••••••••° কিং অফ ম্যাজিক °••••••••
✓
✓
✓
✓
✓✓ লেখক নীল আহমেদ
✓
✓
✓
✓
✓✓পর্ব ৩৩✓✓
✓
✓
✓
(গল্পটি কাল্পনিক , বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই)
।
।
।
।
।
বার্ন - বলুন কিং আপনার কথা এবার
কিং - এডোয়ার্ড এর সাথে লড়াই হতে হতে আমার শরীর এর এনার্জি খুব তাড়াতাড়ি শেষ হতে থাকে , যেটার জন্য আমি হেরে যায় , ওর বড়ো আঘাতের ফলে আমি অনেক দূরে দিয়ে পরি , তারপর কিছুদিন পর আমার জ্ঞান ফিরলে আমি নিজেকে ডেথ ফরেস্ট এর মধ্যে পাই । তখন থেকে তোদের খুজে যাচ্ছি , শুনলাম আজ এডওয়ার্ড এর সাথে আবার লড়াই হবে , মিও তৈরি এখন আমার জায়গা নেবার জন্য । তো এবার বল তুই কেনো সেদিন আমাকে আটকে ছিলি হেলি , আমিতো সেই দিনই ওই ড্রিয়েন কে মেরে ফেলতাম ।
হেলি - আমি চাইনি ওকে তোমরা মেরে ফেলো তাই সেদিন মানা করে ছিলাম। কারণ যা ঘটার তো ঘটেই গেছে আর কি হবে । মিল কে তো হারিয়ে ছিলাম কিন্তু নীল কে হারাতে পারতাম না তাই সেদিন চলে গেছিলাম সব ছেড়ে।
কিং - কিন্তু কিসের জন্য এত কিছু যে তোদের অত ভালো সম্পর্ক পর্যন্ত অমন হয়ে যায় ।
আমি - সেটা নিয়ে না বলাই ভালো হবে , ওসব শোনার ইচ্ছে আমার নেই , মা যতই মানা করুক সময় এসে গেছে ওই ড্রিয়েন বাকের , এডোয়ার্ড কে শেষ করে পরের জন ওই ড্রিয়েন বাক মরবে আমার হাতে ।
হেলি - নীল চুপ কর ওটা তোর বাবা ।
আমি - কিসের বাবা , কেও নেই আমার তুমি আর দাদু ছাড়া।
হেলি - ওসব বাদ দে কখন এলি , আই কেমন শুকিয়ে গেছিস খাওয়া দাওয়া করিসনি নাকি ? আর এরা কারা?
আমি - এ আরভিন আর ও জেসি । আমার বন্ধু । ঠিক আছে মা তুমি জেসি কে রাখো আমাদের যেতে হবে।
হেলি - না আগে শুনে যা সব কাহিনী । অনেক লুকিয়ে রেখেছি এবার তোর শোনার সময় হয়ে গেছে । সবাই জানতো লুসিফার আবার জন্ম নেবে , পুরনো বই এর মধ্যেও এসব লেখা ছিল , যেহেতু আমরা সবাই এটা বেশি ভালো করে জানতাম , যে এডোয়ার্ড হচ্ছে এসবের মূলে তবে বেশির ভাগ লোক সেটা জানতো না , তারা জানত এসব লুসিফার এর জন্যই হয়েছে , তবে লুসিফার ভালো ছিল সেটা বলবো না , লুসিফার অনেক খারাপ কাজ করেছে যদিও এডোয়ার্ড এর জন্য তবে লুসিফার এর দোষ ছিল , কিন্তু মানুষ এটা জানতো না যে এডোয়ার্ড কে কোনো এক জায়গায় শীল করে রাখা হয়েছিল , এবং লুসিফার এর জন্ম হতো এডওয়ার্ডের জন্য । মানুষ জানত লুসিফার আবার জন্ম নেবে দিয়ে হয়ত ভালো হতে পারে নয়তো আবারও হত্যালীলা শুরু করবে । এমনি কিছু পরিবার ছিল যারা লুসিফার এর উপর খুবই রাগ ছিল তাদের , তারা লুসিফার জন্ম নেওয়া মাত্রই মারার জন্য উদগ্রীব হয়ে ছিল । আর পুরনো সেই বই এর মধ্যে লেখা ছিল পাঁচ টি বৈশিষ্ট দেখলে বুঝতে পারা যাবে সে লুসিফার জন্ম নিয়েছে ,
