পার্টঃ০৪
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী(পিচ্চি)
।।।।।
।।।।।
।।।।।
..
--দেখ মিমি এটা কিন্তু বেশী হয়ে যাচ্ছে সর তো আমার সামনে থেকে।(আমি)
।।।
।।।
চলে আসলাম ওর সামনে থেকে।ওর চোখের দিকে তাকালেই মায়ায় পরে যায়।।।ভালো তো আমার ও বাসতে মন চাই ওকে খুব।কিন্তু ও যে এখনো বাচ্চা মেয়ে।আর ওর সাথে বিয়ে হয়েছে আমার বন্ধুরা জানতে পারলে আমি শেষ।আমাকে তো সব সময় পচাতেই থাকবে ওর।।।।।।
।।।।
।।।।
দেখতে দেখতে দিন কাটতে লাগলো।।।আমার ভর্তি পরীক্ষা ও শেষ হয়ে গেলো।এতো ভালো রিসাল্ট করলাম।।।।কলেজ ও ভালো।।কিন্তু সমস্যা পরলো মিমির স্কুলের সামনেই আমার কলেজ।।যখন কলেজে যাবো ওকে নিয়ে যেতে হবে আর কলেজ থেকে ফিরার সময় বাসায় নিয়ে আসতে হবে।ভালো কি আর লাগে।।।সব বন্ধু বান্ধব অন্য সব কলেজে আর আমি একা।।।।থাক নতুন বন্ধু হতে সময় লাগবে না।।।।কেউ জানলে হলো আমি পুলিশের ছেলে এমনিতেই কথা বলবে আমার সাথে।
।।।
।।।
আজকে কলেজের প্রথম দিন ঘুমাচ্ছিলাম।।।।এখনো মিমি আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করে।কিন্তু আমি স্বাধে কি বুঝি।আজকে তারাতারি উঠে গেলাম।।।দেখি বিছানাতে ঘুমিয়ে আছে মিমি।।।।কতগুলো চুল ওর মুখের সামনে চলে আসছে।সোফা থেকে উঠে ওর কাছে গেলাম।।হাত দিয়ে চুল গুলো সরিয়ে দিলাম।হালকা নরে উঠলো মিমি।।।আর থাকলাম না ওর পাশে।এমনিতেই যে মায়া ভরা মুখ।যদি বেশীক্ষন দেখি তাহলে আর উঠতে মন চাবে না।
।।।
।।।
ফ্রেস হয়ে ছাদ থেকে ঘুরে আসলাম।ছাদ থেকে রুমে আসলাম।দেখি মিমি ঘুম থেকে উঠেছে।চোখ ডলতে ডলতে বললো আমাকে,
.
--বাব্বা আজকে তো দেখি তারাতারি উঠে গেছো।ডাকতেও হলো না।।।আমার আগেই উঠে গেছো।(মিমি)
.
--হুমমম আজকে উঠে গেছি তারাতারি।(আমি)
.
--একটা পাপ্পি দিবা।(মিমি)
.
--কি বললি।(আমি)
.
--একটা পাপ্পি চেয়েছি।(মিমি)
.
--মাইর দিবো খাবি।(আমি)
.
--এমন করো কেনো এক সময় তো দিবাই তাই না।এখন একটা দিয়ে রাখো পরে একটা কম দিলেও হবে।(মিমি)
.
--মাইর এখন একটা দি।।।পরে গুনে একটা কম দিবানি।।।।।যা উঠ।।।মাথায় শুধু হাবিজাবি ঘুরে।।।।স্কুলে যেতে চাইলে তারাতারি রেডি হয়ে নে।।।নাহলে তোকে রেখেই চলে যাবো।(আমি)
.
--হুমমম হচ্ছি হচ্ছি।।।।মনে হয় এই জীবনে আমার স্বপ্নগুলো পূরন হবে না।।।।হবে না কেনো হওয়ায়ই ছারবো আমি।(মিমি)
.
