ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

কিং অফ ম্যাজিক পর্বঃ ৩৪

Bangla Dub Novels
 ••••••••° কিং অফ ম্যাজিক °••••••••
✓✓   লেখক নীল আহমেদ 
✓✓পর্ব ৩৪✓✓
     (গল্পটি কাল্পনিক , বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই)
 ।
 ।
 ।
 ।

আমি - বিশাল সেই ড্রাগন আমাদের উপর হামলা করতে লাগলো শুধু ও একা না এডোয়ার্ড ও শুরু করলো এতে দুই রকম অ্যাটাকে আমরা এড়াতে পারছিলাম না তখন,,,

রাইজিন - তোমরা এডোয়ার্ড কে দেখো আমি ড্রাগন টা কে দেখছি ,,

আমি - তার দরকার হবে না , একটা ড্রাগনের জন্য আর এক ড্রাগন ই বেস্ট হবে । বাকিদের দেখলাম একটু অবাক হয়ে আছে , আমি ইকারাস কে বের করলাম , আমি নিজেও অবাক হলাম ইকারাস ড্রাগন ফর্ম না নিয়ে আমাদের ফর্ম নিয়েই এলো ।

ইকারাস - একটু ঘুমাতেও দেবে না নাকি , কি হয়েছে ? 

আমি - ওদিকে তাকাও বুঝে যাবে ।

ইকারাস - ওহ তেরি,,, আচ্ছা আমি একে দেখছি ।

মিও - এটা কে নীল ? 

আমি - একটু পরেই জানতে পারবে চলো এডোয়ার্ড কে শেষ করি , আমি আমার দুই হাতে দুই রকম স্কিল ব্যবহার করলাম , মূলত আমি উইন্ড কমান্ড বেশি ব্যবহার করছি কারণ এটা অনেক ভালো একটা স্কিল আর সাথে ফায়ার সোর্ড তো আছেই । এই ভাবে তিনজনের অ্যাটাকে এডোয়ার্ড ঠিক অ্যাটাক করতে অক্ষম হয়ে যাচ্ছিল অন্যদিকে ইকারাস আর ওই ড্রাগন এর লড়াই হচ্ছে তাদের শরীর এর শরীর এর একবার টাচ হলেই আসে পাশে জায়গা ধংস হচ্ছে । এভাবে পুরো যুদ্ধ আমাদের দিকে চলে আসছিল ।

এডওয়ার্ড - এদের সাথে যখন একা ঠিক কিছু করে উঠতে পারছিলাম না তখন দেখি আগুরোর একটা অ্যাটাক বাকি দের দিকে যাচ্ছিল তখনি নীল বলে ছেলেটা সেটা এখান থেকে আটকে দেই , এটা দেখেই মাথায় বুদ্ধি চলে আসে , হাহা করে হেসে উঠি । নীল ও বাকিদের দিকে একটা ধোঁয়া সৃষ্টি করলাম যাতে আমার দিকে অ্যাটাক করতে না পারে , তারপরে আমার আরেক মুভ চালু করলাম আর এক সামোনিঙ স্কিল সৌল হান্টার। একটা বিশাল বড়ো মনস্টার চলে এলো যার হাতে একটা বিশাল বড় সোর্ড যার পা নেই তার জায়গায় ধোঁয়ার মতো কি বের হচ্ছে সেটা ওদের দিকে এগিয়ে গেলো 

আমি - ধোঁয়া গুলো কিছু তেই যাচ্ছিল না , তাই শেষ বারের মত আরেকবার ব্যবহার করলাম গড এনার্জি , সেটা কয়েক সেকেন্ডের জন্য , পুরো ধোঁয়া কেটে যাওয়ার সাথে আবারও অনেক জায়গা ধ্বংস হয়ে গেলো , তারপরই বসে হাফতে লাগলাম। দেখি এক বিশাল মনস্টার আমার বন্ধুদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে , আমার কাছে অত এনার্জি নেই যে যাবো তবুও উঠে ওদিকে যাচ্ছিলাম , একটা সোর্ড পেটের দিকে ঢুকে পিঠ দিয়ে বের হয়ে গেলো , মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করলো , চোখ ঝাপসা হতে লাগলো,,,

