ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর জন্য। Contact Us Welcome!

জলপরীর প্রেমে ২ পর্বঃ ২২

Bangla Dub Novels

 


#জলপরীর_প্রেমে#

#সিজন_2#

পার্টঃ২২

লেখকঃহৃদয় বাপ্পী 

।।।।।

।।।।।

।।।।।

পুরো ফ্রি ফায়ার গেমের লেজেন্ডারি কাটানার মতো মনে হচ্ছিলো আমার তলোয়ারটাকে। নামটা খারাপ না একটাকে এতো বড় করে তলোয়ার না বলে কাটানা বললেই হয়। আমি তলোয়ারটা দিয়ে জোরে সামনের দিকে আঘাত করলাম সাথে সাথেই বিশাল বড় একটা লাল তরঙ্গ সামনের দিকে গেলো। দেখতে অনেকটা আগুনের ফুলকির মতো মনে হচ্ছিলো। আমি সামনের দিকে তলোয়ারটা চালানোর ফলে সেটা আমাকে বিপরীতমুখী একটা বল প্রয়োগ করলো। সেই বলের কারনে আমি পিছনে কয়েক হাত যাওয়ার পরে নিচে পরে গেলাম। আর সামনে আমি এটার ভয়াবহতা খেয়াল করলাম। সামনের পাথরের তৈরী দেওয়াল ছিলো বিশাল বিশাল। সেগুলো নিমিষেই ধ্বংস হয়ে গেলো। আমি তাকানো ছাড়া আর কিছুই করলাম না। পাশের দেওয়াল ভেঙে গিয়ে অনেক ফাকা একটা জায়গা হয়ে গেছে। ভাবতেছি এখানে একটা ফুটবল খেলা রাখলে মন্দ হয় না। সবার দৌড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত একটা জায়গা হয়েছে। আমি আর বসে না থেকে আবার উঠে আবারো জোড়ে সামনের দিকে আঘাত করলাম তলোয়ার দিয়ে। এবারো ভয়ানক ধ্বংস হলো কিন্তু আমাকে যে ফেলে দিচ্ছে সেটা ভালো লাগছে না।

.

অনেকদিনই তো হলো তলোয়ার ব্যবহার করা হয় না। আজকে একটু খেলা করা যাক। আমি আমার জানা তলোয়ারের কৌশল গুলো আবার করতে লাগলাম। সামনে থেকে ঘুরিয়ে পিছনে কিভাবে মারতে হয়, পিছে থেকে সামনে কিভাবে মারতে হয় সবই আমি ট্রাই করলাম। মজা পেলাম অনেকদিন পর। হঠাৎ বিষয়টা সিরিয়াস হয়ে গেলো। আমি লাফিয়ে লাফিয়ে তলোয়ার নিয়ে তলোয়ার বাজি করতে ছিলাম একা একাই। হঠাৎ তলোয়ার লাল হয়ে গেলো সেটা খেয়াল করি নি। আর আমার প্রত্যেকটা তলোয়ারের পদক্ষেপেই একটা করে তলোয়ার থেকে তরঙ্গের মতো কিছু বের হচ্ছিলো। যেটা আশে পাশের সব কিছু ধ্বংস করছিলো। আমি বুঝতে পেরে থেমে গেলাম।

দেখলাম সিগমা বড় সড় একটা ঢাল বানিয়ে নিচে শুয়ে আছে কান বন্ধ করে। আমি ওর দিকে তাকিয়ে একটু হাসলাম। অনেক ক্ষমতাসারী এই তলোয়ার সেটা তো আগেই বুঝতে পেরেছি। কিন্তু এটাকে যেভাবেই হোক আমাকে কন্ট্রোল করতেই হবে।

