পার্ট:5
লেখক:Hridoy Bappy।
।।।
।।
।
ট্রেনিং এ দেখতে দেখতে ২ মাস কেটে গেলো।কাকু তো বলেছিলো ২ মাসের ট্রেনিং।যা আমার ট্রেনিং শেষ আমি বাসায় যাবো।ব্যাগ ঘুছাচ্ছিলাম,
.
--এই ব্যাগ ঘুছিয়ে কি করবা।(রফিক আঙ্কেল যে আমাকে ট্রেনিং দিচ্ছে)
.
--কেনো বাসায় যাবো ২ মাস তো হয়ে গেছে।(আমি)
.
--কি বলো পুলিশ এর ট্রেনিং এ ৬মাসের কম হয় না।আর তুমি ২ মাসে চলে যাচ্ছো।(রফিক)
.
--কাকু তো বললো ২ মাসের ট্রেনিং।(আমি)
.
--আরে তোমার কাকু যা বলছে ভুলে যাও এখনো তো তুমি বন্ধুকই চালানো শিখো নাই।(রফিক)
.
--না না আমার আর কিছুই শিখতে হবে না।আমি বাসায় যাবো।(আমি)
.
--দেখো তোমাকে ভালো ভাবে ট্রেনিং না দিলে আমার চাকরি থাকবে না।আর তোমার কাকুর ওর্ডার যেভাবেই হোক তোমাকে ওয়েল ট্রেইন করতে হবে।(রফিক)
.
--আমি পালিয়ে চলে যাবো।(আমি)
.
--আলিফ,দাউদ।(রফিক)
.
--yes sir.(আলিফ আর দাউদ এসে বললো)
.
--শুনো তোমাদের দুজনের ডিউটি হলো বাপ্পীর উপর নজর রাখা।ও জেনো কোনো ভাবেই এখান থেকে পালাতে না পারে।পালিয়ে যাবে কোথায়।কালকে থেকে তোমার hard ট্রেনিং শুরু হবে।(রফিক)
.
--এটা কিন্তু ঠিক হলো না।এখনকার গুলায় পারি না।আর কঠিনগুলা শিখতে গিয়ে তো আমি মরেই যাবো।(আমি)
.
--কোনো কথা হবে না।ভোর ৪ টায় উঠবা আর উঠেই ব্যায়াম শুরু করবা।(রফিক)
.
--ওকে।
।।।।
দূর কত সুন্দর জীবন ছিলো।ভাবছিলাম কাকু পুলিশ।খুব সহজেই পুলিশ হয়ে যাবো।কোনো কিছুই করতে হবে না।কিন্তু আমার কাকুই আমাকে ফাসিয়ে দিলো।এভাবে এতো কিছু করার থেকে বাসায় বসে বাবার টাকায় খাওয়া অনেক ভালো।কিন্তু আমি তো মামনিকে বলেছি পুলিশ হবো।তাই আমাকে হতেই হবে।তাই কষ্ট হলে ও সব কিছুই করতে হচ্ছে।
।।।
।।।।
এদিকে বাসায়।
আবিদ ছেলেটা আমার কি করতেছে তার কোনো খবর ই তো নাই।(মামনি)
.
--ভাবি তুমি চিন্তা কইরো না।ও একদম ভালো আছে।(কাকু)
.
--আমার খুব চিন্তা হচ্ছে ছেলেটা এতদিন বাড়ির বাইরে।(মামনি)
.
--মামনি তুমি কোনো চিন্তা কইরো না তো।দেখবা সবই ঠিক হয়ে যাবে।ভাইয়া তো শুধু ট্রেনিং করতে গেছে তাইনা।(নিলা)
.
--আবিদ কবে আসবে রে ও।(মামনি)
.
--এইতো ভাবি আরো ৬-৮ মাস পর।(কাকু)
.
--এতোদিন এর মধ্যে একবার বাসায় নিয়ে আয় না।(মামনি)
.
