুজনে চলে গেছে। দুজনের মধ্যে এখন পরিচয় লুকানো নিয়ে একটা ঝগড়া হবে। হ্যারি বিছানায় পরেই শুয়ে পরলো। আমার গোসল করতে হবে। সারা শরীরে ময়লা লেগে আছে। সেই সাথে আবার শরীরের ব্লেজার আর প্যান্টে মোট দশটা ছিদ্র হয়েছে। আমি গোসল করে জামাকাপড় চেন্জ করে নিলাম। এমনিতেও রাত হয়ে গেছে। আর হালকা খাওয়া দাওয়া হল রুম থেকেই হয়েছে। তাই আমি সোজা শুয়ে পরলাম। এই দুনিয়াতে এসে মোবাইল ফোনকে অনেক মিস করি। যদি এখানে মোবাইল চলতো তাহলে তো ভালোই হতো। সকল যোগাযোগ চিঠির মাধ্যমেই করে। আর চিঠিগুলো বিভিন্ন ধরনের পাখি বহন করে। পাখির কোয়ালিটি হিসেবে চিঠি দেওয়া নেওয়ার সময় নির্ভর করে। খুব সকালে আমি আর হ্যারি মর্নিং ওয়াক এর জন্য বের হলাম। প্রাসাদের ডান পাশে বিশাল বড় একটা পুকুর। আর বাম পাশে বিশাল বড় একটা মাঠ। দেখে মনে হচ্ছে হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার জায়গা। ও সরি এখানে তো চপার নাই।
.
--জ্যাক, ঔযে উপরে দেখতেছো একটা বিশাল পাখির মতো জিনিস আসতেছে?(হ্যারি আমাকে ডেকে বললো)
.
--হ্যা। দেখতে তো চপার মনে হচ্ছে।(আমি)
.
--আরে ভালো করে দেখো। ঔটা একটা ড্রাগন।(হ্যারি)
.
--কি? মুখ দিয়ে আগুন বের হয় সেই ড্রাগন?(আমি)
.
--হ্যা হ্যা। অবশ্য ড্রাগন অনেক রকম হয়। ড্রাগন হলেই যে মুখ দিয়ে আগুন বের  হবে সেটা নয়। ড্রাগন এর মুখ দিয়ে পানি, বিদুৎ ও বের হতে পারে।(হ্যারি)
.
--ড্রাগনের পিঠে মনে হচ্ছে কেউ বসে আছে।(আমি)
.
--হ্যা এটা ফায়ার প্রিন্সের ড্রাগন।(হ্যারি)
.
--ফায়ার প্রিন্স মানে এনার বড় ভাই?(আমি)
.
--হ্যা। প্রিন্স এলেক্স কোয়াডার্ট।(হ্যারি)
.
--নাম গুলো তো তিন ভাইবোনের একই রকমই।(আমি)
।।।।
।।।।
একটা বড় একটা ড্রাগন নামলো আমাদের সামনেই। ড্রাগনের পিঠ থেকে একজন সুদর্শন পুরুষ ও নামলো। নেমেই ড্রাগনের পিঠে একটা ঠাপ্পর দিলো। ড্রাগনটা সাথে সাথে উড়ে গেলো। এরপর প্রিন্স আমাদের দিকেই আসতে লাগলো,
.
--তুমিই কি জ্যাকসন ব্রিট?(এলেক্স)
.
--জ্বী।(আমি ড্রাগনের দিকে তাকিয়ে রইলাম)
.
--আমি প্রিন্স এলেক্স কোয়াডার্ট অন্য নাম দ্যা ফায়ার প্রিন্স। আর যে ড্রাগনটা দেখলে ঔটা আমার পার্টনার ইজুরা।আর হ্যা আমার সামনে ফরমালিটি দেখাতে হবে না। আমাকে নিজের ভাই মানতে পারো।(এলেক্স)
.
--জ্বী।(আমি)
।।।
।।।
আমরা কথা বলছিলাম তখনি এনা আর ওর বোন এলিসা আসলো। এনা ওর ভাইকে জরিয়ে ধরলো,
.
--সরি এলিসা বোন, আমার আসতে একটু দেরী হয়ে গেলো।(এলেক্স)
.
--তুমি তো সব কিছুতেই দেরী করো শুধু।(এলিসা)
.
