ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ডাইভার্স পর্বঃ ১৫

Bangla Dub Novels
 #ডাইভার্স#
পার্টঃ১৫
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
।।।।।
।।।।।
।।।।।
আমরা বসে ছিলাম চেয়ারে। অনেক বড় একটা টেবিল আর সেখানে ১৫ টা চেয়ার আছে। এখানে মনে হয় অনু সব মিটিং এর ব্যবস্থা করেছিলো। আমার তো কিছুই করতে হচ্ছে না। সব তো অনুই করছে। আর আমি শুধু দেখছি সেগুলো। তাছাড়া দুজন ভালো বন্ধুও পেয়ে গেছি আমি। হিমারো আর ডুইন দুজনেই খুব ক্লোজ হয়ে গেছে।
.
--আচ্ছা অনু বাকি সবার আসা মনে হয় অনেক দেরী আছে। সেই সুযোগে আমরা তোমাদের পৃথিবীটা একটু ঘুরে দেখি।(হিমারো)
.
--হ্যা অনেক ঘুরে দেখতে মন চাচ্ছে। প্লিজ মানা কইরো না।(ডুইন)
.
--ঠিক আছে। কিন্তু আমি ডাক দিলে সাথে সাথেই চলে আসবা তোমরা। নিয়াক তুমি ওদের সাথে যাও।(অনু)
.
--ঠিক আছে।(আমি)
।।।।।
।।।।।
নিয়াক নামটা অনেক অদ্ভুদ। কিন্তু কি আর করার আমি যে আমার নাম পরিচয় সব কিছুই হারিয়েছি। আমাকে নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে সব। আমরা তিনজন বের হলাম বাইরে। 
.
--জায়গাটা তো ঔ পৃথিবীর মতোই।(ডুইন)
.
--হ্যা তবে এখানে ভয় নেই। এখানে তো আর জল রাজ্য নেই।(আমি)
.
--হাহাহা। আসলেই কি ভয়ানক ছিলো। আচ্ছা তাহলে আমাদের ক্ষমতার একটু ব্যবহার করে দেখা যাক। কি বলো?(হিমারো)
.
--খারাপ বলো নাই। একটু মজা করা যাক। কি কি করতে পারো ডুইন তুমি? শুধু কি জিনিসকে এক জায়গায় আটকে রাখতেই পারো?(আমি)
.
--উহু।।। তোমাদের তো বলায় হয়নি আমি কি কি করতে পারি। আমি হাত দিয়ে সনিক ব্লাস্টও করতে পারি। এমনকি আমি যেকোনো জিনিসের মধ্যে লুকিয়ে যেতে পারি।(ডুইন)
.
--wow thats cool...তো দেখি কিছু করে দেখাও।(আমি)
.
--ঔ যে গাছটা দেখতে পাচ্ছো আমি ঔটাকে দু টুকরো করে দিতে পারবো এখানে থেকেই আর সেটা যখন পরতে থাকবে আমি সেই সময়ে সেটাকে আটকে দিতে পারবো।(ডুইন তার হাত দিয়ে একটা সরু সনিক ব্লাস্ট করলো। ভাবতেও পারি নাই এমন ক্ষমতা কারো কাছে থাকবে। সাথে সাথে গাছটা দুটো টুকরো হয়ে পরতে লাগলো। তখনি ডুইন সেটাকে আটকে দিলো। জিনিসটা করা হয়েছে একটা পার্কের মধ্যে। আমার মনে হয় এটা একটা দার্শনিক জায়গা হয়ে যাবে)
.
--এটা তো অনেক কুল ছিলো।(আমি)
.
--হুমমমম।(হিমারো)
.
--তো হিমারো তুমি কি করতে পারো?(আমি)
.
--আমি?(হিমারো)
.
--হ্যা।(ডুইন)
.
--আমি তোমাদের যেকোনো একটা ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবো।(হিমারো)
.
--কিভাবে?(আমি)
.