আচ্ছা তলোয়ারটা দিয়ে যদি ট্রিশুলটাই বড় সড় একটা আঘাত করি তাহলে ভেঙে যাবে কোনটা? এই জিনিসটা একটু চেষ্টা করে দেখার দরকার। আমি ট্রিশুলটা বের করলাম তারপর সেটাকে হাতে নিয়ে তলোয়ারটাকে ফেলে দিলাম। তারপর ট্রিশুল দিয়ে একটা এনার্জি বল বানিয়ে তলোয়ারের উপরে মারলাম। বিশাল ধামাকা হয়ে গেলো। আশে পাশে ধোয়ায় ভরে গেছে। আমি শুধু তাকিয়ে আছি সেদিকে। জিনিসটা আসলেই খুব ভয়াবহ ছিলো। কিন্তু তলোয়ারের কিছুই হলো না। এবার ট্রিশুলটা ফেলে তলোয়ার দিয়ে আঘাত করলাম। তলোয়ার দিয়ে আর তরঙ্গ বের করলাম না। তলোয়ার দিয়ে এবার আমি কোপ দিলাম সোজা ট্রিশুলের মাঝে। প্রচন্ড জোরে আওয়াজ হলো। বিদ্যুৎ এর ঝটকা উপন্ন হলো। কিন্তু কোনোটার কিছুই হলো না। আমি অবাক হয়ে গেলাম দুটোর কোনোটাই কোনোটার থেকে কম না। তাহলে বর্তমানে ট্রিশুলটা ভেঙে গেলো কিভাবে? আর বইয়েই আমি কেনো লেখবো তলোয়ারটা নিয়ে যেতে এখান থেকে? এই রহস্য আমার মাথায় ঢুকছে না। অনেক ভেবেও কোনো কুল পেলাম না। অবশেষে সিগমাকে বল্লাম

.

--চলুন সিগমা আপাতোতো এখান থেকে গিয়ে আমরা ঔ গুহাটা খুজে বের করি।(আমি)

.

--হ্যা চলুন।(সিগমা)

.।।।।

।।।।।

আমি আর সিগমা সেখান থেকে বিদায় নিলাম। এক একটা গর্ত আমার দেখতে লাগলাম। কিন্তু কোনো কিছুরই হদিস পেলাম না। হাতে ট্রিশুল কাজ করছে এনার্জি বাল্বের। আর সিগমা তো আছেই হাঙর হয়ে। দুটোই বেশ কাজে দিচ্ছিলো। কিন্তু এখানে ৫০ হাজারেরও বেশী গর্ত আছে। এই গর্ত গুলো পর্যবেক্ষন করতে করতে আমাদের পুরো জীবন চলে যাবে। তাউ ব্লাক ম্যাজিক বলতে কথা। আমরা দুইদিন যাবৎ খুজতে লাগলাম আমাদের কাঙ্কিত গুহাটা। কিন্তু ইতিমধ্যে দুই হাজারের বেশী গর্ত আমাদের চেক করা হয়ে গেছে।

.

--মহারাজ আমার মনে হচ্ছে ঔ রাজা আমাদের বোকা বানিয়েছে। সে তো বলেছে আমরা এখানে পেতে পারি। এটা তো বলে নাই এখানেই পাবো।(সিগমা)

.

--হ্যা সিগমা আপনি ঠিকই বলেছেন। আমার তখন উত্তেজিত অবস্থায় সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হয় নাই। অনেক বড় ভুল করে ফেলছি মনে হচ্ছে আমি। শুধু শুধু দুইদিন এভাবে নষ্ট করলাম।(আমি)

.

--হ্যা মহারাজ চলুন ফিরে যায়।(সিগমা)

.

