••••••••° কিং অফ ম্যাজিক °••••••••
✓
✓
✓
✓
✓✓ লেখক নীল আহমেদ
✓
✓
✓
✓
✓✓ পর্ব ১৬ ✓✓
✓
✓
✓
(গল্পটি কাল্পনিক , বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই)
।
।
।
।
একটা গুহার মধ্যে একটি ব্যক্তি বসে আছে। তার সামনে একটা পাথরের বড় টুকরো। সেটার দিকে তাকিয়ে সে বললো , মহান এডোয়ার্ড আর কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। তৃতীয় চাবি পেলেই আপনি মুক্তি পেয়ে যাবেন তারপর , তারপর লোকটি একটি বিদঘুটে হাসি দেই, যেটা কোনো ভালোর ইঙ্গিত যে না সেটা বোঝায় যাচ্ছে। লোকটি তারপর হেঁটে হেঁটে একটি কয়েদখানার কাছে গেলো সেখানে অনেক জন বন্দী হয়ে আছে । কয়েদখানা তে সে দুজন কে ইঙ্গিত দিয়ে কি কিংয়ের চামচারা তোমাদের আপ্যায়ন ভালো ভাবে করতে পারছি তো নাকি ?
তৃতীয় জেনারেল (কিংয়ের) - তুই মস্ত বড় ভুল করছিস , তুই সেটা পড়ে বুঝতে পারবি ? তুই যাকে মুক্ত করছিস সে তোকেও ছাড়বে না শেষে ।
লোকটি - চুপ কর। তার হাতে মারা গেলেও আমার অসুবিধে নেই , আমার প্রতিশোধ নেওয়া হলেই হবে ।
দ্বিতীয় জেনারেল - প্রতিশোধ! কিসের প্রতিশোধ?
লোকটি - আমার সাথে হওয়া অন্যায়ের প্রতিশোধ ।
দ্বিতীয় জেনারেল - তুই ভুল করছিস ? কিংয়ের হাত থেকে বাঁচতে পারবি না তুই ।
লোকটি - আগে তোর কিং বাঁচে না কি দেখ । আর তুই যে কিংয়ের কথা বলছিস সে সম্পর্কে আমার ,,,,, থাক তোদের জানিয়ে লাভ নাই ।
শোন লর্ড লুসিফার ফিরে এসেছে , আর কিছুদিন পর এডোয়ার্ড ও চলে আসবে , তখন তোদের কে ওই কিং ও বাঁচাতে পারবে না । আমি শিল্ড অনেক আগেই পেয়ে গেছি আর রয়ে যাওয়া তিন চাবি যেটাতে এডোয়ার্ড কে মুক্ত করা হবে সেটার দুটো পেয়ে গেছি আর দুজন কে আলফেনিয়া পাঠিয়ে দিয়েছি এবার শুধু বসে বসে ধ্বংসলীলা দেখতে থাক।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
হ্যারি - জ্ঞান ফিরে দেখি একটা ঘরের মধ্যে আছি , পাশেই নাঈম পরে আছে , আস্তে আস্তে সব মনে পড়লো। মনে পড়লো এখানে আসার আগে ম্যাম কিছু জিনিস কিনতে দিয়েছিল তার মধ্যে একটা হিলিং পিল ছিল । নাঈম কে ওটা খাইয়ে দি কিছুক্ষণ পর ওর জ্ঞান ফিরে আসে।
নাঈম - উফফ কি ব্যাথা রে ভাই । শোন এভাবে পরে থাকলে হবে না। আমাদের ওই আলমেডো কে হারাতে হবে । এবার ম্যাজিকাল আইটেম ইউজ করতে হবে। তুই কি কি নিয়েছিস সেগুলো নিয়েনে আর আমি দুটো পিল নিয়ে ছিলাম যেগুলো 10 মিনিট এর জন্য আমার সব শক্তি গুলো বেড়ে যাবে । তাই যা করতে হবে ওই 10 মিনিটের মধ্যে । তোর কাছে কি আছে ?
