#ডাইভার্স#
#সিজন_2#
.
পর্ব:০৭
.
.
লেখক:হৃদয় বাপ্পী
.
.
আমাদের জেট বিমান অসংখ্য সোলার সিস্টেম পার করে চলে আসলো নির্দিষ্ঠ একটা সোলার সিস্টেমে। এটাকে বিজ্ঞানীরা কি নাম দিয়েছে সেটা জানি না। অবশ্য বিজ্ঞানীরা এতোদূর আবিষ্কার করতেই পারবে না। এই পর্যন্ত আমাদের কোনো এলিয়েনের সাথে দেখা হয় নি। অবশ্য বেশ কিছু গ্রহ আমরা পিছনে রেখে এসেছি যার মধ্যে জীবনের এনার্জি দেখতে পেয়েছিলাম। তবে সেসব ঘুড়ে দেখার সময় আমাদের নেই। আমরা যে সোলার সিস্টেমে এসে পৌছালাম এটার নাম দিলাম এক্স। মূলত সংখ্যা এবং বর্ন দিয়ে আমরা সোলার সিস্টেম চিহ্নিত করছি। সবচেয়ে বড় বড় সোলার সিস্টেমকে একটা করে সংখ্যা কিংবা বর্নের নাম অনুসারী নামকরন করেছি। আমাদের গন্তব্য এই পর্যন্তই। এখানেই চার পাঁচদিন সময়ের মধ্যে ডার্ককিউম চলে আসবে। আমাদের এই চার পাঁচদিন সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে হবে। ডার্ককিউমের সাধারন বর্ননা আমরা গুয়েন এর থেকে শুনেছি। আমার বাবার থেকে গুয়েন শুনেছে। গুয়েনের মতে ডার্ককিউমের আকার পুরো একটা উপগ্রহের সমান। যেটা এনার্জি এবজোর্বের ফলে আরো বিশাল হতে পারে। একটা উপগ্রহের সমান সাইজের মনস্টারের সাথে লড়তে হলে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। ডার্ককিউম পুরো একটা গ্রহকে এবজোর্ব করতে পারে, তাই তার সাথে হাতে হাতে লড়াই খুব ভয়ঙ্কর হবে। যেটার জন্য মিচেল, হায়ান, রেনো ব্যবস্থা করবে। আমরা এক্স নামক সোলার সিস্টেমের প্রথম গ্রহ যেটা এই সোলার সিস্টেমের সবচেয়ে শেষের লাইনে রয়েছে সেখানে আমাদের ক্যাম্প করলাম। হায়ান, হৃদয়, রেনো এবং মিচেল মিলে জেট বিমান নিয়ে চলে গেলো বাকি গ্রহগুলোতে অস্ত্র এবং বোমা প্লান্ট করতে। আমরা এই পুরো সোলার সিস্টেম ঘুড়ে দেখেছিয় এখানে কোনো জীবনের লক্ষন নেই, মানে এলিয়েন নিয়ে আমাদের এখানে কোনো ভয় নেই। আমরা বাকি সবাই যে গ্রহতে নেমেছি সেখানে জেট থেকে প্রথমেই আমাদের সামগ্রী নামিয়ে নিয়েছি।
.
--তাহলে ডার্ককিউমের সাথে এই পুরো সোলার সিস্টেম ধ্বংস করার প্লান করেছো তোমরা?(আমি)
.
--হ্যা এটার থেকে ভালো কোনো বুদ্ধি পাই নি।(অনু)
.
--গুয়েন এর মতে ডার্ককিউমের একটায় দুর্বলতা, সেটা হলো আগুন। কিন্তু এখানে আমাদের মধ্যে হৃদয়ই শুধু আগুনকে ব্যবহার করতে পারে, কিন্তু তার ক্ষমতা কোনো কাজেই আসবে না ডার্ককিউমের কাছে। ডার্ককিউমের দুর্বলতা হলো সূর্যের মতো আগুনের। যেখানে তাকে নেওয়া অসম্ভব।(হিমারো)
.