এডওয়ার্ড - হাহা যুদ্ধের সময় সামনে শত্রু রেখে অন্য দিকে নজর রাখত নেই বাচ্চা । 

মিও - নীলের দিকে যাচ্ছিলাম তখনি এডোয়ার্ড এসে একটা কিক মারলো একটু দূরে গিয়ে পড়লাম ।তবুও আমি আর রাইজিন লড়তে লাগলাম । 

আমি - মাটিতে শুয়ে আছি , প্রচন্ড ব্যাথা হচ্ছে , ওদিকে তাকিয়ে দেখি একটা বিশাল রোপ এসে আমাদের সকল বন্ধুদের ও বাকি স্টুডেন্ট রাজা তাদের সেনা সবাই কেই বেধে ফেলেছে , বুঝলাম এটা এনার্জি এবসর্ব করছে ওরা যত এনার্জি প্রয়োগ করছে রোপ টা তত শক্তিশালী হচ্ছে , ওদের বাঁচা সম্ভব না আর আমি যেতেও পারছি না আর ইকারাস ও ব্যাস্ত, ম্যাম রাও লড়াই করছে । চোখ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা করে পানি বের হতে লাগলো , একে আমি অনেক বার গড এনার্জি ইউজ করেছি এবং আমার সকল হাই লেভেল এর স্কিল গুলো , শেষে ইকারাস কেও বের করে দিয়েছি , তাই গড এনার্জি আবার ব্যবহার করায় আমার মধ্যে এনার্জি শেষ হয়ে যায় । যার ফলে এডোয়ার্ড অ্যাটাক করতে সক্ষম হয় । 

লুসিফার - কিছু করার ছিল না নীল এতে তোমার দোষ নেই তবে গড এনার্জি বারবার ব্যবহার করার মত পজিশনে তুমি এখনো যাওনি । হয়ত এটাই শেষ ছিল এভাবেই তুমি আর আমি একসাথে শেষ হবো ।

।।

আরভিন - রোপ টা থেকে বেরোনোর চেষ্টা করে যাচ্ছি সব স্কিল গুলো দিয়ে তবে যত এনার্জি প্রয়োগ করছি এই রোপ তত শক্তি হচ্ছে । শুধু আমি না সবাই দেখি এখান থেকে বের হবার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে । 

মুন - চিল্লিয়ে বলে উঠলাম , সবাই এনার্জি প্রয়োগ করা বন্ধ করো । তোমাদের এনার্জি দিয়েই এটা শক্তিশালী হচ্ছে । তাই তোমরা যায় করো এটা থেকে বের হতে পারবে না যতক্ষন না যে এটা ব্যবহার করেছে তাকে কেও হারিয়ে দেই বা তাকে ব্যাস্ত রাখে , কারণ আমার মনে হচ্ছে এখনো কিছু জন সেনা আছে যারা লুকিয়ে আছে কিন্তু কোন দিকে বুঝত পারছি না ।

এরিয়েল - আমি খুজে বের করতাম যদি এই রোপ না থাকতো কারণ আমার এনার্জি তো এই রোপ শোষণ করছে । 

নীলি - আমিও কিছু করতেই পারছি না আর ওই মনস্টার প্রায় চলেই এসেছে । 

নাঈম - অনেক চেষ্টা করার পর যখন বুঝলাম আর কিছু করার নেই তখন সবাই কেই দেখলাম তারা তাদের পরিণতি কে মেনে নিয়েছে সবাই মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে সবাই নিশব্দে কাদঁছে । ওদিকে মনস্টার টা  তার বিশাল সোর্ড নিয়ে আমাদের দিকে মারতে যাবে তখনি দুজন এসে সেটা কে আটকে দেই ,,,,,
অথচ এদের কে আমি চিনি না কেমন একটা দুজনেই ইউনিফর্ম পরা । একটি ছেলে আর একটি মেয়ে দুজনেই তাদের শক্তি দিয়ে ওই মনস্টার কে আটকে রেখেছে । তখনি আরভিন এর গলা পাওয়া গেলো ,,,,,,,,,,