হ্যারি - আমার কাছে শুধু এই সোর্ড আছে । আমি জানি না এটা কিভাবে কাজ করে ।
নাঈম - ঠিক আছে অনেক রেস্ট নিয়েছি এবার চল।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
অন্যদিকে নীল ও বাকিরা নিয়ক এর সাথে লড়াই করছে । নিলরা সবাই মিলেও নিয়ক এর কিছু করতে পারছে না । এরিয়েল নীলি দুজনেই একসাথে লড়াই করছে তবে নীল আরভিন এর সাথে কম্বাইন করে ফাইট করতে পারছে না তাই দুজনে অনেক মার খাচ্ছে ।
।
।
।
।
।
।
।
নীলি - এরিয়েল তোমার কোনো মুভ কাজ করছে না আর ওর কোনো মুভ ও তোমার উপর সেইভাবে কাজ করছে না । নিজেদের বেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করি চলো।
" ওয়াটার বুলেট " এটা ওয়াটার বলের মতই তবে সাইজ ছোট । এটা দিয়ে আমি অ্যাটাক করতে লাগলাম।
এরিয়েল - নীলি ওয়াটার স্কিল ইউজ করায় আমি ফায়ার স্কিল ইউজ করি , দুজনের অ্যাটাক নিয়ক তবুও আরামসে সেগুলো থেকে সরে যাচ্ছে ।
আমি - নীলি এরিয়েল ভালোই অ্যাটাক করছে । কিন্তু আমি সেরকম কিছু করতে পারছি না । তাই কুইক মুভ ইউজ করলাম। কাছে গিয়ে ড্রাগন পাঞ্চ ইউজ করি কিন্তু সেটা নিয়ক কে না লেগে এরিয়েল কে লেগে যায়। এরিয়েল দূরে গিয়ে পড়ে । সঙ্গে সঙ্গে এরিয়েল এর কাছে গিয়ে এরিয়েল ঠিক আছো , দেখো ইচ্ছে করে করিনি । আমি বুঝতে পারিনি।
এরিয়েল - আরে ঠিক আছে , অত বলতে হবে না। চলো আমরা এখন ফাইট এর মধ্যে আছি । অত প্রেম দেখাতে হবে না এখন । যখন দেখানোর দরকার তখন তো ফিরেও দেখো না ।
আমি - কি?? বুঝলাম না ।
এরিয়েল - হ্যা গাধা যে বুঝবে কি করে ।
আমি - মাথা চুলকে , চলো এবার ।
নীলি - একের পর এক অ্যাটাক করে যাচ্ছি । কোনো কাজ হচ্ছে না । কি করবো এভাবে তো এনার্জি সব শেষ হয়ে যাবে।
আরভিন - এবার অনেক হয়েছে । এবার আসল লড়াই শুরু হবে । নীলি পিছিয়ে যাও ।
নিয়ক - যাক একজন দমদার কাওকে পেলাম। আসো,,,, বলা শেষ হওয়ার আগে একটা পাঞ্চ লাগে বুকে। মুখ দিয়ে অল্প রক্ত বেরিয়ে গেলো। এরপর কত যে লাগছে কিন্তু কোথা থেকে বুঝতে পারছি না। হঠাৎ সামনে চলে এলো আরভিন নামের ছেলেটা। বুঝতে পারছি না ছেলেটা এই ওই খানে ছিল এই এখানে। না একটু অনুভব করে দেখি কি করছে । চোখ বন্ধ করে এনার্জি অনুভব করতে লাগলাম, দেখলাম এনার্জি একবার ছেলেটা যেখানে আছে ওখানে একবার তারপর সেকেন্ডের মধ্যে আরো আগে এভাবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমার সামনে , আমি ওর অ্যাটাক বুঝে মারতে গেলাম কিন্তু সেখানে কেও নেই একই আমি তো এখুনি ওকে দেখলাম। হঠাৎ পিছে থেকে কেও কিক মারলো, একটু দূরে গিয়ে পড়লাম ।