--হ্যা চলেন।(আমি)

।।।।

।।।।

আমি আর সিগমা ফেরত যাচ্ছিলাম। আসলেই এখানে এভাবে খোজার কোনো মানেই হয় না। আমরা শুধু শুধু সময় নষ্ট করছি এখানে। এখানে সময় নষ্ট করার কোনো মানেই হয় না। আমি রাজা হয়েও রাজার মতো ব্যবহার যে করতে পারি না এটার জন্য এখন আমার আফসোস হচ্ছে। আসলেই এতো রাজ্যের রাজা হলে রাজাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। আমি যদি এখন রাজা না হয়ে আমার পরিবার নিয়েই থাকতে পারতাম আর এসব কিছু কিছু ক্ষমতা যদি আমার কাছে থাকতো তাহলে ভালোই হতো। সেটা হয়তো এখন আর সম্ভব নয়। কিন্তু এটা আমাকে সম্ভব করতেই হবে। বর্তমান সময়ে আমি দেখেছি রাজ্যের অবস্থা। আর আমি কাউকে না বলেই এখানে আসছি। এই সময়ে তারা নিশ্চয় ভেবে নিয়েছে আমি মারা গিয়েছি। এই সময়েই আমি বুঝতে পারবো কারা কারা আমার বিরুদ্ধে। এমনিতেও আমি যদি ফেরত যায় তাহলে আমার পুরো সেনার অর্ধেক আমি নিজেই শেষ করে দিবো। সব সেনাপতির সার্থপরতা আমি দেখেছি। এখন কারো উপরেই আমি বিশ্বাস করতে পারতেছি না। আসলেই এতো গুলো বিশ্বাসঘাতকটা হলো আমার সাথে আমি কিভাবে তাদেরকে বিশ্বাস করি। কিন্তু একটা জিনিস দেখেছি সব ক্ষেত্রে জ্বীনরাই বিশ্বাস ভেঙেছে আমার।

তাই তো এবার আমি মানুষের উপরে বিশ্বাস করেছি। আদৌও কি সে বিশ্বাস সিগমা রাখবে কিনা আমি জানি না। তবে আমার আস্থা ও আমার আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকা করবে না। আমরা দুজনে পানির উপরে উঠলাম। একটু আগেই আমি আর সিগমা পিরানা মাছের কাবাব খেয়ে আসছি সেই নির্জন বট গাছের নিচে বসে। মসলা ছাড়া মাছের কাবাবটা বেমানান হয়ে গেছে। লবনের অভাবটা সমুদ্রের পানিই পূরন করেছে। আমি আর সিগমা রাজ্যের দিকে হাটতে লাগলাম। কিছুদূর হাটার পর সিগমা একটা সাদা ঘোড়া হয়ে গেলো। একদম সাদা টকটকে ঘোড়া এই প্রথম আমি দেখলাম। আচ্ছা ওর কাছে তো সাদা জাদু তাই ও সব সাদা প্রানীতে রূপ নিতে পারে। হিগমার কাছে তো লাল জাদু তাহলে কি ও লাল প্রানী হবে। বিষয়টা দেখার প্রয়োজন তো। আমরা দুজনে রাজ্যের দিকে পাড়ি দিলাম। এসব আজেবাজে কথাতে কান দেওয়া যাবে না। রাজ্যে ফিরে ঔ জলপুরীর বাসীদের আটক করতে হবে। নাহলে ওরা মুখ খুলবে না আমি বুঝতে পারছি। একটু কড়া তো হতে হবে যেহেতু আমি রাজা। আমরা রাজ্যে পৌছে গেলাম। বিশাল গেইটের কাছে এসেই দেখতে পেলাম এখানে কাঠের বিশাল দরজা ছিলো।

কিন্তু দরজাটা ভেঙে পরে আছে। সামনেই আমি লাশ দেখতে পাচ্ছি অনেকের। বিষয়টা দেখেই বুঝতে পারলাম এখানে যুদ্ধ হয়েছে। ভিতরের বাড়ি ঘড়ে আগুন জ্বলতেছে। কোন রাজ্য এভাবে হামলা করেছে বুঝতে পারছিলাম না। তবে যেটা দেখলাম কয়েকজন আকাশপুরীর সেনারা নিহত হয়ে পরে আছে। তাদের ডানা দেখে আমি বুঝতে পারলাম যে এটা তারা। আমার বুঝে নিতে সমস্যা হলো না যে কারা হামলা করেছিলো এখানে। 