--জ্যাক তোমার সাথে তো কালকে ভালো করে পরিচয় করিয়ে দিতে পারি নি। এ হলো আমার বড় বোন এলিসা। কালকে তো ওরই বিয়ে হলো।(এনা)
.
--হাই আমি জ্যাক....(আমাকে বলতে না দিয়ে এনার বোন বলতে লাগলো)
.
--থাক থাক তোমাকে আর কিছু বলতে হবে না। এখন থেকে তো তুমি আমাদেরই একজন তাই পরিচয় একবার শুনলেই হয়।(এলিসা)
.
--হ্যা। ভাইয়া তুমি সত্যি সব কিছুতেই লেট করো।(এনা)
.
--আর বলিস না। একটা ড্রাগন মারার মিশনে গিয়েছিলাম। জানোসই তো ড্রাগনগুলো কত রেয়ার। খুজে পেতেই যত সমস্যা।(এলেক্স)
.
--তো মারতে পারলেন?(আমি)
.
--যার খোজে বের হয়েছিলাম তাকে কোথাও পাই নি। কিন্তু পথে অন্য এক বিশাল ড্রাগনের সাথে দেখা হয়ে যায়। তার সাইজ তো আমারটার থেকে তিনগুন বড়। দেখেই আমার ড্রাগন দিলো উড়াল। তাই চেষ্টাও করতে পারি নাই।(এলেক্স)
.
--ওওও।(আমি)
.
--আচ্ছা বাদ দাও। আমি সময় মতো এসে গেছি। এখন তোমার ট্রেনিং চলবে। যদি আমাকে হারাতে পারো তাহলে আমার ছোট বোনের সাথে এনগেজমেন্ট হবে নাহলে ভুলে যাও।(এলেক্সের কথা শুনে সবাই হাসতে লাগলো)
.
--ভাইয়া তোর ট্রেনিং এর দরকার নেই। কালকে বাবা এনা আর জ্যাকের এনগেজমেন্ট দিয়েই দিয়েছে।(এলিসা)
.
--ওওও শিট। বাবার সাথে তো এই কথা ছিলো না। বাবা তো আমাকেই বললো জ্যাক যদি আমাকে হারাতে পারে তাহলেই বাবা রাজি হবেন।(এলেক্স)
.
--আমার মনে হচ্ছে আমার এখানে আসার আগেই আমার কথা এখানে চলেছে।(আমি)
.
--আসলে এনাই আমাদের চিঠিতে তোমার কথা বলেছে। তাই বাবা প্রথমে পরীক্ষা করে দেখতে চাইছিলো।(এলিসা)
.
--কিন্তু আমার ট্রেনিং দেওয়ার কি হবে। বাবা সব কিছুতেই গরমিল করে দেই।(এলেক্স)
.
--আপনি চাইলে এখনি আমাকে শিখাতে পারেন। আমি শিখলাম ও সাথে আপনাকে হারিয়ে ও দিলাম।(আমি)
.
--হ্যা এটা ঠিক সিদ্ধান্ত। চলো আমার সাথে।(এলেক্স)
.
--এই ভাইয়া না। তোরা লড়িস না প্লিজ। আমার কথা শোন।(এলিসা)
.
--আরে কিছু হবে না ওদের লড়তে দাও। জ্যাক কিছু জিনিস শিখতে পারবে।(এনা)
.
--জ্যাক এমনিতেই যা জানে তাতে তো ভাইয়ার জন্য চিন্তা হচ্ছে।(এলিসা)
।।।
।।।
আমি আর এলেক্স দুজনে মাঠের মাঝখানে চলে আসলাম। এলেক্স আমাকে বলতে লাগলো,
.
--তো কি কি করতে পারো?(এলেক্স জিজ্ঞেস করলো)
.
--তেমন কিছুই না।(আমি)
.
--লড়েছো কয়বার?(এলেক্স)
.
--দুবার মনে হয়।(আমি)
.
--তো পুরো জীবনে দুবার লড়েছো। কি জীবনই কাটিয়েছো। তোমার তো আমার মতো হান্টারে যোগ দেওয়া উচিত।(এলেক্স)
.
--হান্টারে যোগ দিয়ে কি হবে?(আমি)
.