বার্ন - আমি যুদ্ধ করতে আসতে চেয়ে ছিলাম কিন্তু হেলি আমাকে আসতে দিচ্ছিল না তাই যুদ্ধ করবো না প্রতিজ্ঞা করে দেখতে এসে ছিলাম লুকিয়ে ,, আমি এসে দেখি নীল একটা জায়গায় পরে আছে এবং সবারই হাল বিশাল খারাপ এখন , ,, হঠাৎ দেখি এডোয়ার্ড মিও কে তার স্কিল দিয়ে আহত করে দূরে ফেলে দেই সাথে আর একজন কেও দিয়ে নীলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল মুখে শয়তানি হাসি নিয়ে তার সোর্ড হাতে , তার উদ্দেশ্য বুঝে গেছিলাম তাই নীল বলে চিল্লিয়ে উঠলাম।

এডওয়ার্ড -  মিও এদের নজর শুধু বারবার নীলের দিকে ছিল তাই আমার মজা হচ্ছিলো না তাছাড়া ছেলেটার উপর আমার আরো রাগ ছিল তাই ঠিক করলাম এদের সামনে ওকে আরো কঠিন ভাবে মারবো , তাই ওদের কে আহত করে নীলের দিকে যাচ্ছিলাম সোর্ড হাতে করে , প্রথমেই একটা কিক মেরে একটু দূরে ফেলে দিলাম তারপর কাছে গিয়ে ইচ্ছেমত ওদের দেখিয়ে দেখিয়ে মারতে লাগলাম। এতে পৈশাচিক আনন্দ হচ্ছিল।

নীলি - দুই জন এসে ওই মনস্টার কে আটকালে ও ওরা দুজন ভালো ভাবে পারছিল না , তাই একজন এসে এই রোপ টা কে নষ্ট করতে চেষ্টা করে যাচ্ছে আর একজন নিজের জীবন বাজি রেখে মনস্টার এর সাথে লড়ে যাচ্ছে । আরভিন তখন চিল্লিয়ে উঠলো  সেটার কারণ এরা নাকি ওর বন্ধু । আমরা সবাই ম্যামেদের ফাইট দেখছিলাম এখান থেকে তারপর যেটা দেখসিলাম ওটা আমার দেখা সম্ভব ছিল না , আরভিন হ্যারি নাঈম বাকি রাও কান্নার সাথে রাগ দেখাচ্ছিল নীলের সাথে হওয়া ব্যবহার এর জন্য , আর এদিকে আমিও চুপচাপ দেখা ছাড়া করার মত কিছু নেই । নীলের এই অবস্থা আমি দেখতে পারছি না , তাই এরিয়েল  তুই তোর শ্যাডো পাওয়ার দিয়ে এই রোপ কোথা থেকে হচ্ছে ওটা বের কর জলদি ,,

এরিয়েল - কিন্তু এনার্জি তো সবই এই রোপ নিয়ে নিচ্ছে 

নীলি - আমি তোকে এনার্জি দিচ্ছি তোর আমার দুজনের এনার্জি ও নিতে নিতে হয়তো তুমি খুজে নিতে পারবি ।

এরিয়েল - আমি কষ্ট করে স্কিল টা ব্যবহার করলাম কিন্তু এনার্জি বেশিক্ষণ থাকছে না তাই কষ্ট হচ্ছে প্রচুর , নীলি তার এনার্জি দিতে লাগলো এভাবে খুজে যাচ্ছি দুজনেরই শক্তি কমে যাচ্ছে তবুও খুজে যাচ্ছি এভাবেই পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর নীলি জ্ঞান হারিয়ে ফেললো , ওটা দেখে বাকি সবাই তাদের এনার্জি দিতে শুরু করলো এভাবে পেয়ে গেলাম। রোপ ব্যবহার কারী আমাদের পিছনের দিকে একটা বড় গাছের উপর লুকিয়ে আছে বলেই জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম।