--হ্যা এই সোলার সিস্টেমে যেহেতু তিনটা সূর্য আছে তাই আমাদেরকে শুধু ডার্ককিউমকে সূর্যের দিকে নিয়ে যেতে হবে যেভাবেই হোক। একবার সূর্যের কাছাকাছি নিয়ে গেলেই আমরা আমাদের এন্টি ডার্ক মিশাইল দিয়ে ডার্ককিউমকে সূর্যের মধ্যে ফেলে দিবো।(অনু)
.
--তাহলে এইটায় সব প্লান।(আমি)
.
--হ্যা ভাইয়া। তোর পছন্দ হয় নি?(অনু)
।।।
।।।
অনু কেনো জানি ভাইয়া ডাকছে আমাকে, অবশ্য হয়তো এটা নিয়াকের ফর্ম প্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে। ও সিওর ছিলো না যে আমি সম্পূর্ণ নিয়াকের ফর্ম পাবো কিনা, তাই আমাকে নিজের ভাইয়ের মতো প্রথমে ট্রিট করে নি।
.
--তাহলে আমাদের কাজ কি সেটা খুজে বের করতে পারছি না।(আমি)
.
--এমনও পরিস্থিতি হতে পারে, যেখানে ডার্ককিউম আমাদের সমস্ত অস্ত্রের আঘাতের পরেও তার কিছু হবে না। তখন আমাদেরকে নিজ ক্ষমতা দিয়েই তাকে হারাতে হবে।(ডুইন)
.
--ওও প্লান তোমাদের ঠিক আছে। আচ্ছা গুয়েন আমার জানা মতে পরদাদা ডার্ককিউমকে এবং ডার্ককুইম দুজনকেই বন্ধী করেছিলো, সেটা কিভাবে?(আমি)
.
--প্রিন্স আমাদের প্রাক্তন রাজা মানে আপনার পরদাদা রাজা ভিনোয়াম আপনার মতো বয়সে এই দুই ইউনিভার্সের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ছিলো। তার ক্ষমতা দেখে সকলেই ভয় করতো। ডার্ককিউম ডার্ককুইম এবং নিরাম্বাও তাকে ভয় করতো। শুধু তাই নয় সে গোল্ডেন ড্রাগনের সাথে লড়ে গোল্ডেন ড্রাগনের সাথে ড্রো করে। সেই তিন ডার্ক ক্ষমতার অধিকারী ডার্ককিউম, ডার্ককুইম, এবং নিরাম্বাকে বন্ধী করেছিলো।(গুয়েন)
.
--আচ্ছা আমার গোল্ডেন ড্রাগনের সম্পর্কে তেমন কিছু মনে নেই, সেটা সম্পর্কে কিছু বলতে পারবে?(আমি)
.
--আমি যতটুকু শুনেছু গোল্ডেন ড্রাগন অনেক রেয়ার একটা প্রানী। যেটা ডাই এস্টার ইউনিভার্সের মধ্যে একটা ড্রাগন নেস্ট নামক একটা গ্রহতে বাস করতো। যেখানে অসংখ্য গ্রহের বাস, আর গোল্ডেন ড্রাগন সেই সকল ড্রাগনদের রাজা। আমি রাজার থেকে জেলখানায় শুনেছি যে বাইশ বছর পূর্বে সেটা ড্রাগন নেস্ট নামক গ্রহ থেকে উধাও হয়ে যায়। এবং তার আর কোনো খোজ পাওয়া যায় নি।(গুয়েন)
।।।
।।।
আমি সঠিক জানি না, কিন্তু কিছু স্মৃতি আমার মাথার মধ্যে অস্পষ্ট। যেগুলো মনে হচ্ছে গোল্ডেন ড্রাগন নিয়েই। কিন্তু কেনো আমার স্মৃতি অস্পষ্ট সেটা আমি বুঝতে পারছি না। হয়তো নিয়াকের ফুল ফর্মে গেলেই আমি সেটা মনে করতে পারবো। যাইহোক বাদ দিলাম সে চিন্তা। এখানে বিশাল কয়েকটা সনিক ব্লাস্টার রাইফেল সেট করলাম আমরা। মোট ত্রিশটা সনিক ব্লাস্টার রাইফেল সেট করলাম আমরা। রাইফেল এর আকার গুলো অনেক ছোট ছিলো, হাতে নিয়ে ক্যারি করে এনেছি সেগুলো। তবে এগুলোর