--আরে ভাবি ওকে বাসায় আনলে ও আর যেতে চাবে না।তুমি চিন্তা কইরো না।ও একদম ঠিক আছে।(কাকু)
।।।।।।
এদিকে আমারও এখনকার ট্রেনিং গুলো ভালো লাগতেছে।বন্ধুক চালানো।মারামারি সেই মজা লাগতেছে।তাই সব এখন মন দিয়েই করতেছি।পুলিশ তো আমি হয়েই ছারবো।পুরা ৮ মাস ট্রেনিং চললো আমার।কিন্তু আমার এই ট্রেনিং যথেষ্ট মনে হয় না।।।।।।কাকু এসেছে আমাকে বাসায় নিতে।
.
--দেখছোস তুই প্রমাণ করে দিছোস তুই আমার ভাতিজা।সব কিছুতেই ফার্স্ট হয়েছিস।(কাকু)
.
--তুমি তো আমাকে এখানে বন্ধি করে দিয়ে আরামে ছিলা।শুধু আমার উপর দিয়ে ঝড় গিয়েছে।(আমি)
.
--হুমমমম চল এখন বাসায় যাবো তোর মা তো তোর জন্য পাগল হয়ে গেছে।এখানে আসতে চাইছিলো আমি বল্লাম আমি নিয়ে আসি।(কাকু)
.
--তাহলে একবার আমাকে দেখতে এলো না কেনো।নিশ্চয় তুমি আসতে দাও নাই।(আমি)
.
--আচ্ছা বাদ দে এখন বাসায় চল।(কাকু)
.
--না এখন বাসায় যাবো না।(আমি)
.
--তারাতারি যেতে বলছে তোর মা।(কাকু)
.
--না আমার এই ট্রেনিং দিয়ে কিছুই হবে না।৪মাসের স্পেশাল ট্রেনিং করবো আমি।আর তুমি আজকেই ভর্তি করিয়ে দিবে।(আমি)
.
--আচ্ছা দিবো কিন্তু আগে তো বাসা থেকে একবার ঘুরে আয়।(কাকু)
.
--না কোনো বাসা না।একবারে ট্রেনিং শেষ করে বাসায় ফিরবো তার আগে বাসায় যাওয়া হবে না।(আমি)
.
--আচ্ছা আমি নিয়ে যাচ্ছি।(কাকু)
।।।।।।
কাকুর সাথে স্পেশাল ট্রেনিং camp এ চলে আসলাম।আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে কাকু বলল,
.
--বাপ্পী ও আমার ছোট বেলার বন্ধু ওর নাম জব্বার।আর জব্বার ও আমার মেজো ভাই এর ছেলে বাপ্পী।(কাকু)
.
--ও শুনলাম ও নাকি নরমাল ট্রেনিং এ সবকিছুতেই প্রথম হয়েছে।(জব্বার)
.
--হুমমমম।আর এখন তুই ওকে স্পেশাল ট্রেনিং দিবি।কোনো কিছু যেনো কম না পরে।(কাকু)
.
--আরে তোর ঔসব নিয়ে ভাবতে হবে না।তোর ভাতিজা মানে আমার ভাতিজা।(জব্বার)
.
--হুমমমম।বাপ্পী তাহলে আমি যাই তুই তো এখন বুঝবি সবই।(কাকু)
.
--ওকে যাও আর মামনিকে একটু বুঝাইও।(আমি)
.
--দেখ ফোন দিয়েছে কথা বল।(কাকু)
.
--দাও।।
।।।।
--হ্যালো মামনি কেমন আছো।(আমি)
.
--এইতো তুই নাই কিছুই ভালো লাগে না।বিদেশ থেকে এসে সারা পারলাম না আর তুই চলে গেলি।ওখানে গিয়ে তো ফোন ও দিস নাই।(মামনি)
.
--আরে মামনি এখানে মোবাইল ইউজ করতে দেই না এজন্য ফোন করতে পারি নাই।(আমি)
.
--ও তাই বাসায় আসতে এতো দেরী লাগতেছে কেনো।(মামনি)
.