--আমি জিনিসকে ফিড করতে পারি। তবে শুধু ডার্ক ক্ষমতাধারী জিনিষকেই। কিন্তু এতে আমার ক্ষমতার কোনো পরিবর্তন হয় না। শুধু স্ট্যামেনা একটু বৃদ্ধি পাই। তাছাড়া আমি যেটা করতে পারি সেটা হলো, আমি যে কারো একটি ক্ষমতাকে তার মতো করেই ব্যবহার করতে পারি।(হিমারো)
.
--Thats ultra cool...(ডুইন)
.
--হুমমম।(আমি)
।।।।
।।।।
আমরা হাটতে হাটতে পার্ক থেকে বের হয়েছি। ঠিক তখনি দেখতে পেলাম একটা বিল্ডিং এর সামনে অনেক মানুষ জরো হয়েছে। পাচ তলা একটা বিল্ডিং। আর সেটার সামনে পুলিশ ও মিডিয়ার লোকজনও রয়েছে। আমরাও আরেকটু এগিয়ে গেলাম। তখনি দেখতে পেলাম ছাদে তিনজন মুখোস পরা লোক ছিলো বন্ধুক হাতে। আর তাদের কাছে একটা চার বছরের মেয়েও আছে। দেখতে দেখতে হঠাৎ একটা লোক মেয়েটাকে নিচে ফেলে দিলো। মেয়েটা আস্তে আস্তে পরতে লাগলো।
.
--ডুইন তারাতারি তুমি বাচ্চাটাকে আটকাও।(আমি)
.
--আমি চেষ্টা করছি। কিন্তু আমি ফোকাস করতে পারছি না।(ডুইন)
.
--কেনো কি হয়েছে তারাতারি করো।(আমি)
.
--ঠান্ডা আইসক্রিমে আমার ক্ষমতাকে আটকে দিচ্ছে। কারন মাথায় খুব ব্যথা হচ্ছে।(ডুইন)
.
--আমি আটকাতে পারবো। তবে সেটা বেশীক্ষনের জন্য না।(হিমারো ডুইনের হাত ধরে সাথে সাথে বলে উঠলো)
.
--যতটুকু পারো করো। আমিও একদম কাছে না আমার মুভ করার ক্ষমতা ব্যবহারের জন্য।(আমি)
.
--আমি চেষ্টা করছি।(হিমারো)
।।।।
।।।।
হিমারো মেয়েটাকে আটকানোর চেষ্টা করছিলো। কিন্তু সে ও ফোকাস করতে পারছে না। কারন সেও আইসক্রিম খেয়েছে। তাই আমাকেই কিছু একটা করতে হবে। তবে হিমারোর কাজে অনেকটা সময় হচ্ছে মেয়েটার নিচে পরতে। আমি দৌড় দিলাম। জানি আলিফের ক্ষমতা আমার মধ্যে আছে। আমাকে শুধু জোরে দৌড়াতে হবে। একটা নিষ্পাপ বাচ্চাকে তো আর চোখের সামনে মরতে দিতে পারি না। 
আমার দৌড়ানোর স্পিড একদম বেরে গেলো। আশে পাশের সব কিছু দেখে মনে হচ্ছিলো সব কিছু যেনো। স্লো মোশন হয়ে গেছে। শুধু আমি সবার থেকে দ্রুত গতীর। আমি দৌড় দিয়ে সোজা চলে আসলাম যেখানে বাচ্চাটা পরছিলো। পুলিশগন পাগল হয়ে গিয়েছিলো বাচ্চাটাকে বাচানোর জন্য। তবে আমি গিয়ে ওকে ধরে ফেললাম। আর ওকে হাতে নিয়ে সেখানেই দাড়িয়ে পরলাম।
।।।।
।।।।
আশে পাশের সবাই আমাকে দেখে অনেক অবাক হলো। অবাক হওয়ারই কথা। কোথা থেকে হুট করে এসে আমি বাচিয়ে ফেললাম বাচ্চাটাকে। আমি ওকে মাটিতে নামিয়ে দিলাম। এরপরে আশে পাশে একটু তাকিয়ে দেখলাম সবাই হা করে তাকিয়ে আছে। আমি আর এখানে থাকা ভালো মনে করলাম না। আর যেভাবে আসছি সেভাবেও আর যেতে পারবো না। তাই এখানে সবার মাঝ থেকে আমি টেলিপ্যাথি দিয়ে জিনিসটা ভুলিয়ে দিলাম। তারপরে সেখান থেকে আমি চলে আসলাম।
.
