ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

ডাইভার্স ২ পর্বঃ ০৫

Bangla Dub Novels

 #ডাইভার্স#

#সিজন_2#

.

পর্ব:০৫

.

.

লেখক:হৃদয় বাপ্পী

.

.

আমার টাইম লক রুমের মধ্যে অনেকটা সময় কেটে গেলো। আমি নিজেও বলতে পারবো না কতদিন সময় আমার কেটেছে, তবে এই পুরো সময় আমি ট্রেনিং করেই কাটিয়েছি। চার ঘন্টা ঘুম এবং তিন বার খাবার তাছাড়া বাকি সময় ট্রেনিং এ কাটিয়েছি। যেহেতু ভিতরে মিচেল খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আমার জন্য তাই আমার এখানে থাকতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। টাইম রুমের মধ্যে দুটো রুম। ছোট একটা যেখানে আমার থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানেই একটা রোবট রয়েছে যে আমার জন্য খাবার রান্না করে। পুরো কয়েক বছরের খাবারের ব্যবস্থা প্রথম থেকেই করে দিয়েছে মিচেল, যেটার কারনে আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। আর আরেকটা রুম হলো ট্রেনিং রুম। যেটাকে আমি আমার ক্ষমতা দিয়ে ভাঙার চেষ্টা করেও ভাঙতে পারি না। মিচেল এর থেকে শুনেছু তার ইউনিভার্সের সবথেকে শক্তিশালী ধাতু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে এই রুম। জানি না কবে ও গিয়েছিলো এটা আনতে, তবে বলতে হবে অনেক শক্তিশালী এটা। আমার ট্রেনিং আমি শেষ করবো না যতদিন না এই রুমটাকে ভেঙে আমি বের হতে পারছি। রুমটার বাইরে থেকে খোলার কোনো উপায় নেই। কারন এটাকে ভিতর থেকে লক করা হয়েছে। তাই আমি ছাড়া এটাকে কেউ খুলতে পারবে না। তবে এখানে আসার বেশ কিছু দিন সময় পার হওয়ার পরই আমি আমার সাইকিক ক্ষমতা ব্যবহার করতে গিয়ে ভিতরের লক সিস্টেমকে নষ্ট করে ফেলি, যেটা এখন কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি ইমারজেন্সি যোগাযোগ করার প্যানেলও নষ্ট হয়ে গেছে আমার সাইকিক ক্ষমতার কারনে। যেটার জন্য এখন এই টাইম লক রুমের মধ্যে আমি পুরোপুরো আটক হয়ে আছি। এখান থেকে বের হওয়ার অন্য কোনো রাস্তা আমি দেখছি না। এটাকে ভাঙতে না পারলে খাবার শেষ হয়ে গেলে আমি এর মাঝেই না খেয়ে মারা যাবো