--আম্মু আমার বাসায় ফিরতে আরো ৪ মাস লাগবে।(আমি)
.
--কেনো তোর কাকু তো বললো ট্রেনিং শেষ।তোকে আনতেই গেছে।(মামনি)
.
--আরে কাকু আমাকে এখন স্পেশাল ট্রেনিং নিতে নিয়ে আসছে।আমি কত মানা করলাম।তাও বললো না তোকে ট্রেনিং নিতেই হবে।(আমি)
.
--তোর কাকু বাসায় আসুক বুঝাবো মজা।(মামনি)
.
--হুমমম ভালো থাইকো নিলা কোথায়।(আমি)
.
--ও তো স্কুলে গিয়েছে এখনো আসে নাই।(মামনি)
.
--আচ্ছা ভালো থাকো।আর নিলার খেয়াল রেখো আমি ৪ মাস পর বাসায় ফিরবো।(আমি)
.
--নিজের খেয়াল রাখিস বাবা।(মামনি কান্না করে দিয়ে বললো)
.
--আরে মামনি তুমি কান্না করতেছো কেনো।আমি তো ফিরে আসবো ৪ মাস পর।কান্না কইরো না।।।।আচ্ছা রাখছি।বাসায় এসে সব কথা বলবো।(আমি)
।।।।
ফোন রেখে দিলাম।
.
--কাকু এই নাও মোবাইল।(আমি)
.
--কি করলি এইটা আমি তোকে কখন নিয়ে আসলাম এখানে।তুই তো আসতে চাইলি।(কাকু)
.
--তুমি আনো নাই তো কি আমি গাড়ি চালিয়ে এসেছি।তুমিই তো আমাকে নিয়ে আসছো গাড়িতে।(আমি)
.
--এখন থেকেই পুলিশ এর মতো ভাবা শুরু করে দিছোস।আজকে তো তোর মা আমাকে ছাড়বে না।তোর কাকিমা ও আমাকে ছাড়বে না।(কাকু)
.
--যাও তোমার ডিউটি তে যাও এখন বাই।(আমি)
...................
দেখতে দেখতে ৪ মাস কিভাবে কেটে গেলো কিছুই বুঝলাম না।আমারও ট্রেনিং শেষ।এখানেই থাকার অনেক ইচ্ছা ছিলো।কিন্তু কি করার আমার তো পরিবার আছে।তাই বাসায় চলে আসলাম সব কিছু নিয়ে।বাসায় বেল বাজাতেই।মামনি খুলে দিলো দরজা।
.
--কিরে বাবা তুই।তোর কাকু তো তোকে আনতে গেলো এইমাত্র।(মামনি)
.
--আরে মামনি কাকুর কোনো ঠিক নাই।দেখা গেলো ২-৩ বছরের জন্য বিদেশ পাঠিয়ে দিলো ট্রেনিং এর জন্য।(আমি)
.
--ভিতরে আয় বাবা।(মামনি)
.
--ভাইয়া তুই এসেছিস।কত মিস করেছি তোকে জানিস।(নিলা আমাকে জরিয়ে ধরে বললো)
.
--আমিও তো তোকে খুব মিস করেছি।(আমি)
.
--হয়ছে হয়ছে এখন মিস করা বাদ দে।বাপ্পী রুমে গিয়ে রেস্ট নে।(মামনি)
.
--ঠিক আছে মামনি।(আমি)
।।।।।
চলে গেলাম আমার রুমে।ফ্রেস হয়ে দিলাম একটা ঘুম।এক ঘুমে বিকাল হয়ে গেলো।ব্নিচে গিয়ে দেখি মানুষে ভরা বাসা।এতো মানুষ কেনো।আমার কোনো চাচাতো ভাই নাই।সব বোন।বোনরা দেখি সেজে ঘুজে ঘুরা ঘুরি করতেছে।মনে হচ্ছে তো বাসায় বিয়ে হবে।কিন্তু কার আম্মু তো বলে নাই।মনে হয় তানিয়া আপুর।মানে আমার বড় কাকুর এক মাত্র মেয়ে তানিয়া।মনে হয় তানিয়ার বিয়ে তাই তো এতো মানুষ।নিলাকে দেখলাম।সাথে আরেকটা মেয়ে।এতো সুন্দর একটা মেয়ে।মনে হচ্ছে সামনে একটা পরী।কিন্তু এটাকে তো আগে কোনো দিন দেখি নাই।তাই নিলাকে ডাক দিলাম।
.