--আবার ও।গেলি না।(আমি)
.
--যাচ্ছি বল্লামই তো।(মিমি)
।।।।
।।।।
আমি রেডি হয়ে নিলাম।
.
--যাও এখন বের হও।(মিমি)
.
--আমার রুম থেকে আমি বের হবো কেনো।(আমি)
.
--ওকে তাহলে থাকো আমি কি মানা করছি তো আমার স্বামী তাই না।তুমি দেখলে তো সমস্যা নাই।(মিমি আমার একেবারে সামনে দারিয়ে)
.
--কি দেখবো।।।।আর কথায় কথায় আমার চোখের দিকে এভাবে কেনো তাকাস।।।।(আমি)
.
--আমার ইচ্ছা আমি তাকাবো।।।।আর ড্রেস চেন্জ করবো থাকলে থাকতে পারো।(মিমি)
.
--.....(আমি কথা না বলে বের হয়ে যাচ্ছি)
.
--কি হলো তোমার রুম তুমি কেনো যাচ্ছো।(মিমি হেসে বললো)
.
--ফাজলামি করা হচ্ছে।তোকে কিছু বলতেও পারি না আবার সইতেও পারি না।।।কি যে করবো আমি।(আমি)
.
--আমাকে ভালোবাসো তাতেই তো হয়।(মিমি)
.
--এই একটা কথা ছাড়া কি আর কিছু বলতে পারোস না।আমরা ভাই বোন হয়ে তো থাকতে পারি আগের মতোই এতে সমস্যা কোথায়।(আমি)
.
--আমি পারবো না তোমার বোন হয়ে থাকতে।।।।আমার বিয়ে হয়েছে তোমার সাথে।।।যদি বিয়ে না হতো তাহলে হয়তো এখন ভাইয়াই থাকতা।।।।কিন্তু এখন তুমি আমার স্বামী।(মিমি)
.
--যাইহোক আমি....
.
--আমাকে ভালোবাসলে তোমার সমস্যাটা কোথায় বলো তো।।।।বউ হিসাবে তো তোমার সবার কাছে পরিচয় করিয়ে দিতে মন চাই না তাই না।তাহলে গার্লফ্রেন্ড হিসাবে পরিচয় করিয়ে দাও না।।।।আমি শুধু তোমার থেকে একটু ভালোবাসা পেতে চাই সেটা তুমি বউ হিসাবেও দিতে পারো আবার গার্লফ্রেন্ড হিসাবেও দিতে পারো।।।।(মিমি)
.
--এতো কথা কি ঔ apps গুলো থেকে শিখছোস।(আমি)
.
--সেগুলো থেকে শিখতে যাবো কেনো।(মিমি)
.
--তাহলে বাচ্চা মেয়ের মুখে এসব কথা শুনছি তো।।।।বিশ্বাসই হচ্ছে না এসব নিজে থেকে বলছিস।।।কিন্তু কোনো লাভই হবে না।।।।চুপ চাপ রেডি হয়ে নে।দেরী হয়ে যাচ্ছে।(আমি)
।।।।
।।।।
ওর চোখ দিয়ে এবার পানি বের হচ্ছে।।।কখনো কান্না করতে দেখি নি ওকে।।।কিন্তু আজকে প্রথম বার ওর চোখে পানি দেখলাম।।আমার বুকেও কষ্ট লাগছে।।।আসলে তেমন কোনো কোনো ব্যাপারই না।।
।
বাচ্চা একটা মেয়ের সাথে রিলেশন করার ইচ্ছা ছিলো আমার।।।।বাচ্চা মানে ৯-১০ এ পড়ে এমন একটা মেয়ে হবে।বিয়েটা আমি সেই প্রথম দিন থেকেই মেনে নিয়েছি।আমি তো আমার নিজের জীবনের থেকেও বেশী ভালোবাসি মিমিকে।।।।।।কারন ও আমার বউ।।
।