প্রথম - জন্মের পাঁচদিন পর যে ছেলের শরীর থেকে কালো ধোঁয়া বের হবে ।
দ্বিতীয় - যেদিন প্রচন্ড পরিমাণ বৃষ্টি হবে , চারিদিকে অন্ধকার ছেয়ে যাবে ।
তৃতীয় - ছেলেটি জন্মের পর একদিন কোনো জ্ঞান থাকবে না এবং বাচ্চাটির চোখ নীল হবে ।
বাকি দুটো লেখা ছিল না কারণ বইটি অনেক পুরনো হওয়ায় সেই পাতা গুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। ওখানে লেখা ছিল পাঁচটি বৈশিষ্ট এর কথা , তাই মানুষ নিজেরাই ভেবে নিয়েছিল যে ওই তিনটে ঘটনা ঘটলেই বাকি দুটো ঘটে যাবে অর্থাৎ এমন কেও যদি জন্মায় যার সাথে এই তিনটি কারণ দেখা যায় তাহলে তাকে মেরে দিতে । ড্রিয়েন দের পরিবার সেই ছিল তেমনি পরিবার যারা লুসিফার কে দেখতে পারতো না , যার ফলে মেলন অর্থাৎ মিল যেদিন জন্মায় ওই রকম দুটি বৈশিষ্ট্য দেখা যায় যার ফলে সেদিন ওরা ভাবে যে বাকি গুলো হোক না হোক এই ছেলেই লুসিফার তাই তাকে মারতে চেয়েছিল এই নিয়ে আমার সাথে অনেক ঝগড়া হয়ে যায় ওদের , যখন ওদের আটকাতে পারবো না বুঝতে পারি তখন যাহোক করে মিল কে এক দাসীর হাতে কিছু সর্ন মুদ্রা দিয়ে বলে আসি একে নিয়ে চলে যেতে । ওই দাসী খুব প্রিয় ছিল আমার তাই সে আমার কথা মতো তাকে নিয়ে চলে গেছিলো যেটার জন্য আমাকে এক বছর তারা একটা কারাগারে রেখেছিল তারপর আস্তে আস্তে সব কিছুই মিটে যায় তারপর নেলসন অর্থাৎ নীল এর জন্ম হয় কিন্তু এবার তিনটে বৈশিষ্ট লক্ষ্য করা যায় তাই এবার আর তারা কোনো রকম ভুল করতে চাইনি তারা আমাকে বেধে রাখে একটা ঘরে আর তোমাকে (নীল) নিয়ে যায় মেরে ফেলার জন্য। তবে ওরা ভুলে গেছিলো আমার কাছেও শক্তি আছে তাই আমি ওই দড়ি ছিঁড়ে যাহোক করে তোমাকে নিয়ে পালিয়ে যায় তারপর আমি জঙ্গলে পৌঁছে যায় সেখানেই আমি বাবা কে পাই এবং সব শুনে আমাদের তার কাছে থাকতে দেই।
আমি - ছাড়বো না ওই লোক কে আমি । যত টা কষ্ট তুমি করেছো তার দ্বিগুণ তাকে আমি দেবো ।
বার্ন - সময় হয়ে গেছে নীল তোমার এখানে না থেকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যাওয়া উচিত ।
কিং - শোনো নীল , তোমাকে কিছু বলার আছে ।
আমি - কিং এর থেকে সব শুনে আমি আর আরভিন চলতে শুরু করলাম যুদ্ধের ময়দানে।
বর্তমান যুদ্ধের ময়দানে ---------
এডোয়ার্ড - কে তুই ? বাচ্চা তোমার এখনো বয়স হয়নি আমার সাথে লড়াই করার ভালই ভালো বলছি,,,, বলার আগেই ছেলেটা কি একটা করলো আমি আবারও দূরে গিয়ে পড়লাম।