--হান্টারে যোগ দিলে নিজের মন মতো সব কিছু করতে পারবে। বিভিন্ন রকম জায়গা যেখানে রাজ্যের অন্যকেউ যেতে পারে না সেখানে তুমি যেতে পারবে।(এলেক্স)
.
--তাতে কি লাভ?(আমি)
.
--উচ্চ লেভেল হান্টারদের মিশন বেশীর মানুষের দুনিয়াতেই থাকে।(এলেক্স)
.
--কি আপনারা মানুষের দুনিয়াতেও যেতে পারেন।(আমি)
.
--নিয়ম অনুযায়ী মনস্টার দুনিয়াতে কোনো মানুষ আসতে পারবে না। কিন্তু এইটা তো লেখা নেই কোথাও যে মনস্টাররা মানুষের দুনিয়াতে যেতে পারবে না।(এলেক্স)
.
--মানুষের দুনিয়াতে কিরকম মিশন থাকে আপনাদের?(আমি)
.
--মানুষের রাজ্যে মানুষদের পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের মনস্টার থাকে। বিভিন্ন মনস্টার সেখানে ছোট থেকেই বড় হয়, আবার কিছু আছে যারা সেখানে মানুষের মতোই বসবাস করে। যেহেতু তারা মনস্টার তাই সাধারন মানুষ তাদের সম্পর্কে জেনে গেলে অনেকটা বিপদ বেধে যাবে। তাই আমরা যারা উচ্চ লেভেলের হান্টার তাদের কাজ হলো যেসব মনস্টার মানুষের দুনিয়াতে ঝামেলা করে তাদেরকে মেরে কিংবা জীবিত এখানে নিয়ে আসা।(এলেক্স)
.
--যদি নিজেরা গিয়েই কোনো ঝামেলায় পরে যায়?(আমি)
.
--তাহলে অন্য হান্টার আসবে তোমাকে মারতে।।(এলেক্স)
.
--এটা তো বেশ দারুন বিষয়।(আমি)
.
--তো হান্টার হবে নাকি?(এলেক্স)
.
--যদি প্রতিনিয়ত মানুষের দুনিয়াতে ঘুরতে যেতে পারি তাহলে তো নিশ্চয়ই।(আমি)
.
--ওকে তাহলে যদি আমাকে হারাতে পারো ডুও তে তাহলে তোমাকে আমার কালকের মিশনে মানুষের দুনিয়ায় নিয়ে যাবো।(এলেক্স)
.
--সত্যি?(আমি খুশি হয়ে জিজ্ঞেস করলাম)
.
--হ্যা যদি আমাকে হারাতে পারো তাহলে।(এলেক্স)
।।।
।।।
এলেক্স আর আমার মধ্যে লড়ায় শুরু হয়ে গেলো। আসলে এলেক্স অনেক অভিজ্ঞ। আমাকে প্রথম থেকে কম ভাবছে না। লড়ায় করতে গেলে শত্রুকে কম ভাবা হচ্ছে সবচেয়ে বোকার লক্ষন। কারন শত্রুর কিরকম শক্তি আছে সেটা না জেনে ওভারকনফিডেন্স হলেই পরাজয় আসে। আমি আমার হাত দিয়ে ফায়ার বল বানাচ্ছিলাম। আর সেগুলো এলেক্সের দিকে ছুড়ে মারছিলাম। আমি আমার ক্ষমতা গুলো এখনি দেখাতে চাই না। এলেক্স প্রথমে ভাবুক আমি কিছুই পারি না। বল গুলো ছুরছিলাম কিন্তু একটাও লাগছে না ওর।
.
--তো তুমিও ফায়ার ম্যাজিক ব্যবহারকারী। কিন্তু আমার কাছে লাভ হবে না। কারন আমি ফায়ার প্রিন্স। অন্য এট্যাক ব্যবহার করো।(এলেক্স)
.
--আমি তো আর কোনো এট্যাক ব্যবহার করতে পারি না।(আমি)
.
--তুমি আগুন দিয়ে কি বানাবে শুধু সেটা ভাবো। চিন্তাশক্তি যতো ভালো হবে ততো শক্তিশালী তোমার ম্যাজিক হবে।(এলেক্স বলেই বিশাল আগুনের ঝড় আমার দিকে ছুড়ে মারলো)
।।।
।।।
আমি বুঝতে পারলাম এই আগুন আমার লাগলে আমার শরীরের অবস্থা টাইট হয়ে যাবে। তাই দৌড়াতে লাগলাম।
.