আমি আর সিগমা ভিতরে ঢুকতে যাবো এমন সময় পাশ থেকে ৫০ জনের মতো ডানা ওয়ালা আকাশপুরীর সেনা এসে আমাদের ঘিরে ধরলো। আমি তাদের দেখে আমার ট্রিশুলটা বের করবো তার আগেই তাদের একজন আমার আর সিগমার উপরে একটা জাল ফেললো। আবারো জালে আটকে আমাকে কাবু করে দিলো। জালের মাঝে ইলেকট্রিক ছিলো। যেটার দরুন আমি শক খেয়ে বেহুস হয়ে গেলাম। তারপরে কি হলো আমি বুঝলাম না। আমি যখন চোখ খুল্লাম নিজেকে আবিষ্কার করলাম আমি কয়েদখানায় বন্ধী। আমার সাথেই রয়েছে সিগমা। সেই সাথে হৃদিতাকেও আমার সাথেই রাখা হয়েছে। আমি দেখতে পেলাম সাথে হৃনিতা, মন্ত্রী,রাজা হ্যারিকাস টিটান ও তার ছেলে আছেন। 

.

--মহারাজ আপনি ঠিক আছেন তো?(সিগমা)

.

--হ্যা।(আমি)

.

--আপনার কিছু হয় নি তো।(হৃদিতা)

.

--না আমি ঠিক আছি। কিছুই হয় নি আমার।(আমি)

.

--মহারাজ আপনি যাওয়ার দুইদিন পরেই আমাদের উপরে আকাশের ফেরেস্তারা আক্রমন করে। মানুষ হলে তাদের সাথে আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হতে পারতাম কিন্তু তারা তো ফেরেস্তা ছিলো। তারা ডানা দিয়ে পাখির মতো উড়তে পারে। তাদের সাথে আমরা কিভাবে পেরে উঠবো বলেন। আর তাদের সাথে জাদুকর হিগমাও এসেছে।(মন্ত্রী)

.

--তারা এখানে কি রাজা হ্যারির জন্য এসেছে?(আমি)

.

--না মহারাজ। ঔ ফেরেস্তাগুলো এসেছে রাজা হ্যারির মেয়ের জন্য আর হিগমা এখানে এসেছিলো রানীর জন্য।(মন্ত্রী)

.

--ওরা রাজকুমারীকে তুলে নিয়ে গিয়েছে।(বলেই হ্যারি কাদতে শুরু করলো)

.

--আচ্ছা হৃদিতা হিগমা তোমার জন্য এসেছে তাহলে তোমাকে বন্ধী করেছে কেনো?(আমি)

.

--হিগমা আমার গলা থেকে আপনার রকেটটা বের করে নিয়ে গেছে।(হৃদিতা)

.

--রকেট নিয়ে গেছে?(আমি ভয়ে ভয়ে হৃদিতার হাতে হাত দিলাম কিন্তু কিছু হলো না)