আমি - ফালতু বকার সময় নেই । আমি আবারও উইন্ড কমান্ড ব্যবহার করলাম । হাতের চারিপাশে বাতাসের একটা আস্তরণ তৈরি হয় যেটার সাহায্যে আমি সেই বাতাস টা কে নিজের মতো কন্ট্রোল করতে থাকি এবং একের পর এক আঘাত দিতে থাকি । এডোয়ার্ড অনেক ক্লান্ত দেখালেও তার এনার্জি বেড়ে যাবে সেটা আমি জেনে গেছি , তাই সেলফ স্পেস ব্যাবহার করলাম এটার সাহায্যে প্রায় অনেক টা জায়গা জুড়ে একটা অন্য জগৎ তৈরি হলো । এটার কারণ এই যুদ্ধ ক্ষেত্রে এডওয়ার্ডের স্পেশাল টেকনিক ব্যবহার করা ছিল যেটার জন্য সে এখানে থাকা সবার থেকেই অল্প অল্প এনার্জি নিজের মধ্যে নিচ্ছিল সেটা আটকানোর জন্য এটা ব্যবহার করলাম। এতে এডওয়ার্ডের রাগ আরো বেড়ে গেল , শুরু এক মারাত্মক লড়াই।
মিও - এডোয়ার্ড আর নীলের ফাইট দেখছিলাম বাইরে থেকে , ছেলেরা কই দিনে ভালই মেহনত করে আজ এই জায়গায়। তারপর আমিও এডোয়ার্ড এর সেনা দের সাফ করতে লাগলাম । এভাবে অনেক্ষন চলতে লাগলো দেখলাম নীল এখন মার খাচ্ছে তাই ওর কাছে যাচ্ছিলাম কিন্তু সামনে প্রায় ত্রিশ জন সেনা দাড়িয়ে আছে , তাই থার্টি টাইম হান্ড্রেড ড্রাগন পাঞ্চ ব্যবহার করলাম ( একটা ড্রাগন পাঞ্চ ত্রিশ বার এর ব্যবহার একবারেই , এটা অনেক মারাত্মক স্কিল) সামনে কিছু আর নেই , তাই সামনে দিয়ে এগিয়ে গেলাম ।
আমি - অনেক্ষন যাবত মার খাওয়া হচ্ছে তাই নিজের পাওয়ার ইউজ করতে শুরু করলাম । তবে বাইরে এর দিকে নজর পড়তেই দেখলাম এডোয়ার্ড এর এখনো বিশাল সেনা আছে এত জনের সাথে ফাইট এর ফলে আমার বন্ধু দের অনেক এনার্জি নষ্ট হবে এর ফলে ওরা হেরে যেতে পারে তাই সেলফ স্পেস টা কেটে দিয়ে আর্মি অফ ফরেস্ট ব্যবহার করলাম অনেক গাছ তৈরি হলো যেগুলো এডওয়ার্ডের সেনাদের উড়িয়ে দিতে লাগলো ।
মিও - হঠাৎ দেখলাম নীল তার ডোমেইন উড়িয়ে দিল ভাবলাম এতে হয়তো এনার্জি নষ্ট হচ্ছে কিন্তু পরে দেখলাম একটা স্কিল ইউজ করলো যেটা সত্যিই অসাধারণ , অনেক গাছ এর আর্মি একটা যেগুলো এডওয়ার্ডের সেনাদের সাথে যুদ্ধ করতে লাগলো । আমিও শুরু করলাম ।
আমি - এডোয়ার্ড এর উপর আমার তিনটে বেস্ট মুভ ব্যবহার করলাম একসাথে , ফায়ার সোর্ড অ্যাটাক ,
কুইক মুভ আর এয়ার কমান্ড এই গুলোর সাথে এডোয়ার্ড কে ভালো ভাবেই আহত করতে সক্ষম হলাম । তখনি একজন সামনে এলো , এটা সেই ছেলে যার নাম বেনোর্ড।
বেনোর্ড - এবার আমার সাথে লড়াই কর । হাতের মধ্যে ফায়ার সোর্ড বানিয়ে অ্যাটাক করতে গেলাম ।