--wow। নিয়াক তুমি তো দেখছি সুপার ফাস্ট। যেভাবে দৌড় দিলে। আমি তো চোখ মেলার সাথে সাথেই দেখলাম তোমার হাতে বাচ্চাটা।(ডুইন)
.
--হুমমম। তবে আমার কেনো জানি একটা জিনিস ভালো লাগছে না। এটা আমার শহর কিন্তু আমার এমন মনে হচ্ছে কিছু একটা নতুন হয়েছে এখানে আর সেটা এক দিনেই।(আমি)
.
--এমন কেনো মনে হচ্ছে?(ডুইন)
.
--কারন এই যে বিল্ডিংটা দেখলাম এটা এখানেই ছিলো তবে পাঁচ তলা না। এটা ছিলো ২ তালা। আর যে পুলিশ অফিসার সেখানে দাড়িয়ে ছিলো সে হলেন এই শহরের এসপি। কিন্তু আমি তার বয়সের পার্থক্য দেখতে পাচ্ছি একদিনেই।(আমি)
.
--তাহলে তো কিছু একটা চলছে এখানে।(হিমারো)
.
--হ্যা।(আমি)
.
--এইমাত্র অনু আমাদের একটা মেসেজ দিয়েছে। আর আমাদের এখনি ফিরতে বলেছে।(ডুইন)
.
--মনে হয় আমাদের বাকি সদস্যরাও চলে আসছে।(আমি)
.
--হ্যা আমাদের ফিরতে হবে।(হিমারো)
।।।
।।।
আমি ওদের তিনজনকে নিয়ে সোজা চলে আসলাম হোল্ডার বিল্ডিং এ। ভিতরে যাওয়ার পরই আমারা অনুর চিন্তিত চেহারা দেখতে পারলাম।
.
--কি হলো অনু। বাকিরা কি এখনো আসে নি?(হিমারো)
.
--এখন আমাদের বাকি সদস্যদের জন্য চিন্তা করার সময় নেই। বরং আমাদের চিন্তা করা উচিত সময়কে নিয়ে।(অনু)
.
--মানে সময়কে নিয়ে কেনো চিন্তা করবো?(আমি)
.
--কারন আমরা এখন আমাদের বর্তমান সময়ে নেই। আমরা আরো পাঁচ বছর ভবিষ্যতে পৌছে গেছি।(অনু)
.
--কি?(আমি)
.
--হ্যা। আমাদের শেষ ভ্রমনে ইউনিভার্সাল টেলিপোর্টেশন ডিভাইসে মনে হয় কোনো ত্রুটি ছিলো। কিংবা হয়তো তাতে অন্য কেউও কিছু করতে পারে। যেটাই হোক না কেনো সে জিনিসটা আমাদের ভবিষ্যতে পাঠিয়ে দিয়েছে।(অনু)
.
--তুমি কি বলতে চাও আমরা টাইম ট্রাভেল করেছি?(হিমারো)
.
--হ্যা সেটাই।(অনু)
.
--আমরা এখন কোন সময়ে আছি?(আমি)
.
--২০২৪।(অনু)
.
--এটা তো অনেক বেমানান। আমরা কি মেশিনটা দিয়ে আবার ফেরত যেতে পারবো না আমাদের সময়ে?(ডুইন)
.