আরভিন - বেট্রো যা ওদিকে শেষ করে আই তাড়াতাড়ি ইভ বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারবে না ওই মনস্টার কে । প্রায় দশ মিনিট পর রোপ থেকে মুক্ত হতেই আমি অ্যাটাক করতে চলে গেলাম , এয়ার ব্লেড , ওয়াটার ডোমেইন আমি আগে ব্যবহার করলেও , ওয়াটার স্পেস কখনো ব্যবহার করিনি তাই ওটাই ব্যবহার করলাম , তখনি হুট করে আমি মাটির তলায় ঢুকে গেলাম, কিছুক্ষণ পর বুঝলাম এটা যেখানেই থাকবো সেখান আমার জন্য পানির মত হয়ে যাবে , তাই একবার উপরে উঠে অ্যাটাক করে আবার নিচে ঢুকে পড়ছি ওই মনস্টার ও রেগে গেছে আমাকে অ্যাটাক না করতে পেরে । এরপর সবাই তাদের স্পেশাল মুভ করে মনস্টার টা কে হারিয়ে ফেললাম । আমরা নীলের দিকে এগিয়ে যেতে লাগলাম , দেখলাম এডোয়ার্ড তার সোর্ড নিয়ে নীলের বুকে ঢুকিয়ে দিতে যাচ্ছে । আমরা আরো এগোতে লাগলাম কিন্তু বুঝলাম আর করার কিছু নেই দাড়িয়ে পড়লাম , সবার চোখে পানি এডওয়ার্ড যখন ওর বুকের কাছে সোর্ড নিয়ে চলে গেছে তখনি চোখ বন্ধ করে ফেললাম।

আমি - শেষ বার বন্ধুদের দিকে যে তাকাবো তার জন্যও কোনো এনার্জি বা শক্তি নেই , দেখলাম সোর্ড টা প্রায় কাছে চলে এসেছে এই এসে আমার বুকে ঢুকে যাবে তার পর মৃত্যু। চোখ বন্ধ করে ফেললাম , চোখের কোনায় পানি চিক চিক করছে ।

মিও - নীল ,,,,,,, আমি আবারও ব্যার্থ হলাম , আমি শেষ মেশ নীল কেও বাঁচাতে পারলাম না। 

আমি - অনেক্ষন চোখ বন্ধ করে আছি কিন্তু এখনো পর্যন্ত সোর্ড এলো না তাই চোখ খুলে দেখি আমার সামনে দাদু দাড়িয়ে আছে আর তার থেকে রক্ত আমার উপর পড়ছে , দাদু,,,,,,,,,,, ( দাদু এসে আমার সামনে দাড়িয়ে যায় তাই সোর্ড টা দাদুর পিঠে ঢুকে যায় ) তারপর একটা স্মোক বোম্ব ফেলে দাদু আমাকে নিয়ে চলে আসে জঙ্গলের ভেতর দিয়েই পরে যায় মাটিতে , আমি কোনরকম দাদুর কাছে গিয়ে , দাদু কেনো করলে , দাদু তুমি কেনো আসতে গেলে ???

বার্ন - দুর ক্ষেপা, চোখের সামনে নাতির মৃত্যু দেখতে পারি নাকি , আর আমি কতদিন আর বাঁচতাম । এই নে তোর মায়ের তৈরি পিল, এটা খেলে তুই ঠিক হয়ে যাবি , আর এই দুটো পিল নে এগুলো তোদের শক্তি কিছুক্ষনের জন্য বাড়িয়ে দেবে । তবে মাত্র তিন মিনিটের জন্য। আর তোর মায়ের খেয়াল রাখি,,,,

আমি - দাদুর নিথর দেহ সামনে পড়ে আছে যেনো কাদতে ভুলে যাচ্ছি আমি । রাগে মাথা ছিঁড়ে যাবে এমন অবস্থা , দুটো পিল খেয়ে নিলাম , আর একটা পিল রেখে দিলাম মিও ম্যাম এর জন্য। কিছুক্ষন পর গিয়ে দেখি সবাই মিলে এডোয়ার্ড এর সাথে লড়াই করছে , আর সবাই অনেক মার খাচ্ছে তবুও লড়াই করে যাচ্ছে , দেখি এডোয়ার্ড নাঈম কে মারতে যাচ্ছে , আমার রাগে চোখ লাল হয়ে যাওয়ার অবস্থা, আর কাওকে মরতে দেবো না , তারপরেই আমার শরীর থেকে নীল রঙের এনার্জি বের হতে লাগলো , পুরো চোখ নীল হয়ে গেলো । এক সেকেন্ডের মধ্যে এডোয়ার্ড কে গিয়ে কিক করি । তারপর মিও ম্যাম কে পিল টা দিয়ে বলি , এটা খেয়ে দশ থেকে কুড়ি মিনিট রেস্ট নিতে এই সময় টা আমি এডোয়ার্ড কে আটকে রাখছি । তারপরেই সুপার স্পিডে এডোয়ার্ড এর কাছে গিয়ে সুপার ড্রাগন পাঞ্চ ব্যবহার করি , এভাবেই আমি ওকে আহত করতে লাগলাম , আস্তে আস্তে আমার এনার্জি শেষ হচ্ছে আমার স্পিড ও কমছে । আমার বন্ধুদের দূরে যেতে বল দিয়েছিলাম যাতে আসে পাশে না থাকে । তাই এখন আমি এটা ব্যবহার করতে পারবো মাত্র কিছু সেকেন্ডের জন্য। সেলফ স্পেস ব্যবহার করলাম তারপর গড ফর্ম অন করলাম , সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীর কালো রঙের এনার্জি দিয়ে ঢেকে গেল , আর স্কিল ব্যাবহার করলাম , "ডার্ক স্ট্রম " পুরো আকাশ কালো মেঘে ঢেকে গিয়ে একটা বিশাল ডার্ক থান্ডার নেমে এসে এডোয়ার্ড এর উপর পড়ল তারপর আমার কিছু মনে নেই আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম। 