মধ্যে ন্যানোটেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে, যেটার ফলে এগুলো সেট করার পরে সেগুলোর আকার পুরো একটা মাঝারি সাইজের এক তলা বিল্ডিং এর আকার নিলো। মোট ত্রিশটা আমরা এই গ্রহতে সেটা করলাম। তাছাড়া বিশাল একটা একটা গ্লিডার গান তৈরী করেছে হায়ান, যেটা যেকোনো জিনিস কে ভেদ করে চলে যেতে পারে। এই গানটার ক্ষমতা এতো যে এটা মাটির উপরে চালালে গুলি মাটি ভেদ করে একদম মাটির গ্রহের নিচের স্তরে চলে যাবে। যে রাস্তা দিয়ে ছোট ন্যানোটেকনোলজির নিউক্লিয়ার বোমা পাঠানো যাবো। এভাবে বোমাটা গ্রহের একদম মাঝখানে চলে যাবে। ডুইন এবং হিমারো মোট দশটা নিউক্লিয়ার বোমা পাঠালো গ্লিডার গানের মাধ্যমে। বোমা গুলো ন্যানোটেকনোলজি দিয়ে বানানো হয়েছে, প্রথমে তার আকার বিশাল ছিলো, কিন্তু সেটার আকার ছোট করা হয়। এবং সেভাবে মাটির নিচে পাঠানো হয়। এভাবে এই সোলার সিস্টেমের সবগুলো গ্রহতেই প্লান্ট করা হবে। আমরা প্রয়োজনে ব্লাস্ট করবো গ্রহগুলো। এমনি এমনি ব্লাস্ট করলে পুরো একটা সোলার সিস্টেমই অদৃশ্য হয়ে যাবে। আর পুরো সোলার সিস্টেমে কোনো গ্রহ না থাকলে সেটার ফলে অন্য সোলার সিস্টেমের সাথে একটা বিশৃঙ্খলার তৈরী হবে। তাই আগেই কোনো ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
।।।
।।।
সবাই সবার কাজ করে ফেললো। হায়ানরা জেট নিয়ে বাকি গ্রহের কাজও শেষ করে ফেললো। রেনো আমাদের জন্য স্পেসে থাকার জন্য স্পেশাল এক রকমের স্যুট তৈরী করেছে। যেটা আমাদের শরীরের সাথে লেগে থাকে। দেখতে একটা স্পেশাল জামার মতোই। অক্সিজেন সাপ্লাই এর বেশ কয়েকটা সিলিন্ডার ন্যানোটেকনোলজি দিয়ে ছোট করে জামার মধ্যেই রেখেছে, যেটা ছোট হওয়ার জন্য নরাচরায় সমস্যা হচ্ছে না আমাদের। আর গ্রাভিটি কম বলে এখানে আমাদের নিজেদের ভারী মনে হচ্ছে না। যদিও আমরা ভারি জিনিস বহন করছিলাম একটু আগে, যেটা একটুও ভারী মনে হচ্ছিলো না।
।।
।।
আমরা চারদিন সময় অপেক্ষা করলাম। একদিন সময় লেগেছিলো হায়ানদের কাজ শেষ করে আমাদের কাছে আসতে। আমাদের জেট বিমানের স্পিড বেশী হলেও একটা গ্রহতে নেমে সেখানে কাজ করা অনেকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। আমরা যে গ্রহতে প্রথমে নেমেছি সেখান দিয়েই এই সোলার সিস্টেমে প্রবেশ করবে ডার্ককিউম। তাই আমারা এখানেই প্রথম ক্যাম্প করেছি। চারদিন সময় পরে ডার্ককিউমের সিগনাল আমাদের রাডারে পেলাম। সে পাশের দুই সোলার সিস্টেমের পরে রয়েছে। আর এখানে খুব শীঘ্রই আসছে। তার গতি তেমন স্পিডের না আমাদের জানের তুলনায়। কিন্তু সে ছয়ঘন্টায় একটা সোলার সিসেম পার করতে পারে। মানে আমাদের কাছে বারো ঘন্টা আছে তার এখানে পৌছানে। আমরা