আমি - তাহলে এটা টাইম স্কিপ বলে। সময় টা কিছুক্ষনের জন্য স্কিপ করে দেওয়া। এর সাথে লড়াই করলে কটা দাঁত যে ভেঙে যাবে ধরতেও পারবো না। ততখন কিছু এনার্জি ফিরিয়ে আনি ।
নীলি - আরভিন দারুন লড়াই করছে , এভাবে তো জিতে যাবো।
এরিয়েল - একে দেখে বুঝতেই পারিনি এর এত ক্ষমতা।
আরভিন - ওর এদিক সেদিক থেকে অ্যাটাক করে যাচ্ছি , খুব বেশি ড্যামেজ না দিতে পারলেও আপাতত আমাদের পাল্লা বেশি ভারী। আবার অ্যাটাক শুরু করলাম ।
নিয়ক - এবার নিজের চারিদিকে এনার্জি ছড়িয়ে দিলাম , চারিদিক থেকে লাল এনার্জি ছড়িয়ে পড়লো , ওর হাওয়াতেই বাকিরা পিছিয়ে গেলো, আমি আরভিন এর পেটে একটা পাঞ্চ মারলাম সে অনেক দূরে পড়লো। এভাবে দুজনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্যে পড়ে গেলাম। যত বেশি লড়াই হচ্ছে তত চারিদিক ধ্বংস হচ্ছে । আরভিন এর পিছে গিয়ে ওর পিঠে ফায়ার বিম ইউজ করি ওর পিঠ এর এফোঁড় ওফোঁড় হয়ে যায় , ও মাটিতে পড়ে যায়। তখনি নীলি আর নীল আর এরিয়েল অ্যাটাক শুরু করে।
আমি - লড়াই যা হচ্ছিলো দেখতেই মন যাচ্ছিল হঠাৎ নিয়ক আরভিন এর পিছে থেকে অ্যাটাক করে । আরভিন মাটিতে পড়ে যেতেই আমিও যাই অ্যাটাক করতে , নীলি তার সর্বোচ্চ শক্তি বের করে, যেটাই ওর চারিদিক থেকে অনেক রঙের এনার্জি বের হচ্ছে, যেটা দেখার মত ছিল , এরিয়েল তার ব্ল্যাক ফিনিক্স এর শক্তি প্রয়োগ করে । আমিও আমার নীল এনার্জি বের করি (যেটা একাডেমি এর প্রথম রাউন্ড এ ব্যাবহার করে ছিলাম)। ফাইট শুরু হয়। নিয়ক শক্তিশালী হলেও আমাদের তিনজনের সাথে এখন আর ও পেরে উঠছে না।
আরভিন - লড়াইয়ের মধ্য এতটা ঢুকে গেছিলাম যে খেয়াল করিনি ও পিছে থেকে এভাবে অ্যাটাক করবে । নীল আর বাকিদের জন্য এখন একটু রেস্ট নিতে পারলাম। এবার লড়ায়ে যেতে হবে ।
আমি - দেখলাম আরভিন ও লড়াইয়ের মধ্যে চলে এসেছে । আমরা চারজন মিলে নিয়ক এর উপর অ্যাটাক করে যাচ্ছি , এখন নিয়ক এর অবস্থা খারাপ। হঠাৎ পিছে থেকে কিসের অ্যাটাক হয় আমরা চারজন ছিটকে পড়ে যায়। দেখি একটা ছেলে আসছে ।
আলমেডো - আহা কি অবস্থা , আমি না এলে তো এতক্ষণে লাশ হয়ে যেতে , হাহাহা।
নিয়ক - তুই এখানে কি করছিস , তোর কাজ শেষ হয়েছে?