--সে রিক্স আমি নিতে পারবো না। কারন খুব বড় জিনিসই হয়েছে এই মেশিনটার সাথে। আর এটার ভিতরে গেলে হয়তো আমাদের আরো ভবিষ্যতে পাঠিয়ে দিতে পারে তাই আমার মতে এটার ব্যবহার এখন না করায় ভালো।(অনু)
.
--তাহলে আমরা এই সময়ে কি করবো এখানে? আমাদের তো আরো আগেই এই খানে থাকার দরকার ছিলো।(আমি)
.
--এতোক্ষনে তো সেই কালো মনস্টার গুলো এই ইউনিভার্সের অধিকাংশ প্লানেটকেই শেষ করে দিয়েছে।(অনু)
.
--হ্যা আমার ও তো সেটাই মনে হয়। আচ্ছা বাকি সদস্যদের সাথে একটু যোগাযোগ করার চেষ্টা করো তো।(আমি)
.
--আমি তাদের মেসেজ দিয়েছি। কিন্তু কোনো উত্তরই আসছে না তাদের থেকে।(অনু)
.
--তাহলে আমরা চারজন কি লড়তে পারবো?(ডুইন)
.
--হ্যা কেনো নয়। আমরা চারজনই তাদের জন্য যথেষ্ট।(হিমারো)
.
--আমি কিছুই বুঝতে পারতেছি না কি করবো। সব কিছু কেমন জানি উল্টো হয়ে যাচ্ছে আমি চেয়েছিলাম সে জিনিস দুটো আসার আগেই প্লান করে আমরা তাদের মেরে ফেলবো। কিন্তু উল্টো আমরা আরো পাঁচ বছর সামনে সময়ে চলে আসছি। মানে এই পাঁচ বছরে তারা দুজনই আরো শক্তিশালী আর নিরাম্বা তো হয়তো এর মাঝে তার সৈন্যও বানিয়ে ফেলছে।(অনু)
.
--চিন্তা করার কোনো কারন নাই। আমরা কোনো না কোনো ব্যবস্থা করে ফেলবো।(আমি)
.
--কিন্তু...
।।।
।।।
অনু আরো কিছু বলতে যাবে তখনি আমাদের সামনে একটা পোর্টাল খুললো। আর সেখান থেকে দুজন মেয়ে বেরিয়ে আসলো। অনু তাদেরকে দেখে একটু খুশি হলো।
.
--যাক তাহলে শেষ মেষ তোমার খোজ পাওয়া গেলো।(মেয়ে দুটোর একটা)
.
--অনেক ছোট কাহিনী। তবে তোমাদের কাছে অনেক লম্বা মনে হবে।(অনু)
.
--আস্তে আস্তে শোনা যাবে। প্রথমে একটু রেস্ট করতে দাও। আমি তো ঘরে বসে ছিলাম। তোমার মেসেজ পাওয়ার সাথে সাথে মিচেলের প্লানেটে চলে আসলাম। আর সেখানে দেখতে পেলাম মিচেল একটা বিশাল মনস্টারের সাথে লড়ছিলো। সেটার সাথে লড়তে লরতে আমাদের অবস্থা তেমন ভালো না। আর সেটাকে হারিয়ে সোজা এখানে চলে আসলাম। তাই একটু সময় লাগলো(মেয়ে)
.
--ওওও সিট নিয়ে বসে পরো। তোমাদের পরিচয় করিয়ে দি। ওরা হলো মিচেল, আর সুজেন। আর মিচেল আর সুজেন তোমাদের পরিচয় করিয়ে দি এ হলো ডুইন। ও হিমারো। আর ও আমার ভাই নিয়াক।(অনু)
.
--তোমার কিউট বয়ফ্রেন্ড টা কোথায়?(সুজেন)
।।।
।।।
ওর কথা শুনে অনুর মনটা আবার খারাপ হয়ে গেলো।
.
--তো আমাদের বাকি তিনজন কোথায়?(আমি)
.