 এখানে ট্রেনিং করতে করতে আমার চুল এবং মুখের দাড়ি-গোফ সব কিছু বড় হয়ে গেছে। যেটা অনেকটা আমাকে জঙ্গলের মতো দেখাচ্ছে। আমার পুরোপুরি থাকার ব্যবস্থা এখানে করা হয় নি, তাই আমি আপাতোতো ট্রেনিং এ বেশী ফোকাস করছি। এই পর্যন্ত ট্রেনিং করেও আমি নিয়াকের সেই ফর্মে নিজ ইচ্ছায় আসতে পারি নি। আমি সিওর নিয়াকের সেই ফর্ম ছাড়া আমি এই রুমের দেওয়াল ভাঙতে পারবো না। বাইরে কতটা সময় পার হয়েছে সেটা আমি জানি না। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এখানে আমি বুড়ো হয়ে যাচ্ছি। আমি আজকে কয়েকদিন যাবৎ যোগব্যায়াম করছি। এটার ফলে আমার ব্রেইনের সমস্ত সেল নিশ্চুপ থাকে কিছুটা সময়ের জন্য এবং পরে চিন্তা শক্তি বেড়ে যায়। আমি সব ধরনের ট্রেনিং করেছি এখানে, আমার প্রতিটা ক্ষমতাকে আমি পুরো মুখস্ত হবে কিভাবে ব্যবহার করবে সব প্লান করে ফেলেছি, কিন্তু এরপরও আমার মনে হচ্ছে আমি আগে যে জায়গায় ছিলাম সেখানেই পরে আছি। আমি জানি না কিরকম ট্রেনিং আমার প্রয়োজন কিন্তু আমার শরীর এই ট্রেনিং এর ফলে অনেকটা শক্তিশালী হয়েছে। বিশেষত আমার শরীরের মাংসপেশী গুলো অনেক ফুলেছে যেটা আমাকে একজন হ্যাভিওয়েট বডিবিল্ডারের মতে লুক দিচ্ছে। অবশ্য নিজের প্রশংসা করা ঠিক না। তারপরও আমাকে দেখতে অনেক শক্তিশালী লাগছে। দেখতে শক্তিশালী হলেও আমার ক্ষমতার শক্তি বারছে না। বারলেও অনেক কম আকারে বারছে। আমি সব ধরনের ক্ষমতা ব্যবহার করলেও এই দেওয়ালে একটা দাগ লাগাতেও পারি না। যেটা আমাকে অনেক চিন্তিত করছে দিন দিন। আমি জানি না এই দেওয়াল এতো শক্তিশালী নাকি আমার আঘাত গুলো সব দুর্বল, তবে একটা জিনিস লক্ষ করেছি এখানে থেকে আমার লাভ হবে না। আমাকে শক্তিশালী হতে হলে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে। আর সেটা আমি সত্যিকারের লড়াইতে অর্জন করবো। আর এখান থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেও আমি পারছি না বের হতে। হয়তো এখানে আটকা আছি কয়েক বছর হয়ে যাবে। যেহেতু এখানে সময় অনেক ধীরে চলে তাই আমি সঠিক বলতে পারছি না কতটা সময় পার হয়েছে এটার মধ্যে। কিন্তু বাইরে তেমন সময় কাটেনি সেটা জানি। 