মিও - আমি দেখলাম নীল তার আবার আলাদা ডোমেইন তৈরি করলো তারপর কিছুক্ষণ পর সেটা গায়েব হয়ে যেতেই দেখি নীল পরে আছে , আর অন্যদিকে এডোয়ার্ড ও পরে আছে তার পুরো শরীর জুড়ে রক্ত বের হচ্ছে , জামা টা ছিঁড়ে কিছু আর নেই । আমি ছুটে নীলের কাছে গেলাম দেখলাম পরীক্ষা করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে , তারমানে ও তার লিমিট অতিক্রম করে ফেলেছিল তবুও একটা মারাত্মক হামলা করেছে যার ফলে এডোয়ার্ড নিচে পড়ে আছে । দেখলাম এডোয়ার্ড আস্তে আস্তে উঠে বসছে । তাই এবার তৈরি হলাম , শুরু হলো আবার যুদ্ধ এডওয়ার্ডের সাথে আমার , আমি প্রায় ত্রিশ টা ক্লোন নিয়ে লড়তে লাগলাম , এই তিন মিনিটে আমাকে যা করার করতে হবে , থার্টি টাইম ড্রাগন কিক তারপর হেল ফায়ার , তার সাথেই ওয়াটার টর্নেডো ব্যবহার করলাম । এই তিন মিনিটে যত মুভ আছে সবই ব্যবহার করে ফেললাম । তিন মিনিট পর আমি আবারও সাধারণ ফর্মে এলাম দেখলাম , এডোয়ার্ড এর অবস্থা খারাপ , তখনি,,,,

রাইজিন - হোয়াইট টাইগার ক্লো,, ব্যবহার করলাম এডোয়ার্ড এর শরীরে আরো ক্ষত সৃষ্টি হলো ,,,,, এরপর মিও এর দিকে তাকালাম ,,

মিও - ইশারা বুঝেই ,,, স্পেশাল মুভ ড্রাগন ব্লেড ব্যবহার করলাম, ডান পা উপর দিকে তুললাম গোটা পায়ে সাদা রঙের এনার্জি তৈরি হলো পা টা ঘুরিয়ে একটা হালকা ফ্লিপ মেরে দুর থেকেই অ্যাটাক টা করলাম , পা থেকে একটা ড্রাগন এর মত জিনিস স্পিডে যেতে লাগলো এডওয়ার্ডের দিকে , ওটার মধ্যে অসংখ্য ব্লেড দেখা যাচ্ছে , এডওয়ার্ডের শরীরে লাগতেই পুরো শরীর কয়েক শো টুকরো হয়ে গেলো । তারপরেই বসে পড়লাম । আসে পাশে তাকিয়ে দেখি সবাই হাসছে , রাইজিন সোজা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলো তারপরে       ওর ঠোঁট আমার ঠোটে মিশে গেলো।

নীলি - জ্ঞান ফিরে দেখছিলাম ম্যাম এর এক আঘাতে এডোয়ার্ড শেষ তারপরই ছুটে গেলাম নীলের দিকে,,,,,,,


চলবে ,,,,,,,,,

আগামী পর্ব শেষ পর্ব ,,,,,,,,,,,


إرسال تعليق

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.