আমরাও সময় নষ্ট না করে গ্রহটা ছেড়ে দিয়ে আমাদের স্পেস জেট বিমান নিয়ে স্পেসে উড়তে লাগলাম। পুরো সোলার সিস্টেম এর সূর্য তিনটা পাশাপাশিই আছে। আমরা সূর্য তিনটার কাছের চার নম্বর গ্রহতে চলে আসলাম। এই সোলার সিস্টেমে মোট বিশটা গ্রহটা আছে। আর তাদের উপগ্রহের সংখ্যা অগনিত। উপরগ্রহের উপর দিয়েই শুধু বেশ কয়েকটা বোমা রাখা হয়েছে, যাতে বিস্ফোরনটা অনেকটা বড় হোক।
।।।
।।।
দেখতে দেখতে ডার্ককিউম সোলার সিস্টেমে প্রবেশ করলো বারো ঘন্টা পরে। তার সাথে আমরা সামনা সামনি লড়ার প্লান করি নি। বরং এবার আমাদের প্লান সব সাইন্সের উপরে। ম্যাজিকের কোনো ব্যবহার করা হয় নি এটার মাঝে। হায়ান, মিচেল, রেনো তিনজনই তাদের বৈজ্ঞানিক ক্ষমতা দিয়ে আমার থেকে শক্তিশালী। আমাদের টিমের মধ্যে কেউই দুর্বল না। সবাই তাদের নিজ নিজ ইউনিভার্সের মধ্যে শক্তিশালী কেউ একজন। তাই তো অনু তাদের নির্বাচন করেছে। আমি আমার ফরসাইট ক্ষমতা দিয়ে ভবিষ্যতের কিছু দৃশ্য দেখতে পেলাম। যেখানে পুরো সোলার সিস্টেমের গ্রহ এবং উপগ্রহ ব্লাস্টের আগুনে ডার্ককিউমের অনেকটা ক্ষত হয়। আর আমিও প্রথমবারের মতো এই ক্ষমতার মাধ্যমে ডার্ককিউমকে দেখতে পেলাম। সে পুরো একটা উপগ্রহের সমান কালো একটা বস্তু, যেটার ভিতরে কিছু দেখা যায় না। কালো ছায়ায় পুরো শরীর ঢাকা বলে ভিতরে কি আছে সেটা বলা মুশকিল। যাইহোক তার আসার সাথে সাথে প্রথমে সনিক ব্লাস্টার রাইফেল দিয়ে তার উপরে প্রতিটা গ্রহ থেকে গুলি করা হলো, এবং গ্রহের কাছে পৌছালে পুরো গ্রহ সহ উপগ্রহ ব্লাস্ট করে দেওয়া হলো, নিউক্লিয়ার ব্লাস্ট গ্রহের মাঝখানে হওয়ায় বিশাল এনার্জির তৈরী করে, আর গ্রহের মাঝে লাভা থাকায় সেগুলোতে বিশাল বিস্ফোরকের তৈরী হয়। আর সেই আগুনে কিছুটা দুর্বল হয়ে যায় ডার্ককিউম। আমি বলতে পারবো না কতটা দুর্বল হয়েছে সে কিন্তু আগের থেকে স্পিড কমে যাচ্ছে যত আঘাত সে পাচ্ছে। দেখতে দেখতে পুরো পনেরো টা গ্রহই ব্লাস্ট হয়ে গেছে, আর আমি যে ভবিষ্যত দেখেছিলাম সেটার জায়গায় আমরা চলে এসেছি। এই ফরসাইট ক্ষমতা আমি সবসময় ব্যবহার করতে পারি না। কারন সেটা ব্যবহারের জন্য যোগব্যায়াম করতে হয়। আর মাঝে মাঝে কয়েকটা ভবিষ্যতের দৃশ্য এমনিই আমাকে এটা দেখিয়ে দেই। আমরা সবাই আমাতোতো জেট বিমানের মধ্যে আছি, যেটার ফলে আমরা নিজেরা সুরক্ষিত আছি। ডার্ককিউম এখনো বুঝতে পারে নি এগুলো আমাদের কাজ। তার মূল সিদ্ধান্ত হলো পৃথিবীর দিকে যাওয়া এবং পুরো পৃথিবী এবজোর্ব করে ধ্বংস করে দেওয়া। তাই আপাতোতো সময়ের জন্য আমাদের আক্রমন করবে না সে। কিন্তু আমরা নিজেরা যদি এখন তার উপরে আক্রমন করি তাহলে সেটা আমাদের আক্রমন করবে।
.