।।।

।।।

আমি আমার যোগব্যায়াম ছেড়ে উঠলাম। এবং হাত দুটো ড্রাগন বল জির নায়ক গোকুর মতো করে দিয়ে দাড়িয়ে হাত দিয়ে লাল একটা এনার্জি বল তৈরী করলাম। বলটা ফুটবলের মতোই আকার হবে। সাধারন ভাবে এটা একটা দশতলা বিল্ডিংকে ধ্বংস করে দেওয়া ক্ষমতা রাখে। তবে এখানে এটা কিছুই না। দেওয়ালের কাছে মনে হলো তার গায়ে একটা ফুটবল গিয়ে লাগলো। বরাবরের মতো আবারো কিছু হলো না। এই ট্রেনিং রুমে আসার পর আমি এনার্জি বল তৈরী করতে পারতামই না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমি টেনিস বলের আকার থেকে ফুটবল তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। হয়তো। যাইহোক সময় আর পার করা যাবে না। কারন ফুটবলটা আর বড় হচ্ছে না। তাছাড়া আমার বাকি ক্ষমতা গুলোও আর শক্তিশালী হচ্ছে না। মনে হচ্ছে তারা তাদের লিমিট এ পৌছে গেছে। সেটা আমি আর বারাতে পারবো না। এখন এখান থেকে বের হওয়ার রাস্তা আমার একটায়। সেটা হলো নিয়াকের ফর্ম। আমি জানি না আমার দুটো ফর্মের ব্যবহার আমি কিভাবে করবো একই সময়ে। কিন্তু অনেকদিন আগে আমি দ্বীপে আসার সময় রাগের কারনে আমার ফর্ম চেন্জ করেছিলাম। যেটা আবার করতে পারলে আমার কাজে দিতো। কিন্তু আমি জানি না এখানে আমার রাগ হবে এরকম কি জিনিস আছে? হ্যা অবশ্য আমি বের হতে পারছি না এজন্য আমি রেগে আছি অনেক, কিন্তু এই রাগ যথেষ্ঠ না আমার ফর্ম চেন্জ করার জন্য। আমাকে এমন কিছু করতে হবে যেটার কারনে আমার রাগ আরো বেশী বেড়ে যায়। আপাতোতো এখানে আমি আর রোবট আছি। রোবটের উপরে রাগ হতে পারবো না। যদিও কোনো কারনে রোবট আমাকে রাগিয়ে দেই তাহলে আমার ফর্ম চেন্জ না হলে সমস্যা আছে। কারন হয়তো আমি রাগের কারনে রোবটকে নষ্ট করে দিতে পারি, আর সেটা করলে আমাকে না খেয়ে মরতে হবে এখানে। তাই অন্য একটা বুদ্ধি বের করতে হবে আমাকে। কিছুক্ষন ভাবার পর আমার মাথায় অনেক ভালো একটা বুদ্ধি আসলো। সেটা হলো নিজেকে নিজেই আঘাত করা। আমি এতোদিন একটা ক্ষমতা নিয়ে অনেক বেশী ফোকাস ছিলাম। সেটা হলো ক্লোন তৈরী করা। আমি দুটো ক্লোন তৈরী করতে পারি আমার নিজের। অবশ্য তারা জীবিত হয় না। শুধু আমার মতো শরীর হয় তাদের। শরীরটা রাবারের হয়। যেটা শত্রুদের আটকানোর জন্য কাজে লাগে। রাবার গুলো এতো আঠালো যে আগুন ছাড়া সেগুলো ছাড়ানো অসম্ভব। আর আমার ক্লোনের আঠার মধ্যে যদি আমি ভেসে যায় তাহলে আমার রাগ অনেকটা বারবে সেটা আমি বুঝতে পারছি। আপাতোতো আমি যে জায়গায় আছি এটা মোটেও সুবিধার না। আমি এখান থেকে এতো তারাতারি বের হওয়ার চিন্তা করতাম না। কিন্তু পরিস্থিতিই খারাপ হয়ে গেছে। বাইরে বের হওয়ার একটাই উপায় যেটাও আমার দ্বারা নষ্ট হয়ে গেছে। তাই এখান থেকে তারাতারি বের না হলে পরে আমি অনেক ভয়ানক একটা পরিস্থিতিতে পরে যাবো। তাই আগেই এখান থেকে আগেই আমাকে বের হতে হবে।