--এই নিলা শোন।(আমি)
.
--হুমমম বল কি হয়েছে।(নিলা)
.
--আমার লক্ষি বোন।তোকে তো আজ অনেক সুন্দর লাগতেছে।(আমি)
.
--কিরে হঠাৎ এভাবে পাম দিতেছোস কেনো রে।(নিলা)
.
--পাম কোথায় সত্যি তো বল্লাম।(আমি)
.
--পাম দিয়া বাদ দিয়ে কি বলবি বল।(নিলা)
.
--না মানে আজকে বাসায় কি রে।(আমি)
.
--বিয়ের engagement হবে আজকে।(নিলা)
.
--ও তানিয়া আপুর তাইনা।(আমি)
.
--হুমমমম।(নিলা আর ওর পাশের মেয়েটা হেসে পাগল হয়ে যাচ্ছে)
.
--কিরে হাসতেছিস কেনো।(আমি)
.
--না মানে এমনি তুই বুঝবি না।(নিলা)
.
--আচ্ছা একটু এদিকে আয় তো।(আমি)
.
--কেনো।(নিলা)
.
--আরে আয় না।(আমি)
.
--কি বলবি বল।(নিলা)
.
--ওই মেয়েটা কেরে।(আমি)
.
--কোনটা ওওও।।।ওটা তো নিধি আপু।(নিলা)
.
--নিধি আপু।আমি তো চিনি না।(আমি)
.
--আরে কানা তোর আপু না।।।আমার আপু বাট তারাতারি অন্য কিছু হয়ে যাবে।(নিলা)
.
--মানে।(আমি)
.
--দূর গাধা তোর বুঝা লাগবে না।এতো বুঝে তোর কি হবে রে।(নিলা)
.
--না কিছুই হবে না।।।।আচ্ছা তানিয়ার জামাই আসছে নাকি।(আমি)
.
--হুমমম জামাই তো অনেক আগে চলে আসছে। কিন্তু তানিয়ার না।(এই বলে নিধি আর নিলা চলে গেলো।)
.
--আর কিছু বলতে ও পারলাম না।।।।কিন্তু নিধি নামের সাথে চেহারার অনেক মিল ওর।নামটাও সুন্দর ঠিক তার চেহারার মতো।যাইহোক ওকে তো পটাইতেই হবে।।।।আচ্ছা ওকে দেখে এমন কেনো মনে হচ্ছে যে অনেক আগে থেকে আমি ওকে চিনি।হয়তো আগে চিনতাম।মেমোরি লস হওয়ার পর থেকে তো আগের কাউকেই আমি চিনি না।যাইহোক ওর সাথে কথা না বললে আমি বুঝতে পারবো না।যাইহোক কাকু আমাকে ডাক দিয়ে নিয়ে গেলো।
.
--বাপ্পী শুন।(কাকু)
.
--হ্যা কাকু বলো।(আমি)
.
--তোর চাকরি ঠিক হয়ে গেছে।(কাকু)
.
--এইটা তো খুশির খবর।(আমি)
.
--হুমমম কিন্তু একটা শর্ত আছে।(কাকু)
.
--কি বলো সব শর্তই মেনে নিবো কিন্তু চাকরি আমার লাগবেই।(আমি)
.
--তোকে বলেছিলাম না আমাদের থানার যে DCP সে আমার বন্ধু।ওই তোকে চাকরিটা দিয়েছে--তোকে বলেছিলাম না আমাদের থানার যে DCP সে আমার বন্ধু।ওই তোকে চাকরিটা দিয়েছে।(কাকু)
.