একটু নাটক করছি।কারন ৫ দিন পর ওর জন্মদিন।।।ওর জীবনের সব থেকে বড় গিফট ও এই জন্মদিনে পাবে।আপনারা আবার কেউ ওকে বলে দিয়েন না।
।।।।।
।।।।।
নিচে আসলাম নাস্তা করলাম।।।মিমি কোনো কথা বলছে না।।।দেখলাম চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে।হয়তো কান্না করতে গিয়ে ও কান্না করতে পারে নি মন খুলে।।ওকে দেখে আমার নিজেরই খুব খারাপ লাগছে।কত দিন এভাবে আমাকে মানানোর চেষ্টা করবে মেয়েটা।আজকে হয়তো ওর সব আত্মবিশ্বাস শেষ হয়ে গেছে।।
।
আজকে ভাবলাম বাইকে যাবো না।।।।রিক্সা ডাক দিলাম।।।দুজনে বসে ওর স্কুলের সামনে দারালাম।।।।আজকে মিমি একবারও পিছনে তাকালো না।।।আমি শুধু ওর দিকেই তাকিয়ে ছিলাম।।।এমনি সময় আমি না যাওয়া পর্যন্ত তাকিয়ে থাকতো।কিন্তু আজ একবার ও তাকালো না আমার দিকে।।।কি হলো কিছুই বুঝলাম না।হয়তো রাগ করেছে।
।।।
।।।
কলেজে ঢুকলাম নিজের মনটা খারাপ করে।।।আজকে প্রথম দিন কাউকেই চিনি না।।।।মনটা একটু ভালো করার চেষ্টা করলাম।ক্লাস হবে না আজকে।।।নবীন বরন এর অনুষ্ঠান আমাদের আজকে।।।আমার লোকজনের কোলাহল বেশী ভালো লাগে না তাই চলে গেলাম পুকুর পাড়ে।কানে হেডফোন দিয়ে গান শুনতে লাগলাম আর সাথে গেইম খেলতে লাগলাম।।
।
গেইমের উপরে বেশী নজর থাকায় আমি দেখতেই পেলাম না আমার সামনে দুইটা মেয়ে আসতে ছিলো।
.
--এখানে একা একা বসে কি করছেন।(মেয়ে)
.
--.....(আমি শুনতেই পেলাম না)
.
--কিরে দোস্ত তোর ডাক শুনতে পেলো না।।।(আরেকটা মেয়ে)
.
--ভাব দেখাচ্ছে।আমি জানি কিভাবে ভাব ছোটাতে হয়।(মেয়ে)
.
--ছেলেটা কিন্তু সেই কিউট।।।দোস্ত জিজ্ঞাসা করতো নতুন নাকি।(আরেকটা মেয়ে)
.
--চুপ নজর দিবি না।।।।ওর উপর আমি ৬ মাস আগে থেকে ক্রাশ খেয়েছি।।এখন যখন ও আমাদের কলেজেই তখন ও শুধু আমার।(মেয়ে)
.
--কি এইটা কিন্তু ঠিক না।।।(পাশের মেয়েটা)
.
--ঠিক।।।ঔ যা তিথি তোকে ডাকছে।।আমি ওর সাথে একটু কথা বলি।(মেয়ে)
।।।।
আরেকটা মেয়ে যেটা ছিলো সে চলে গেলো একটু রাগ করে।।।আর মেয়েটা এসে আমার পাশে আসতে আসতে বললো।।।গানের পুরো সাউন্ড থাকায় আমি কি বললো কিছুই সুনতে পাই নি।।।আমার পাশে মেয়েটার বসার পর আমি কান থেকে হেডফোন বের করলাম,
.
--কি ব্যাপার এভাবে আমার পাশে বসলেন কেনো?(আমি)
.
--দেখলাম আপনি একা বসে আছেন।।।আমি ও একা।আমার আবার একা একা ভালো লাগে না।তাই আপনার পাশে এসে বসলাম সময় কাটানোর জন্য।(মেয়েটা)
.
