ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!
Posts

ভ্যাম্পায়ার কুইন পর্বঃ ০৫

Bangla Dub Novels
 #ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ০৫
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
যতই সময় যাচ্ছে আমার মন আস্তে আস্তে শক্ত হচ্ছে। মনের মধ্যে এক অজানা রাগ কাজ করে সব সময়। আমি জেসির বলা সব কথা শুনে চুপ করে আছি। 
.
--তুমি ঠিক আছো হৃদয়? না এই হৃদয় নামটা আমার দ্বারা হবে না। আমি তোমাকে জ্যাক বলে ডাকবো।(জেসি)
.
--ওকে বলো সমস্যা নাই।(আমি আমার চোখের পানি মুছে)
.
--নিজের ছোট বোনকে কি এতোদিন পর দেখেও জরিয়ে ধরতে মন চাচ্ছে না?(জেসি)
.
--আমার মায়া লাগছে ঠিকই। কষ্টও হচ্ছে। কিন্তু বোনের জন্য মায়া দেখানো ভুলে গেছি অনেক আগে থেকে।(আমি)
.
--সেটা কেনো?(জেসি)
.
--বাদ দাও এসব। আগে বলো আমরা কি রকম মনস্টার?(আমি)
.
--আমরা হচ্ছি Half Demon মানে আমাদের শরীরে মানুষ আর Demon দুই এর রক্ত।(জেসি)
.
--আমাদের আম্মা কি তাহলে মানুষ ছিলো?(আমি)
.
--সেটা আমি জানি না। তবে দাদা বলেছে আমাদের পূর্বপুরুষের সবাই হাফ demon ছিলো।(জেসি)
.
--তাহলে আমাদের মনস্টার রূপ তো বিশাল হবে।(আমি)
.
--আমার মনে হয় না। যারা পুরো demon  শুধু তারাই বড় হয়। কিন্তু আমাদের এটাই আসল রূপ। আমরা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু সব মনস্টারদের থেকে শক্তিশালী। (জেসি)
.
--ওওও।(আমি)
.
--হ্যা আর আমরাই মনস্টার দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মানের বংশের প্রথম গোত্রের।(জেসি)
.
--ওওও।(আমি)
.
--হ্যা। আচ্ছা এসব নিয়ে পরেও আলোচনা করা যাবে। আমি আর সময়টা আটকে রাখতে পারছি না।(জেসি)
।।।
।।।
হঠাৎ আবার সব কিছু আগের মতো হয়ে গেলো। এনা ও কথা বলতে লাগলো।
.
--কি করলি ওর সাথে জেসি? ঔভাবে আলো জ্বললো কেনো তোদের হাত এক সাথে রাখার পর?(এনা)
.
--কারন আমরা দুইজন ভাই বোন।(জেসি)
.
--কি? তাহলে হৃদয় তোর ভাই যার কথা আমাকে এক বার বলেছিলি?(এনা)
.
--হ্যা। ওকে হৃদয় বলবি না ওর নাম জ্যাক।(জেসি)
.
--তুই বলিস ওকে জ্যাক। আমি তো ওকে হৃদয় ই বলবো তাই না হৃদয়?(এনা)
.
--আচ্ছা তোমরা দুজন দুজনকে চিনো কিভাবে?(আমি)
.
--তোমাকে তো বলেছিলাম আমি মানুষের দুনিয়ায় অনেকটা সময় থেকেছিলাম তখনই ওর সাথে পরিচয় হয় আমার।(এনা)
.
--ওওও।(আমি)
।।।
।।।
এনা আমার উপরে পরে আমার গলায় আবার একটা কামড় দিলো। এবার পুরো ক্লাসের জনগন আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ছেলেরা চোখ গরম করে তাকিয়ে আছে। তাকিয়েই তো থাকবে কারন বিশিষ্ট দুই সুন্দরী মেয়ের সাথে আমি কথা বলতেছি। আবার একজন আমাকে মিষ্টি কামড় দিচ্ছে তাদের মনে তো জ্বলবেই। জেসিকা এনাকে টেনে নিলো আমার গলা থেকে।
.
--কি করছিস তুই? আমার ভাইকে কামড় দিচ্ছিস কেনো?(জেসি)
.
--আমি ভ্যাম্পায়ার ভুলে গেছিস?(এনা)
.
--না ভুলি নি। কিন্তু আমার ভাইকে কামড় দিবি কেনো?(জেসি)
.
--কামড় কেনো আমি কিস দিবো তাতে তোর কোনো সমস্যা?(এনা)
.
--আরেকবার ছুয়েই দেখ না আমার ভাইকে কি করি।(জেসি)
.