--আমরা কোনো উপায় পাচ্ছি না, মনে হচ্ছে আমাদের আক্রমন করতেই হবে। পনেরোটা গ্রহ যেগুলো এক লাইনে ছিলো সেগুলো ব্লাস্ট হয়েছে, কিন্তু বাকি পাঁচটা অন্য পাশে আছে, সেগুলোর কাছে যেতে হলে সূর্য থেকে দূরে চলো যাবো ডার্ককিউম। তাই এখন আমাদের এখান থেকেই ডার্ককিউমকে হারাতে হবে। তবে আমাদের অনেকটা সূর্যের কাছে যেতে হবে, যতটুকুতে সূর্যের তাপ আমাদের কিছু করতে পারবে না।(অনু)
.
--আমাদের নিউক্লিয়ার বোমার ব্লাস্ট এবং সনিক ব্লাস্টার রাইফেল এর ফলে অনেকটা দুর্বল হয়েছে ডার্ককিউম। এখন আমাদের বাকি অস্ত্র আমরা জেট থেকেই ছুরবো। হৃদয়, অনু, ডুইন, হিমারো, নিয়াক এবং রেনো তোমরা সবাই বাইরে গিয়ে ডার্ককিউমের নজর অন্যদিকে রাখবে, তা নাহলে প্রথম আঘাতেই আমাদের জেট ধ্বংস করে দিবে সে।(হায়ান)
.
--আমরা বাকিরা জেটের মধ্যে থেকে তোমার সাপোর্ট করবো। রেনোর স্পেশাল রোবট তোমাদের সাহায্য করবে, তাছাড়া রেনোর তৈরী স্পেশাল আর্মার রয়েছে, যেগুলো তোমাদের ক্ষমতাকে দ্বিগুন করবে এবং স্পেসে নরাচরা করতে সাহায্যে করবে। আর্মার উড়তেও পারবে, যেটার ফলে তোমাদের স্পিডও বৃদ্ধি পাবে স্পেসে, মনে রেখো এখানে হাটা কিংবা দৌড়াতে পারবে না, তাই তোমার আর্মার এর ব্যবহার করতে হবে। রেনো পিছনে থাকবে সবার, তাই কারো আর্মারে সমস্যা হলে রেনো সাথে সাথে সেটা চেন্জ করে দিবে তাই কেউ পেনিক হবে না।(মিচেল)
.
--তাহলে টিম ডাইভার্সের দ্বিতীয় মিশন এটা। সবাই সাবধানে কাজ করবে, এবং কেউ গুরুতর আহত হলেই আমরা এই জায়গা ত্যাগ করবো।(অনু)
।।
।।
আমরা সবাই অনেকটা সিওর আছি যে ডার্ককিউমকে হারাতে পারবো। তাই খুশি মনে রেনোর আর্মার পরে নিলাম। এগুলো স্পেসে আমাদের উড়তে সাহায্য করবে। অনেকটা আমার কাছে আইরন ম্যানের মতো লাগছে ওর আর্মার পর পরে, যদিও আর্মার গুলো ইনভিসিবাল, মানে বাইরে থেকে পুরো শরীর দেখা যায়। দেখা যাক কে কিরকম করে এই লড়ায়ে।
।।।।
।।।
।।
।
(((চলবে)))
।
।।
।।।
।।।।
অপেক্ষা করুন পরবর্তী পার্টের জন্য।