আমি - একেই আমার রাগ এমনিতেই ছিল এরপর হঠাৎ করে এমন করায় আরো রেগে গেলাম , চারিদিকে কালো ধোঁয়া আবারও বেরোতে শুরু করলো । এতটাই সেটা বেড়ে গেলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য যে আমাদের এরিয়া টা ধ্বংস হয়ে গেলো সাথে বেনোর্ড নামের ছেলেটার শরীর টা কয়েক টুকরো হয়ে ছিটকে পড়লো । ধোঁয়া টা কমে যেতেই আমি সাধারন হয়ে পড়ি , আসে পাশে লক্ষ্য করে দেখি পুরো জায়গা টা একটু গর্ত হয়ে গেছে , এই শক্তি আমাকে কন্ট্রোল করে রাখতে হবে নাহলে পুরো প্ল্যানেট উড়ে যাবে । তবে এখন আমার এনার্জি লেভেল অনেক কমে গেছে শুধু মাত্র ওটা ব্যবহার হয়ে যাওয়াতে । দেখি এডওয়ার্ড ভীষণ রেগে গেছে দিয়ে ,,
এডোয়ার্ড - ছেলেটার উপর ভীষণ রাগ উঠে যায় , তাই আমার স্পেশাল স্কিল, সোর্ড অফ হেল নিয়ে ছেলেটার দিকে এগিয়ে গেলাম । (সোর্ড টা এমন এটা কাওকে কোনো রকম ভাবে আহত করলে সেটা হিল হবে না)
মিও - দেখি এডোয়ার্ড নীলের দিকে তার সোর্ড নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আর নীল মাথা নিচু করে একট জায়গায় বসে আছে , ওর কি এনার্জি শেষ । নীল বলে ওর দিকে এগিয়ে যেতে লাগলাম।
আমি - বুঝতে পারছি এডওয়ার্ড এর এই সোর্ড যা টা সোর্ড না এতে হয়তো মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে , এডোয়ার্ড কাছে এসে একটা স্লাইস দেই সেই সময় আমি হ্যান্ড অফ থান্ডার ব্যবহার করি , একটা বড় হাত এডোয়ার্ড এর সেই অ্যাটাক আটকে দেয় এবং এডোয়ার্ড কে দূরে ফেলে দেই। আমি প্রচুর পরিমাণে হাফাতে লাগলাম , এনার্জি প্রায় শেষ এভাবে বেশিক্ষণ টিকতে পারবো না।
আরভিন - আমি ওয়াটার ডোমেইন করে এবং বাকি স্কিল দিয়ে সেনাদের মারতে লাগলাম । বাকিরাও ভালই লড়াই করে যাচ্ছে । এভাবে প্রায় আরো রাত হতে চললো , আমাদের সবাই ভীষণ পরিমাণে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে কেও বসে পড়েছে কেও শুয়ে পড়েছে । আমি এইদিকে এখনো অনেক সেনাদের সাথে লড়াই করছি । ওদিকে যারা শুয়ে পড়েছে ওদের দিকে প্রায় একশো সেনা গেছে ওদের মারতে।
নাঈম - আমি আর হ্যারি দুজনে আমাদের সামনের সেনাদের হারিয়ে ফেলি তারপর দেখি ওদিকে এরিয়েল দের উপর অ্যাটাক করতে অনেক সেনা যাচ্ছে আমরা দুজনে তাদের শেষ করে ফেলি। আমরা বসে পরি আর বেশি সেনা নেই যা আছে আরভিন এর সামনে । প্রায় দুশোর মত সেনা । ওর সাহায্য তো করতে যেতে মন যাচ্ছে কিন্তু শরীর আর টিকতে পারছে না ।
মুন - অনেক্ষন রেস্ট নিচ্ছি তখন দেখি ঐ ছেলে একাই লড়ে যাচ্ছে তাই আমিও গিয়ে ওর সাথে থাকি , দুজনে মিলে টিম বানিয়ে সবাই কে শেষ করে ফেলি । আমরা সবাই ক্লান্ত তাই বসে পরি । তখনি ,,,