--তোমাদেরই তো খোজ ছিলো না। পাঁচ বছর আগে অনুর মেসেজ পেয়ে আমি আমাদের পাঁচ সদস্য নিয়ে এখানেই এসেছিলাম। কিন্তু তোমাদের কোনো খবর ছিলো না এখানে। পুরো ১ মাসের মতো অপেক্ষা করেছিলাম কিন্তু তোমাদের কোনো খবর ছিলো না। শেষমেষে হায়ান আমাদের বললো যে যদি নিরাম্বার সাথে আমরাই যেতাম যুদ্ধ করতে তাহলে তেমন হতো।(সুজেন)
.
--তখন আমরা চলে যায় সিরাম নামের একটা প্লানেটে। হায়ানের আধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমেই আমরা জানতে পেরেছিলাম নিরাম্বা তার ছোট সৈন্য নিয়ে সেই প্লানেটেই হামলা করেছে। আর এক এক করে সেখানের সবার soul গুলো ফিড করছিলো।(মিচেল)
.
--আমরা পাঁচজনই লড়েছিলাম নিরাম্বার সাথে। অনেক শক্তিশালী ছিলো সে যেটা আমরা চিন্তাও করি নাই। এক সময়ে সে হায়ান,রেনো আর প্রেয়াকে ধরে কালো জাদুর সাহায্যে তাদেরকে বন্ধী করে ফেলে।(সুজেন)
.
--কি?(অনু)
.
--হ্যা। তারা তিনজন এখন নিরাম্বার সেনাদের মধ্যেই আছে।(মিচেল)
.
--এটা তো খুব খারাপ খবর।(আমি)
.
--হ্যা এটা তাও পাঁচ বছর আগের কথা। আমরা দুজন কোনো রকমে সেখান থেকে টেলিপোর্ট হয়ে বেচে আমাদের ইউনিভার্সে চলে গিয়েছিলাম। তবে তোমাদের খোজ নেওয়ার অনেক চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু কোনো খোজই পাই নি।(সুজেন)
.
--সুজেন তোমাকে যখন আমি মেসেজ দিলাম। তারপর আমরা দুটো ইউনিভার্সে ভ্রমন করি। কিন্তু সেখান থেকে ফেরার পথেই আমাদের সাথে খুব আশ্চর্যকর জিনিস হয়ে গেছে(অনু)
.
--কি এমন হয়েছে?(সুজেন)
.
--আমরা টাইম ট্রাভেল করে সরাসরি পাঁচ বছর পরে চলে আসছি।(আমি)
.
--আমার মোটেও বিশ্বাস হচ্ছে না। টেলিপোর্টেশন মেশিন দিয়ে কিভাবে টাইম ট্রাভেল করা যায়?(সুজেন)
.
--সেটা তো আমরাও বুঝতে পারতেছি না। হয়তো আমাদের এমন কারো সাথে দেখা হয়েছিলো যে কিনা সময়ের ক্ষমতা রাখে। হয়তো তার কারনেই এমন হয়েছে।(অনু)
.
--আচ্ছা সেটা বাদ দাও তাহলে। এখন ভাবো কিভাবে আমরা আমাদের টিমের বাকি তিনজনকে বাচাবো নিরাম্বার কাছ থেকে।(মিচেল)
--সেটার জন্য আমাদের কিছু সাহায্যের প্রয়োজন হবে। তবে এখন না সময় মতোই সেটা আমাদের লাগবে।(অনু)
.
--তাহলে এখন কি করবো আমরা?(আমি)
.
--প্রথমে তোমার ক্ষমতা গুলোর ব্যবহার সঠিক করে শিখতে হবে। আর বাকি সবাইকেও প্রস্তুত হতে হবে। আমরা সম্পূর্ন প্রস্তুতি নিয়েই লড়বো।(অনু)
।।।।।
।।।।
।।।
।।
(((চলবে)))
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৬ তম পার্টের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.