আমি আমার দুটো ক্লোন তৈরী করলাম। এবং সে দুটোকে আঘাত করলাম আমার হাতকে আগুনের তৈরী করে। অবশ্য আমার হাতে আগুন হয় না। এটা দেখতে অনেকটা আগুনের মতো। কিন্তু আগুন না। এটা আমার হাতের ক্ষমতা বাড়িয়ে দেই। যেখানে নরমাল ঘুষির থেকে এভাবে ঘুষি মারলে অনেক মারাত্মক ফল দিবে। আমি ক্লোন দুটোকে দিলাম ঘুষি দুই হাত দিয়ে। এবং সাথে সাথে তাদের রাবারের আঠালো অংশে আমি ফেসে গেলাম। এটায় ফাসলে বের হওয়া অনেকটা অসম্ভব। তবে শক্তিশালী হতে হবে বের হওয়ার জন্য। আমার মনে হয় না হৃদয় এর শরীরও এতোটা শক্তিশালী এই আঠালো জিনিসকে ছিড়ে বের হওয়ার জন্য। তবে তার কাছে আগুনের ক্ষমতা আছে, যেটা তাকে খুব সহজেই এই জিনিস থেকে বের হওয়ার সুযোগ দিবো। কিন্তু আমার জন্য সেটা হবে না। এর আগে কয়েকবার আমি আটকে গিয়েছিলাম এই আঠার মধ্যে। এটা পুরো তিনদিন পর্যন্ত থাকবে তারপর একায় উধাও হয়ে যাবে। এর আগে মারাত্মক ভাবে না প্যাচালেও এবার কিন্তু আমি পুরো ঝাপ দিয়েছি দুটো মাঝে, তাই নরাচরাও করতে পারছি না। দুটোর আঠা ফ্লোরেও লেগে গেছে, যেটা আমাকে নরার সুযোগ দিচ্ছে না এবার। তাই আমার মনে হচ্ছে জিনিসটা আমাকে যথেষ্ট রাগাবে যেটার কারনে আমার ফর্ম চেন্জ হবে। আমি জানি না কতক্ষন লাগবে। কিন্তু অপেক্ষা করতে হবে একটু আর রাগতে হবে আমাকে। নিজেকে অনেকটা হাল্ক হাল্ক লাগছে এমন সময়। ব্রুজ ব্যানার যেরকম রেগে গেলে তার হাল্ক ফর্মে প্রবেশ করে, আমিও হয়তো সেরকম কিছুই। তবে সেটা আর আমার মধ্যে পার্থক্য আছে। হাল্ক এবং ব্রুজ ব্যানার দুটো সত্ত্বা হলেও তাদের দুটোর ব্রেইন আলাদা। দুজন দুরকম। আসল ভাবে দেখতে গেলে আমার অবস্থাও সেসরকম হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু আমি আলাদা কেনো সেটা আমি জানি না। হয়তো আমার এক সত্ত্বার পরিচয় ত্যাগ করার জন্য আমি এরকম। মূলত একটা মানুষের মধ্যে দুটো সত্ত্বা থাকলে একজন যখন শরীরের কনট্রোলে থাকবে তখন অন্যজন এসবের কিছুই জানবে না। সে গভীর ঘুমের মধ্যে থাকবে, আবার যখন ঘুমানো সত্ত্বা নিজের শরীরের কন্ট্রোলে আসবে তখন সে ভেবেই পাবে না তার শরীর এতোক্ষন কি করেছে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে এরকম না। আমার মাঝে দুটো সত্ত্বা হলেও আমাদের ব্রেইন একটাই, যেটার কারনে নিয়াক যেটা ভাবছে সেটা সে কল্পনা করছে সব আমিও জানি। মূলত আমি নিয়াক না, তারপরও তার সকল স্মৃতি আমার কাছে থাকার ফলে আমি নিয়াক হয়ে গেছি। যেটা আমাকে পুরোপুরি নিয়াক না বানালেও অনেকটা নিয়াক বানায়। অনেকটা একরম হয়েছে, হৃদয় বাপ্পী এবং নিয়াকের সংমিশ্রনে নতুন একটা জিনিস তৈরী হয়েছে আর সেই নতুন জিনিসটা আমি। সত্ত্বা, আত্মা এসব জিনিসের সম্পর্কে আমি তেমন জানি না। এটা সাইন্সের কোনো জিনিস না। এটা ম্যাজিকাল জিনিস। এসবের উত্তর জানতে হলে আমাকে ম্যাজিকের ব্যবহার করতে হবে।