রবার্ট - তোমরা রেস্ট করো আমরা মিও দের সাহায্য করতে যাচ্ছি তোমাদের আর করার মতো কিছু নেই । বলেই ওদিকে যেতে লাগলাম,
মিও - কয়েক এজেন্ট ও থার্ড ইয়ারে এর স্টুডেন্ট দের এদিকে আসতে দেখে মাইন্ড কানেকশন করে বলে দিলাম তোমাদের আসার দরকার নেই , রেস্ট নাও আমরা সামলে নিচ্ছি ।
নীলি - নীল আর ম্যামের জন্য চিন্তা হচ্ছিল এডিওয়ার্ড বাদে ওর সব সেনাদের আমরা শেষ করে ফেললেও এডোয়ার্ড এর সাথে নীল আর ম্যাম এখনো লড়াই করে যাচ্ছে । আমাদের বেশির ভাগ সেনা ও বাকি রা সব শুয়ে পড়েছে আর আমরা কয়েক জন বসে আছি । আরভিন অনেক সময় ধরে লড়ায়ে থাকার ফলে সে শুয়ে পড়েছে তখনি একদল কালো হুডি পড়া ব্যক্তি আমাদের দিকে আক্রমণ করে আমরা যেহেতু সবাই রেস্ট নিচ্ছিলাম আর এটা আচমকা হওয়ার ফলে আমাদের করার মত কিছুই নেই তখনি একটা ব্লাস্ট হয় , কিছু ওই হুডি পড়া ব্যক্তি মারা যায় আর কিছু জন দাড়িয়ে পরে তখনি রাইজিন নামের ওই ব্যক্তি আসে এবং ওদের সাথে লড়াই করতে থাকে ।
রাইজিন - মিও ঠিকই বলেছিল এদের বিশ্বাস নেই , একজন কে লুকিয়ে সব দেখতে হবে , তাই সে আমাকে লুকিয়ে সব পর্যবেক্ষণ করতে বলে ছিল আমি যখন দেখলাম হঠাৎ একদল হামলা করে তাই আমি আটকে ফেলি এবং লড়াই শুরু করি । ডার্ক লাইটনিঙ , ডার্ক বল, আমার আরো বেশ কিছু স্পেশাল স্কিল দিয়ে বাকি দের মেরে ফেলি ।
মিও - নীল এডোয়ার্ড এর আর সাথে কেও নেই , এবার ওকে হারানোর দরকার , আমরা আমাদের বেস্ট দিয়ে ওকে শেষ করে ফেলি ।
আমি - হুম , এতক্ষণ তুমি এডোয়ার্ড কে সামলে আমাকে অনেক সময় দিয়েছো আমার এনার্জি অনেক ফিরে এসেছে আমি লড়াই করতে প্রস্তুত ।
রাইজিন - তবে এবার আমিও আছি তোমাদের সাথে ।
মিও - মানা করলেও জানি যাবে না। তাছাড়া তোমাকে মানা করার মতো কিছু নেই তুমি যথেষ্ট শক্তিশালী। চলো তিনজনের কাছে ওই এডোয়ার্ড টিকতে পারবে না।
এডওয়ার্ড - আমার সকল সেনা শেষ , এখন আমার সামনে তিনজন আছে এরা যথেষ্ট শক্তিশালী, মিও তো ভয়ংকর একজন সাথে এই ছেলে টাও কম না আর নতুন এই ব্যক্তি এর সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই তাই আমাকে আমার পুরো শক্তি দিয়ে লড়াই করতে হবে , সামোনিঙ স্কিল , আগুরো ড্রাগন । এটা আমার পার্টনার ।
আমি - একটা বিশাল ড্রাগন এলো যেটা অনেক বড় সেটা আর এডওয়ার্ড আমাদের উপর হামলা শুরু করলো,,,,,
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
চলবে,,,,,,,,
((গল্পের শেষ সময়ে চলে এসেছি । আর হয়তো একটা কিংবা দুটো পর্ব হবে , তবে এবার একটু দেরি হবে পর্ব দিতে ।))
।
।
>