আলমেডো - পুরো হয়নি তবে বাঁচবে বলে আমার মনে হয় না । পালিয়ে গেছে তবে এই রাজ্য থেকে বেরুতে পারবে না।
নিয়ক - ঠিক আছে , তুই ওই দুটো মেয়ে কে দেখ আমি এদের দেখছি ।
।
।
।
।
।
।
।।
।
।
আমি - এরা কি নিয়ে কথা বলছে বুঝতে পারিনি, তবে এই ছেলেও হয়তো কারো সাথে লড়ে এসেছে । তবুও আমি আর আরভিন দুজনে অ্যাটাক করতে লাগলাম ।
অন্যদিকে নীলি আর এরিয়েল নতুন ছেলেটার সাথে ফাইট করছে ।
এরিয়েল - নীলি এ যেহেতু লড়াই করে এসেছে তাহলে এর উপর পুরো শক্তি দিয়ে লড়াই করলে আমরা জিততে পারবো।
নীলি - হুম , এই বলে দুজনে পুরো শক্তি দিয়ে লড়াই শুরু করলাম। এভাবে প্রায় আধাঘণ্টা মত আমরা লড়াই করে যাচ্ছি । আমাদের এনার্জি প্রায় শেষের দিকে তাই আমি আমার সব থেকে শক্তিশালী অ্যাটাক করলাম সাথে এরিয়েল ও। এনার্জি বোম্ব , এটা আমার সকল এট্রিবিয়ুট নিয়ে তৈরি এক জায়েন্ট বোম্ব যেটার আকার অনেক বড় সেটা আর ওদিকে , এরিয়েল তার শ্যাডো পাওয়ার দিয়ে চারটে ক্লোন দিয়ে আলমেডো কে ধরে রেখেছে আমি আমার এনার্জি বোম্ব ওর দিকে ছুঁড়ে মারলাম।একটা বিশাল ব্লাস্ট হলো । আমি আর এরিয়েল চলে আসছিলাম।
আমি - দেখলাম এতক্ষণ লড়াই করার পর নীলি এর এরিয়েল ভয়ংকর অ্যাটাক করে ওই নতুন ছেলেটা কে হারিয়ে দিল । আমি আর আরভিন এদিকে এর সাথে লড়াই করেই যাচ্ছি । আমার আর আরভিন অনেক্ষন লড়াই করার জন্য আমাদের এনার্জি প্রায় শেষের দিকে ।
নীলি - আমি আর এরিয়েল হেঁটে নীল দের কাছ থেকে যাচ্ছিলাম , হালকা আওয়াজ শুনে পিছন এ দেখলাম আল্মেডো আসতে আসতে করে উঠে দাঁড়িয়েছে। তার চোখ মুখে রাগ।
আলমেডো - তোদের আমি ছাড়বোনা । ডার্ক জোন,, ফুল পাওয়া,,,,, বলার আগেই একটা একটা ফায়ার বল লাগলো তারপরই কে একজন সোর্ড দিয়ে আঘাত করলো , মুখ দিয়ে ফিনকি কেটে রক্ত বের হচ্ছে।
হ্যারি - ব্যাটা অনেক জলিয়েছিস, নে এবার মর।
নাঈম - নীলি যে আর সাথে এরিয়েল ও, কি অবস্থা তোমাদের ।
এরিয়েল - তোমরা এখানে
হ্যারি - হ্যা এই ব্যাটা আমাদের খুব ধুয়ে দিয়েছিল , এতক্ষণ নিজদের একটু রোদে দিয়ে ছিলাম এখন এলাম। নীল কই?