--এটা তো আরো ভালো খবর।এখন শর্তটা বলো।(আমি)
।।।।
মামনি ও চলে আসলো।
.
--শর্তটা আমার সেই বন্ধুই দিয়েছে।(কাকু)
.
--আগে বলো তো কি শর্ত।
.
--তোকে ওর ভাগিনীকে বিয়ে করতে হবে।এটাই ওর শর্ত।(কাকু)
.
--কি।(আমি)
.
--বাবা মেয়ে আমাদের সবারই পছন্দ হয়ে গেছে এখন শুধু তোর হাতেই সিদ্ধান্ত।তোকে কেউ আমরা জোর করবো না।ভালো না লাগলে মানা করে দিবি।(মামনি)
.
--মানা করলে কিন্তু পুলিশ এর চাকরি আর পাবি না।(কাকু)
।।।।।
পুলিশ তো আমাকে হতেই হবে।।।।কিন্তু বিয়ে করে যে পুলিশ হতে হবে এটা আজকেই শুনলাম।কাকুর বন্ধু তো আমাকে ঘুষ দিচ্ছে চাকরিটা।চাকরির সাথে যে মেয়ে ও ফ্রি হবে তা তো জানতামই না।।।যাইহোক মেয়ের মামা DCP মানে আমার কাজ কর্ম করতে শুধু সুবিধা।
.
--মামনি তোমার যখন পছন্দ হয়েছে তাহলে আমি রাজি বিয়ে করতে।তাহলে আজকে তানিয়ার Engagement তা শেরে ফেলো এখনি।(আমি)
.
--তানিয়ার engagement তোকে কে বললো।(মামনি)
.
--কেনো নিলা বলেছে।(আমি)
.
--না আজকে তোর এনগেজমেন্ট হবে।(কাকু)
.
--মানে আজকেই কেনো।(আমি)
.
--আজকে এনগেজমেন্ট আর যেদিন জয়েন করবি তার ১ সপ্তাহ আগে বিয়ে হবে।(কাকু)
.
--মানে আমি তো কালকেই জয়েন করতে চাই।(আমি)
.
--না না হবে না তুই বাসায় এসেছিস ১ বছর পর।তাই কোনো কথা ছাড়া ২ মাস বাসায় বসে থাকবি।(মামনি)
.
--আমি দুইমাস বসে কি করবো।আমার তো এখনি জয়েন করতে হবে।(আমি)
.
--১ মাস পর জয়েনিং লেটার পাবি তার আগে না।(কাকু)
.
--ওকে ঠিক আছে।
.
--এখন চল এনগেজমেন্টটা সেরে ফেলি।(মামনি)
.
--ওকে ভাবি চলো।(কাকু)
।।।।।।।
আমাকে নিয়ে পরিচয় করিয়ে দিলো আমার হবু শ্বশুর শ্বাশুরীর সাথে।মেয়ের মামার সাথে ও পরিচয় করিয়ে দিলো।এখন রিং পরাবো।তাই মেয়েকে ডাকা হলো।একি মেয়ে তো সেইটা যাকে নিলার সাথে দেখলাম।কি নাম বললো নিলা যেনো ওর।ওওওও নিধি।wow চাকরির সাথে এতো সুন্দর একটা বউ ও যে ফ্রি পাবো সেটা আগে জানতাম না।আমার ভাগ্যটা মনে হয় অনেক ভালো।যাক আমি রিং পরিয়ে দিলাম।নিধি ও পরিয়ে দিলো আমাকে।।।।।।
নিধিকে যতই দেখছি ততই চেনা চেনা মনে হচ্ছে।তবে কি ওর সাথে আমার পূর্বে কোনো সম্পর্ক ছিলো।কে জানে হয়তো ছিলো।
।।।।
।।।
।।
।
(চলবে)
।
।।
।।।
।।।।
.....................
......Wait for the next