--তোমরা দুজন থামবে? স্যার আসবে ক্লাসে।(আমি)
।।।
।।।
জেসি আমার পাশে থাকা একটা সিটে বসলো৷ ক্লাসের সিট গুলো এক একজনের জন্য একটাই।
.
--উনি লংস্টারের অষ্টম ডিউক এর ছোট ভাই।(আমি)
.
--হ্যা আমি জানি। ওনার সাথে আমার কথা হয়েছে একটু আগে।(জেসি)
.
--ও।(আমি)
.
--হ্যা।(জেসি)
।।।।
।।।।
ক্লাস শেষ হওয়ার পর আমরা সোজা ক্যান্টিনের দিকে যাচ্ছিলাম। দুপুরের খাবার খেতে হবে। আমি আর জেসি টেবিলে বসলাম আর এনা আমাদের জন্য খাবার আনতে গেলো।
.
--জ্যাক আমি তোমার মধ্য থেকে আজব কিছু ক্ষমতা অনুভব করছি। তাহলে কি তোমার লুকায়িত ক্ষমতা দেখা দিয়েছে?(জেসি)
.
--লুকায়িত ক্ষমতা মানে?(আমি)
.
--দাদাভাই আমাকে চিঠিতে বলেছিলো তোমার কাছে এমন কিছু ক্ষমতা ছিলো যেটা এই পুরো মনস্টার রাজ্যকে ধ্বংস করে দিতে পারবে। শুধু এই মনস্টার রাজ্য না বরং এই মানুষের দুনিয়াও ধ্বংস করে দিতে পারবে।(জেসি আসতে করে বললো)
.
--কি আমার কাছে এমন ক্ষমতা ছিলো?(আমি)
.
--হ্যা। কিন্তু তোমার ছোট বেলায় দাদা ভাই তোমার ক্ষমতাকে তোমার শরীর থেকে আলাদা করে একটা স্পেল দিয়ে সিল করে রেখেছিলো।(জেসি)
.
--ওওও।(আমার সাথে হওয়া কালকের কথা আর বললাম না)
.
--কি কথা হচ্ছে দুই ভাই বোনের সাথে?(এনা খাবার এনে বললো)
.
--এতো বছর পর নিজের ভাইকে দেখলে কত কথা বলার থাকে সেটা তুই বুঝবি না।(জেসি)
.
--হয়ছে থাক আর বলতে হবে না।(এনা)
।।।
।।।
দেখতে দেখতে আমাদের তিনজনের মধ্যে খুব ভালো একটা বন্ধুত্ব হয়ে গেছে। আজকের রাতটা পুরো অন্ধকার। বাইরে কোনো আলো দেখা যাচ্ছে না। কয়েকটা তারা দেখা যাচ্ছে শুধু। আজ এক সপ্তাহ কেটে গেছে এখানে এসেছি। জেসির বলা কথাগুলো এখনো আমার মনে আছে। আমার কাছে নাকি এই দুনিয়া ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা আছে, কিন্তু আমি তো কোনো কিছু ফিল করি না। সেদিন সেই অদ্ভূদ গোল আলোর মতো জিনিসটা আমাকে বলেছিলো সে আমার ক্ষমতা ধারন করে, তাকে ছাড়া আমি কিছুই না। আচ্ছা সে তো আমার ভিতরেই আছে তাহলে আমি কোনো রকম ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারছি না কেনো। আদৌও কি আমি কিছু করতে পারবো? নাকি শুধু এসব কথার কথা। আচ্ছা বাদ দি নিজেকে নিয়ে ভাবা। আমাকে রক্ষা করার জন্য জেসি আছে। জেসির কাছে সময় এবং জায়গা নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা আছে। ও যে কাউকে বা কোনো জিনিসকে আটকে দিতে পারবে। এবং সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় ও সময়কে এক মিনিট পিছনেও নিতে পারে। এছাড়া আছে এনা। এনার সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি ও একটা ভ্যাম্পায়ার। আজকে ওর আসল রূপ দেখলাম। বিকালের দিকে এনাকে নিয়েই বের হয়েছিলাম। আজ ওর সাথে জঙ্গলের দিকে গিয়েছিলাম কিছুটা সময় কাটাতে। জেসি আসার পর ওর সাথে আলাদা সময় কাটানো হয় না। তাই আজ বের হয়েছিলাম। তখনি আমাদের ক্লাসের তিনজন ছেলে আমাদের কাছে চলে আসে,
.
--কি চাও তোমরা?(আমি)
.