।।।।

।।।।

তাহলে আমার ধারনা সঠিক। এই রকেটটার সাথে কি সম্পর্ক হিগমার আমি বুঝলাম না। হিগমার হয়তো যেটা দরকার ছিলো সে সেটা পেয়ে গেছে। আচ্ছা ভবিষ্যতের আমি তো আমার যাতে সুবিধা হয় সেই জন্যই তো সেই রকেটটা আমাকে দিয়েছে। হ্যা আমার মনে পরেছে। আমার কাছে সব প্যাছ এখন খুলে গিয়েছে। ঠিক এমন একটাই রকেট আমার বোন হৃদির গলায় আছে। আমি মানসিক চাপে সেটা ভুলেই গেছি। আর এই রকেটটা সব ধরনের শক্তিকে কমিয়ে দেই। কারো উপরে কোনো জাদু কাজ করবে না যদি এটা কখনো কেউ পরে। তাই তো হৃদির কাছে যখনি আমি থাকতাম কোনো পরী আমার কাছে আসতে পারতো না। আর সেই দরবেশ সব সময় আমাকে হৃদির কাছেই থাকতে বলেছে হয়তো এই কারনে। আর জারা যখন জাদু করেছে হৃদির উপরে তার আগে থেকেই হৃদির এই রকেটটা হারিয়ে যায়। হ্যা এবার সব ক্লিয়ার হয়ে গেছে। আর এই রকেটটা তাকে দিয়েছিলো রাজা হিলোরাস।  যখন আমাদের জীবন ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি তখনি তিনি হৃদির গলায় এটা পরিয়ে দেন। বিষয়টা আমার কাছে এবার অনেকটা পানির মতো হয়েছে। আর সেই রকেটেই মনে হয় আছে সেই কালো জাদুর গুহার নকসা। আর হিগমা তো চলে গেলো গেছে মনে হয় এতোক্ষন। ও যদি পেয়ে যায় সেটা তাহলে তো ওকে হারানো আমার পক্ষে হয়তো সম্ভব হবে না। 

যে করেই হোক আমাকে ওকে আটকাতে হবে। ও কালো জাদুর ক্ষমতা পেয়ে গেলে পুরো পৃথিবী নিজের মুঠো করে নিবে। এমনিতেও ও আকাশপুরী সম্পর্কে জানে জলপুরী সম্পর্কেও জানে। দানবদের রাজ্যের সম্পর্কে জানতে ওর বেশী সময় লাগবে না। আর একবার যদি কালো জাদুর অধিকারী হয়ে যায় ও তাহলে তো পুরো পৃথিবীর উপরে ও রাজ করবে। ও আমার থেকেও অনেকটা শক্তিশালী। কারন ও ওর শক্তিকে ব্যবহার করতে জানে। কিন্তু আমার এতোদিন হলো আমি জানিই না কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। শুধু দেখানোর মতো যুদ্ধ করতে পারি। ধ্বংসটাই করতে পারি আমি বেশী। বেশী জোস নিয়ে যুদ্ধ করে যায় তো তাই মাইর খেয়ে শেষে ফিরতে হয়।

আমি চুপ করে বসে বসে এসব ভাবছিলাম।

.

--এখানে আকাশপুরীর সেনারা কি করতেছে?(আমি)

.

--তারা এই রাজ্যকে নিজেদের করে নিয়েছে?(হ্যারি)

.

--আর হিগমা?(আমি)

.

--সে তো আকাশপুরীর রাজার একজন সাধারন মিত্র।(হ্যারি)

.

--সাধারন মিত্র নই রাজা হ্যারিকাস। সেই এই পুরো দুনিয়ার রাজা হতে চাই। তাই তো তার এতো কষ্ট। এতো শ্রম তার।(আমি)

.

--এখন কি করবেন মহারাজ?(মন্ত্রী)

.

--আমার এখান থেকে যাওয়াই ঠিক হয় নি। আমাকে এখন এখান থেকে বের হতে হবে।(আমি)

.

--কিন্তু কিভাবে?(হৃদিতা)

.

--আমার ট্রিশুল।(আমি কোমরে হাত দিলাম)

।।।।

।।।।

কিন্তু ট্রিশুলের কোনো হদিস পেলাম না। এটা কোনো কথা হলো আমার ট্রিশুল নিয়ে গেছে ওরা😭😭😭😭😭।।।।। আমি কি করমু এখন। আম্মা আমাকে বাচাউ। আমি এখানে থাকমু না আর। আমার টাইমমেশিন কোনে আমি যুদ্ধহীন একটা সময়ে চলে যাবো।😭😭😭😭

।।।।।

।।।।

।।।

।।

(((চলবে)))

।।

।।।

।।।।

।।।।।

অপেক্ষা করুন ২৩ তম পার্টের জন্য

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.