--ওওওও।।।।বসে থাকেন তাহলে।(আমি গানো আবার হেডফোন দিয়ে গান চালাতে যাবো)
.
--আরে আজব মানুষ তো আপনি।।।আপনার কাছে এতো সুন্দর একটা মেয়ে বসে আছে আর আপনি মোবাইল নিয়ে পরে আছেন।(মেয়েটা)
.
--সরি আপু চান্জ মেরে লাভ হবে না।আমি বিবাহিত।(আমি)
.
--চান্জ মারতে যাবো কেনো।আর শুনুন বিবাহিত ছেলেরা কখনো বলে না যে তারা বিবাহিত।আর বিশেষ করে সুন্দরী কোনো মেয়ের সামনে তো বলেই না।আপনি যখন বললেন আপনি বিবাহিত হতে পারে আপনি মেয়ে দেখে ভয় পান নাহলে রিলেশনে ভয় পান।।।(মেয়েটা)
.
--।।।।
।।।।
কিছু না বলে উঠে আসলাম।।।মেয়েরা কি এক লাইন বেশীই বুঝে সব সময়।।।হয়তো বেশীই বুঝে নাহলে কি আমি বলার পরও অন্য কিছু ভাবতে পারে।
.
--আরে কি হলো উঠে যাচ্ছেন কেনো।(মেয়েটা আমার পাশে হাটতে হাটতে বললো)
.
--দেখুন ফ্রেন্ডশীপ করতে আসলে করতে পারেন।আমি খুব ভালো বন্ধু হবো।অন্য কিছু হলে সম্ভব না আমার পক্ষে।(আমি)
.
--ফ্রেন্ডশীপ।।।।ওকে আমি রাজি।।।তাহলে আমরা এখন থেকে ফ্রেন্ড।(মেয়েটা)
.
--হুমমম।আমি....
.
--হুমমম জানি হৃদয় বাপ্পী।বাসা বেলতলার মোড়ের পাশের বড় বাড়িটা।আরো অনেক কিছুই জানি।।।আর আমি সমাপ্তি বিনতে আশরাফ।(মেয়েটা)
.
--এতো বড় নাম?(আমি)
.
--হ্যা তবে সবাই আদর করে বাবু বলে।(সমাপ্তি)
--না সমাপ্তিই ঠিক আছে।বাবু নামটা অন্য রকম।তো আমরা যখন ফ্রেন্ডস।তাহলে তো তুই করে বলায় যায়।(আমি)
.
--না না।আমাকে তুমি করেই বলবা।।।আমার প্রথম ছেলে বন্ধু তুমি তো তাই তুই বলতে কেমন জেনো লাগবে।(সমাপ্তি)
.
--ওকে সমস্যা নাই কোনো তুমি করেই বলবো।।।(আমি)
.
--চলো এবার নাহয় একটু বসতে পারি।গল্প করলাম একটু।(সমাপ্তি)
.
--না আজ আর গল্প করার সময় হবে না।।।এখন প্রিন্সিপালের সাথে একটু কথা বলে একটা কাজে যেতে হবে।যখন আমরা ফ্রেন্ড হয়েছিই তাহলে কথা তো হবেই।(আমি)
.
--ওকে শুনলাম কালকে কলেজে ক্লাস হবে।তাহলে কালকে আসবো কলেজে আসবা কিন্তু।(সমাপ্তি)
.
--হুমমম আসবো।(আমি)
।।।
।।।
আমি প্রিন্সিপালের সাথে একটু কথা বলে চলে গেলাম এক বন্ধুর সাথে ঘুরতে বাইকে করে।।।আর এদিকে
.
--ঔ বাবু ছেলেটা কে ছিলো রে।।।।জেরিনকে এভাবে পাঠিয়ে দিলি।।।ও বললো তোর নাকি ভালো লেগেছে ছেলেটাকে।(তিথি)
.
--আরে তেমন কোনো ব্যাপার না।(সমাপ্তি)
.