নীলি - ওই যে , আগুলের সাহায্যে দেখিয়ে বললাম।
নাঈম - দেখে বোঝা যাচ্ছে , নীল আর একজন nno একজনের সাথে লড়াই করছে । ওই টা কে ?,
নীলি - যার সাথে লড়াই হচ্ছে সেটা এরিয়েল এর ভাই। সে প্রথম থেকে খারাপ একজন ।এসবের পিছনে ও আছে। আর নীলের সাথে যে লড়ছে ও নীলের বন্ধু ।
হ্যারি - নীলের বন্ধু আর আমি জানি না । চলো দেখি ।
নিয়ক - যখন বুঝতে পারলাম এদের এনার্জি কমে গেছে, তখনি আমার এনার্জি রোপ ইউজ করলাম ।এটার মাধ্যমে আমি অন্যের এনার্জি নিজে নিয়ে নিতে পারি। ওটা ওদের শরীরে লাগে এরপর ওরা মাটিতে পড়ে যায় ওদের সব এনার্জি আমার মধ্যে চলে আসছে । আরভিন অনেক দুর্বল হয়ে পড়লে , আমি অনেক ফায়ার বিম ইউজ করি ওর উপর যেগুলো সব ওর শরীরে লেগে এফোঁড় ওফোঁড় হয়ে যায়। আরভিন নিচে পড়ে যায়।
আমি - একটা দড়ির মত কি আমাদের দুজন কে বেধে ফেলে তারপর আমাদের এনার্জি অনেক কমতে শুরু করে। আরভিন মাটিতে পড়ে গেলে নিয়ক ওর উপর অনেক অ্যাটাক করে । এতে অনেক রাগ ধরে যায়, আসতে আসতে শরীরের চারিদিক থেকে আবার কালো ধোঁয়া বের হতে শুরু করে, চোখ গুলো কালো হয়ে যায়।
নীলি - আরভিন পরে যাওয়ার পর নীল কেমন একটা করতে থাকে । ওর শরীর থেকে কালো রঙের এনার্জি বের হচ্ছে তাও ধোঁয়া আকারে। সেটা বাড়তে থাকে ।
আমি - কালো ধোঁয়া তে যখন আমার পুরো শরীর ঘিরে ফেলে তখনি মুখে একটা বিচ্ছিরি হাসি ফুটে ওঠে। তারপর ওর সেই রোপ ধরে ওকে নিজের কাছে টেনে আনি ও কিছু বোঝার আগেই ওর বুকের ভিতর হাত ভরে দি।
নিয়ক - দেখি ওর শরীরে কালো ধোঁয়া বের হচ্ছে, তারপর ও আমাকে ধরে ওর কাছে টেনে নেই কিছু করার আগেই ওর একটা হাত আমার বুকের ভিতর ঢুকিয়ে দেই এরজন্য মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়ে যায়
আমি - ওর ভিতরে হাত ভরে একটা এনার্জি ব্লাস্ট করেদি। যার জন্য ওর পুরো শরীর ধংস হয়ে যায়।
নীলি - এটা চোখে দেখার মত না , নীল যে এত ভয়ংকর হতে পারে সেটা আজ দেখলাম । কাওকে এভাবে যে ও মেরে দেবে ভাবতে পারিনি।
এরিয়েল - এভাবে ভাইয়ের মৃত্যু দেখতে হবে ভাবিনি। চোখ দিয়ে হালকা পানি বের হয়ে গেলো।
হ্যারি - এটা কি আমাদের নীল বিশ্বাস হচ্ছে না ।
নাঈম - এটা নীল হতে পারে না , এটা নিশ্চয় ওর কালো ধোঁয়া তার জন্য ।
নীলি - এসব দেখার পর ছুটে নীলের দিকে যাচ্ছিলাম নীল বলে চিল্লিয়ে উঠে, তখনি একটা ঝটকা লাগে । মাটিতে পড়ে যায়। মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে থাকে আর চোখ ধীরে ধীরে বন্ধ হতে থাকে।
নাঈম -, নীলির এই অবস্থা দেখে ছুটে যায় তখনই পিছে আর একটা কিছু পড়ে যাওয়ার আওয়াজ শুনি ঘুরে দেখি এরিয়েল পরে আছে।
হ্যারি - কিছু বুঝলাম না কি হলো। তবে চোখ মুখে রাগে
ভর্তি হয়ে গেলো।
নাঈম - নিজের বোনের এই অবস্থা আর এরিয়েল এই অবস্থা দেখে ,,,,, রাগে ফেটে পড়লাম,। নি,,,,,, ল,, ল।।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
চলবে,,,,,
।
।
।
।