--আমরা তোকে চাই। একজন Classified মনস্টার এর মাথার দাম অনেক। আর তাছাড়া এমনিতেও কলেজের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে এখানে, আর কি কিছু লাগে আমাদের।(ছেলে গুলো হেসে)
।।।।
।।।।
পরিস্থিতি সুবিধার ছিলো না। ওরা নিজেদের আসল ফর্মে চলে আসলো। একজন দেখতে পুরো শেয়ালের মতো। একজন দেখতে সাপের মতো, আরেকজন গরিলার মতো। সবারই হাত পা আছে। চোখ গুলো বড় বড়। এই প্রথম আমার চোখে দেখা কোনো মনস্টার। টাও একটা না তিনটা। দুইটা আমার দিকে আসলো আর একটা এনার দিকে। গরিলার মতো দেখতে মনস্টারটা আমাকে তার বড় হাত দিয়ে একটা জোড়ে খুশি দিলো। আমি সোজা গিয়ে একটা গাছের সাথে বারি খেলাম। পুরো শরীর আমার নিস্তেজ হয়ে পরলো। আমি নরাচরার শক্তি পেলাম না। মুখ দিয়ে অনেকটা রক্ত পরলো। তখন দেখলাম দুটো আমার দিকে এগিয়ে আসছিলো। হয়তো মেরে ফেলবে আমায়। কিন্তু সাথে সাথে এনা এসে দুটোকে দিটো লাথি মারলো। দুই লাথিতে দুটো ছয়টা গাছ ভেঙে দূরে গিয়ে পরলো। আমি শুধু এনার দিকে তাকিয়ে রইলাম। এনার চুল গুলো কালো থেকে পুরো সিলভার হয়ে গেছে। ওর চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে। এছাড়াও ওর মুখের দুটো দাত কিছুটা বড় হয়েছে। এনা আমাকে হাত দিয়ে টানতে গেলো কিন্তু আমি তখনি অজ্ঞান হয়ে গেছি। যখন উঠলাম তখন আমি আমার বিছানায়। এনার শরীরে এতোটা শক্তি থাকবে আমি ভাবতে পারি নাই। 
।।
এখন জানালা খুলে বসে আসি। হঠাৎ দেখি এনার রুমের জানালা খুললো।
.
--উঠেছো তাহলে তুমি? আমি খুব চিন্তিত ছিলাম তোমার জন্য।(এনা)
.
--চিন্তা করার কি আছে? আমি ঠিক আছি।(আমি)
.
--আসলে চিন্তা করার ব্যাপার আছে।(এনা হঠাৎ ওর ভ্যাম্পায়ার রূপে উড়ে আমার রুমে আসলো)
.
--কি ব্যাপার?(আমি)
.
--আসলে তোমার শরীর দিয়ে রক্ত বের হয়েছিলো। আর সেই রক্তের গন্ধ শুনে আমি ঠিক থাকতে পারি নাই। আমি তোমার গাড়ে কামড় দিয়েছিলাম।(এনা)
.
--তাতে কি তুমি তো কয়েকবারই করেছো এমন।(আমি)
.
--না তেমন কিছু না। আচ্ছা বাদ দাও এসব কথা। তুমি ঘুমিয়ে পরো।(এনা)
.
--হ্যা ঘুৃমাবো। কিন্তু আমাকে বলো তো তুমি একাই কিভাবে তিনটাকে নক ডাউন করে দিলে?(আমি)
.
--ভ্যাম্পায়ারদের আসল ক্ষমতা মূলত তাদের শারিরীক ক্ষমতা। সব ভ্যাম্পায়াররাই অন্যান্য মনস্টারদের থেকে শক্তিশালী হয়।(এনা)
.
--ওওও।(আমি)
.
--আমি যাচ্ছি আমার রুমে। তোমার বোন দেখলে তো আবার খবর আছে আমাদের।(এনা)
.
--ঠিক আছে।(আমি)
।।।
।।।
এনা যাওয়ার সময় আমার ডান গালে একটা চুমু দিয়ে চলে গেলো। আমি ভাবতেও পারি নি এনা এটা করবে। এমনি সময় তো ও আমার ঘাড়ে কামড় কামড় দিয়ে রক্ত চুষে খাই। কিন্তু এবার আমার গালে একটা চুমু দিলো। আমি আমরা দুজন দুজনকেই ভালোবাসি কিন্তু কেউ কাউকে বলি নি এখনো। অনেক রাত হয়েছে তাই ঘুমাতে আসলাম। আজকে কেনো জানি অন্যরকম লাগছে। আগের থেকে নিজের শরীরটা শক্তিশালী মনে হচ্ছে। কিন্তু আমার ভিতরের কোনো ক্ষমতাই আমি ব্যবহার করতে পারি না। কিভাবে কি করতে হয় আমি আদৌও জানি না। 
।।।
ঘুমের মধ্যে আবারো স্বপ্নের রাজ্যে ঘুরে বেরাচ্ছিলাম এনাকে নিয়ে। কিন্তু হঠাৎ করেই এনা উধাও হয়ে গেলো। আমার সামনে আবারো সেই মহিলা আসলো। যার পিঠ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। 
.