--তোমার ম্যাজিক অনেক দুর্বল। চলো অন্য কোনো জিনিস ব্যবহার করি।(এলেক্স)
.
--আচ্ছা আমরা ড্রাগন ব্যবহার করি।(আমি)
.
---হাহাহা। কিভাবে করবে তোমার কাছে তো ড্রাগন নেই।(এলেক্স হেসে বললো)
.
--কেনো প্রাসাদে কি ড্রাগন পাওয়া যায় না?(আমি)
.
--এই রাজ্যে মোট ১০ জন আছে যারা ড্রাগনকে নিজের পার্টনার করতে পেরেছে। বাকি চার রাজ্যে বেশী সেই সংখ্যা।(এলেক্স)
.
--তো আমাকে ড্রাগন পেতে হলে কি করতে হবে?(আমি)
.
--অনেক অনেক ট্রেনিং করতে হবে তোমাকে।(এলেক্স)
.
--ট্রেনিং করলে শক্তিশালী হবে। আর একটা ড্রাগনের যোগ্য শক্তিশালী যদি হও তাহলেই ড্রাগন তোমার সাথে বন্ধুত্ব করবে। নাহলে মেরে ফেলবে।(এলেক্স)
.
--তাহলে তো ড্রাগন আমার হয়েই যাবে একটা মনে হচ্ছে।(আমি)
.
--হাহাহা। তুমি অনেক কনফিডেন্ট থাকো। তোমাকে আমার পছন্দ হয়েছে।(এলেক্স)
.
--এই না না প্রিন্স। আমি ঔরকম ছেলে না একদমই।(আমি)
.
--হাহাহা। আমিও ও ঔরকম না। আমাকে ভাইয়া বলতে পারো।(এলেক্স)
.
--না প্রিন্সই ঠিক আছে।(আমি)
.
--তাহলে এনগেজমেন্ট পর্যন্তই ঠিক আছে বিয়ে আর হচ্ছে না।(এলেক্স)
.
--আচ্ছা ভাইয়া।(আমি)
.
--গুড বয়। চলো তলোয়ার দিয়ে লড়ি।(এলেক্স)
.
--ওকে।(আমি)
।।।
।।।
এলেক্স ওর তলোয়ার বের করলো। 
.
--এটাকে বলে দ্যা ভ্যাম্পায়ার শোর্ড। ভ্যাম্পায়ারদের জন্য এই তলোয়ার। এটা আমাদের শরীরের রক্ত চুষে শক্তিশালী হয়ে উঠে। তোমার নেই কোনো তলোয়ার?(এলেক্স)
.
--হ্যা আছে। এক্সোনিয়া।(আমি এক্সোনিয়া বলে ডাক দিলাম। সাথে সাথে আমার হাতে এক্সোনিয়া চলে আসলো)
.
--ওয়েট এ মিনিট। এটা কি সেই লেজেন্ডারী মনস্টার হান্টার তলোয়ার?(এলেক্স)
.
--হ্যা।(আমি)
.
--এটা তোমার কাছে আসলো কিভাবে?(এলেক্স)
.
--এটা বিশাল কাহিনী।(আমি আস্তে আস্তে আমার পরিচয় আর মাইকেলের দেওয়া তলোয়ারের ব্যাপারটা শুধু বললাম)
.
--ও তুমি লংস্টারের প্রিন্স তাই হয়তো বাবা দেড়ী করে নি। শোধ নিয়েছে তোমার বাবার থেকে।(এলেক্স)
.
--সে যাইহোক তুমি তো ডিম্যান। আর আমি ভ্যাম্পায়ার। দেখি হয়ে যাক তলোয়ার ফাইট।(এলেক্স)
।।।
।।।
এলেক্সের সাথে আমি তলোয়ার নিয়ে লড়তে লাগলাম। আমি তলোয়ার চালাতেই জানি না। তাই এলেক্স প্রথমে এট্যাক করছে না। আমাকেই তলোয়ার দিয়ে ওকে মারতে বলছে।
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৫ তম পর্বের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.