--তেমন কোনো ব্যাপার না মানে তোর মুখ দেখেই মনে হচ্ছে কোনো ব্যাপার তো আছেই বললে বল নাহলে আমরা যাচ্ছি।(নিশি)
.
--আরে দোস্ত রাগিস না তো তোরা।।।।ওকে আমি দেখেছিলাম ২ বছর আগে দোস্ত।।ঢাকা থেকে একবার বেরাতে গিয়েছিলাম ওদের বাসায়।।।।(সমাপ্তি)
.
--তাহলে চিনতে পারছে তোকে।(জেরিন)
.
--আরে না ওর সাথে আমার দেখা হয় নি।।।ও তো দাদা বাসায় বেরাইতে গিয়েছিলো।।।।ওর রুমেই ছিলাম আমি তিনদিন।।।।ওর ছবি দেখেছিলাম তো তখন।(সমাপ্তি)
.
--কি হয় রে তোর দোস্ত।(তিথি)
.
--আবার আব্বুর বেস্ট ফ্রেন্ড এর ছেলে।(সমাপ্তি)
.
--তাহলে তো কোনো কথায় নাই।।।।দোস্ত পটিয়ে ফেলা।।।(নিশি)
.
--আরে শোন না।।।।ওদের বাসা থেকে যখন বাসায় ফিরলাম সেদিন আম্মু বললো কি জানোস।(সমাপ্তি)
.
--কি বলছে আন্টি।(তিথি)
.
--বলছে ওর সাথে নাকি আমার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে।(সমাপ্তি)
.
--কি দোস্ত।।।।তাহলে তো সব হয়েই গেলো।।।।ও কি জানে।(জেরিন)
.
--হয়তো আমাকেই দেখে নি এখনো তাহলে কি করে দেখবে।(সমাপ্তি)
.
--দুর তোর দ্বারা কোনো কাজই হবে না।।।।তা কি বললি ওর সাথে।(নিশি)
.
--ফ্রেন্ড শীপ করলাম।(সমাপ্তি)
.
--সারা জীবন ফ্রেন্ডই হয়ে থেকো।।।।আর কিছু করতে পারবা না।(নিশি)
.
--আরে দোস্ত চিন্তা করিস না।বিয়ে যখন ঠিকই তখন চিন্তা নিস না।।।ও তোরই হবে।(তিথি)
.
--দোয়া করিস তোরা।।।এই দুই বছরে যে কত স্বপ্ন দেখেছি ওকে নিয়ে।।।সব স্বপ্ন পূরন করতে চাই ওকে নিয়ে।।।(সমাপ্তি)
.
--দোস্ত যদি ওর গার্লফ্রেন্ড থাকে।(নিশি)
.
--ওর সাথে কথা তো বলেছি।।।মনে হলো মেয়েদের থেকে একটু দূরেই থাকে।।।আমার থেকে বাচার জন্য আমাকে বলেছে ওর বিয়ে হয়ে গেছে।মনে হয় অনেক ভয় পাই মেয়েদের।একদম আমার মন মতো।।।(সমাপ্তি)
.
--ইস দোস্ত আমার দুলাভাই পেয়ে গেছে।তা ট্রিট দিবি কবে।(জেরিন)
.
--ট্রিট তো দিবোই।আর ওর কোনো গার্লফ্রেন্ড থাকলে ব্রেকআপ করিয়ে দিবো।।।।ও তো শুধু আমার।।(সমাপ্তি)
.
--একি ভালোবাসা রে।(তিথি)
.
--আমি ওকে আমার পরিচয় দিতে চাই না।।।এভাবেই ওর সাথে প্রেম করতে চাই।তোরা হেল্প করবি না?(সমাপ্তি)
.
--হ্যা করবো না কেনো।।।বন্ধুর জন্য তো জান ও হাজির আছে।(নিশি)..
।।।।।
।।।।
।।।
।।
।
(((((চলবে)))))
।
।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষায় থাকুন ৫ম পার্টের জন্য।।।