--কে আপনি? আর বার বার আমার স্বপ্নে কেনো আসেন? আর আপনাকে দেখলে আমার পরিচিত কেউ মনে হয় কেনো, যদিও আমি আপনাকে চিনি না।(আমি)
.
--আমি তোমার আম্মা জ্যাক।(মহিলা)
.
--আমার আম্মা?(আমি)
.
--জ্যাক। অনেক বড় হয়ে গেছো তুমি।(আম্মা)
.
--আপনি কোথায়। আমাদের কাছে আসছেন না কেনো?(আমি)
.
--আমি তো সব সময় তোমাদের দুই ভাইবোনের কাছেই আছি জ্যাক। শুধু জীবিত নই বলে তোমারা দেখতে পারো না।(আম্মা)
.
--আপনাকে যেই বা যারা হত্যা করেছিলো আমি কথা দিচ্ছি আম্মা সে যেই হোক না কেনো আমি তাকে ছারবো না।(আমি)
.
--জ্যাক, আমার ছেলে। আমি আমার মৃত্যুকে আনন্দে গ্রহন করেছিলাম কারন তোমাকে আমি এই জাহিল মনস্টার দুনিয়া থেকে বের করতে পেরেছিলাম। আমি চাই না তোমার মধ্যে হিংসা, প্রতিশোধ এর চিন্তা থাকুক। আমি চাই তোমার মধ্যে শুধু ভালোবাসা থাকুক।(আম্মা)
.
--কিন্তু ওরা...(আমাকে আম্মা বলতে দিলো না)
.
--খুব তারাতারি একটা কঠিন সময় আসবে। আমি সব সময় তোমার সাথে। শুধু নিজের বোনটার খেয়াল রেখো।(আম্মা বলতে বলতে উধাও হয়ে গেলো)
।।।।
।।।।
আমি ও চিৎকার করে ঘুম থেকে উঠে গেলাম। উঠে দেখি ভোর হয়ে গেছে। স্বপ্নটা একদম সত্য ছিলো। আমার মাথায় হাত দিয়েছিলো আম্মা। মাথায় এখনো সাদা ছোট টুকরো টুকরো আলোর মতো কিছু একটা রয়ে গেছে। মাথা নারা দিতেই সেটা পুরো ঘরে ছরিয়ে পরে। আমি ফ্রেস হয়ে নিলাম। সকালের নাস্তা শেষ করলাম। তারপর ইউনিফর্ম পরে সোজা ক্লাসের দিকে রওনা হলাম। আজকে সবাই ক্লাসে না গিয়ে ক্যাম্পাসেই দাড়িয়ে আছে। এনা আর জেসিও দাড়িয়ে আছে ক্যাম্পাসে। 
.
--কি হলো তোমরা বাইরে দাড়িয়ে আছো কেনো? ক্লাস হবে না আজকে?(আমি)
.
--না, আজকে স্টুডেন্ট সভাপতি কিছু বলবে। আমাদের এখানে দাড়াতে বলছে।(এনা)
.
--ওওও।(আমি)
.
--কি হয়েছে। তোকে অনেক ক্লান্ত দেখা যাচ্ছে আজকে।(জেসি)
.
--কিছুই না। আজকে আম্মাকে স্বপ্নে দেখেছিলাম।(আমি)
.
--কি আম্মা তোর স্বপ্নে এসেছিলো? কেমন দেখতে রে আম্মা?(জেসি)
.
--অনেক সুন্দর। একদম একটা পরীর মতো।(আমি)
.
--কি বললো আম্মা তোকে?(জেসি কৌতহল হয়ে বললে)
.
--তোর খেয়াল রাখতে বলছে।(আমি)
.
--আর কিছু বলে নাই?(জেসি)
.
--না।(আমি)
।।।।
।।।।
আমারা চুপ হয়ে গেলাম, কারন সামনে একটা মাইক নিয়ে ভাষন দিচ্ছে একজন ছেলে। 
.
--আমি তোমাদের সভাপতি। আমার নাম হ্যারি অদ্রি। আজকে তোমাদের সবাইকে ডাকা হয়েছে একটা ক্ষতিকর বিষয় নিয়ে তোমাদের জানাতে। কালকে আমাদের কিছু নতুন ছাত্রকে তাদের ক্লাসেরই দুজন খুব খারাপ ভাবে মেরেছে। আমি এখানে এসেছি মিস্টার জ্যাকসন ব্রিট এবং মিসেস এলিনা কোয়াডার্ট এর বিচার করতে।(হ্যারি)
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ৬ষ্ঠ পর্বের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.