।।।

।।।

আমি বেশকিছুক্ষন আঠালো রাবারের মধ্যে আটকা রইলাম। কিন্তু যত সময় যাচ্ছে সেটা আমার বিরক্ত কর লাগছে। আগে হালকা পাতলা লাগতো শরীরে, যেটা কোনো সমস্যা হতো না। কিন্তু এবার পুরো শরীরে লেগেছে যেটা আমার রাগ বারিয়ে দিচ্ছে। শরীর নারাতে গিয়ে যদি নারাতে না পারি সেটা তো রাগের বিষয় হবেই। দেখতে দেখতে কিছুক্ষন পরেই আমার মাথা আসলেই খারাপ হয়ে গেলো রাগে। এতো বিরক্তকর লাগছিলো যে আমার ছিড়ে বের হওয়ার ইচ্ছা করছিলো। কিন্তু যত জোড় লাগাচ্ছি ততই আমার রাগ বারছে। দেখতে দেখতে আমার ফর্ম চেন্জ হয়ে গেলো অতিরিক্ত রাগের কারনে। আমি স্থির থাকলাম না কারন এই ফর্ম বেশীক্ষন থাকবে না। আমার পিছের চাদরটা সব রাবারের জিনিসগুলোকে এবজোর্ব করে নিলো। যেটার ফলে আমি মুক্ত হয়ে গেলাম। আমি আর সব নষ্ট করলাম না বরং আমি দেওয়ালের কাছে গেলাম। আমি জানি এই ফর্মে আমার ক্ষমতা অনেক বেশী বেড়ে যায়। যেটা আমি নিজেও জানি না। তবে ছোট খাটো একটা ঘুষি মেরে দেখতে হবে এই ফর্মে। আমি দেওয়ালের পাশে গিয়ে দাড়ালাম। হাতে আগুনের ক্ষমতা রাগলাম না এবার। সাধারন একটা ঘুষি দিয়ে দেখার দরকার কিরকম শক্তিশালী আমি আপাতোতো। আমি একটা ঘুষি দিলাম দেওয়ালে যেটা দেওয়ালের মধ্যে অনেক বড় একটা ফাটলের তৈরী করলো। যেটা সাথে সাথে আবার ঠিক হয়ে গেলো। মিচেল এটার সম্পর্কে তো আমাকে বলে নি।

।।।

।।।

হয়তো এই দেওয়াল যে ধাতু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে সেটা ভাঙার পর আবার নতুন হয়ে গঠিত হয়। তাই আমাকে একবারে এক শটে শেষ করতে হবে। আমি ঘুষি মারবো এবার শক্তিশালী একটা। মাঝে চলে আসলাম রুমের। এই টাইম লক রুমটা বানানো হয়েছে একটা ফাকা জায়গায়। আশে পাশে কিছু নেই এটার। তাই মনে হয় না কোনো কিছু আছে এখন আসে পাশে। থাকলেও কিছু করার নাই। আমি সব কিছু এখন ধ্বংস করবো। আমি দেখতে চাই আমার হাতকে আগুনের করে ঘুষি মারলে কতটা ধ্বংস হয় এখানে। যদিও একদম কম শক্তিতে ঘুষি মারবো। কারন আমি এখনো সিওর না। পুরো শক্তিতে আঘাত করলে হয়তো ভলকানো থেকে লাভাও বের হয়ে যেতে পারে। আমি আমার ডান হাত আগুনের করে নিলাম। অবশ্য দেখতে আগুনের মতো হলেও আগুন না এটা। আমি এবার মাটিতে কম শক্তি দিয়ে একটা ঘুষি দিলাম যেটার কারনে পুরো ফ্লোর সহ চারপাশের দেওয়াল সব মুহুর্তে ভেঙে চুরমার হয়ে গেলো। সাথে আশে পাশে অনেকটা জায়গা নিয়ে চারপাশ থেকে নিচে নেমে গেছে। বলতে গেলে চারপাশ থেকে গোল হয়ে আমি যে জায়গায় ছিলাম তার অনেকটা জায়গা পঞ্চাশ মিটারের মতো জায়গা নিয়ে নিচে নেমে গেছে। আমার আস্তে ঘুষিতে এতোটা প্রেসার হবে সেটা আমি জানতাম না। ঘুষিটা দেওয়ার সাথে সাথে আমি আবারো আমার নর্মাল ফর্মে চলে আসলাম। এবার বেহুস হলাম না। তাই গর্ত থেকে মাটি বেয়ে বেয়ে বের হলাম। উপরে উঠার পর আর নিজেকে কনট্রোলে রাখতে পারলাম না। চোখ বন্ধ হয়ে গেলো এবং আমি নিচে মাটিতে পরে গেলাম। জ্ঞান হারিয়ে আমি স্বপ্নের দেশে চলে গেলাম।

।।।।

।।।

।।

(((চলবে)))

।।

।।।

।।।।

অপেক্ষা করুন পরবর্তী পর্বের জন্য।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.